“ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
এভারেস্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ
Publisher: একুশ শতক
₹200
আমাদের দেশের উত্তরদিক জুড়ে ২,৫০০ কিলােমিটার বিস্তৃত হিমালয়ের ভ্রমণ -ট্রেকিং-মাউন্টেনিয়ারিংয়ের বাইরে তার ইতিহাস, নৃতত্ত্ব, পুরাতত্ত্ব, প্রাণীতত্ত্ব নিয়ে যে রূপ আছে তা নিয়েই ১৬টি সিরিয়াস লেখার সুন্দর সংকলন ‘ এভারেস্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ ‘। পড়তে পড়তে হিমালয় সম্পূর্ণ নতুন রূপে ধরা দেবে, যা হয়তাে নতুন দেখা নতুন ভাবনার দিক উন্মােচিত করবে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-eoo01
আমাদের দেশের উত্তরদিক জুড়ে ২,৫০০ কিলােমিটার বিস্তৃত হিমালয়ের ভ্রমণ -ট্রেকিং-মাউন্টেনিয়ারিংয়ের বাইরে তার ইতিহাস, নৃতত্ত্ব, পুরাতত্ত্ব, প্রাণীতত্ত্ব নিয়ে যে রূপ আছে তা নিয়েই ১৬টি সিরিয়াস লেখার সুন্দর সংকলন ‘ এভারেস্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ ‘। পড়তে পড়তে হিমালয় সম্পূর্ণ নতুন রূপে ধরা দেবে, যা হয়তাে নতুন দেখা নতুন ভাবনার দিক উন্মােচিত করবে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পশ্চিমের জানালা
₹300
জীবনের শেষ নেই, পড়ার শেষ নেই। তাই তত্ত্বের শেষ নেই, যুদ্ধেরও শেষ নেই। অবিভাজ্য মানববিশ্বের অধিবাসী আমরা প্রত্যেকে। তাই মানুষের জগতের কোনাে অর্জন, কোনাে উদভাসন আমাদের পক্ষে দূরবর্তী নয়। পশ্চিমে আজি খুলিয়াছে দ্বার । লিখেছিলেন বাংলা ভাষার মহত্তম কবি। বাঙালির মনন পর্বে-পর্বে উৎসুক ভাবে সাড়া দিয়েছে যখনই পশ্চিমে অভিনব কোনাে জীবনদর্শন কিংবা তত্ত্বভাবনা অথবা অসম্পূর্ণ কোনাে সাহিত্যকৃতি সূর্যের উজ্জ্বল অনুভব ছড়িয়ে দিয়েছে। গত তিন দশকে জীবন যত জটিলতর হয়েছে, তত্ত্ববিশ্বের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিচ্ছুরণ থেকে বাঙালিও মননের নতুন আয়ুধ সংগ্রহ করেছে। নীৎশে-কিয়ের্কেগার্দ, সার্-বােভােয়া, ফুকো-দেরিদা, লার্ক-একো কিংবা হ্যামলেট-ফাউস্ট, বাডেন ওয়েটিং ফর গােড়াে বাঙালির মনােভুবনেও আলাে-ছায়ার দ্বিরালাপ তৈরি করে চলেছে। ' পশ্চিমের জানালা ' বইতে ধরা রইল সেই আগ্রহেরই নিদর্শন।
পশ্চিমের জানালা
₹300
জীবনের শেষ নেই, পড়ার শেষ নেই। তাই তত্ত্বের শেষ নেই, যুদ্ধেরও শেষ নেই। অবিভাজ্য মানববিশ্বের অধিবাসী আমরা প্রত্যেকে। তাই মানুষের জগতের কোনাে অর্জন, কোনাে উদভাসন আমাদের পক্ষে দূরবর্তী নয়। পশ্চিমে আজি খুলিয়াছে দ্বার । লিখেছিলেন বাংলা ভাষার মহত্তম কবি। বাঙালির মনন পর্বে-পর্বে উৎসুক ভাবে সাড়া দিয়েছে যখনই পশ্চিমে অভিনব কোনাে জীবনদর্শন কিংবা তত্ত্বভাবনা অথবা অসম্পূর্ণ কোনাে সাহিত্যকৃতি সূর্যের উজ্জ্বল অনুভব ছড়িয়ে দিয়েছে। গত তিন দশকে জীবন যত জটিলতর হয়েছে, তত্ত্ববিশ্বের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিচ্ছুরণ থেকে বাঙালিও মননের নতুন আয়ুধ সংগ্রহ করেছে। নীৎশে-কিয়ের্কেগার্দ, সার্-বােভােয়া, ফুকো-দেরিদা, লার্ক-একো কিংবা হ্যামলেট-ফাউস্ট, বাডেন ওয়েটিং ফর গােড়াে বাঙালির মনােভুবনেও আলাে-ছায়ার দ্বিরালাপ তৈরি করে চলেছে। ' পশ্চিমের জানালা ' বইতে ধরা রইল সেই আগ্রহেরই নিদর্শন।
গল্পে জলছবি
₹150
গল্পে জলছবি শুচিস্মিতা দেবের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত বারোটি ছোটো বড়ো গল্পের সংকলন। চালচিত্র ও নকশিকথার পর গল্পে জলছবি লেখিকার তৃতীয় প্রকাশন। এই গল্পগুলির উপজীব্য বিষয়বন্ধ হল প্রতিদিনের জীবন যাপনের অন্তরালে সমাস্তরালভাবে বয়ে যাওয়া ভাল-মন্দের ছন্দে আটা আমাদের মানসজীবনের গভীর অনুসন্ধান। নৈরাশ্যকে তিনি প্রশ্রয় দেননি। সমাজ ও মানুষকে অন্ধকার থেকে আলাের দিকে মুখ ফেরাবার উৎসাহ দিয়েছেন, মানবিকতা ও মূল্যবােধকে বাঁচিয়ে রাখার কথা লিখেছেন। অ্যালবাম সাজানাের কুশলতায় জীবনের জলছবিগুলি গল্পের মাধ্যমে, নিপুণ যত্নে, একের পর এক সাজিয়ে গড়ে তুলেছেন তার গল্পে জলছবি।
গল্পে জলছবি
₹150
গল্পে জলছবি শুচিস্মিতা দেবের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত বারোটি ছোটো বড়ো গল্পের সংকলন। চালচিত্র ও নকশিকথার পর গল্পে জলছবি লেখিকার তৃতীয় প্রকাশন। এই গল্পগুলির উপজীব্য বিষয়বন্ধ হল প্রতিদিনের জীবন যাপনের অন্তরালে সমাস্তরালভাবে বয়ে যাওয়া ভাল-মন্দের ছন্দে আটা আমাদের মানসজীবনের গভীর অনুসন্ধান। নৈরাশ্যকে তিনি প্রশ্রয় দেননি। সমাজ ও মানুষকে অন্ধকার থেকে আলাের দিকে মুখ ফেরাবার উৎসাহ দিয়েছেন, মানবিকতা ও মূল্যবােধকে বাঁচিয়ে রাখার কথা লিখেছেন। অ্যালবাম সাজানাের কুশলতায় জীবনের জলছবিগুলি গল্পের মাধ্যমে, নিপুণ যত্নে, একের পর এক সাজিয়ে গড়ে তুলেছেন তার গল্পে জলছবি।
পাচার
₹150
নারী পাচার একটা ভয়াবহ সামাজিক সমস্যা। আইন করেও এই অপরাধ কমানো যাচ্ছেনা। এর একটি বোরো কারণ যদি হয় দারিদ্র তাহলে আর একটি বৃহৎ কারণ হলো সচেতনার অভাব। মেয়েদের ভোগপণ্য হিসাবে দেখার প্রবণতা সমাজের সব স্তরেই বর্তমান। যন্ত্রনায় বিদ্ধ হয় পাচার হওয়া মেয়েটি। উপন্যাস "পাচার" এ লেখিকা মধুমিতা চক্রবর্তী সেইসব অত্যাচার ও অমানুষিক শোষণের কাহিনী তুলে ধরেছেন।
পাচার
₹150
নারী পাচার একটা ভয়াবহ সামাজিক সমস্যা। আইন করেও এই অপরাধ কমানো যাচ্ছেনা। এর একটি বোরো কারণ যদি হয় দারিদ্র তাহলে আর একটি বৃহৎ কারণ হলো সচেতনার অভাব। মেয়েদের ভোগপণ্য হিসাবে দেখার প্রবণতা সমাজের সব স্তরেই বর্তমান। যন্ত্রনায় বিদ্ধ হয় পাচার হওয়া মেয়েটি। উপন্যাস "পাচার" এ লেখিকা মধুমিতা চক্রবর্তী সেইসব অত্যাচার ও অমানুষিক শোষণের কাহিনী তুলে ধরেছেন।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
ফেয়ারওয়েল
₹150
কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের অনুপ্রবেশ যত বৃদ্ধি পাচ্ছে যৌন নিগ্রহের নানা ঘটনা চোখে পড়ছে ততই। যৌন হেনস্থার প্রকৃতি ও পদ্ধতিও বিচিত্র। অনেক সময় তা বর্বর, অনেক ক্ষেত্রে তা সুক্ষ চালাকির দ্বারা আবৃত। কিন্তু মূল উদ্দেশ্য একই। এর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে নারীকর্মীর জীবন - জীবিকা ব্যক্তিসত্ত্বা ও কর্মীসত্ত্বা।
বর্তমান উপন্যাসে ফুটে উঠেছে সেরকমই একাধিক নারী নিগ্রহের ঘটনা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে এক অনমনীয় এবং প্রতিবাদী নারী চরিত্রের টানটান লড়াইয়ের কথা। সাহস ও বুদ্ধির মিশেলে আইনের ফাঁক গলে অপরাধীকে যিনি বেরিয়ে যেতে দেন না।
ফেয়ারওয়েল
₹150
কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের অনুপ্রবেশ যত বৃদ্ধি পাচ্ছে যৌন নিগ্রহের নানা ঘটনা চোখে পড়ছে ততই। যৌন হেনস্থার প্রকৃতি ও পদ্ধতিও বিচিত্র। অনেক সময় তা বর্বর, অনেক ক্ষেত্রে তা সুক্ষ চালাকির দ্বারা আবৃত। কিন্তু মূল উদ্দেশ্য একই। এর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে নারীকর্মীর জীবন - জীবিকা ব্যক্তিসত্ত্বা ও কর্মীসত্ত্বা।
বর্তমান উপন্যাসে ফুটে উঠেছে সেরকমই একাধিক নারী নিগ্রহের ঘটনা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে এক অনমনীয় এবং প্রতিবাদী নারী চরিত্রের টানটান লড়াইয়ের কথা। সাহস ও বুদ্ধির মিশেলে আইনের ফাঁক গলে অপরাধীকে যিনি বেরিয়ে যেতে দেন না।