“দাসীসমা ভাৰ্য্যা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
গল্প সংগ্রহ
Publisher: একুশ শতক
₹500
এই সংকলনের সবকটি গল্পই লিটল ম্যাগাজিনে এ প্রকাশিত হয়েছিল।গল্পগুলিতে লেখকের অনুভূতি ও দেখার ভঙ্গি ফুটে উঠেছে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-gssb01
এই সংকলনের সবকটি গল্পই লিটল ম্যাগাজিনে এ প্রকাশিত হয়েছিল।.গল্পগুলিতে লেখকের অনুভূতি ও দেখার ভঙ্গি ফুটে উঠেছে।
Additional information
Weight | 0.8 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পিরামিড : দেশে দেশে
By সমীর রক্ষিত
₹150
বেশির ভাগ মানুষের ধারণা পিরামিড একমাত্র মিশরেই তৈরি হয়েছিল। কিন্তু একথা সত্যি নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পিরামিড তৈরি হয়েছিল তবে মিশরের পিরামিডের আকার, উচ্চতা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে প্রাচীনও অবশ্যই। এখানকার পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য এক রকম ফারাও বা সম্রাটদের সমাধি হিসেবে। আর পাথর দিয়ে যেহেতু তৈরি হয়েছিল ফলে মিশরের পিরামিড অতি প্রাচীনকাল থেকে বহুদিন ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীর অন্য দেশেও যেমন, মেসোপটেমিয়ায় এবং দক্ষিণ আমেরিকায়ও পিরামিড তৈরি হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার পিরামিড ‘জিগুরাত’ নামে পরিচিত।
পিরামিড : দেশে দেশে
By সমীর রক্ষিত
₹150
বেশির ভাগ মানুষের ধারণা পিরামিড একমাত্র মিশরেই তৈরি হয়েছিল। কিন্তু একথা সত্যি নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পিরামিড তৈরি হয়েছিল তবে মিশরের পিরামিডের আকার, উচ্চতা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে প্রাচীনও অবশ্যই। এখানকার পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য এক রকম ফারাও বা সম্রাটদের সমাধি হিসেবে। আর পাথর দিয়ে যেহেতু তৈরি হয়েছিল ফলে মিশরের পিরামিড অতি প্রাচীনকাল থেকে বহুদিন ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীর অন্য দেশেও যেমন, মেসোপটেমিয়ায় এবং দক্ষিণ আমেরিকায়ও পিরামিড তৈরি হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার পিরামিড ‘জিগুরাত’ নামে পরিচিত।
জীবনশিল্পী সুকান্ত
₹100
সুকান্ত বাংলার সফল বিপ্লবী কবি। শ্রেণিদৃষ্টি, বৈজ্ঞানিক চেতনা, বিপ্লবী লক্ষ্য, বিপ্লবী সংগঠনের মধ্যে নিজেকে গড়ে তােলা ইত্যাদি বিষয়ে সুকান্তের মধ্যে কোথাও ফাক ছিল না। সুকান্ত যুগন্ধর কবি, রবীন্দ্রোত্তর যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্পী। তার সৃষ্টির অন্তর্শক্তি ও রচনা মাধুর্য এত প্রবল ও অমােঘ যে কাল পরিক্রমায় শত বন্ধুরতার মধ্যেও ধ্রুবতারার মতো তা অম্লান। অসংখ্য বাধাবিপত্তি ও পালাবদলের কোলাহলের মধ্যে অনেক কিছু মূল্য হারিয়েছে। বা শ্যাওলার মতাে কালস্রোতে ভেসে গেছে কিন্তু সুকান্তর সৃষ্টিতে কোথাও মরচে ধরেনি বরং নতুন নতুন পরিস্থিতিতে তার আকর্ষণ পাঠকমনে অনেকগুণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাজনীতি সােচ্চার রেখেও যে সার্থক কালজয়ী কবিতা রচনা করা যায় সুকান্ত এদেশে তার প্রকৃষ্ট নিদর্শন। এদিক দিয়ে বিশ্বসাহিত্যের মায়াকভস্কি, পাবলাে নেরুদা, নাজিম হিকমত প্রমুখ বিশ্ববন্দিত কবির পাশে তার স্থান সুনির্দিষ্ট।
আগাগােড়া পরিমার্জনা করে নতুন সংস্করণ ' জীবনশিল্পী সুকান্ত ' প্রকাশিত হল। বইটি অতীতে অজস্র প্রশংসা ও স্বীকৃতি পেয়েছিল, বেশ কয়েকবছরের ব্যবধানে আবার পাঠকের আনুকূল্য পাওয়া গেলে কৃতার্থ বােধ করব।
জীবনশিল্পী সুকান্ত
₹100
সুকান্ত বাংলার সফল বিপ্লবী কবি। শ্রেণিদৃষ্টি, বৈজ্ঞানিক চেতনা, বিপ্লবী লক্ষ্য, বিপ্লবী সংগঠনের মধ্যে নিজেকে গড়ে তােলা ইত্যাদি বিষয়ে সুকান্তের মধ্যে কোথাও ফাক ছিল না। সুকান্ত যুগন্ধর কবি, রবীন্দ্রোত্তর যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্পী। তার সৃষ্টির অন্তর্শক্তি ও রচনা মাধুর্য এত প্রবল ও অমােঘ যে কাল পরিক্রমায় শত বন্ধুরতার মধ্যেও ধ্রুবতারার মতো তা অম্লান। অসংখ্য বাধাবিপত্তি ও পালাবদলের কোলাহলের মধ্যে অনেক কিছু মূল্য হারিয়েছে। বা শ্যাওলার মতাে কালস্রোতে ভেসে গেছে কিন্তু সুকান্তর সৃষ্টিতে কোথাও মরচে ধরেনি বরং নতুন নতুন পরিস্থিতিতে তার আকর্ষণ পাঠকমনে অনেকগুণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাজনীতি সােচ্চার রেখেও যে সার্থক কালজয়ী কবিতা রচনা করা যায় সুকান্ত এদেশে তার প্রকৃষ্ট নিদর্শন। এদিক দিয়ে বিশ্বসাহিত্যের মায়াকভস্কি, পাবলাে নেরুদা, নাজিম হিকমত প্রমুখ বিশ্ববন্দিত কবির পাশে তার স্থান সুনির্দিষ্ট।
আগাগােড়া পরিমার্জনা করে নতুন সংস্করণ ' জীবনশিল্পী সুকান্ত ' প্রকাশিত হল। বইটি অতীতে অজস্র প্রশংসা ও স্বীকৃতি পেয়েছিল, বেশ কয়েকবছরের ব্যবধানে আবার পাঠকের আনুকূল্য পাওয়া গেলে কৃতার্থ বােধ করব।
নির্বাচিত কবিতা
By সুমন গুন
₹200
সুমন গুন - সমসাময়িক বাংলা ভাষার অগ্রণী কবি ও প্রাবন্ধিক। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি পুরস্কারে সম্মানিত। ২০১৯ অবধি প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থগুলি থেকে নির্বাচিত কবিতাগুলি " নির্বাচিত কবিতা " গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে।
নির্বাচিত কবিতা
By সুমন গুন
₹200
সুমন গুন - সমসাময়িক বাংলা ভাষার অগ্রণী কবি ও প্রাবন্ধিক। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি পুরস্কারে সম্মানিত। ২০১৯ অবধি প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থগুলি থেকে নির্বাচিত কবিতাগুলি " নির্বাচিত কবিতা " গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে।
আসামের বাংলা ছোটগল্প
₹400
আসামের বাঙালি জীবনের ভূমিতল সত্যের ভিতটা গণভোট ও দেশভাগের হঠাৎ ঘায়ে যখন ছিন্নভিন্ন অবস্থা থেকে একটু থিতু হচ্ছে তখনই বলা হয় বাঙালি বিদেশি, বলা হয় বাংলায় পড়াশুনা করা যাবে না স্বাধীন দেশে, তাড়াতে হবে স্বভূমি থেকে বাঙালিকে, তাঁবু গোটাতে হবে। কিন্তু বাঙালি যাবে কোথায়, কেন যাবে বংশ পরম্পরায় আসামবাসী বাঙালি। স্থায়ী বসতি থেকে উৎখাতের রাষ্ট্রীয় চক্রান্তের বিরুদ্ধে বাঙালি প্রথম প্রতিবাদ করে ১৯৬১র উনিশে মে আর সেদিনই এগারোজন শহিদ হন, স্বাধীন দেশে প্রথম ভাষাশহিদ। এর পরেও দফায় দফায় শহিদ হয়েছেন দক্ষিণ আসামে, এমনকি উত্তর আসামের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়ও চোরাগাপ্তা বাঙালি হত্যা হয়েছে। গোরেশ্বর হত্যাকাণ্ড হয়েছে নেলির চরমানুষদের হত্যা হয়েছে। এমন যখন অবস্থা তখন আসামের বাঙালি সর্বাত্মক প্রতিরোধে নেমেছে যার যেমন ক্ষমতা সেই অস্ত্র হাতে। আসামের বাঙালির কবি শক্তিপদ ব্রহ্মচারী কবিতায় জানিয়েছেন তাঁর ক্ষোভ, 'যে কেড়েছে বাস্তুভিটে, সে-ই কেড়েছে ভয়, আকাশ জুড়ে লেখা আমার আত্মপরিচয়। কথাসাহিত্যিকরাও এক নবভাষায় লিখেছেন তার যন্ত্রণার যাপন কথা, তার বিরাগ।
দ্বন্দ্ব আরও সাংঘাতিক আকার ধারণ করেছে, আসামের বাঙালি এখন ধ্বংসের মুখোমুখি। রাষ্ট্রীয় নাগরিকপঞ্জি নবায়নের অছিলায় চল্লিশ লাখের উপর বাঙালির নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে বিশাল বিশাল গারদ তৈরি হয়েছে বরাক উপত্যকায় ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়। বিদেশি, বহিরাগত ও রাষ্ট্রহীন তকমাধারী বাঙালির জন্য বন্দীশিবির। আসামের ভূমিপুত্র বাঙালি জানে না কোন সে বাহির থেকে তার আগমন, কোন সে বিদেশ, কোথায় যাবে জানে না বিপন্ন বাঙালি। এই যখন অবস্থা তখন বাঙালি কথাসাহিত্যিকও তার সীমিত ক্ষমতায় রচনা করে চলেছেন এক যৌথ আখ্যান, বঞ্চনার মহা-ইতিহাস। মহড়া দিচ্ছেন প্রতিরোধের। বলছেন তোমরা কে হে, মারী মন্বস্তরে মরে নি যে বাঙালি তাকে মারার তোমরা কো আসামে বাংলা কথাসাহিত্যের উজ্জ্বল উত্তরাধিকার স্বাধীনতার আগে থেকেই ছিল, কিন্তু সত্তরের দশক থেকে ঔজ্জ্বল্য দীপ্যমান হতে শুরু করে। অস্তিত্ব সংকট যত ঘনীভূত হচ্ছে, ততই কথকের সমবায় দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হয়েছে, বৃহৎকথার লিখন চলছে অনেক হাতে। এবং বাংলা কথাসাহিত্যেও এক নির্মম সত্যভাষার সূচনা হয়েছে আসামে। এরকম চুয়াল্লিশ জন কথাকারের নির্বাচিত গল্প নিয়ে " আসামের বাংলা ছোটগল্প " সংকলন গ্রন্থে প্রতিফলিত সময় এর দর্পন।
আসামের বাংলা ছোটগল্প
₹400
আসামের বাঙালি জীবনের ভূমিতল সত্যের ভিতটা গণভোট ও দেশভাগের হঠাৎ ঘায়ে যখন ছিন্নভিন্ন অবস্থা থেকে একটু থিতু হচ্ছে তখনই বলা হয় বাঙালি বিদেশি, বলা হয় বাংলায় পড়াশুনা করা যাবে না স্বাধীন দেশে, তাড়াতে হবে স্বভূমি থেকে বাঙালিকে, তাঁবু গোটাতে হবে। কিন্তু বাঙালি যাবে কোথায়, কেন যাবে বংশ পরম্পরায় আসামবাসী বাঙালি। স্থায়ী বসতি থেকে উৎখাতের রাষ্ট্রীয় চক্রান্তের বিরুদ্ধে বাঙালি প্রথম প্রতিবাদ করে ১৯৬১র উনিশে মে আর সেদিনই এগারোজন শহিদ হন, স্বাধীন দেশে প্রথম ভাষাশহিদ। এর পরেও দফায় দফায় শহিদ হয়েছেন দক্ষিণ আসামে, এমনকি উত্তর আসামের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়ও চোরাগাপ্তা বাঙালি হত্যা হয়েছে। গোরেশ্বর হত্যাকাণ্ড হয়েছে নেলির চরমানুষদের হত্যা হয়েছে। এমন যখন অবস্থা তখন আসামের বাঙালি সর্বাত্মক প্রতিরোধে নেমেছে যার যেমন ক্ষমতা সেই অস্ত্র হাতে। আসামের বাঙালির কবি শক্তিপদ ব্রহ্মচারী কবিতায় জানিয়েছেন তাঁর ক্ষোভ, 'যে কেড়েছে বাস্তুভিটে, সে-ই কেড়েছে ভয়, আকাশ জুড়ে লেখা আমার আত্মপরিচয়। কথাসাহিত্যিকরাও এক নবভাষায় লিখেছেন তার যন্ত্রণার যাপন কথা, তার বিরাগ।
দ্বন্দ্ব আরও সাংঘাতিক আকার ধারণ করেছে, আসামের বাঙালি এখন ধ্বংসের মুখোমুখি। রাষ্ট্রীয় নাগরিকপঞ্জি নবায়নের অছিলায় চল্লিশ লাখের উপর বাঙালির নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে বিশাল বিশাল গারদ তৈরি হয়েছে বরাক উপত্যকায় ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়। বিদেশি, বহিরাগত ও রাষ্ট্রহীন তকমাধারী বাঙালির জন্য বন্দীশিবির। আসামের ভূমিপুত্র বাঙালি জানে না কোন সে বাহির থেকে তার আগমন, কোন সে বিদেশ, কোথায় যাবে জানে না বিপন্ন বাঙালি। এই যখন অবস্থা তখন বাঙালি কথাসাহিত্যিকও তার সীমিত ক্ষমতায় রচনা করে চলেছেন এক যৌথ আখ্যান, বঞ্চনার মহা-ইতিহাস। মহড়া দিচ্ছেন প্রতিরোধের। বলছেন তোমরা কে হে, মারী মন্বস্তরে মরে নি যে বাঙালি তাকে মারার তোমরা কো আসামে বাংলা কথাসাহিত্যের উজ্জ্বল উত্তরাধিকার স্বাধীনতার আগে থেকেই ছিল, কিন্তু সত্তরের দশক থেকে ঔজ্জ্বল্য দীপ্যমান হতে শুরু করে। অস্তিত্ব সংকট যত ঘনীভূত হচ্ছে, ততই কথকের সমবায় দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হয়েছে, বৃহৎকথার লিখন চলছে অনেক হাতে। এবং বাংলা কথাসাহিত্যেও এক নির্মম সত্যভাষার সূচনা হয়েছে আসামে। এরকম চুয়াল্লিশ জন কথাকারের নির্বাচিত গল্প নিয়ে " আসামের বাংলা ছোটগল্প " সংকলন গ্রন্থে প্রতিফলিত সময় এর দর্পন।
পিতৃস্মৃতি পিতৃকথা : কিংবদন্তি বনফুল
₹150
একথা বললে বোধ হয় অত্যুক্তি হবে না, বাংলা সাহিত্যে বনফুল শব্দের বর্তমান অর্থ এক দিগন্তপ্রসারী বহুমুখী সাহিত্য প্রতিভা, যাঁর প্রকৃত নাম ডক্টর বলাই চাঁদ মুখোপাধ্যায়। পেশায় যিনি ছিলেন চিকিৎসক। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্মানিক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, যদিও সাহিত্যে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, এক স্বতন্ত্র শক্তিমান বলিষ্ঠ ধারার ধারক, স্রষ্টা তথা প্রবর্তক।
লেখক ড. অসীম কুমার মুখোপাধ্যায় " পিতৃস্মৃতি পিতৃকথা : কিংবদন্তি বনফুল " গ্রন্থে তাঁর স্মৃতি রোমন্থনের পাশাপাশি, পিতা বনফুল এর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, সাহিত্য জীবনের উন্মেষ পর্ব, রবীন্দ্র সান্নিধ্য, চিত্রাঙ্কন, সম্মান, স্বীকৃতি, বন্ধু বান্ধব, শখ, অস্পৃশ্যতা, জ্যোতিষ ও সংখ্যাতত্ত্ব, ভূত দেখা, খাদ্যবিলাসিতা, জীবনের শেষ অধ্যায়, উপদেশ ইত্যাদি তুলে ধরেছেন।
পিতৃস্মৃতি পিতৃকথা : কিংবদন্তি বনফুল
₹150
একথা বললে বোধ হয় অত্যুক্তি হবে না, বাংলা সাহিত্যে বনফুল শব্দের বর্তমান অর্থ এক দিগন্তপ্রসারী বহুমুখী সাহিত্য প্রতিভা, যাঁর প্রকৃত নাম ডক্টর বলাই চাঁদ মুখোপাধ্যায়। পেশায় যিনি ছিলেন চিকিৎসক। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্মানিক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, যদিও সাহিত্যে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, এক স্বতন্ত্র শক্তিমান বলিষ্ঠ ধারার ধারক, স্রষ্টা তথা প্রবর্তক।
লেখক ড. অসীম কুমার মুখোপাধ্যায় " পিতৃস্মৃতি পিতৃকথা : কিংবদন্তি বনফুল " গ্রন্থে তাঁর স্মৃতি রোমন্থনের পাশাপাশি, পিতা বনফুল এর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, সাহিত্য জীবনের উন্মেষ পর্ব, রবীন্দ্র সান্নিধ্য, চিত্রাঙ্কন, সম্মান, স্বীকৃতি, বন্ধু বান্ধব, শখ, অস্পৃশ্যতা, জ্যোতিষ ও সংখ্যাতত্ত্ব, ভূত দেখা, খাদ্যবিলাসিতা, জীবনের শেষ অধ্যায়, উপদেশ ইত্যাদি তুলে ধরেছেন।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।