“অভিব্যক্তির আলোকে” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
গল্প পঁচিশ
Publisher: একুশ শতক
₹250
আমার প্রথম দুটো গল্পের বইয়ের কোনও কপি এখন আর কোথাও পাওয়া যায়না। আমার বা আমারই বােনের মতাে কারও কারও ব্যক্তিগত সংগ্রহে তা থাকলেও থাকতে পারে। সম্ভাব্যতার কী অনবদ্য সম্প্রসারণ! প্রথম দুটি গল্পের বইয়ের অনস্তিত্ব অনুভব করে সেই বই দুটি থেকে ৬টি গল্প এই ‘ গল্প পঁচিশ ‘ সংকলনে নিয়েছি। গত পঁচিশ বছরে লেখা পঁচিশটি গল্প। তার বেশি হলেই কোথাও পুনরাবৃত্তি হয়ে যেত।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-gpac01
আমার প্রথম দুটো গল্পের বইয়ের কোনও কপি এখন আর কোথাও পাওয়া যায়না। আমার বা আমারই বােনের মতাে কারও কারও ব্যক্তিগত সংগ্রহে তা থাকলেও থাকতে পারে। সম্ভাব্যতার কী অনবদ্য সম্প্রসারণ! প্রথম দুটি গল্পের বইয়ের অনস্তিত্ব অনুভব করে সেই বই দুটি থেকে ৬টি গল্প এই ‘ গল্প পঁচিশ ‘ সংকলনে নিয়েছি। গত পঁচিশ বছরে লেখা পঁচিশটি গল্প। তার বেশি হলেই কোথাও পুনরাবৃত্তি হয়ে যেত।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র
₹250
দীপেন্দ্রনাথের রচনা মননশীল পাঠকদের কাছে অত্যন্ত সমাদরপ্রাপ্ত ও অগ্রগণ্য। তার ছোটগল্প ও সাংবাদিকতা ছাড়াও উপন্যাসগুলি উন্নতমানের সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত হয় বাঙালি পাঠকমহলে। তার প্রথম উপন্যাস 'আগামী (মাঝি)' প্রকাশিত হয় ১৯৫১ খ্রীষ্টাব্দে (১৩৫৮ বঙ্গাব্দের ১৫ কার্তিক)। অন্যান্য উপন্যাসগুলির মধ্যে 'তৃতীয় ভুবন (অক্টোবর ১৯৫৭)', 'গগন ঠাকুরের সিঁড়ি (চৈত্র ১৩৬৮)' এবং 'বিবাহবার্ষিকী (অক্টোবর ১৯৭৭)' পাঠকমহলে সাড়া ফেলে। সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র
₹250
দীপেন্দ্রনাথের রচনা মননশীল পাঠকদের কাছে অত্যন্ত সমাদরপ্রাপ্ত ও অগ্রগণ্য। তার ছোটগল্প ও সাংবাদিকতা ছাড়াও উপন্যাসগুলি উন্নতমানের সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত হয় বাঙালি পাঠকমহলে। তার প্রথম উপন্যাস 'আগামী (মাঝি)' প্রকাশিত হয় ১৯৫১ খ্রীষ্টাব্দে (১৩৫৮ বঙ্গাব্দের ১৫ কার্তিক)। অন্যান্য উপন্যাসগুলির মধ্যে 'তৃতীয় ভুবন (অক্টোবর ১৯৫৭)', 'গগন ঠাকুরের সিঁড়ি (চৈত্র ১৩৬৮)' এবং 'বিবাহবার্ষিকী (অক্টোবর ১৯৭৭)' পাঠকমহলে সাড়া ফেলে। সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
স্বাধীনতা আন্দোলনে কিশোর কিশোরী
₹100
জন্মালেই মানুষ হয় না। প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে ত্যাগ চাই। সেই ত্যাগের মহিমা দিয়েই গড়ে ওঠে ইতিহাস। ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাস সেই সাক্ষ্য আজও বহন করে আসছে। ১৯০৮ থেকে ১৯৪২, দীর্ঘ এক ইতিহাস। মহান আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের ইতিহাস। যাতে রয়েছেন বেশ কিছু কিশাের কিশােরী। তবে আরও বেশ কিছু কিশাের কিশােরী অনাদৃত রয়ে গেছেন। সেই সব কিশাের কিশােরীর বীরত্ব পূর্ণ আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের হৃদয় বিদারক কাহিনী পরিবেশিত হয়েছে, ' স্বাধীনতা আন্দোলনে কিশোর কিশোরী ' গ্রন্থে যা পাঠক-পাঠিকাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে। বহতি নদীর মত ইতিহাসের সেই ধারাকে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের মূল ভাবনা।
স্বাধীনতা আন্দোলনে কিশোর কিশোরী
₹100
জন্মালেই মানুষ হয় না। প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে ত্যাগ চাই। সেই ত্যাগের মহিমা দিয়েই গড়ে ওঠে ইতিহাস। ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাস সেই সাক্ষ্য আজও বহন করে আসছে। ১৯০৮ থেকে ১৯৪২, দীর্ঘ এক ইতিহাস। মহান আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের ইতিহাস। যাতে রয়েছেন বেশ কিছু কিশাের কিশােরী। তবে আরও বেশ কিছু কিশাের কিশােরী অনাদৃত রয়ে গেছেন। সেই সব কিশাের কিশােরীর বীরত্ব পূর্ণ আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের হৃদয় বিদারক কাহিনী পরিবেশিত হয়েছে, ' স্বাধীনতা আন্দোলনে কিশোর কিশোরী ' গ্রন্থে যা পাঠক-পাঠিকাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে। বহতি নদীর মত ইতিহাসের সেই ধারাকে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের মূল ভাবনা।
শ্রীচরণেষু
By তারক রেজ
₹200
বইয়ের লেখা মূলত দর্শনমুখী। শুধু জীবন নয়, জীবনকে অতিক্রম করার অভিলাষ এই লেখায় উঠে এসেছে। ধ্বংসের ভয় নয়। সৃষ্টির জয় শেষ কথা। তাই মনুষত্বের জয়ের ভেরি নিনাদিত হয় "শ্রীচরণেষু" বইটিতে।
শ্রীচরণেষু
By তারক রেজ
₹200
বইয়ের লেখা মূলত দর্শনমুখী। শুধু জীবন নয়, জীবনকে অতিক্রম করার অভিলাষ এই লেখায় উঠে এসেছে। ধ্বংসের ভয় নয়। সৃষ্টির জয় শেষ কথা। তাই মনুষত্বের জয়ের ভেরি নিনাদিত হয় "শ্রীচরণেষু" বইটিতে।
বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা
₹400
বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐশ্বর্য বাংলার মন্দির। এই মন্দিরগুলি বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাস চর্চার জন্য জরুরি। শুধু বিষ্ণুপুর বা কালনায় নয়, সারা বাংলা জুড়েই অসংখ্য অসাধারণ মন্দির নির্মিত হয়েছে। চালা, রত্ন, দালান, মঞ্চ, মঠ, দেউল ইত্যাদি শিল্পরীতি এবং টেরাকোটা অলংকরণের নানা বৈচিত্র্যে ও প্রাচুর্যে সেগুলি সমৃদ্ধ। একদিকে পৌরাণিক দেবদেবী ও আখ্যান, অন্যদিকে অভিজাত ও সাধারণ মানুষের সমাজজীবনের প্রতিফলন দেখা যায়। মন্দিরগুলির অলংকরণ এর প্রধান উপাদান উঠে এসেছে বিভিন্ন সাহিত্যিক বা সামাজিক উৎস থেকে। মন্দির এবং মন্দিরের অলংকরণ এর উৎসসন্ধান এই গ্রন্থের প্রধান লক্ষ্য। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক দুশোটি ছবি, যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে। " বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা " গ্রন্থটি বাংলা সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।
বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা
₹400
বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐশ্বর্য বাংলার মন্দির। এই মন্দিরগুলি বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাস চর্চার জন্য জরুরি। শুধু বিষ্ণুপুর বা কালনায় নয়, সারা বাংলা জুড়েই অসংখ্য অসাধারণ মন্দির নির্মিত হয়েছে। চালা, রত্ন, দালান, মঞ্চ, মঠ, দেউল ইত্যাদি শিল্পরীতি এবং টেরাকোটা অলংকরণের নানা বৈচিত্র্যে ও প্রাচুর্যে সেগুলি সমৃদ্ধ। একদিকে পৌরাণিক দেবদেবী ও আখ্যান, অন্যদিকে অভিজাত ও সাধারণ মানুষের সমাজজীবনের প্রতিফলন দেখা যায়। মন্দিরগুলির অলংকরণ এর প্রধান উপাদান উঠে এসেছে বিভিন্ন সাহিত্যিক বা সামাজিক উৎস থেকে। মন্দির এবং মন্দিরের অলংকরণ এর উৎসসন্ধান এই গ্রন্থের প্রধান লক্ষ্য। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক দুশোটি ছবি, যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে। " বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা " গ্রন্থটি বাংলা সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।