“মেঘে ঢাকা নক্ষত্ররা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
মুচলেকা
By সমীর রক্ষিত
₹150
মুচলেকা উপন্যাস বাংলায় ব্রিটিশ আধিপত্যের যুগের। ব্যারাকপুর গড়ে তোলে তারা গঙ্গার দুধারে বিশেষত পশ্চিমপাড়ে। এদেশে পাট অতিফলনশীল ও গুনে বিখ্যাত। সুতরাং এ অঞ্চল, কলকাতার সন্নিকটে পাটকলে ছেয়ে যায়। শ্রমিক, মালিক, ফ ' ড়ে আর সাম্যবাদে বিশ্বাসী শিক্ষিত বহু নেতা এদের আন্দোলনে টেনে আনেন। কথাকার সমীর রক্ষিত এসব টানাপোড়েনের নিখুঁত চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। এক অতিশয় প্রখ্যাত লেখকের জীবনকেন্দ্রিক এ উপন্যাস। পাঠক রোমাঞ্চিত হবেন।
মুচলেকা
By সমীর রক্ষিত
₹150
মুচলেকা উপন্যাস বাংলায় ব্রিটিশ আধিপত্যের যুগের। ব্যারাকপুর গড়ে তোলে তারা গঙ্গার দুধারে বিশেষত পশ্চিমপাড়ে। এদেশে পাট অতিফলনশীল ও গুনে বিখ্যাত। সুতরাং এ অঞ্চল, কলকাতার সন্নিকটে পাটকলে ছেয়ে যায়। শ্রমিক, মালিক, ফ ' ড়ে আর সাম্যবাদে বিশ্বাসী শিক্ষিত বহু নেতা এদের আন্দোলনে টেনে আনেন। কথাকার সমীর রক্ষিত এসব টানাপোড়েনের নিখুঁত চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। এক অতিশয় প্রখ্যাত লেখকের জীবনকেন্দ্রিক এ উপন্যাস। পাঠক রোমাঞ্চিত হবেন।
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
যুক্তির বিনাশ বিকল্পর চর্চা ও সংগ্রাম
₹300
দেশজুড়ে গভীর অন্ধকার গাঢ় থেকে গাঢ়তর হচ্ছে। যুক্তিবিনাশী অন্ধশক্তি যুক্তিবোধ ও আধুনিকতার গলা টিপে ধরছে। কেন এই গভীর অন্ধকার ? রাজনীতি-অর্থনীতি-শিল্প-সংস্কৃতি থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি আঙিনায় এখন যুক্তিবিনাশী শক্তির প্রলম্বিত ছায়া। যুক্তির বিনাশ কেন, কোন্ স্বার্থে এবং কীভাবে অন্ধকার কেটে আলোকময় পথে এগিয়ে যেতে স্বপ্নটাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে, তা এই গ্রন্থে উপস্থাপন করা হয়েছে। যুক্তি বিনাশের তত্ত্বচর্চার পাশাপাশি আছে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা তত্ত্বের আতস কাচের তলায় ফেলে বিশ্লেষণ প্রচেষ্টা এবং স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখার প্রয়োগ কৌশল চিহ্নিত করা। জটিল রাজনৈতিক দর্শনের এক সহজভাষ্য - যুক্তির বিনাশ বিকল্পর চর্চা ও সংগ্রাম। শুধু পণ্ডিতের জন্য নয়, সকল পাঠকের জন্যই।
যুক্তির বিনাশ বিকল্পর চর্চা ও সংগ্রাম
₹300
দেশজুড়ে গভীর অন্ধকার গাঢ় থেকে গাঢ়তর হচ্ছে। যুক্তিবিনাশী অন্ধশক্তি যুক্তিবোধ ও আধুনিকতার গলা টিপে ধরছে। কেন এই গভীর অন্ধকার ? রাজনীতি-অর্থনীতি-শিল্প-সংস্কৃতি থেকে শুরু করে সমাজের প্রতিটি আঙিনায় এখন যুক্তিবিনাশী শক্তির প্রলম্বিত ছায়া। যুক্তির বিনাশ কেন, কোন্ স্বার্থে এবং কীভাবে অন্ধকার কেটে আলোকময় পথে এগিয়ে যেতে স্বপ্নটাকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে, তা এই গ্রন্থে উপস্থাপন করা হয়েছে। যুক্তি বিনাশের তত্ত্বচর্চার পাশাপাশি আছে রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা তত্ত্বের আতস কাচের তলায় ফেলে বিশ্লেষণ প্রচেষ্টা এবং স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখার প্রয়োগ কৌশল চিহ্নিত করা। জটিল রাজনৈতিক দর্শনের এক সহজভাষ্য - যুক্তির বিনাশ বিকল্পর চর্চা ও সংগ্রাম। শুধু পণ্ডিতের জন্য নয়, সকল পাঠকের জন্যই।
গন আন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন
₹300
কমরেড অজয় মুখোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ ও সর্বভারতীয় রাজ্য সরকারি কর্মচারী আন্দোলনের এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব। রাজ্য কো - অর্ডিনেশন কমিটির উন্মেষ ও বিকাশপর্বের নেতা, দীর্ঘকালের সাধারণ সম্পাদক, সারা ভারত রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের সাম্মানিক সভাপতি, ক্রমান্বয়ে চার দফায় লোকসভার নির্বাচিত প্রতিনিধি, প্রতিটি দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছেন। বাগ্মী ও সুলেখক, কমরেড অজয় মুখার্জী তাঁর সারা জীবনের আন্দোলন, সংগ্রাম এবং সংগঠন গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে যে অমুল্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন বিভিন্ন প্রবন্ধের মধ্য দিয়ে তা ব্যক্ত করেছেন। সেই প্রবন্ধগুলি নিয়েই " গণআন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন " গ্রন্থটি তৈরী হয়েছে।
গ্রন্থটি সরকারি কর্মচারীদের নানামুখী আন্দোলনের একটি জীবন্ত দলিল। গ্রন্থটি সরকারি কর্মচারীদের শুধু নয়, সমস্ত বামপন্থী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মীদের শিক্ষিত করবার কাজ করবে।
গন আন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন
₹300
কমরেড অজয় মুখোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ ও সর্বভারতীয় রাজ্য সরকারি কর্মচারী আন্দোলনের এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব। রাজ্য কো - অর্ডিনেশন কমিটির উন্মেষ ও বিকাশপর্বের নেতা, দীর্ঘকালের সাধারণ সম্পাদক, সারা ভারত রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের সাম্মানিক সভাপতি, ক্রমান্বয়ে চার দফায় লোকসভার নির্বাচিত প্রতিনিধি, প্রতিটি দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছেন। বাগ্মী ও সুলেখক, কমরেড অজয় মুখার্জী তাঁর সারা জীবনের আন্দোলন, সংগ্রাম এবং সংগঠন গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে যে অমুল্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন বিভিন্ন প্রবন্ধের মধ্য দিয়ে তা ব্যক্ত করেছেন। সেই প্রবন্ধগুলি নিয়েই " গণআন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন " গ্রন্থটি তৈরী হয়েছে।
গ্রন্থটি সরকারি কর্মচারীদের নানামুখী আন্দোলনের একটি জীবন্ত দলিল। গ্রন্থটি সরকারি কর্মচারীদের শুধু নয়, সমস্ত বামপন্থী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মীদের শিক্ষিত করবার কাজ করবে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু
₹600
'জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু' নামাঙ্কিত গ্রন্থে কমরেড জ্যোতি বসু সম্পর্কে তথ্য সংবলিত যে সব কথা উল্লেখ করেছেন তা সত্যিকারের একটি রাজনৈতিক জীবন আলেখ্য। ছয়টি খণ্ডে প্রকাশিত হতে চলেছে বইটি। এই খণ্ডে জ্যোতি বসুর জন্ম থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত কর্মকাণ্ডের আলোচনা রয়েছে। একজন সাধারণ ছাত্র জ্যোতি বসুর ক্রমান্বয়ে মার্কসবাদী হয়ে ওঠার এবং গণসংগঠনের মধ্যে কাজ করতে করতে পার্টিসদস্য থেকে পার্টিনেতা ও দক্ষ সংগঠক হয়ে ওঠার আনুপূর্বিক বর্ণনা এই গ্রন্থের একটি বিশিষ্ট দিক।
পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতে জ্যোতি বসুর প্রায় সাত দশকের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে পাঠকের পরিচয় ঘটিয়ে দেবে এই বই। জ্যোতি বসুর জন্মের ১১১ তম বর্ষে তাঁর সম্পর্কে লেখা এই বইটির এই খণ্ডটি পাঠক সাধারণের কাছে একটি আকর গ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।
বর্তমান প্রজন্মের তরুণ তরুণীদেরও বিগত প্রায় সাত দশকের বাংলার বামপন্থী আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস জানতে ও বুঝতে অবশ্যই সাহায্য করবে বইটি।
জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু
₹600
'জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু' নামাঙ্কিত গ্রন্থে কমরেড জ্যোতি বসু সম্পর্কে তথ্য সংবলিত যে সব কথা উল্লেখ করেছেন তা সত্যিকারের একটি রাজনৈতিক জীবন আলেখ্য। ছয়টি খণ্ডে প্রকাশিত হতে চলেছে বইটি। এই খণ্ডে জ্যোতি বসুর জন্ম থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত কর্মকাণ্ডের আলোচনা রয়েছে। একজন সাধারণ ছাত্র জ্যোতি বসুর ক্রমান্বয়ে মার্কসবাদী হয়ে ওঠার এবং গণসংগঠনের মধ্যে কাজ করতে করতে পার্টিসদস্য থেকে পার্টিনেতা ও দক্ষ সংগঠক হয়ে ওঠার আনুপূর্বিক বর্ণনা এই গ্রন্থের একটি বিশিষ্ট দিক।
পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতে জ্যোতি বসুর প্রায় সাত দশকের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে পাঠকের পরিচয় ঘটিয়ে দেবে এই বই। জ্যোতি বসুর জন্মের ১১১ তম বর্ষে তাঁর সম্পর্কে লেখা এই বইটির এই খণ্ডটি পাঠক সাধারণের কাছে একটি আকর গ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।
বর্তমান প্রজন্মের তরুণ তরুণীদেরও বিগত প্রায় সাত দশকের বাংলার বামপন্থী আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস জানতে ও বুঝতে অবশ্যই সাহায্য করবে বইটি।