“পঁচিশটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
নির্বাচিত পঁচিশটি গল্প
By তৃষ্ণা বসাক
₹200
তৃষ্ণা বসাক এই সময়ের বাংলা সাহিত্যের একজন একনিষ্ঠ কবি ও কথাকার। গল্প, উপন্যাস, কবিতা, কল্পবিজ্ঞান, মৈথিলী অনুবাদকর্মে তিনি প্রতিমুহুর্তে পাঠকের সামনে খুলে দিচ্ছেন অনাস্বাদিত জগৎ। দীর্ঘ সময় ধরে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত এবং অপ্রকাশিত সমস্ত গল্পগুলি থেকে শুধুমাত্র পঁচিশটি নির্বাচিত গল্প নিয়ে প্রকাশিত হল ' নির্বাচিত পঁচিশটি গল্প ' সংকলনটি। স্থান পেয়েছে মৃদু বসন্ত ও কয়েকটি বেড়াল, জলযাচক, অমেরুদণ্ডী এবং বৃষ্টি আসবে এর মতো কিছু উল্লেখযোগ্য এবং সারা জাগানো গল্প।
নির্বাচিত পঁচিশটি গল্প
By তৃষ্ণা বসাক
₹200
তৃষ্ণা বসাক এই সময়ের বাংলা সাহিত্যের একজন একনিষ্ঠ কবি ও কথাকার। গল্প, উপন্যাস, কবিতা, কল্পবিজ্ঞান, মৈথিলী অনুবাদকর্মে তিনি প্রতিমুহুর্তে পাঠকের সামনে খুলে দিচ্ছেন অনাস্বাদিত জগৎ। দীর্ঘ সময় ধরে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত এবং অপ্রকাশিত সমস্ত গল্পগুলি থেকে শুধুমাত্র পঁচিশটি নির্বাচিত গল্প নিয়ে প্রকাশিত হল ' নির্বাচিত পঁচিশটি গল্প ' সংকলনটি। স্থান পেয়েছে মৃদু বসন্ত ও কয়েকটি বেড়াল, জলযাচক, অমেরুদণ্ডী এবং বৃষ্টি আসবে এর মতো কিছু উল্লেখযোগ্য এবং সারা জাগানো গল্প।
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
আমাদের রবীন্দ্রনাথ
₹300
মানবজীবনের প্রতিটি অনুপুঙ্খে, সম্পদে-বিপদে, আনন্দে-বেদনায়, উৎসবে-ব্যসনে-দুর্ভিক্ষে- রাষ্ট্রবিপ্লবে, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মারি ও মড়কে, মননের দহন ও শৈত্যে তিনি আজও চিরসখা, প্রতিটি বিগত ও অনাগত ভােরের বৈতালিক। তিনি যত গদ্য লিখেছেন,সম্ভবত তাঁকে নিয়ে এর চেয়ে ঢের বেশি গদ্য লেখা হয়েছে। তবু তাঁর প্রতিটি শব্দ যেন একেকটি অনাবিষ্কৃত দূর নক্ষত্র—সেগুলাে থেকে ক্রমে আলো আসিতেছে। এই অনিঃশেষ আলােকরাশিকে সময়ােপযােগী বােধ ও মননে বিম্বিত ও প্রতিবিম্বিত করার বিশ্বস্ত দৰ্পণ ' আমাদের রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থটি। রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে চর্বিত চর্বণ নয়, বরং ষড়যন্ত্রময় সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও দানবীয় না-সংস্কৃতি আক্রান্ত মানুষের প্রিয় পৃথিবীকে সব দিক দিয়ে রক্ষা করার কবচকুণ্ডল এই পুস্তক-প্রয়াস।
আমাদের রবীন্দ্রনাথ
₹300
মানবজীবনের প্রতিটি অনুপুঙ্খে, সম্পদে-বিপদে, আনন্দে-বেদনায়, উৎসবে-ব্যসনে-দুর্ভিক্ষে- রাষ্ট্রবিপ্লবে, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মারি ও মড়কে, মননের দহন ও শৈত্যে তিনি আজও চিরসখা, প্রতিটি বিগত ও অনাগত ভােরের বৈতালিক। তিনি যত গদ্য লিখেছেন,সম্ভবত তাঁকে নিয়ে এর চেয়ে ঢের বেশি গদ্য লেখা হয়েছে। তবু তাঁর প্রতিটি শব্দ যেন একেকটি অনাবিষ্কৃত দূর নক্ষত্র—সেগুলাে থেকে ক্রমে আলো আসিতেছে। এই অনিঃশেষ আলােকরাশিকে সময়ােপযােগী বােধ ও মননে বিম্বিত ও প্রতিবিম্বিত করার বিশ্বস্ত দৰ্পণ ' আমাদের রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থটি। রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে চর্বিত চর্বণ নয়, বরং ষড়যন্ত্রময় সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও দানবীয় না-সংস্কৃতি আক্রান্ত মানুষের প্রিয় পৃথিবীকে সব দিক দিয়ে রক্ষা করার কবচকুণ্ডল এই পুস্তক-প্রয়াস।
চলচ্চিত্র চিন্তন
By পার্থ রাহা
₹100
ছবির তালিকা দেওয়া আমার উদ্দেশ্য নয়। আমি জানাতে চাই সাম্রাজ্যবাদের হুমকির সামনেও তৃতীয় দুনিয়ার সিনেমা আজ দেশে দেশে আন্দোলন সংগ্রামের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। তথাকথিত মহাশক্তির জি-৮ দেশের ভিতরেও জাপান, ইটালিতে, খােদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল আন্দোলনের সাক্ষী তৃতীয় দুনিয়ার সিনেমা গ্লোবাল রসা আর ফার্নান্ডাে সােলানাসরা যাকে বলেছেন থার্ড সিনেমা। আসুন আমরা স্মরণ করি, চ্যাপলিনের সেই কালজয়ী বক্তৃতার কথাগুলি। আসুন অসম্ভবের জন্য সংগ্রাম করি। ইতিহাসের মহান ঘটনা হল যা অসম্ভব মনে হয়েছিল তাকে সম্ভব করা।
' চলচ্চিত্র চিন্তন ' সংকলনের সবচেয়ে পুরােনাে লেখা ইঙ্গম্যার বের্গম্যানকে নিয়ে। প্রকাশিত হয় ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে। আর সাম্প্রতিকতম রচনা সেন্সর শিপ প্রকাশিত হয়েছে ২০০৬-এ। এই তেত্রিশ বছর ধরে নানান পত্রপত্রিকা বা বইতে ছড়ানাে ছিটানাে রচনার সংখ্যাতাে কম নয়। সেই অগুনতি রচনা থেকে কিছু রচনা বেছে নিয়ে মলাটের ভিতরে বেঁধে রাখা হয়েছে।
আমার রচনাগুলির শেষ বিচারক আপনারা, যারা সারাদিনের ঘাম ঝরানাে হাঁটাহাঁটির পরেও বােকাবাক্সের হাতছানি এড়িয়ে এখনও বই পড়েন তারা। আমার এই রচনাগুলি আপনাদের কোনাে উপকারে লাগলেই আমার পরম প্রাপ্তি।
চলচ্চিত্র চিন্তন
By পার্থ রাহা
₹100
ছবির তালিকা দেওয়া আমার উদ্দেশ্য নয়। আমি জানাতে চাই সাম্রাজ্যবাদের হুমকির সামনেও তৃতীয় দুনিয়ার সিনেমা আজ দেশে দেশে আন্দোলন সংগ্রামের হাতিয়ার হয়ে উঠেছে। তথাকথিত মহাশক্তির জি-৮ দেশের ভিতরেও জাপান, ইটালিতে, খােদ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল আন্দোলনের সাক্ষী তৃতীয় দুনিয়ার সিনেমা গ্লোবাল রসা আর ফার্নান্ডাে সােলানাসরা যাকে বলেছেন থার্ড সিনেমা। আসুন আমরা স্মরণ করি, চ্যাপলিনের সেই কালজয়ী বক্তৃতার কথাগুলি। আসুন অসম্ভবের জন্য সংগ্রাম করি। ইতিহাসের মহান ঘটনা হল যা অসম্ভব মনে হয়েছিল তাকে সম্ভব করা।
' চলচ্চিত্র চিন্তন ' সংকলনের সবচেয়ে পুরােনাে লেখা ইঙ্গম্যার বের্গম্যানকে নিয়ে। প্রকাশিত হয় ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে। আর সাম্প্রতিকতম রচনা সেন্সর শিপ প্রকাশিত হয়েছে ২০০৬-এ। এই তেত্রিশ বছর ধরে নানান পত্রপত্রিকা বা বইতে ছড়ানাে ছিটানাে রচনার সংখ্যাতাে কম নয়। সেই অগুনতি রচনা থেকে কিছু রচনা বেছে নিয়ে মলাটের ভিতরে বেঁধে রাখা হয়েছে।
আমার রচনাগুলির শেষ বিচারক আপনারা, যারা সারাদিনের ঘাম ঝরানাে হাঁটাহাঁটির পরেও বােকাবাক্সের হাতছানি এড়িয়ে এখনও বই পড়েন তারা। আমার এই রচনাগুলি আপনাদের কোনাে উপকারে লাগলেই আমার পরম প্রাপ্তি।
ফ্যাসিবাদ ভাবনা
₹100
সব দেশে ফ্যাসিবাদের বিকাশধার এক নয়। ইতিহাসও ৷ স্বভাবতই ফ্যাসিবাদ বিরোধী লড়াই-প্রতিরোধ অভিযানও বৈচিত্র্যপূর্ণ। ‘ফ্যাসিবাদ ভাবনা'য় এই বৈচিত্র ও বৈশিষ্ট উন্মোচনের চেষ্টা করা হয়েছে। বিশ্লেষণ করা হয়েছে নিজস্ব দেশীয় সংস্কৃতি, ইতিহাস অর্থনীতি সমাজ মনস্তত্ত্বর প্রেক্ষিতে সাংগঠনিক কর্মকৌশল ভিন্নভিন্ন হওয়া কেন জুরুরি, তাও৷ ভারতে ফ্যাসিবাদী শক্তির নিজস্ব বৈশিষ্টও আলোচনায় এসেছে যার থেকে বোঝা যায় গুজরাট গণহত্যার মতো ঘটনাবলী অন্যর না ঘটে কেন গুজরাটেই ঘটেছিল। জার্মানির অভিজ্ঞতায় বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে এসেছে ডিমিটত গ্রামসি লুকাচের যুক্তফ্রন্ট গঠন তত্ত্বের বিচার-বিশ্লেষণ। ছকবাঁধা তত্ত্বালোচনা নয়, ছক অনুধাবনের সহায়ক হয়ে ওঠাই এই সংকলনের ছটি প্রবন্ধের মূল আকর্ষণ।
ফ্যাসিবাদ ভাবনা
₹100
সব দেশে ফ্যাসিবাদের বিকাশধার এক নয়। ইতিহাসও ৷ স্বভাবতই ফ্যাসিবাদ বিরোধী লড়াই-প্রতিরোধ অভিযানও বৈচিত্র্যপূর্ণ। ‘ফ্যাসিবাদ ভাবনা'য় এই বৈচিত্র ও বৈশিষ্ট উন্মোচনের চেষ্টা করা হয়েছে। বিশ্লেষণ করা হয়েছে নিজস্ব দেশীয় সংস্কৃতি, ইতিহাস অর্থনীতি সমাজ মনস্তত্ত্বর প্রেক্ষিতে সাংগঠনিক কর্মকৌশল ভিন্নভিন্ন হওয়া কেন জুরুরি, তাও৷ ভারতে ফ্যাসিবাদী শক্তির নিজস্ব বৈশিষ্টও আলোচনায় এসেছে যার থেকে বোঝা যায় গুজরাট গণহত্যার মতো ঘটনাবলী অন্যর না ঘটে কেন গুজরাটেই ঘটেছিল। জার্মানির অভিজ্ঞতায় বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে এসেছে ডিমিটত গ্রামসি লুকাচের যুক্তফ্রন্ট গঠন তত্ত্বের বিচার-বিশ্লেষণ। ছকবাঁধা তত্ত্বালোচনা নয়, ছক অনুধাবনের সহায়ক হয়ে ওঠাই এই সংকলনের ছটি প্রবন্ধের মূল আকর্ষণ।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।