“পঞ্চাশটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
হিং টিং ছট
By অতনু সরকার
Publisher: একুশ শতক
₹100
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
atanu sarkar, hing ting chhot, অতনু সরকার, হিং টিং ছট
একই ধরণের গ্রন্থ
মানব সত্তার অভিপ্রায়
₹200
লােকে বলে দর্শন বা ভাবনা জ্ঞাপন করতে হয় জনমানসে ছড়িয়ে দেবার জন্য। কিন্তু সেই জ্ঞাপনের কি কোনাে দর্শন থাকে? হ্যা, নেপথ্যেও এক স্বকীয়তার দর্শন থাকে। ' আমি-সত্তার অভিপ্রায় ' -ই সেই দর্শনের উৎস। আবার নানা অভিপ্রায়ের দ্বন্দ্ব, বিরােধই আসলে যাবতীয় সামাজিকতার উৎস। তাই অভিপ্রায়ের দ্বন্দ্বের মধ্যেই রয়েছে যাবতীয় দমনপীড়ন, শােষণ এবং বিদ্রোহের কারণগুলি। কখনাে সাধারণ 'আমি'-র সঙ্গে প্রবল প্রতিষ্ঠানের, স্বৈরাচারী আমি-র সঙ্গে শােষিতের, আবার সবার ‘আমি’-র সঙ্গে ভােগের নেপথ্যে থাকা অদৃশ্য শক্তির। এই-ই হল জ্ঞাপনদর্শনের অন্দরমহল। সংগ্রহ করার মতো একটি বই ' মানব সত্তার অভিপ্রায় '
মানব সত্তার অভিপ্রায়
₹200
লােকে বলে দর্শন বা ভাবনা জ্ঞাপন করতে হয় জনমানসে ছড়িয়ে দেবার জন্য। কিন্তু সেই জ্ঞাপনের কি কোনাে দর্শন থাকে? হ্যা, নেপথ্যেও এক স্বকীয়তার দর্শন থাকে। ' আমি-সত্তার অভিপ্রায় ' -ই সেই দর্শনের উৎস। আবার নানা অভিপ্রায়ের দ্বন্দ্ব, বিরােধই আসলে যাবতীয় সামাজিকতার উৎস। তাই অভিপ্রায়ের দ্বন্দ্বের মধ্যেই রয়েছে যাবতীয় দমনপীড়ন, শােষণ এবং বিদ্রোহের কারণগুলি। কখনাে সাধারণ 'আমি'-র সঙ্গে প্রবল প্রতিষ্ঠানের, স্বৈরাচারী আমি-র সঙ্গে শােষিতের, আবার সবার ‘আমি’-র সঙ্গে ভােগের নেপথ্যে থাকা অদৃশ্য শক্তির। এই-ই হল জ্ঞাপনদর্শনের অন্দরমহল। সংগ্রহ করার মতো একটি বই ' মানব সত্তার অভিপ্রায় '
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার
By দর্শন চৌধুরী
₹300
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার – তাঁর এই থার্ড থিয়েটার তথা বিকল্প থিয়েটার নিয়ে নানামহলে নানারকম আলােচনা হয়েছে। তাঁর রাজনীতিভাবনা নিয়েও অনেক কোলাহল হয়েছে। আর অস্বীকারই বা কী করে করা যায়, রাজনীতির সেই উত্তাল, দামাল, ভয়ংকর আবহে নাট্যকর্মীর অবস্থান নির্ণয়ও সহজ থাকে না। টালমাটাল অবস্থায় ভাবনার দোলাচলতা এবং চিন্তার বিভ্রান্তি দূর করাও সহজসাধ্য হয়না।
নাটকে রাজনীতি নিয়ে যাঁদের ছুৎমার্গ রয়েছে, তাঁদের কথা না ভেবে, যারা প্রতিনিয়ত নাট্যকর্মে রাজনীতিকেই প্রধান করে তােলেন, বাদল সরকার তাঁদের মধ্যে অন্যতম। অতএব, তাঁর নাটকের ও নাট্যপ্রযােজনার যেমন আলােচনা করতে হয়, তেমনি তাঁর রাজনীতি ভাবনা নিয়েও ভাবতে হয়।
সমকালের একজন প্রধান বিতর্কিত নাট্যব্যক্তিত্ব সম্পর্কে যে কোনাে আলােচনাই যেমন অনেককেই আকর্ষণ করে, তেমনি পক্ষে-বিপক্ষে নানা বিতর্কেরও সুত্রপাত করে। অবশ্য সেটা আলােচনার গুণে নয়, উজ্জল নাট্যব্যক্তিত্বের নাট্যকর্মকাণ্ডের ক্রিয়া ও কারণেই। প্রাবন্ধিক দুর্বল, অশক্ত, অনুপযুক্ত হয়েও সেই নাট্যসম্ভারের আলােচনা হাজির করলেন। অক্ষমকে ক্ষমা করায় দোষ নেই।
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার
By দর্শন চৌধুরী
₹300
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার – তাঁর এই থার্ড থিয়েটার তথা বিকল্প থিয়েটার নিয়ে নানামহলে নানারকম আলােচনা হয়েছে। তাঁর রাজনীতিভাবনা নিয়েও অনেক কোলাহল হয়েছে। আর অস্বীকারই বা কী করে করা যায়, রাজনীতির সেই উত্তাল, দামাল, ভয়ংকর আবহে নাট্যকর্মীর অবস্থান নির্ণয়ও সহজ থাকে না। টালমাটাল অবস্থায় ভাবনার দোলাচলতা এবং চিন্তার বিভ্রান্তি দূর করাও সহজসাধ্য হয়না।
নাটকে রাজনীতি নিয়ে যাঁদের ছুৎমার্গ রয়েছে, তাঁদের কথা না ভেবে, যারা প্রতিনিয়ত নাট্যকর্মে রাজনীতিকেই প্রধান করে তােলেন, বাদল সরকার তাঁদের মধ্যে অন্যতম। অতএব, তাঁর নাটকের ও নাট্যপ্রযােজনার যেমন আলােচনা করতে হয়, তেমনি তাঁর রাজনীতি ভাবনা নিয়েও ভাবতে হয়।
সমকালের একজন প্রধান বিতর্কিত নাট্যব্যক্তিত্ব সম্পর্কে যে কোনাে আলােচনাই যেমন অনেককেই আকর্ষণ করে, তেমনি পক্ষে-বিপক্ষে নানা বিতর্কেরও সুত্রপাত করে। অবশ্য সেটা আলােচনার গুণে নয়, উজ্জল নাট্যব্যক্তিত্বের নাট্যকর্মকাণ্ডের ক্রিয়া ও কারণেই। প্রাবন্ধিক দুর্বল, অশক্ত, অনুপযুক্ত হয়েও সেই নাট্যসম্ভারের আলােচনা হাজির করলেন। অক্ষমকে ক্ষমা করায় দোষ নেই।
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান
₹200
নদীকে রবীন্দ্রনাথ জপমালা বলেছেন একটি কবিতায়। জপমালা সাধ্যসাধনের মাধ্যম। নিরবচ্ছিন্ন জাপপ্রবাহ নদীর মতােই মানুষকে, ব্যক্তিকে পৌছে দেয় নৈর্ব্যক্তিক অসীমের চিরবিস্ময়ের কাছে, অনন্তের দুয়ারে। সমুদ্র সেই অনন্ত অসীমের প্রতীক। সেখানে মরজগৎ প্লাবিত হয় অমৃত প্রলেপে। এভাবেই সংস্কৃতির প্রবাহ নিরন্তর মুছে চলেছে অন্ধকারের আবর্জনা। তমসা থেকে নিয়ে যাচ্ছে জ্যোতিতে। সুপ্রাচীনকাল থেকেই ভারতীয় মনীষা বয়ে নিয়ে চলেছে অমৃত-মঞ্জষা - রবীন্দ্রভাবনা যার পরিণতি। গীতবিতান সেই অমৃত-পেটিকা, সােনার তরীতে কালের প্রবাহে যা প্রবাহিত। উপনিষদ থেকে শ্রীচৈতন্য, শাস্ত্রীয় থেকে লৌকিক–সংস্কৃতির সব ভাবনা-চিন্তা-দর্শনের পরিণতি এই গীতবিতান।
গীতবিতান-এর গানগুলি নিয়ে আমার চিন্তা-ভাবনা ব্যক্ত হয়েছে একাধিক গ্রন্থে। বর্তমান গ্রন্থ ' প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান ' তারই অনুসৃতি। এ গ্রন্থের প্রথম প্রবন্ধ-চৈতন্যপ্রবাহে দশদিশি পত্রিকায় প্রকাশিত আমার কীর্তনাঙ্গ রবীন্দ্রসংগীত-এর বর্ধিত রূপ। পরবর্তী নদী-নৌকো-নেয়ে -এর অংশবিশেষ একুশ শতক-এর উৎসব সংখ্যা ১৪২৩-এ প্রকাশিত হয়েছিল। 'গুরবে নমঃ প্রবন্ধটি 'একুশ শতক পত্রিকায় প্রকাশিত আমার পঞ্চক, মহাপঞ্চক ও রবীন্দ্রসংগীতের শুরু প্রবন্ধটির বর্ধিত রূপ।
শব্দ তরঙ্গ প্রবন্ধটিতে 'গীতবিতানে ব্যবহৃত কিছু শব্দ ও বাক্যাংশের ব্যাখ্যা করার চেষ্টা হয়েছে- যা শিক্ষার্থীকে গীতবিতান অনুধাবনে সহায়তা করবে। এর কিছু অংশ আমার নচিকেতার শেষ প্রশ্ন উত্তরে গীতবিতান থেকে গৃহীত। প্রস্থপাঠে পাঠক উপকৃত হবেন আশা করি।
প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান
₹200
নদীকে রবীন্দ্রনাথ জপমালা বলেছেন একটি কবিতায়। জপমালা সাধ্যসাধনের মাধ্যম। নিরবচ্ছিন্ন জাপপ্রবাহ নদীর মতােই মানুষকে, ব্যক্তিকে পৌছে দেয় নৈর্ব্যক্তিক অসীমের চিরবিস্ময়ের কাছে, অনন্তের দুয়ারে। সমুদ্র সেই অনন্ত অসীমের প্রতীক। সেখানে মরজগৎ প্লাবিত হয় অমৃত প্রলেপে। এভাবেই সংস্কৃতির প্রবাহ নিরন্তর মুছে চলেছে অন্ধকারের আবর্জনা। তমসা থেকে নিয়ে যাচ্ছে জ্যোতিতে। সুপ্রাচীনকাল থেকেই ভারতীয় মনীষা বয়ে নিয়ে চলেছে অমৃত-মঞ্জষা - রবীন্দ্রভাবনা যার পরিণতি। গীতবিতান সেই অমৃত-পেটিকা, সােনার তরীতে কালের প্রবাহে যা প্রবাহিত। উপনিষদ থেকে শ্রীচৈতন্য, শাস্ত্রীয় থেকে লৌকিক–সংস্কৃতির সব ভাবনা-চিন্তা-দর্শনের পরিণতি এই গীতবিতান।
গীতবিতান-এর গানগুলি নিয়ে আমার চিন্তা-ভাবনা ব্যক্ত হয়েছে একাধিক গ্রন্থে। বর্তমান গ্রন্থ ' প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান ' তারই অনুসৃতি। এ গ্রন্থের প্রথম প্রবন্ধ-চৈতন্যপ্রবাহে দশদিশি পত্রিকায় প্রকাশিত আমার কীর্তনাঙ্গ রবীন্দ্রসংগীত-এর বর্ধিত রূপ। পরবর্তী নদী-নৌকো-নেয়ে -এর অংশবিশেষ একুশ শতক-এর উৎসব সংখ্যা ১৪২৩-এ প্রকাশিত হয়েছিল। 'গুরবে নমঃ প্রবন্ধটি 'একুশ শতক পত্রিকায় প্রকাশিত আমার পঞ্চক, মহাপঞ্চক ও রবীন্দ্রসংগীতের শুরু প্রবন্ধটির বর্ধিত রূপ।
শব্দ তরঙ্গ প্রবন্ধটিতে 'গীতবিতানে ব্যবহৃত কিছু শব্দ ও বাক্যাংশের ব্যাখ্যা করার চেষ্টা হয়েছে- যা শিক্ষার্থীকে গীতবিতান অনুধাবনে সহায়তা করবে। এর কিছু অংশ আমার নচিকেতার শেষ প্রশ্ন উত্তরে গীতবিতান থেকে গৃহীত। প্রস্থপাঠে পাঠক উপকৃত হবেন আশা করি।
সাহস দেখানোর পালা
By তপোময় ঘোষ
₹250
গল্প’ শব্দটির যে কত দ্যোতনা, কত গভীরতা তা আমার পক্ষে কোনভাবেই বলা তো দূরের কথা, জানাও সম্ভব হবে না জেনেও একটা অক্ষম প্রচেষ্টা চলছিল। একান্ত আপন সে মিয়ানো প্রচেষ্টায় কেউ প্রণোদশার ঘি বা আগুন যোগায় নি। কারও দায় পড়েনি এগুলো লিখতে বলার। ফলত পাঁচিরের গায়ে নামগোত্রহীন দুলতে থাকা। এভাবেই এক, দুই, তিন দশকের পর বেহায়ারা যেমন হয় তেমনি একটি মোচড় দেওয়া উদ্যম। আর যায় কোথা, বেরিয়ে পড়ছে আমারও একটা গল্প সংকলন ' সাহস দেখানোর পালা '।
সওয়া একশ বছরের বাংলা সাহিত্যের শত শত মণিমাণিক্যের পাশে কিছু কালোকুলো ছাইপাশ গাদা করার এ অহেতু না জন্মালেই ভাল হত। কিন্তু ওই যে কথা আছে না, কুঁজোরও সাধ হয় চিৎ হয়ে শুতে। ওতেই হয়েছে মুশকিল।
সাহস দেখানোর পালা
By তপোময় ঘোষ
₹250
গল্প’ শব্দটির যে কত দ্যোতনা, কত গভীরতা তা আমার পক্ষে কোনভাবেই বলা তো দূরের কথা, জানাও সম্ভব হবে না জেনেও একটা অক্ষম প্রচেষ্টা চলছিল। একান্ত আপন সে মিয়ানো প্রচেষ্টায় কেউ প্রণোদশার ঘি বা আগুন যোগায় নি। কারও দায় পড়েনি এগুলো লিখতে বলার। ফলত পাঁচিরের গায়ে নামগোত্রহীন দুলতে থাকা। এভাবেই এক, দুই, তিন দশকের পর বেহায়ারা যেমন হয় তেমনি একটি মোচড় দেওয়া উদ্যম। আর যায় কোথা, বেরিয়ে পড়ছে আমারও একটা গল্প সংকলন ' সাহস দেখানোর পালা '।
সওয়া একশ বছরের বাংলা সাহিত্যের শত শত মণিমাণিক্যের পাশে কিছু কালোকুলো ছাইপাশ গাদা করার এ অহেতু না জন্মালেই ভাল হত। কিন্তু ওই যে কথা আছে না, কুঁজোরও সাধ হয় চিৎ হয়ে শুতে। ওতেই হয়েছে মুশকিল।