“সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
ইন্টারনেটে নীল আকাশ
By ঈশিতা ভাদুড়ী
Publisher: একুশ শতক
₹80
আটের দশকে কবিতা দিয়ে সাহিত্য-জীবনের সূত্রপাত। ‘সেঁজুতি ভাদুড়ী’ ছদ্মনামেও একসময় তিনি লেখালিখি করেছেন। আটের দশকে ‘ঠুংরী’ নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। তাঁর সম্পাদনায় ‘ছড়া-টড়া’ ছড়ার সংকলন পর পর তিন বছর প্রকাশিত হয়েছিল। কবিতা গদ্য সম্পাদনা মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থ-সংখ্যা ৩০টি। ই-বুক ‘গালিব অস্ফুটে’ এবং ইন্টারনেটে নীল আকাশ বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ina01
আটের দশকে কবিতা দিয়ে সাহিত্য-জীবনের সূত্রপাত। ‘সেঁজুতি ভাদুড়ী’ ছদ্মনামেও একসময় তিনি লেখালিখি করেছেন। আটের দশকে ‘ঠুংরী’ নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। তাঁর সম্পাদনায় ‘ছড়া-টড়া’ ছড়ার সংকলন পর পর তিন বছর প্রকাশিত হয়েছিল। কবিতা গদ্য সম্পাদনা মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থ-সংখ্যা ৩০টি। ই-বুক ‘গালিব অস্ফুটে’ এবং ইন্টারনেটে নীল আকাশ বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
ব্ল্যাকশিপ 0
₹50
ব্ল্যাকশিপ 0 ব্যাপারটা বেশ ইউনিক। একই গল্পের দুইরকম ভাবে পরিবেশন। সংক্ষিপ্তকারে সত্যি অভিনব এক প্রচেষ্টা। তবে ব্ল্যাকশিপ ১ এবং ব্ল্যাকশিপ ২ কমিক্স দুটি পড়লে ব্ল্যাকশিপ 0 এক উপরি পাওনা বলে মনে হবে, হয়তো মনের ভিতর জেগে ওঠা কিছু প্রশ্নের উত্তর দেবে।
ব্ল্যাকশিপ 0
₹50
ব্ল্যাকশিপ 0 ব্যাপারটা বেশ ইউনিক। একই গল্পের দুইরকম ভাবে পরিবেশন। সংক্ষিপ্তকারে সত্যি অভিনব এক প্রচেষ্টা। তবে ব্ল্যাকশিপ ১ এবং ব্ল্যাকশিপ ২ কমিক্স দুটি পড়লে ব্ল্যাকশিপ 0 এক উপরি পাওনা বলে মনে হবে, হয়তো মনের ভিতর জেগে ওঠা কিছু প্রশ্নের উত্তর দেবে।
বিশ্বলোকের আহ্বানে
₹130
সমাজতান্ত্রিক শিবির বিলুপ্ত। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ। মার্কিন কর্তৃত্ব সমানে নতুন নতুন করে নানা দেশে যুদ্ধ ছড়াচ্ছে। বিমান ভৰ্ত্তি করে মার্কিন সৈন্য গিয়ে নামছে ইরাকে, নামছে আফগানিস্তানে। বুশ জমানার শেষে ক্ষীণ আশার আলাের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু নতুন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এসে আফগানিস্তানে পাঠানাে সৈন্য সংখ্যা আরাে বাড়িয়ে দিয়েছেন। সৈন্য যাচ্ছে মধ্য প্রাচ্যে। আমাদের বিশ্বনারী সংঘও আর আগের অবস্থায় স্বভাবতঃই নেই। বিকেন্দ্রীভূত হয়ে বিভিন্ন মহাদেশে স্থানীয় দপ্তরে বসে কাজ চালানাে হচ্ছে।
নিজ নিজ দেশে মেয়েদের হাজারাে রকম সমস্যা রয়েছে। বিভিন্ন দেশের নারী সংগঠনগুলি এখন সেইসব সমস্যার সমাধানে নিয়মিত ব্যস্ত। আমাদের দেশে মেয়েদের সমস্যা নানাবিধ। অশিক্ষা, কুসংস্কার, লাঞ্ছনা, সন্ত্রাস ও শােষণের অন্যায় ও অবিচারের শিকার আমাদের নারীসমাজ। সমাজের অর্ধেক যদি পিছিয়ে থাকে, তবে সে সমাজ এগােবে কেমন করে? কেমন করে উন্নত হবে সেই দেশ? আমাদের সকলের চেতনা এবং সমবেত প্রচেষ্টায় মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে কি একটুও এগিয়ে আসতে পারি না। ' বিশ্বলোকের আহ্বানে ' গ্রন্থে লেখিকা মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার ডাক দিয়েছেন।
বিশ্বলোকের আহ্বানে
₹130
সমাজতান্ত্রিক শিবির বিলুপ্ত। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ। মার্কিন কর্তৃত্ব সমানে নতুন নতুন করে নানা দেশে যুদ্ধ ছড়াচ্ছে। বিমান ভৰ্ত্তি করে মার্কিন সৈন্য গিয়ে নামছে ইরাকে, নামছে আফগানিস্তানে। বুশ জমানার শেষে ক্ষীণ আশার আলাের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু নতুন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এসে আফগানিস্তানে পাঠানাে সৈন্য সংখ্যা আরাে বাড়িয়ে দিয়েছেন। সৈন্য যাচ্ছে মধ্য প্রাচ্যে। আমাদের বিশ্বনারী সংঘও আর আগের অবস্থায় স্বভাবতঃই নেই। বিকেন্দ্রীভূত হয়ে বিভিন্ন মহাদেশে স্থানীয় দপ্তরে বসে কাজ চালানাে হচ্ছে।
নিজ নিজ দেশে মেয়েদের হাজারাে রকম সমস্যা রয়েছে। বিভিন্ন দেশের নারী সংগঠনগুলি এখন সেইসব সমস্যার সমাধানে নিয়মিত ব্যস্ত। আমাদের দেশে মেয়েদের সমস্যা নানাবিধ। অশিক্ষা, কুসংস্কার, লাঞ্ছনা, সন্ত্রাস ও শােষণের অন্যায় ও অবিচারের শিকার আমাদের নারীসমাজ। সমাজের অর্ধেক যদি পিছিয়ে থাকে, তবে সে সমাজ এগােবে কেমন করে? কেমন করে উন্নত হবে সেই দেশ? আমাদের সকলের চেতনা এবং সমবেত প্রচেষ্টায় মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে কি একটুও এগিয়ে আসতে পারি না। ' বিশ্বলোকের আহ্বানে ' গ্রন্থে লেখিকা মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার ডাক দিয়েছেন।