“ওসোর প্রেম” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
লিটল ইন্ডিয়া
₹200
দেবদাস ভট্টাচার্যের জন্ম কলকাতায় ১৯৪৭-এ। লেখার জগতে প্রবেশ সেই কৈশাের থেকে। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের টানাপােড়েন সঙ্গে করে বড়াে হওয়া। স্কটিশ চার্চ কলেজ পেরিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। জীবনকে দেখার দৃষ্টি খুলছে ক্রমশ। রক্তাক্ত করছে সমাজের ক্ষতগুলাে। কর্মসূত্রে ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুবাদে গ্রামে-গঞ্জে প্রান্তিক মানুষের জন্য কাজ করার সুযােগ পাওয়া। লেখার ভেতর এসবের প্রতিফলন পাওয়া যায় ' লিটল ইন্ডিয়া ' গ্রন্থে।
লিটল ইন্ডিয়া
₹200
দেবদাস ভট্টাচার্যের জন্ম কলকাতায় ১৯৪৭-এ। লেখার জগতে প্রবেশ সেই কৈশাের থেকে। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের টানাপােড়েন সঙ্গে করে বড়াে হওয়া। স্কটিশ চার্চ কলেজ পেরিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। জীবনকে দেখার দৃষ্টি খুলছে ক্রমশ। রক্তাক্ত করছে সমাজের ক্ষতগুলাে। কর্মসূত্রে ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুবাদে গ্রামে-গঞ্জে প্রান্তিক মানুষের জন্য কাজ করার সুযােগ পাওয়া। লেখার ভেতর এসবের প্রতিফলন পাওয়া যায় ' লিটল ইন্ডিয়া ' গ্রন্থে।
রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি
₹150
আধুনিক ভারতের দুই শ্রেষ্ঠ মনীষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মােহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। দুই বিপরীত জগতের মানুষ হলেও তাঁদের মধ্যে বারবার বৈপরীত্যের সমাপতন ঘটেছে। একজন সম্পূর্ণতই কর্মজগতের, অপরজন ভাবের ও রসের জগতের হলেও আদ্যন্ত যুক্ত রেখেছেন নিজেকে কর্মযজ্ঞে। বাদ বিসংবাদ হয়েছে বহুবার কিন্তু সম্পর্কচ্যুতি ঘটেনি কখনও। মহাত্মা ও গুরুদেবের অন্তর্মিলন অটুট থেকেছে আজীবন। দেশের মুক্তি সংগ্রাম, গ্রাম সংগঠন, পল্লি উন্নয়ন সর্বোপরি বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন উভয়ের সম্পর্ককে গ্রন্থিবদ্ধ করে রেখেছিল। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ চল্লিশ বছরের স্বপ্ন ও শ্রম শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতীর ভবিষ্যৎ নিয়ে জীবন সায়হ্নে যখন চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তখন একমাত্র গান্ধিজির কাছেই সাহায্য ভিক্ষা করেছিলেন এবং শুধু আশ্বাস প্রদান নয় মহাত্মা তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষাও করেছিলেন। আফ্রিকা থেকে চলে আসার পর ছাত্রছাত্রী সহ শান্তিনিকেতনেই তিনি প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন। সেই থেকে শান্তিনিকেতনকে তাঁর দ্বিতীয় আবাস বলেই মনে করতেন। দুই ব্যক্তিত্বের মহা মিলনের তথ্যমূলক আখ্যান ' রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি ' গ্রন্থ। পাঠক যদি প্রসন্ন চিত্তে গ্রহণ করেন কৃতার্থ বােধ করব।
রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি
₹150
আধুনিক ভারতের দুই শ্রেষ্ঠ মনীষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মােহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। দুই বিপরীত জগতের মানুষ হলেও তাঁদের মধ্যে বারবার বৈপরীত্যের সমাপতন ঘটেছে। একজন সম্পূর্ণতই কর্মজগতের, অপরজন ভাবের ও রসের জগতের হলেও আদ্যন্ত যুক্ত রেখেছেন নিজেকে কর্মযজ্ঞে। বাদ বিসংবাদ হয়েছে বহুবার কিন্তু সম্পর্কচ্যুতি ঘটেনি কখনও। মহাত্মা ও গুরুদেবের অন্তর্মিলন অটুট থেকেছে আজীবন। দেশের মুক্তি সংগ্রাম, গ্রাম সংগঠন, পল্লি উন্নয়ন সর্বোপরি বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন উভয়ের সম্পর্ককে গ্রন্থিবদ্ধ করে রেখেছিল। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ চল্লিশ বছরের স্বপ্ন ও শ্রম শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতীর ভবিষ্যৎ নিয়ে জীবন সায়হ্নে যখন চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তখন একমাত্র গান্ধিজির কাছেই সাহায্য ভিক্ষা করেছিলেন এবং শুধু আশ্বাস প্রদান নয় মহাত্মা তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষাও করেছিলেন। আফ্রিকা থেকে চলে আসার পর ছাত্রছাত্রী সহ শান্তিনিকেতনেই তিনি প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন। সেই থেকে শান্তিনিকেতনকে তাঁর দ্বিতীয় আবাস বলেই মনে করতেন। দুই ব্যক্তিত্বের মহা মিলনের তথ্যমূলক আখ্যান ' রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি ' গ্রন্থ। পাঠক যদি প্রসন্ন চিত্তে গ্রহণ করেন কৃতার্থ বােধ করব।
আসমান জমিন কথা
₹200
আমাদিগের আত্মপরিচয় আপনি দিবার রীতি নাই, অন্য প্রসঙ্গে লিখেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। একথাটা বলতে পারে প্রতিটি সার্থক ছােটগল্প কিংবা আখ্যান। তার হয়ে ওঠার মধ্যেই প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে থাকে। এই 'আসমান জমিন কথা' নামক গল্পসংকলনেও আছে। আছে রণবীরের অন্যসব বয়ানেও। এখানে আছে ব্রাত্যজনের ভূমিসংলগ্ন জমিনকথা এবং কল্পনার আরেক আকাশ, আসমানকথা। দূরবীক্ষণের মধ্য দিয়ে জমি বা আকাশ দেখা নয়, অণুবীক্ষণের অন্তরঙ্গ আলােকপাত। দেখার এই বিশেষ ধরনই সবকিছু যাকে মহানগরের কৃত্রিম বাস্তব পরাস্ত করতে পারে নি। শৈশব-কৈশাের-যৌবনের বরাকভূমি যেন হয়ে ওঠে মায়াবী নদীর পারের দেশ, এই পৃথিবী একবার পায় যাকে - পায় নাকো আর। বাস্তবই স্বপ্ন হয়ে ওঠে স্মৃতির আতসকাচে। পরিচিত মানুষজনের আদল মাত্র থাকে, ওরা হয়ে ওঠে আরেক অস্তিত্ব। মনের ভেতরই যার বসত, তাকে নতুন পাওয়া আলােয় উদ্ভাসিত করে গল্পকথার সাজ। সমস্ত ভাঙনের মধ্যে জেগে থাকে ভালবাসা, টাপুর-টুপুর বৃষ্টি ঝরে সম্পর্কের চোরা-ফাটলের উপর। এরই নাম জীবন যার জন্যে আকাঙ্ক্ষা ফুরােয় না কখনও।
গল্পকার রণবীর পুরকায়স্থের এই তাে আসমান, এই তাে জমিন, যাদের দ্বিরালাপ লক্ষ করে আবিষ্ট তিনি। বহুম্বরিক ও অন্তর্মুখী লিখনশৈলীতে উন্মােচিত হয়েছে চিরবিস্ময়ের বােধ মানুষ ও তার জগৎ সম্পর্কে যার আরম্ভ আছে কিন্তু শেষ নেই।
আসমান জমিন কথা
₹200
আমাদিগের আত্মপরিচয় আপনি দিবার রীতি নাই, অন্য প্রসঙ্গে লিখেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। একথাটা বলতে পারে প্রতিটি সার্থক ছােটগল্প কিংবা আখ্যান। তার হয়ে ওঠার মধ্যেই প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে থাকে। এই 'আসমান জমিন কথা' নামক গল্পসংকলনেও আছে। আছে রণবীরের অন্যসব বয়ানেও। এখানে আছে ব্রাত্যজনের ভূমিসংলগ্ন জমিনকথা এবং কল্পনার আরেক আকাশ, আসমানকথা। দূরবীক্ষণের মধ্য দিয়ে জমি বা আকাশ দেখা নয়, অণুবীক্ষণের অন্তরঙ্গ আলােকপাত। দেখার এই বিশেষ ধরনই সবকিছু যাকে মহানগরের কৃত্রিম বাস্তব পরাস্ত করতে পারে নি। শৈশব-কৈশাের-যৌবনের বরাকভূমি যেন হয়ে ওঠে মায়াবী নদীর পারের দেশ, এই পৃথিবী একবার পায় যাকে - পায় নাকো আর। বাস্তবই স্বপ্ন হয়ে ওঠে স্মৃতির আতসকাচে। পরিচিত মানুষজনের আদল মাত্র থাকে, ওরা হয়ে ওঠে আরেক অস্তিত্ব। মনের ভেতরই যার বসত, তাকে নতুন পাওয়া আলােয় উদ্ভাসিত করে গল্পকথার সাজ। সমস্ত ভাঙনের মধ্যে জেগে থাকে ভালবাসা, টাপুর-টুপুর বৃষ্টি ঝরে সম্পর্কের চোরা-ফাটলের উপর। এরই নাম জীবন যার জন্যে আকাঙ্ক্ষা ফুরােয় না কখনও।
গল্পকার রণবীর পুরকায়স্থের এই তাে আসমান, এই তাে জমিন, যাদের দ্বিরালাপ লক্ষ করে আবিষ্ট তিনি। বহুম্বরিক ও অন্তর্মুখী লিখনশৈলীতে উন্মােচিত হয়েছে চিরবিস্ময়ের বােধ মানুষ ও তার জগৎ সম্পর্কে যার আরম্ভ আছে কিন্তু শেষ নেই।
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে
₹100
চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৮৩ সালে সেদেশে যান পণ্ডিত রবিশঙ্কর। এই সফরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অন্তরঙ্গ শিষ্য শ্যামাদাস চক্রবর্তী। ' পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে ' গ্রন্থের প্রথমাংশে রয়েছে সেই চীনভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ। এছাড়া রয়েছে মানুষ ও শিল্পী হিসাবে রবিশঙ্করজীর সম্বন্ধে নানা খুঁটিনাটি তথ্য। গ্রন্থের দ্বিতীয় ভাগে পরিশিষ্টাংশে যুক্ত হয়েছে। কবিরাজ অখিলচন্দ্র ভট্টাচার্য, ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ, অন্নপূর্ণা দেবী ও পণ্ডিত রবিশঙ্কর সম্বন্ধে লেখক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। এছাড়া আছে খাঁ সাহেব ও অন্নপূর্ণাজীর সংগীত ও সংগীতশিক্ষা নিয়ে নানা উক্তি ও নির্দেশ। সর্বোপরি রয়েছে। পণ্ডিতজীর সাংগীতিক সত্তার বহুতর বিভাবের সশ্রদ্ধ উন্মােচন।
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে
₹100
চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৮৩ সালে সেদেশে যান পণ্ডিত রবিশঙ্কর। এই সফরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অন্তরঙ্গ শিষ্য শ্যামাদাস চক্রবর্তী। ' পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে ' গ্রন্থের প্রথমাংশে রয়েছে সেই চীনভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ। এছাড়া রয়েছে মানুষ ও শিল্পী হিসাবে রবিশঙ্করজীর সম্বন্ধে নানা খুঁটিনাটি তথ্য। গ্রন্থের দ্বিতীয় ভাগে পরিশিষ্টাংশে যুক্ত হয়েছে। কবিরাজ অখিলচন্দ্র ভট্টাচার্য, ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ, অন্নপূর্ণা দেবী ও পণ্ডিত রবিশঙ্কর সম্বন্ধে লেখক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। এছাড়া আছে খাঁ সাহেব ও অন্নপূর্ণাজীর সংগীত ও সংগীতশিক্ষা নিয়ে নানা উক্তি ও নির্দেশ। সর্বোপরি রয়েছে। পণ্ডিতজীর সাংগীতিক সত্তার বহুতর বিভাবের সশ্রদ্ধ উন্মােচন।
ঘরোয়া হোমিপ্যাথিক ঔষধ পরিচয়
₹200
সাধারণের নিকট এবং হােমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্দের নিকট আমার সানুনয় নিবেদন এই যে, আমার বিশেষ অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ও বিভিন্ন খ্যাতনামা হােমিও-চিকিৎসকগণের লিখিত মেটিরিয়া মেডিকা অধ্যয়ন ও ব্যুৎপত্তি উপলব্ধি করে এবং আমার মনােপ্যাথিক কলেজের শিক্ষক, সর্ববিষয়ে দক্ষতাসম্পন্ন ডাঃ জয়দেব কর্মকার (Principal, The Calcutta Monopathic College) এবং Principal ডাঃ প্রশান্ত চক্রবর্তী তাদের সুনির্দিষ্ট উপদেশে, আমাকে ' ঘরোয়া হোমিপ্যাথিক ঔষধ পরিচয় ' পুস্তকটি রচনার কাজে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
প্রকৃত দায়িত্বশীল চিকিৎসক হতে হলে দীর্ঘ ৫/৬ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম প্রয়ােজন। যাঁরা চিকিৎসা বিষয়ে জ্ঞান ও শিক্ষালাভ করে প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসক হয়েছেন তাদের প্রথাবলম্বনে ও মেটিরিয়া মেডিকা দীর্ঘদিন ধরে পাঠাভ্যাস করে যে অভিজ্ঞতা লাভ করেছি তাতেই এই ক্ষুদ্র পুস্তিকাটি লিপিবদ্ধ বা প্রণয়ন করেছি মাত্র। ঈশ্বরানুগ্রহে আশা রাখি আপনাদের চিকিৎসার কাজে সাহায্য ও আশাপূরণ হলে বাধিত হব।
ঘরোয়া হোমিপ্যাথিক ঔষধ পরিচয়
₹200
সাধারণের নিকট এবং হােমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্দের নিকট আমার সানুনয় নিবেদন এই যে, আমার বিশেষ অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ও বিভিন্ন খ্যাতনামা হােমিও-চিকিৎসকগণের লিখিত মেটিরিয়া মেডিকা অধ্যয়ন ও ব্যুৎপত্তি উপলব্ধি করে এবং আমার মনােপ্যাথিক কলেজের শিক্ষক, সর্ববিষয়ে দক্ষতাসম্পন্ন ডাঃ জয়দেব কর্মকার (Principal, The Calcutta Monopathic College) এবং Principal ডাঃ প্রশান্ত চক্রবর্তী তাদের সুনির্দিষ্ট উপদেশে, আমাকে ' ঘরোয়া হোমিপ্যাথিক ঔষধ পরিচয় ' পুস্তকটি রচনার কাজে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
প্রকৃত দায়িত্বশীল চিকিৎসক হতে হলে দীর্ঘ ৫/৬ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম প্রয়ােজন। যাঁরা চিকিৎসা বিষয়ে জ্ঞান ও শিক্ষালাভ করে প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসক হয়েছেন তাদের প্রথাবলম্বনে ও মেটিরিয়া মেডিকা দীর্ঘদিন ধরে পাঠাভ্যাস করে যে অভিজ্ঞতা লাভ করেছি তাতেই এই ক্ষুদ্র পুস্তিকাটি লিপিবদ্ধ বা প্রণয়ন করেছি মাত্র। ঈশ্বরানুগ্রহে আশা রাখি আপনাদের চিকিৎসার কাজে সাহায্য ও আশাপূরণ হলে বাধিত হব।