“নকশিকথা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
মহর্ষিদেব ও রবীন্দ্রনাথ
Publisher: একুশ শতক
₹100
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Categories:
প্রবন্ধ, রবীন্দ্র বিষয়ক, সমস্ত বই
একই ধরণের গ্রন্থ
প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত
₹350
' প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত ' সংকলনে প্রিয় পঁচিশটি রবীন্দ্রনাথের গান এবং তার সাথে গান গুলির বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে। শুধু তাই নয়,গ্রন্থের তৃতীয় অংশে, গানগুলাে কেন ভালাে লাগে তার একটা সমীক্ষা উল্লেখিত হয়েছে।
প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত
₹350
' প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত ' সংকলনে প্রিয় পঁচিশটি রবীন্দ্রনাথের গান এবং তার সাথে গান গুলির বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে। শুধু তাই নয়,গ্রন্থের তৃতীয় অংশে, গানগুলাে কেন ভালাে লাগে তার একটা সমীক্ষা উল্লেখিত হয়েছে।
পুরুলিয়ার মন্দির
₹300
পুরুলিয়া জেলার মন্দির স্থাপত্যের হাজার বছরের ব্যাখ্যা ও মননশীল বিশ্লেষণ এই গ্রন্থে বিধৃত হয়েছে। জেলার প্রস্তর নির্মিত শিখর মন্দির, পীড়া মন্দির, চারচালা, আটচালা, পঞ্চরত্ন মন্দির, জোড়বাংলা মন্দিরগুলির চিত্রসহ ও বিস্তারিত বিবরণ এখানে উপস্থাপিত হয়েছে। প্রায় ৭০ টি মন্দির সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা গ্রন্থের মর্যাদা বাড়িয়েছে।
পুরুলিয়ার মন্দির
₹300
পুরুলিয়া জেলার মন্দির স্থাপত্যের হাজার বছরের ব্যাখ্যা ও মননশীল বিশ্লেষণ এই গ্রন্থে বিধৃত হয়েছে। জেলার প্রস্তর নির্মিত শিখর মন্দির, পীড়া মন্দির, চারচালা, আটচালা, পঞ্চরত্ন মন্দির, জোড়বাংলা মন্দিরগুলির চিত্রসহ ও বিস্তারিত বিবরণ এখানে উপস্থাপিত হয়েছে। প্রায় ৭০ টি মন্দির সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা গ্রন্থের মর্যাদা বাড়িয়েছে।
কবিতা কৃত্তিকা : জীবনানন্দ সমকাল
₹130
জীবনানন্দ তথাকথিত উত্তরাধুনিক যুগের কবি নন তবুও তিনি আধুনিকোত্তর। এ যুগের কোনাে কোনাে প্রান্তে লেখকের মৃত্যু ঘােষিত হয়েছে আর বেড়েছে পাঠকের আধিপত্য। দেশ কাল সাপেক্ষ হলেও প্রবাহমান কাল সর্বত্র একই দেশকে চিহ্নিত করে না। তাই একই কালগর্ভে ব্যক্তি ও সমষ্টি বিশেষে দেশ ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানেও থাকে এবং দেশ কাল নানান মানচিত্রে প্রকাশ পায়।
জীবনানন্দ তাঁর সমকালে কবিতা ভূবনে যাপন করেছেন একাকীত্ব। মননে-চিন্তনে সমকালের প্রতিনিধিত্ব করেছেন নীরবে, দৃষ্টি মেলেছেন প্রাচ্য পাশ্চাত্যের কাব্যতত্ত্বের গভীরে। কাব্যভাবনায় ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার গ্রহণ করেও প্রথাগত তাত্ত্বিক কাঠামাে নির্মাণে যতটা না উৎসাহী আপাত সচেষ্ট থেকেছেন নির্জন অভিজ্ঞান সঞ্চারে।
সমকালের বাঙালি কবিরা অনেকেই জীবনানন্দের কবিতা পথে সংগােপনে অভিসার করেছেন। অনেকের সঙ্গে তাঁর কাব্যভাবনায় মিল ও মতান্তর ঘটেছে। কবিতা কৃত্তিকা তৈরি করতে চেয়েছে সেইসব সমকালীন কবিদের সঙ্গে জীবনানন্দের আন্তর সম্পর্ক ও বিচ্ছেদের মনন-লিপি।
কবিতা কৃত্তিকা : জীবনানন্দ সমকাল
₹130
জীবনানন্দ তথাকথিত উত্তরাধুনিক যুগের কবি নন তবুও তিনি আধুনিকোত্তর। এ যুগের কোনাে কোনাে প্রান্তে লেখকের মৃত্যু ঘােষিত হয়েছে আর বেড়েছে পাঠকের আধিপত্য। দেশ কাল সাপেক্ষ হলেও প্রবাহমান কাল সর্বত্র একই দেশকে চিহ্নিত করে না। তাই একই কালগর্ভে ব্যক্তি ও সমষ্টি বিশেষে দেশ ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানেও থাকে এবং দেশ কাল নানান মানচিত্রে প্রকাশ পায়।
জীবনানন্দ তাঁর সমকালে কবিতা ভূবনে যাপন করেছেন একাকীত্ব। মননে-চিন্তনে সমকালের প্রতিনিধিত্ব করেছেন নীরবে, দৃষ্টি মেলেছেন প্রাচ্য পাশ্চাত্যের কাব্যতত্ত্বের গভীরে। কাব্যভাবনায় ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার গ্রহণ করেও প্রথাগত তাত্ত্বিক কাঠামাে নির্মাণে যতটা না উৎসাহী আপাত সচেষ্ট থেকেছেন নির্জন অভিজ্ঞান সঞ্চারে।
সমকালের বাঙালি কবিরা অনেকেই জীবনানন্দের কবিতা পথে সংগােপনে অভিসার করেছেন। অনেকের সঙ্গে তাঁর কাব্যভাবনায় মিল ও মতান্তর ঘটেছে। কবিতা কৃত্তিকা তৈরি করতে চেয়েছে সেইসব সমকালীন কবিদের সঙ্গে জীবনানন্দের আন্তর সম্পর্ক ও বিচ্ছেদের মনন-লিপি।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।