“লোকসঙ্গীতের চরাচর” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
জলাঞ্জলি
₹150
ছদ্মনামের আড়ালে নবীন লেখক কৃষ্ণেন্দু দেব নিয়মিত বাঁকাচোরা চোখে দেখা তাঁর সময় এবং যাপিত জীবন নিয়ে রসিকতা করেন। নিজে গম্ভীর থেকে অন্যকে হাসান। নিম্ন রুচির কৌতুক নকশা তাঁর কলমে আসেনা।তাঁর বিষয় গুরুগম্ভীর। পাতার পর পাতা প্রবন্ধ লেখা যায় এমন সব বিষয় আশ্চর্য দক্ষতায় নিজস্ব স্টাইলে রসাত্মক শব্দে তীক্ষ্ণ করে তোলেন।
জলাঞ্জলি
₹150
ছদ্মনামের আড়ালে নবীন লেখক কৃষ্ণেন্দু দেব নিয়মিত বাঁকাচোরা চোখে দেখা তাঁর সময় এবং যাপিত জীবন নিয়ে রসিকতা করেন। নিজে গম্ভীর থেকে অন্যকে হাসান। নিম্ন রুচির কৌতুক নকশা তাঁর কলমে আসেনা।তাঁর বিষয় গুরুগম্ভীর। পাতার পর পাতা প্রবন্ধ লেখা যায় এমন সব বিষয় আশ্চর্য দক্ষতায় নিজস্ব স্টাইলে রসাত্মক শব্দে তীক্ষ্ণ করে তোলেন।
নির্বাচিত গৌতম
By গৌতমকুমার দে
₹150
১৯৯০-২০১৭ অবধি প্রকাশিত বারােটি কাব্যগ্রন্থ থেকে নির্বাচিত কবিতাগুলি কালানুসারে ' নির্বাচিত গৌতম ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। সমকালীন সময়ের ধারাবাহিকতায় লিখিত কবিতাগুলিতে গৌতম এর সময়ােপযােগী উত্তর আধুনিক ভাষায় সমাজ ও সংস্কৃতিমূলক ঘটনার প্রেক্ষিতে এই নির্বাচন সম্পূর্ণ হয়েছে। ভাষা এবং আবৃত্তিযােগ্যতার কারণেও এই কবিতাগুলি দাগ রেখে গেছে। নির্বাচনের কাজে তাঁর দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের ফসল এই গ্রন্থখানি কবিতাপাঠক ও আবৃত্তি শিল্পীদের কাজে লাগবে আশা করা যায়।
নির্বাচিত গৌতম
By গৌতমকুমার দে
₹150
১৯৯০-২০১৭ অবধি প্রকাশিত বারােটি কাব্যগ্রন্থ থেকে নির্বাচিত কবিতাগুলি কালানুসারে ' নির্বাচিত গৌতম ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। সমকালীন সময়ের ধারাবাহিকতায় লিখিত কবিতাগুলিতে গৌতম এর সময়ােপযােগী উত্তর আধুনিক ভাষায় সমাজ ও সংস্কৃতিমূলক ঘটনার প্রেক্ষিতে এই নির্বাচন সম্পূর্ণ হয়েছে। ভাষা এবং আবৃত্তিযােগ্যতার কারণেও এই কবিতাগুলি দাগ রেখে গেছে। নির্বাচনের কাজে তাঁর দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের ফসল এই গ্রন্থখানি কবিতাপাঠক ও আবৃত্তি শিল্পীদের কাজে লাগবে আশা করা যায়।
আমিয়েল ও রবীন্দ্রনাথ
₹175
আমিয়েল ও রবীন্দ্রনাথ - এই দুই কবি - দার্শনিকের জীবনভাবনার তৌলনিক আলােচনা এ গ্রন্থের মূল উপজীব্য। এতে একদিকে যেমন আছে উভয়ের কবিপ্রাণতা ও দার্শনিকতার সুগভীর তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ তেমনি প্রসঙ্গক্রমে পর্যালােচিত হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন কবি ও দার্শনিকের মহার্ঘ ধ্যান-ধারণাও। বাংলা বা অন্য যে কোনাে ভাষায় রবীন্দ্রনাথ ও আমিয়েল বিষয়ে সম্ভবত এটিই প্রথম গ্রন্থ।
আমিয়েল ও রবীন্দ্রনাথ
₹175
আমিয়েল ও রবীন্দ্রনাথ - এই দুই কবি - দার্শনিকের জীবনভাবনার তৌলনিক আলােচনা এ গ্রন্থের মূল উপজীব্য। এতে একদিকে যেমন আছে উভয়ের কবিপ্রাণতা ও দার্শনিকতার সুগভীর তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ তেমনি প্রসঙ্গক্রমে পর্যালােচিত হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন কবি ও দার্শনিকের মহার্ঘ ধ্যান-ধারণাও। বাংলা বা অন্য যে কোনাে ভাষায় রবীন্দ্রনাথ ও আমিয়েল বিষয়ে সম্ভবত এটিই প্রথম গ্রন্থ।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।