“স্মৃতিকথায় দেবেন্দ্রনাথ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
Publisher: একুশ শতক
₹500
” পঁচিশটি গল্প – ইন্দিরা দাশ ” পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pge01
” পঁচিশটি গল্প – ইন্দিরা দাশ ” পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
শিশুমন
₹200
লেখক উত্তম কুমার খাঁ এর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “শিশুমন”। শিশুমনের সহজ সরল সুক্ষ অনুভূতি গুলিকে সম্মান জানিয়ে তাঁর এই গ্রন্থ। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
শিশুমন
₹200
লেখক উত্তম কুমার খাঁ এর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “শিশুমন”। শিশুমনের সহজ সরল সুক্ষ অনুভূতি গুলিকে সম্মান জানিয়ে তাঁর এই গ্রন্থ। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
কালীঘাটের পট
By অসীম রেজ
₹300
‘কালীঘাটের পট’ বাংলার চিত্রকলার এক গৌরবজনক অধ্যায় প্রায় শতবর্ষ আগে অস্তমিত হয়েছে। একদিন এই চিত্রশৈলী উনিশ শতকের তিরিশ দশক থেকে বিশ শতকের তিরিশ দশক পর্য্যন্ত সমাজ সচেতন ‘জনগণের শিল্প’ হয়ে বাঙালীর সাংস্কৃতিক জীবনকে সমৃদ্ধ করেছিল। বাংলার সনাতন পটের ধারা থেকে নিজেকে মুক্ত করে কালীঘাটের পট সমাজ বাস্তবধর্মী আধুনিকতার এক নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছিল। কালীঘাটের শিল্পীরা ক্রেতাদের রুচি অনুযায়ী সস্তায় কালীঘাট মন্দিরের তীর্থযাত্রীদের হাতে দেব-দেবীদের ছবিগুলি যেমন পৌঁছে দিয়েছিলেন তেমন শহর কলকাতার দৈনন্দিন ঘটনা বা বাবু কালচারের রঙ্গ-ব্যঙ্গধর্মী চিত্তাকর্ষক ছবিগুলির ভিতর মনোরঞ্জনের খোরাক জুগিয়েছিলেন। সেদিন কে জানত, একদিন এগুলি হয়ে উঠবে বাঙালীর আত্মপরিচয়ের সাক্ষ্য।
এই গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে কালীঘাট পটচিত্রের বৈশিষ্ট, অন্যান্য লোকশিল্পের সঙ্গে তার সম্পর্ক, পট শিল্পী পরিবারের অবদান, পটচিত্রে বিষয় বৈচিত্র্য ইত্যাদি। সঙ্গে রয়েছে সেসময়ের বেশকিছু রঙ্গিন ছবি যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে।
কালীঘাটের পট
By অসীম রেজ
₹300
‘কালীঘাটের পট’ বাংলার চিত্রকলার এক গৌরবজনক অধ্যায় প্রায় শতবর্ষ আগে অস্তমিত হয়েছে। একদিন এই চিত্রশৈলী উনিশ শতকের তিরিশ দশক থেকে বিশ শতকের তিরিশ দশক পর্য্যন্ত সমাজ সচেতন ‘জনগণের শিল্প’ হয়ে বাঙালীর সাংস্কৃতিক জীবনকে সমৃদ্ধ করেছিল। বাংলার সনাতন পটের ধারা থেকে নিজেকে মুক্ত করে কালীঘাটের পট সমাজ বাস্তবধর্মী আধুনিকতার এক নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছিল। কালীঘাটের শিল্পীরা ক্রেতাদের রুচি অনুযায়ী সস্তায় কালীঘাট মন্দিরের তীর্থযাত্রীদের হাতে দেব-দেবীদের ছবিগুলি যেমন পৌঁছে দিয়েছিলেন তেমন শহর কলকাতার দৈনন্দিন ঘটনা বা বাবু কালচারের রঙ্গ-ব্যঙ্গধর্মী চিত্তাকর্ষক ছবিগুলির ভিতর মনোরঞ্জনের খোরাক জুগিয়েছিলেন। সেদিন কে জানত, একদিন এগুলি হয়ে উঠবে বাঙালীর আত্মপরিচয়ের সাক্ষ্য।
এই গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে কালীঘাট পটচিত্রের বৈশিষ্ট, অন্যান্য লোকশিল্পের সঙ্গে তার সম্পর্ক, পট শিল্পী পরিবারের অবদান, পটচিত্রে বিষয় বৈচিত্র্য ইত্যাদি। সঙ্গে রয়েছে সেসময়ের বেশকিছু রঙ্গিন ছবি যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে।
হিমালয়ের দিনলিপি
₹150
আমার পায়ে হেঁটে হিমালয়ে ঘুরে বেড়ানাের শুরু আজ থেকে প্রায় তিরিশ বছর আগে। ৮০-র দশকে। ১৯৮৫ সালে প্রথম কেদারনাথ যাই। একা একা। সেও এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। তারপর থেকে প্রতি বছরই হিমালয়ের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ি। কখনও পূর্ব হিমালয়, কখনও গাড়ােয়াল, আবার কখনও নেপাল, কখনও বা মানালী, লাদাক। কখনও সঙ্গী বন্ধুরা, কখনও একা। পাহাড়ে ঘােরার কিছু টুকরাে কথা ' হিমালয়ের দিনলিপি ' গ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। গ্রন্থটিতে লেখার পাশাপাশি বেড়ানার কিছু ছবি, মানচিত্র স্থান পেয়েছে।
হিমালয়ের দিনলিপি
₹150
আমার পায়ে হেঁটে হিমালয়ে ঘুরে বেড়ানাের শুরু আজ থেকে প্রায় তিরিশ বছর আগে। ৮০-র দশকে। ১৯৮৫ সালে প্রথম কেদারনাথ যাই। একা একা। সেও এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। তারপর থেকে প্রতি বছরই হিমালয়ের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ি। কখনও পূর্ব হিমালয়, কখনও গাড়ােয়াল, আবার কখনও নেপাল, কখনও বা মানালী, লাদাক। কখনও সঙ্গী বন্ধুরা, কখনও একা। পাহাড়ে ঘােরার কিছু টুকরাে কথা ' হিমালয়ের দিনলিপি ' গ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। গ্রন্থটিতে লেখার পাশাপাশি বেড়ানার কিছু ছবি, মানচিত্র স্থান পেয়েছে।
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...