Discount applied: Discount 20%
“দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹350
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgsb01
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
সত্যজিতের সাত সতেরো
₹200
সত্যজিত রায়কে নিয়ে চর্চা কেবল ভারতে এবং ভারতীয় ভাষাতেই নয়, ভারতের বাইরেও বিভিন্ন বিদেশী ভাষাতে চর্চা সেই "পথের পাঁচালি" থেকেই ধারাবাহিক ভাবে হয়ে চলেছে। আজও তা কেবল অব্যাহতই নয়, ক্রমবর্ধমান। তাঁর সাহিত্যকীর্তি, চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা ২০টি প্রবন্ধের মাধ্যমে "সত্যজিতের সাত সতেরো" গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে।
সত্যজিতের সাত সতেরো
₹200
সত্যজিত রায়কে নিয়ে চর্চা কেবল ভারতে এবং ভারতীয় ভাষাতেই নয়, ভারতের বাইরেও বিভিন্ন বিদেশী ভাষাতে চর্চা সেই "পথের পাঁচালি" থেকেই ধারাবাহিক ভাবে হয়ে চলেছে। আজও তা কেবল অব্যাহতই নয়, ক্রমবর্ধমান। তাঁর সাহিত্যকীর্তি, চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা ২০টি প্রবন্ধের মাধ্যমে "সত্যজিতের সাত সতেরো" গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে।
শিশুমন
₹200
লেখক উত্তম কুমার খাঁ এর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “শিশুমন”। শিশুমনের সহজ সরল সুক্ষ অনুভূতি গুলিকে সম্মান জানিয়ে তাঁর এই গ্রন্থ। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
শিশুমন
₹200
লেখক উত্তম কুমার খাঁ এর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “শিশুমন”। শিশুমনের সহজ সরল সুক্ষ অনুভূতি গুলিকে সম্মান জানিয়ে তাঁর এই গ্রন্থ। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
কিংবদন্তি বনফুল
₹150
বাংলা সাহিত্যে বনফুলের আবির্ভাব এক উজ্জ্বল পথচিহ্ন বা মাইলস্টোন হিসেবে স্বীকৃত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, যদিও সাহিত্যে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, এক স্বতন্ত্র শক্তিমান বলিষ্ঠ ধারার ধারক, স্রষ্টা তথা প্রবর্তক। বৈচিত্র্যহীনতার প্রতি ছিল তার স্বাভাবিক বিতৃষ্ণা। তাঁর এই বিশিষ্ট শিল্পভাবনা তথা মানসিকতা বাংলা সাহিত্যকে বহুতর বৈচিত্র্যমণ্ডিত বিপুল অবদানে সমৃদ্ধ করেছে। ' কিংবদন্তি বনফুল ' গ্রন্থটিতে শিল্পভাবনা তথা মানসিকতা বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান ফুটে উঠেছে।
কিংবদন্তি বনফুল
₹150
বাংলা সাহিত্যে বনফুলের আবির্ভাব এক উজ্জ্বল পথচিহ্ন বা মাইলস্টোন হিসেবে স্বীকৃত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, যদিও সাহিত্যে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, এক স্বতন্ত্র শক্তিমান বলিষ্ঠ ধারার ধারক, স্রষ্টা তথা প্রবর্তক। বৈচিত্র্যহীনতার প্রতি ছিল তার স্বাভাবিক বিতৃষ্ণা। তাঁর এই বিশিষ্ট শিল্পভাবনা তথা মানসিকতা বাংলা সাহিত্যকে বহুতর বৈচিত্র্যমণ্ডিত বিপুল অবদানে সমৃদ্ধ করেছে। ' কিংবদন্তি বনফুল ' গ্রন্থটিতে শিল্পভাবনা তথা মানসিকতা বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান ফুটে উঠেছে।
রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন
₹200
রবীন্দ্রনাথের জীবন ও তার সৃষ্টি সম্পর্কে বাইশটি প্রবন্ধ 'রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন' সংকলনে রইল। প্রথম প্রবন্ধটি রবীন্দ্রনাথের বিশ্বমন এই ধারণা বা concept নিয়ে লেখা। অন্যান্য প্রবন্ধগুলি মূলত বিদেশি প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথের জীবন এবং তাঁর সৃষ্টি ও দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে বাক্তিমন ছাড়িয়ে, যে বিশ্বমনটি লুকিয়ে আছে-সে সবেরই বিচার-বিশ্লেষণ। তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে মূলত বিদেশি শিল্পী-সাহিত্যিক-ভাবুকদের ধ্যান-ধারণার কথাও অনেকগুলি প্রবন্ধে ছড়িয়ে আছে। কারণ বিনিময় ও প্রতিক্রিয়াই তাে বিশ্বমন-এর ধর্ম।
তথ্য সংগ্রহ ও বিচার-বিশ্লেষণ করতে করতে তার সৃষ্টির মধ্যে রবীন্দ্রনাথ যে কতখানি বিশ্বগ্রাহী হয়ে উঠেছিলেন সেটা যেমন বুঝতে পারা যায়, তেমনি তিনি যে তর্কে-বিতর্কে গ্রহণে-বর্জনে একাধারে কতখানি প্রাচ্যধর্মী ও বিশ্বধর্মী তার প্রমাণ পাওয়া যায়। তার জন্মের সার্ধশতবর্ষে তার প্রতিভার ব্যাপক চর্চা দেশকাল নির্বিশেষে তার প্রাসঙ্গিকতাকে প্রমাণিত করেছে এবং ধীরে ধীরে তার বিশ্ব মানসিকতাকেই স্পষ্ট করে তুলেছে।
আলােচনাগুলির মধ্যে রবীন্দ্রনাথের বিশাল ব্যাপ্ত প্রতিভার খানিকটা আভাসও যদি পাঠক পান তাহলেও তৃপ্তি পাব।
রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন
₹200
রবীন্দ্রনাথের জীবন ও তার সৃষ্টি সম্পর্কে বাইশটি প্রবন্ধ 'রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন' সংকলনে রইল। প্রথম প্রবন্ধটি রবীন্দ্রনাথের বিশ্বমন এই ধারণা বা concept নিয়ে লেখা। অন্যান্য প্রবন্ধগুলি মূলত বিদেশি প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথের জীবন এবং তাঁর সৃষ্টি ও দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে বাক্তিমন ছাড়িয়ে, যে বিশ্বমনটি লুকিয়ে আছে-সে সবেরই বিচার-বিশ্লেষণ। তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে মূলত বিদেশি শিল্পী-সাহিত্যিক-ভাবুকদের ধ্যান-ধারণার কথাও অনেকগুলি প্রবন্ধে ছড়িয়ে আছে। কারণ বিনিময় ও প্রতিক্রিয়াই তাে বিশ্বমন-এর ধর্ম।
তথ্য সংগ্রহ ও বিচার-বিশ্লেষণ করতে করতে তার সৃষ্টির মধ্যে রবীন্দ্রনাথ যে কতখানি বিশ্বগ্রাহী হয়ে উঠেছিলেন সেটা যেমন বুঝতে পারা যায়, তেমনি তিনি যে তর্কে-বিতর্কে গ্রহণে-বর্জনে একাধারে কতখানি প্রাচ্যধর্মী ও বিশ্বধর্মী তার প্রমাণ পাওয়া যায়। তার জন্মের সার্ধশতবর্ষে তার প্রতিভার ব্যাপক চর্চা দেশকাল নির্বিশেষে তার প্রাসঙ্গিকতাকে প্রমাণিত করেছে এবং ধীরে ধীরে তার বিশ্ব মানসিকতাকেই স্পষ্ট করে তুলেছে।
আলােচনাগুলির মধ্যে রবীন্দ্রনাথের বিশাল ব্যাপ্ত প্রতিভার খানিকটা আভাসও যদি পাঠক পান তাহলেও তৃপ্তি পাব।
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।