Discount applied: Discount 20%
“শিশুমন” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
By তন্বী হালদার
Publisher: একুশ শতক
₹350
এই পঁচিশটি গল্প মূলত গল্পহীন গল্প। এই ধরনের গল্প ইংরেজিতে লেখা হলেও বাংলায় খুব বেশি লেখা হয় নি। এই গল্পগুলো পড়তে বসলে নেশা না করেও অদ্ভুত এক নেশায় বুঁদ হয়ে যাওয়া যায়।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgth01
এই পঁচিশটি গল্প মূলত গল্পহীন গল্প। এই ধরনের গল্প ইংরেজিতে লেখা হলেও বাংলায় খুব বেশি লেখা হয় নি। এই গল্পগুলো পড়তে বসলে নেশা না করেও অদ্ভুত এক নেশায় বুঁদ হয়ে যাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
নির্বাচিত প্রেমের গল্প
₹300
পৃথিবীব্যাপী নানা সংঘাত, হানাহানি, বিশৃঙ্খলার মধ্যেও নরনারীর মনে প্রেমের আবেদনে বিন্দুমাত্র ভাটা নেই। নারীর চোখের ভাষা যেমন পুরুষ খোঁজে, পুরুষের চোখের ভাষাও খোঁজে নারী। নরনারীর এই অনিবার্য অনুসন্ধানের অনুভূতিই কবির কলমে রচিত হয় কবিতা, লেখকের কলমে রচিত হয় গল্প-উপন্যাস। ঈশ্বরের দুই সৃষ্টির পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়েই রচিত হয় মানবজীবনের ইতিহাস। পৃথিবীর এক প্রান্তের মানুষদের সঙ্গে অন্য প্রান্তের মানুষদের যােগাযােগের অন্যতম সূত্রও প্রেম। মানবমনে প্রেম আছে বলেই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা আজও সুন্দর। সেই সুন্দরকে সুন্দরতর করে তােলে প্রেমের গল্প, প্রেমের কবিতা। প্রেমের গল্পের পাঠকের জন্য ' নির্বাচিত প্রেমের গল্প ' গ্রন্থটি একটি গ্রহণযোগ্য সংকলন।
নির্বাচিত প্রেমের গল্প
₹300
পৃথিবীব্যাপী নানা সংঘাত, হানাহানি, বিশৃঙ্খলার মধ্যেও নরনারীর মনে প্রেমের আবেদনে বিন্দুমাত্র ভাটা নেই। নারীর চোখের ভাষা যেমন পুরুষ খোঁজে, পুরুষের চোখের ভাষাও খোঁজে নারী। নরনারীর এই অনিবার্য অনুসন্ধানের অনুভূতিই কবির কলমে রচিত হয় কবিতা, লেখকের কলমে রচিত হয় গল্প-উপন্যাস। ঈশ্বরের দুই সৃষ্টির পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়েই রচিত হয় মানবজীবনের ইতিহাস। পৃথিবীর এক প্রান্তের মানুষদের সঙ্গে অন্য প্রান্তের মানুষদের যােগাযােগের অন্যতম সূত্রও প্রেম। মানবমনে প্রেম আছে বলেই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা আজও সুন্দর। সেই সুন্দরকে সুন্দরতর করে তােলে প্রেমের গল্প, প্রেমের কবিতা। প্রেমের গল্পের পাঠকের জন্য ' নির্বাচিত প্রেমের গল্প ' গ্রন্থটি একটি গ্রহণযোগ্য সংকলন।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
সলঝেনিতসিন
₹200
পদার্থবিদ্যা, গণিতশাস্ত্রে ডিগ্রিপ্রাপ্ত গবেষক সলঝেনিতসিন এর প্রথম উপন্যাস " One Day in the Life of Ivan Denisovich " যেটি Novy Mir সাহিত্যপত্রিকায় প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটি ছিল স্ট্যালিনবাদী দমনের বিবরণ। ইভান দনিশোভিচ নামে এক সৈনিক দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে রুশ-জার্মান যুদ্ধের পরে অন্যায়ভাবে জার্মান গুপ্তচর সন্দেহে অভিযুক্ত হয়ে সাইবেরিয়ার এক লেবার ক্যাম্পে নির্বাসিত হয়েছিলেন। সেই ক্যাম্পের এক দিন সৈনিকটি কীভাবে কাটিয়েছিলেন, তার বর্ণনা ছিল এই উপন্যাসে। পরবর্তীতে তার লেখা বিখ্যাত লেখাগুলি হলো Cancer Ward (1966), In the First Circle (1968), The Red Wheel (1971–1991), The Gulag Archipelago (1973), Two Hundred Years Together (2001–2002) ইত্যাদি।
১৯৭০ সালে সলঝেনিতসিন নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পরে বহির্বিশ্বে পরিচিত হন। সাহিত্যতত্ত্বের বিশিষ্ট বিশ্লেষক গীয়র্গী লুকাচ সলঝেনিতসিনকে সমাজতান্ত্রিক বাস্তবতার উল্লেখযোগ্য নিদর্শক বিবেচনা করেছিলেন। আর সত্যপ্রিয় ঘোষ তার নিজের সাহিত্যদৃষ্টিতে এই সাহিত্যধারারই পথিক ছিলেন। আলেকজান্দার সলঝেনিতসিন সম্পর্কে বাঙালি পাঠককে অবহিত করতে সত্যপ্রিয় ঘোষ পাঁচটি দীর্ঘ প্রবন্ধ লিখেছিলেন। গ্রন্থটি এই পাঁচটি প্রবন্ধের সংকলন।
সলঝেনিতসিন
₹200
পদার্থবিদ্যা, গণিতশাস্ত্রে ডিগ্রিপ্রাপ্ত গবেষক সলঝেনিতসিন এর প্রথম উপন্যাস " One Day in the Life of Ivan Denisovich " যেটি Novy Mir সাহিত্যপত্রিকায় প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটি ছিল স্ট্যালিনবাদী দমনের বিবরণ। ইভান দনিশোভিচ নামে এক সৈনিক দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে রুশ-জার্মান যুদ্ধের পরে অন্যায়ভাবে জার্মান গুপ্তচর সন্দেহে অভিযুক্ত হয়ে সাইবেরিয়ার এক লেবার ক্যাম্পে নির্বাসিত হয়েছিলেন। সেই ক্যাম্পের এক দিন সৈনিকটি কীভাবে কাটিয়েছিলেন, তার বর্ণনা ছিল এই উপন্যাসে। পরবর্তীতে তার লেখা বিখ্যাত লেখাগুলি হলো Cancer Ward (1966), In the First Circle (1968), The Red Wheel (1971–1991), The Gulag Archipelago (1973), Two Hundred Years Together (2001–2002) ইত্যাদি।
১৯৭০ সালে সলঝেনিতসিন নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পরে বহির্বিশ্বে পরিচিত হন। সাহিত্যতত্ত্বের বিশিষ্ট বিশ্লেষক গীয়র্গী লুকাচ সলঝেনিতসিনকে সমাজতান্ত্রিক বাস্তবতার উল্লেখযোগ্য নিদর্শক বিবেচনা করেছিলেন। আর সত্যপ্রিয় ঘোষ তার নিজের সাহিত্যদৃষ্টিতে এই সাহিত্যধারারই পথিক ছিলেন। আলেকজান্দার সলঝেনিতসিন সম্পর্কে বাঙালি পাঠককে অবহিত করতে সত্যপ্রিয় ঘোষ পাঁচটি দীর্ঘ প্রবন্ধ লিখেছিলেন। গ্রন্থটি এই পাঁচটি প্রবন্ধের সংকলন।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
জীবনশিল্পী সুকান্ত
₹100
সুকান্ত বাংলার সফল বিপ্লবী কবি। শ্রেণিদৃষ্টি, বৈজ্ঞানিক চেতনা, বিপ্লবী লক্ষ্য, বিপ্লবী সংগঠনের মধ্যে নিজেকে গড়ে তােলা ইত্যাদি বিষয়ে সুকান্তের মধ্যে কোথাও ফাক ছিল না। সুকান্ত যুগন্ধর কবি, রবীন্দ্রোত্তর যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্পী। তার সৃষ্টির অন্তর্শক্তি ও রচনা মাধুর্য এত প্রবল ও অমােঘ যে কাল পরিক্রমায় শত বন্ধুরতার মধ্যেও ধ্রুবতারার মতো তা অম্লান। অসংখ্য বাধাবিপত্তি ও পালাবদলের কোলাহলের মধ্যে অনেক কিছু মূল্য হারিয়েছে। বা শ্যাওলার মতাে কালস্রোতে ভেসে গেছে কিন্তু সুকান্তর সৃষ্টিতে কোথাও মরচে ধরেনি বরং নতুন নতুন পরিস্থিতিতে তার আকর্ষণ পাঠকমনে অনেকগুণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাজনীতি সােচ্চার রেখেও যে সার্থক কালজয়ী কবিতা রচনা করা যায় সুকান্ত এদেশে তার প্রকৃষ্ট নিদর্শন। এদিক দিয়ে বিশ্বসাহিত্যের মায়াকভস্কি, পাবলাে নেরুদা, নাজিম হিকমত প্রমুখ বিশ্ববন্দিত কবির পাশে তার স্থান সুনির্দিষ্ট।
আগাগােড়া পরিমার্জনা করে নতুন সংস্করণ ' জীবনশিল্পী সুকান্ত ' প্রকাশিত হল। বইটি অতীতে অজস্র প্রশংসা ও স্বীকৃতি পেয়েছিল, বেশ কয়েকবছরের ব্যবধানে আবার পাঠকের আনুকূল্য পাওয়া গেলে কৃতার্থ বােধ করব।
জীবনশিল্পী সুকান্ত
₹100
সুকান্ত বাংলার সফল বিপ্লবী কবি। শ্রেণিদৃষ্টি, বৈজ্ঞানিক চেতনা, বিপ্লবী লক্ষ্য, বিপ্লবী সংগঠনের মধ্যে নিজেকে গড়ে তােলা ইত্যাদি বিষয়ে সুকান্তের মধ্যে কোথাও ফাক ছিল না। সুকান্ত যুগন্ধর কবি, রবীন্দ্রোত্তর যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্পী। তার সৃষ্টির অন্তর্শক্তি ও রচনা মাধুর্য এত প্রবল ও অমােঘ যে কাল পরিক্রমায় শত বন্ধুরতার মধ্যেও ধ্রুবতারার মতো তা অম্লান। অসংখ্য বাধাবিপত্তি ও পালাবদলের কোলাহলের মধ্যে অনেক কিছু মূল্য হারিয়েছে। বা শ্যাওলার মতাে কালস্রোতে ভেসে গেছে কিন্তু সুকান্তর সৃষ্টিতে কোথাও মরচে ধরেনি বরং নতুন নতুন পরিস্থিতিতে তার আকর্ষণ পাঠকমনে অনেকগুণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাজনীতি সােচ্চার রেখেও যে সার্থক কালজয়ী কবিতা রচনা করা যায় সুকান্ত এদেশে তার প্রকৃষ্ট নিদর্শন। এদিক দিয়ে বিশ্বসাহিত্যের মায়াকভস্কি, পাবলাে নেরুদা, নাজিম হিকমত প্রমুখ বিশ্ববন্দিত কবির পাশে তার স্থান সুনির্দিষ্ট।
আগাগােড়া পরিমার্জনা করে নতুন সংস্করণ ' জীবনশিল্পী সুকান্ত ' প্রকাশিত হল। বইটি অতীতে অজস্র প্রশংসা ও স্বীকৃতি পেয়েছিল, বেশ কয়েকবছরের ব্যবধানে আবার পাঠকের আনুকূল্য পাওয়া গেলে কৃতার্থ বােধ করব।
জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ
By সন্দীপ দে
₹100
ফ্যাসিবাদের দানবীয় উন্মত্ততা,ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী স্বাধীনতার আন্দোলন,দুর্ভিক্ষ, মন্বন্তর,ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা,তেভাগার লড়াই আর স্বপ্নতাড়িত ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ উত্তাল চল্লিশের বাংলায় শিল্প-সংস্কৃতির আঙিনায় মানবিকতা আর প্রতিবাদী চেতনায় যাঁরা প্রগতি আন্দোলনের শরিক হয়েছিলেন,সেই উজ্জ্বল স্রষ্টাদের অন্যতম কালজয়ী চিত্রশিল্পী চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
তিনি ছিলেন এমনই একজন শিল্পী, যিনি শিল্পসৃজনকে মনে করতেন এক ধরনের যুদ্ধ। মার্কসীয় আদর্শের বীক্ষণে তাঁর সেই যুদ্ধ ছিল দারিদ্র্য, শোষণ,বঞ্চনা, অন্যায়,অত্যাচার আর পরাধীনতার বিরুদ্ধে। তাঁর আয়ুধ ছিল চিত্রকলা। মানুষের সর্বাঙ্গীণ মুক্তিই ছিল তাঁর জীবন ও শিল্পসাধনার লক্ষ্য। এই জীবনবোধ ও আন্তরিক অনুভবের সঙ্গে বাংলার সমাজ,প্রকৃতি, ভারতের অপরূপ সৌন্দর্য , প্রেম,ভালোবাসা আর প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাঙ্ময় হয়ে উঠে এসেছে তাঁর অনন্য চিত্রভাষায়। এই শিল্পী - সংগ্রামীর সৃষ্টি ও সংগ্রামের আলোকোজ্জ্বল ইতিবৃত্তই মূর্ত হয়েছে ' জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ' গ্রন্থে।
জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ
By সন্দীপ দে
₹100
ফ্যাসিবাদের দানবীয় উন্মত্ততা,ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী স্বাধীনতার আন্দোলন,দুর্ভিক্ষ, মন্বন্তর,ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা,তেভাগার লড়াই আর স্বপ্নতাড়িত ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ উত্তাল চল্লিশের বাংলায় শিল্প-সংস্কৃতির আঙিনায় মানবিকতা আর প্রতিবাদী চেতনায় যাঁরা প্রগতি আন্দোলনের শরিক হয়েছিলেন,সেই উজ্জ্বল স্রষ্টাদের অন্যতম কালজয়ী চিত্রশিল্পী চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
তিনি ছিলেন এমনই একজন শিল্পী, যিনি শিল্পসৃজনকে মনে করতেন এক ধরনের যুদ্ধ। মার্কসীয় আদর্শের বীক্ষণে তাঁর সেই যুদ্ধ ছিল দারিদ্র্য, শোষণ,বঞ্চনা, অন্যায়,অত্যাচার আর পরাধীনতার বিরুদ্ধে। তাঁর আয়ুধ ছিল চিত্রকলা। মানুষের সর্বাঙ্গীণ মুক্তিই ছিল তাঁর জীবন ও শিল্পসাধনার লক্ষ্য। এই জীবনবোধ ও আন্তরিক অনুভবের সঙ্গে বাংলার সমাজ,প্রকৃতি, ভারতের অপরূপ সৌন্দর্য , প্রেম,ভালোবাসা আর প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাঙ্ময় হয়ে উঠে এসেছে তাঁর অনন্য চিত্রভাষায়। এই শিল্পী - সংগ্রামীর সৃষ্টি ও সংগ্রামের আলোকোজ্জ্বল ইতিবৃত্তই মূর্ত হয়েছে ' জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ' গ্রন্থে।