Discount applied: Discount 20%
“আধুনিক চিত্রকলায় সমাজ বাস্তবতা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
প্রত্নজামিনী
By শুভঙ্কর গুহ
Publisher: একুশ শতক
₹80
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
ধুলামাটির আখ্যান
By তৃণময় সেন
₹200
সাত ভাই চম্পার দেশ উত্তরপূর্ব ভারতে বঙ্গ সাহিত্যের এক রত্নখনি বর্তমান।কথাসাহিত্যের রয়েছে এক সমৃদ্ধ ঐতিহ্য। সময়ের সঙ্গে তাল রেখে বারবার সৃষ্টি হয়েছে নবীন সব পাঠকৃতি। দেখার চোখ পালটে গেছে, প্রবীণরা তাদের নির্ধারিত ওভার শেষ করে ফিরে গেছেন প্যাভেলিয়ানে। যখন পালটে যাচ্ছে কথাভাষা তখন ব্যাটন ধরার জন্য দৌড়তে শুরু করেছেন একঝাঁক নতুন কথাকার। রূপদক্ষ শিল্পীর আগমনে আবার উর্বর হয়েছে উত্তরপূর্বের শিল্পভূমি। প্রান্তিক ভারতবর্ষ সীমান্তে নদীতীরবর্তী ভূখণ্ডের কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ জনবিন্যাস প্রাধান্য পেয়েছে কথাবয়নে। বাঙালিপ্রধান প্রধান তিন জেলা কাছাড় হাইলাকান্দি করিমগঞ্জের প্রধান শহরসীমা থেকে নিরাপদ দূরত্বে বেড়ে ওঠা কথাকার তৃণময় সেন এখন দিল্লির বাসিন্দা, বহুজাতিকের কর্মচারী। দূরে থাকলেও তৃণময় উত্তরপূর্বের কথাসাহিত্যে এক অপরিহার্য নাম। লিটিল ম্যাগাজিন থেকে সামাজিক মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে এখন ‘ধুলামাটির আখ্যান’ নামের অনবদ্য এক ছোটোগল্প সংকলন গ্রন্থ প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছেন।
ধুলামাটির আখ্যান
By তৃণময় সেন
₹200
সাত ভাই চম্পার দেশ উত্তরপূর্ব ভারতে বঙ্গ সাহিত্যের এক রত্নখনি বর্তমান।কথাসাহিত্যের রয়েছে এক সমৃদ্ধ ঐতিহ্য। সময়ের সঙ্গে তাল রেখে বারবার সৃষ্টি হয়েছে নবীন সব পাঠকৃতি। দেখার চোখ পালটে গেছে, প্রবীণরা তাদের নির্ধারিত ওভার শেষ করে ফিরে গেছেন প্যাভেলিয়ানে। যখন পালটে যাচ্ছে কথাভাষা তখন ব্যাটন ধরার জন্য দৌড়তে শুরু করেছেন একঝাঁক নতুন কথাকার। রূপদক্ষ শিল্পীর আগমনে আবার উর্বর হয়েছে উত্তরপূর্বের শিল্পভূমি। প্রান্তিক ভারতবর্ষ সীমান্তে নদীতীরবর্তী ভূখণ্ডের কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ জনবিন্যাস প্রাধান্য পেয়েছে কথাবয়নে। বাঙালিপ্রধান প্রধান তিন জেলা কাছাড় হাইলাকান্দি করিমগঞ্জের প্রধান শহরসীমা থেকে নিরাপদ দূরত্বে বেড়ে ওঠা কথাকার তৃণময় সেন এখন দিল্লির বাসিন্দা, বহুজাতিকের কর্মচারী। দূরে থাকলেও তৃণময় উত্তরপূর্বের কথাসাহিত্যে এক অপরিহার্য নাম। লিটিল ম্যাগাজিন থেকে সামাজিক মাধ্যমে আত্মপ্রকাশ করে এখন ‘ধুলামাটির আখ্যান’ নামের অনবদ্য এক ছোটোগল্প সংকলন গ্রন্থ প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছেন।
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
সময় অসময় নিঃসময়
₹180
আমাদের লেখায় বড়াে নির্জনতা এখন। হয়তাে এই নির্জনতায় বিষাদ নেই তত। আছে উদ্ভট মান্যতার বােধ ; মান্যতা বলব, বৈধতা নয়। এখন আমরা প্রাজ্ঞ হতে পারি না সহজে। তাই আমাদের ইদানীংকার পাঠকৃতিতে দেখতে পাই-সমস্ত কেমন যেন আপাত, ত্রিশঙ্কু, চূড়ান্তবিন্দু থেকে স্থিরীকৃত দুরত্বে রুদ্ধ। নিশ্চয় এই বােধও সময়-শাসিত। কিন্তু কীভাবে অস্বীকার করি যে আজকের লেখকেরা এবং আলােচকেরা সিদ্ধান্ত এড়িয়ে যাওয়াতে পারদর্শী? গভীর গভীরতর কোনাে কারণে, সম্ভবত বিশ্বায়নের ছলে সংক্রামিত নির্মানবায়নের প্রভাবে, আমাদের সমস্ত বােধই অসাড় আজ। দাতা যেখানে, গ্রহীতাও সেখানে। ভুল প্রমাণিত হতে বড়া ভয়। প্রতিটি পাঠকৃতি যে-ধরনের প্রত্যাশা জাগিয়ে শুরু হয়, আপাত-সমাপ্তির বিন্দুতে পৌছে দেখি, প্রত্যাশাকে কৌশলে পাশ কাটিয়ে গেছে বৌদ্ধিক চাতুর্য। ব্যতিক্রম আছে, কিন্তু তা তাে নিয়মকেই প্রমাণিত করে। এ সময়ের কবি ও কথাকারেরা, প্রাবন্ধিক ও সাংস্কৃতিক যােদ্ধারা এই বাচনের যথার্থতা খুঁজুন তাদের সৃষ্টি ও জীবনের যুগলবন্দি পাঠকৃতিতে। কিংবা প্রতিপ্রশ্ন করুন। বাঙালির সমস্ত ভুবনে অব্যাহত থাকুক এই খোঁজা বা প্রতিপ্রশ্ন ; হয়তাে পরিসর অনুযায়ী মীমাংসা ভিন্ন হবে, হয়তাে কোনাে মীমাংসাই হবে না, তবু। ' সময় অসময় নিঃসময় ' গ্রন্থটি সাহিত্যচর্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সময় অসময় নিঃসময়
₹180
আমাদের লেখায় বড়াে নির্জনতা এখন। হয়তাে এই নির্জনতায় বিষাদ নেই তত। আছে উদ্ভট মান্যতার বােধ ; মান্যতা বলব, বৈধতা নয়। এখন আমরা প্রাজ্ঞ হতে পারি না সহজে। তাই আমাদের ইদানীংকার পাঠকৃতিতে দেখতে পাই-সমস্ত কেমন যেন আপাত, ত্রিশঙ্কু, চূড়ান্তবিন্দু থেকে স্থিরীকৃত দুরত্বে রুদ্ধ। নিশ্চয় এই বােধও সময়-শাসিত। কিন্তু কীভাবে অস্বীকার করি যে আজকের লেখকেরা এবং আলােচকেরা সিদ্ধান্ত এড়িয়ে যাওয়াতে পারদর্শী? গভীর গভীরতর কোনাে কারণে, সম্ভবত বিশ্বায়নের ছলে সংক্রামিত নির্মানবায়নের প্রভাবে, আমাদের সমস্ত বােধই অসাড় আজ। দাতা যেখানে, গ্রহীতাও সেখানে। ভুল প্রমাণিত হতে বড়া ভয়। প্রতিটি পাঠকৃতি যে-ধরনের প্রত্যাশা জাগিয়ে শুরু হয়, আপাত-সমাপ্তির বিন্দুতে পৌছে দেখি, প্রত্যাশাকে কৌশলে পাশ কাটিয়ে গেছে বৌদ্ধিক চাতুর্য। ব্যতিক্রম আছে, কিন্তু তা তাে নিয়মকেই প্রমাণিত করে। এ সময়ের কবি ও কথাকারেরা, প্রাবন্ধিক ও সাংস্কৃতিক যােদ্ধারা এই বাচনের যথার্থতা খুঁজুন তাদের সৃষ্টি ও জীবনের যুগলবন্দি পাঠকৃতিতে। কিংবা প্রতিপ্রশ্ন করুন। বাঙালির সমস্ত ভুবনে অব্যাহত থাকুক এই খোঁজা বা প্রতিপ্রশ্ন ; হয়তাে পরিসর অনুযায়ী মীমাংসা ভিন্ন হবে, হয়তাে কোনাে মীমাংসাই হবে না, তবু। ' সময় অসময় নিঃসময় ' গ্রন্থটি সাহিত্যচর্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি
₹60
রবীন্দ্রনাথের গান শুনতে শুনতে, পড়তে পড়তে, সুরহীন গলায় গাইতে গাইতে, যে সব ভাবনা মনে উঁকি দিয়ে গেছে নানা সময়ে, তাই নিয়েই তৈরি হয়েছিল কয়েকটি লেখা। গত কয়েক বছরে বিভিন্ন সাময়িকপত্রে বেরােনাে সেই লেখাগুলির সংশােধন, পরিমার্জন ছাড়াও একটি নতুন লেখা জুড়ে এই গ্রন্থ ' রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি '। লেখাগুলি বেরিয়েছিল এষণা', 'কালিমাটি আর একুশ শতক'-এ।
রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি
₹60
রবীন্দ্রনাথের গান শুনতে শুনতে, পড়তে পড়তে, সুরহীন গলায় গাইতে গাইতে, যে সব ভাবনা মনে উঁকি দিয়ে গেছে নানা সময়ে, তাই নিয়েই তৈরি হয়েছিল কয়েকটি লেখা। গত কয়েক বছরে বিভিন্ন সাময়িকপত্রে বেরােনাে সেই লেখাগুলির সংশােধন, পরিমার্জন ছাড়াও একটি নতুন লেখা জুড়ে এই গ্রন্থ ' রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি '। লেখাগুলি বেরিয়েছিল এষণা', 'কালিমাটি আর একুশ শতক'-এ।