Discount applied: Discount 20%
“পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড )” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
সেলফি
By ঈশিতা ভাদুড়ী
Publisher: একুশ শতক
₹100
“পচিমবঙ্গ বাংলা অকাদেমি” পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখিকা ঈশিতা ভাদুড়ীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “সেলফি”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
ishita bhaduri, selfie, ঈশিতা ভাদুড়ী, সেলফি
“পচিমবঙ্গ বাংলা অকাদেমি” পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখিকা ঈশিতা ভাদুড়ীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “সেলফি”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
চায়ের সবুজ পাতায় নোনতা ছিটে
₹300
সকালে দিন শুরুতে প্রত্যাশা থাকে এক কাপ ধুমায়িত চায়ের। উঁচু নিচু সমাজের সর্বত্র চায়ের কদর। গরম চায়ের আমেজের তুলনা নেই। ঘরোয়া থেকে আন্তর্জাতিক স্তরের সব বৈঠক এবং আলোচনায় চা অপরিহার্য। বিভিন্ন দিক থেকে বিশ্বচায়ের বাজারে ভারতের স্থান অনেক উঁচুতে। চা থেকে দেশে আসে দুর্লভ বিদেশি মুদ্রা। দেশে চা শিল্পপতিদের ঘরে গড়ে ওঠে মুনাফার পাহাড়। অত্যন্ত শ্রম নিবিড় চা শিল্পের মূল চালিকা শক্তি চা শ্রমিকেরা। শিল্পের সূচনা পর্বে দেশের নানা প্রান্ত থেকে অনেকটা ক্রীতদাসের মতো বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের আনা হয়েছিল। চা শ্রমিকের কাজে। তাঁরাই বংশানুক্রমে এখন চা শ্রমিক। চা শিল্পের আর্থিক বৈভবে এদের ছিটেফোঁটাও অংশীদারিত্ব নেই। তাঁদের দিনযাপন চরম দুর্দশা বঞ্চনা এবং অবহেলায়। ঘন অরণ্য দুর্গম পাহাড় ঘেরা অংশগুলিতে চা বাগানগুলির অবস্থান। চা শ্রমিকদের কান্নার আওয়াজ বাইরের সমাজ জীবনের কাছে পৌঁছায় না।
সমাজের নিচুতলার মানুষদের প্রতি, বিশেষত নারীসমাজের প্রতি অবিচার এখনও অব্যাহত। এছাড়া আদিবাসী সমাজে কুসংস্কার এবং অন্ধ রীতিনীতির অবিচারের শিকার এখনও দাপটে চলমান। আর্থিক প্রতিপত্তি এবং ক্ষমতার অন্যায় দত্তের বিরুদ্ধে কিছু মানুষ সীমিত ক্ষমতায় প্রতিবাদ এবং প্রতিরোধে এখনও সামিল হয়। আবার ক্ষমতার আস্ফালনের সামনে মানুষ নতমস্তকে থাকলেও গৃহপালিত পশু কিন্তু অনেক সময় প্রতিবাদে গর্জে ওঠে। এমনকি জীবনও দেয়।
কান্না হাসির দোলায় দোল খেয়ে কত ঘটনায় নিচুতলার মানুষও আকাশের মেঘের মতো সুখের ভেলায় ভেসে যায়। অত্যন্ত সহমর্মিতার দৃষ্টিতে সমাজের এসব বিভিন্ন দিককে নিয়ে ফুটিয়ে তোলা গল্পের কোলাজ " চায়ের সবুজ পাতায় নোনতা ছিটে " গ্রন্থ।
চায়ের সবুজ পাতায় নোনতা ছিটে
₹300
সকালে দিন শুরুতে প্রত্যাশা থাকে এক কাপ ধুমায়িত চায়ের। উঁচু নিচু সমাজের সর্বত্র চায়ের কদর। গরম চায়ের আমেজের তুলনা নেই। ঘরোয়া থেকে আন্তর্জাতিক স্তরের সব বৈঠক এবং আলোচনায় চা অপরিহার্য। বিভিন্ন দিক থেকে বিশ্বচায়ের বাজারে ভারতের স্থান অনেক উঁচুতে। চা থেকে দেশে আসে দুর্লভ বিদেশি মুদ্রা। দেশে চা শিল্পপতিদের ঘরে গড়ে ওঠে মুনাফার পাহাড়। অত্যন্ত শ্রম নিবিড় চা শিল্পের মূল চালিকা শক্তি চা শ্রমিকেরা। শিল্পের সূচনা পর্বে দেশের নানা প্রান্ত থেকে অনেকটা ক্রীতদাসের মতো বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের আনা হয়েছিল। চা শ্রমিকের কাজে। তাঁরাই বংশানুক্রমে এখন চা শ্রমিক। চা শিল্পের আর্থিক বৈভবে এদের ছিটেফোঁটাও অংশীদারিত্ব নেই। তাঁদের দিনযাপন চরম দুর্দশা বঞ্চনা এবং অবহেলায়। ঘন অরণ্য দুর্গম পাহাড় ঘেরা অংশগুলিতে চা বাগানগুলির অবস্থান। চা শ্রমিকদের কান্নার আওয়াজ বাইরের সমাজ জীবনের কাছে পৌঁছায় না।
সমাজের নিচুতলার মানুষদের প্রতি, বিশেষত নারীসমাজের প্রতি অবিচার এখনও অব্যাহত। এছাড়া আদিবাসী সমাজে কুসংস্কার এবং অন্ধ রীতিনীতির অবিচারের শিকার এখনও দাপটে চলমান। আর্থিক প্রতিপত্তি এবং ক্ষমতার অন্যায় দত্তের বিরুদ্ধে কিছু মানুষ সীমিত ক্ষমতায় প্রতিবাদ এবং প্রতিরোধে এখনও সামিল হয়। আবার ক্ষমতার আস্ফালনের সামনে মানুষ নতমস্তকে থাকলেও গৃহপালিত পশু কিন্তু অনেক সময় প্রতিবাদে গর্জে ওঠে। এমনকি জীবনও দেয়।
কান্না হাসির দোলায় দোল খেয়ে কত ঘটনায় নিচুতলার মানুষও আকাশের মেঘের মতো সুখের ভেলায় ভেসে যায়। অত্যন্ত সহমর্মিতার দৃষ্টিতে সমাজের এসব বিভিন্ন দিককে নিয়ে ফুটিয়ে তোলা গল্পের কোলাজ " চায়ের সবুজ পাতায় নোনতা ছিটে " গ্রন্থ।
এখানে টাওয়ার নেই
By তৃষ্ণা বসাক
₹100
সবাই চেয়েছিল কোনরকমে দার্জিলিং পৌঁছতে, আর মানব ততই ওদের নিয়ে যাচ্ছিল অজানা, অনাঘ্রাত প্রকৃতির কাছে, আর এই দ্বন্দ্বের মধ্যে সে-ই তো ক্রমে হয়ে উঠেছিল আদিম পুরুষ, দলের বিভিন্ন বয়সের, এমনকি অগম্য সম্পর্কের নারীরাও চাইছিল তার বন্যতার স্বাদ পেতে। তার কাছ থেকে সত্যিই কি বিচ্ছেদ চাইছিল তার স্ত্রী সোহিনী? ঘরের পুঁইমাচাকাতর তীর্থযাত্রীর মতো কেউ কেউ আবার কেবল পেতে চাইছিল মোবাইলের টাওয়ার। ভ্রমণরত দলটি এভাবেই ক্রমে একা হয়ে পড়েছিল সীমায়িত নিশ্চলতায় কিংবা বারবার আত্ম-অবলোকনের পিছুটানে। দলছুট হাতির মতো বিচরণ করতে করতে তারা কি পৌঁছতে পারল তাদের ঈপ্সিত গন্তব্যে? নাকি শেষপর্যন্ত তা হয়ে দাঁড়াল এক বিভ্রমকাহিনী? এক অসাধারণ উপন্যাস " এখানে টাওয়ার নেই "
এখানে টাওয়ার নেই
By তৃষ্ণা বসাক
₹100
সবাই চেয়েছিল কোনরকমে দার্জিলিং পৌঁছতে, আর মানব ততই ওদের নিয়ে যাচ্ছিল অজানা, অনাঘ্রাত প্রকৃতির কাছে, আর এই দ্বন্দ্বের মধ্যে সে-ই তো ক্রমে হয়ে উঠেছিল আদিম পুরুষ, দলের বিভিন্ন বয়সের, এমনকি অগম্য সম্পর্কের নারীরাও চাইছিল তার বন্যতার স্বাদ পেতে। তার কাছ থেকে সত্যিই কি বিচ্ছেদ চাইছিল তার স্ত্রী সোহিনী? ঘরের পুঁইমাচাকাতর তীর্থযাত্রীর মতো কেউ কেউ আবার কেবল পেতে চাইছিল মোবাইলের টাওয়ার। ভ্রমণরত দলটি এভাবেই ক্রমে একা হয়ে পড়েছিল সীমায়িত নিশ্চলতায় কিংবা বারবার আত্ম-অবলোকনের পিছুটানে। দলছুট হাতির মতো বিচরণ করতে করতে তারা কি পৌঁছতে পারল তাদের ঈপ্সিত গন্তব্যে? নাকি শেষপর্যন্ত তা হয়ে দাঁড়াল এক বিভ্রমকাহিনী? এক অসাধারণ উপন্যাস " এখানে টাওয়ার নেই "
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
লোকসঙ্গীতের চরাচর
₹200
লোকসঙ্গীত লোকায়ত জীবনের স্বতঃফূর্ত প্রকাশ। পৃথিবীর যেকোনো সাহিত্যেই তার নানামুখী বিস্তার ও বহুবিধ প্রকার চোখে পড়ার মত। ক্রমশঃ লুপ্ত এ হারামনি গবেষক, লেখকদের কপালে চিন্তার ভাজ ফেলেছে। এ বইটি তাদের সুচিন্তিত ও গবেষণালব্ধ তির্যক আলোচনায় সমৃদ্ধ। সময় ও সমাজের বহমানতার ফসল এ সঙ্গীত লোকজীবনের দর্পনও বটে। নাগরিক জীবনের শত ব্যাস্ততার মাঝে এ দর্পণে একবার নিজেদের ফিরে দেখা। ইতিহাস ও ঐতিহ্যের মিলন সেতু পেরিয়ে আত্ম-আবিস্কারের খানিকটা চেষ্টাও বলা যেতে পারে। লোকসংস্কৃতির চর্চার ইতিহাসে এ বইটি ব্যতিক্রমী সংযােজন হয় রইল।
লোকসঙ্গীতের চরাচর
₹200
লোকসঙ্গীত লোকায়ত জীবনের স্বতঃফূর্ত প্রকাশ। পৃথিবীর যেকোনো সাহিত্যেই তার নানামুখী বিস্তার ও বহুবিধ প্রকার চোখে পড়ার মত। ক্রমশঃ লুপ্ত এ হারামনি গবেষক, লেখকদের কপালে চিন্তার ভাজ ফেলেছে। এ বইটি তাদের সুচিন্তিত ও গবেষণালব্ধ তির্যক আলোচনায় সমৃদ্ধ। সময় ও সমাজের বহমানতার ফসল এ সঙ্গীত লোকজীবনের দর্পনও বটে। নাগরিক জীবনের শত ব্যাস্ততার মাঝে এ দর্পণে একবার নিজেদের ফিরে দেখা। ইতিহাস ও ঐতিহ্যের মিলন সেতু পেরিয়ে আত্ম-আবিস্কারের খানিকটা চেষ্টাও বলা যেতে পারে। লোকসংস্কৃতির চর্চার ইতিহাসে এ বইটি ব্যতিক্রমী সংযােজন হয় রইল।
সত্যজিতের সাত সতেরো
₹200
সত্যজিত রায়কে নিয়ে চর্চা কেবল ভারতে এবং ভারতীয় ভাষাতেই নয়, ভারতের বাইরেও বিভিন্ন বিদেশী ভাষাতে চর্চা সেই "পথের পাঁচালি" থেকেই ধারাবাহিক ভাবে হয়ে চলেছে। আজও তা কেবল অব্যাহতই নয়, ক্রমবর্ধমান। তাঁর সাহিত্যকীর্তি, চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা ২০টি প্রবন্ধের মাধ্যমে "সত্যজিতের সাত সতেরো" গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে।
সত্যজিতের সাত সতেরো
₹200
সত্যজিত রায়কে নিয়ে চর্চা কেবল ভারতে এবং ভারতীয় ভাষাতেই নয়, ভারতের বাইরেও বিভিন্ন বিদেশী ভাষাতে চর্চা সেই "পথের পাঁচালি" থেকেই ধারাবাহিক ভাবে হয়ে চলেছে। আজও তা কেবল অব্যাহতই নয়, ক্রমবর্ধমান। তাঁর সাহিত্যকীর্তি, চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা ২০টি প্রবন্ধের মাধ্যমে "সত্যজিতের সাত সতেরো" গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে।
খবর যখন অবাক করে
By জয়ন্ত সাহা
₹200
বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠাতেই অজস্র ঘটনার বিচিত্র বিস্ফোরণ। পড়তে পড়তে মালুম হবে এ বিশ্বব্রহ্মাণ্ড যেন আজব কারখানা।‘মশারা গান ভালোবাসে’, ‘মৌমাছিরাও ফুটবল খেলতে পারে, “ছ-বছরেও কোটিপতি হওয়া যায়’ কিংবা ‘খরগোশ যখন পুলিশ সেজে শিকার ধরে' তখন আট থেকে আশি সবার চোখতো ছানাবড়া হবেই। এইসব অজস্র ঘটনার ঘনঘটায় আস্ত একটা বই জমে ক্ষীর হয়ে আছে। লেখক আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রের গীতাঞ্জলী প্রচার তরঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে শনিবার সন্ধে সাড়ে সাতটার বিচিত্র সংবাদ বানাতে গিয়ে এই বিশ্বব্রম্মান্ডের যে বিচিত্র সংবাদগুলি তালুবন্দি করেছেন সেই অসংখ্য মজাদার ঘটনার মলাটবন্দি সংকলন "খবর যখন অবাক করে" গ্রন্থ।
খবর যখন অবাক করে
By জয়ন্ত সাহা
₹200
বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠাতেই অজস্র ঘটনার বিচিত্র বিস্ফোরণ। পড়তে পড়তে মালুম হবে এ বিশ্বব্রহ্মাণ্ড যেন আজব কারখানা।‘মশারা গান ভালোবাসে’, ‘মৌমাছিরাও ফুটবল খেলতে পারে, “ছ-বছরেও কোটিপতি হওয়া যায়’ কিংবা ‘খরগোশ যখন পুলিশ সেজে শিকার ধরে' তখন আট থেকে আশি সবার চোখতো ছানাবড়া হবেই। এইসব অজস্র ঘটনার ঘনঘটায় আস্ত একটা বই জমে ক্ষীর হয়ে আছে। লেখক আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রের গীতাঞ্জলী প্রচার তরঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে শনিবার সন্ধে সাড়ে সাতটার বিচিত্র সংবাদ বানাতে গিয়ে এই বিশ্বব্রম্মান্ডের যে বিচিত্র সংবাদগুলি তালুবন্দি করেছেন সেই অসংখ্য মজাদার ঘটনার মলাটবন্দি সংকলন "খবর যখন অবাক করে" গ্রন্থ।