“বন্দেমাতরম” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
সুশীল জানার গল্পসমগ্র
Publisher: একুশ শতক
₹500
কথাসাহিত্যিক সুশীল জানার নাম বাংলা সাহিত্যের পাঠকের কাছে অপরিচিত নয়। কিন্তু তাঁর রচনা বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। সুশীল জানার গল্পগ্রন্থের সংখ্যা ৮ , সব গল্পগ্রন্থ গুলি একসাথে “সুশীল জানার গল্পসমগ্র” বইটি তে পাওয়া যাবে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-sjgs01
কথাসাহিত্যিক সুশীল জানার নাম বাংলা সাহিত্যের পাঠকের কাছে অপরিচিত নয়। কিন্তু তাঁর রচনা বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। সুশীল জানার গল্পগ্রন্থের সংখ্যা ৮ , সব গল্পগ্রন্থ গুলি একসাথে “সুশীল জানার গল্পসমগ্র” বইটি তে পাওয়া যাবে।
Additional information
Weight | 0.8 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
বটপাকুড়ের ফেনা
By শঙ্খ ঘোষ
₹350
একটানা প্রায় ছ ' বছর ধরে কবি শঙ্খ ঘোষ " সৃষ্টির একুশ শতক " পত্রিকায় লিখেছিলেন এই জার্নালধর্মী অনন্য স্মৃতি সঞ্চয় " বটপাকুড়ের ফেনা "। কবিতার মতোই মনোরম গদ্য। ভূমিকা বা উপসংহারের বালাই নেই। জীবনের অতলে চারিয়ে যাওয়া ঘটনাবলিতে শুধু উঁকি মারা মাত্র। যার মধ্যে ব্যক্তি ও কবি শঙ্খ ঘোষের মধ্যেকার একটা যোগসূত্র লক্ষ্য করা যায়। সেই অর্থে এই বই কোনো আত্মকথা নয়, কোনো ডায়েরি নয়। এই বই যেন দুটি মানুষের এক গ্রন্থিতে পথ চলার এক নিরন্তর জার্নাল। গ্রন্থাকারে প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বটপাকুড়ের ফেনা পাঠকের নজর কেড়েছে, পেয়েছে আকুন্ঠ অভিনন্দন।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি এবং পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড )
বটপাকুড়ের ফেনা
By শঙ্খ ঘোষ
₹350
একটানা প্রায় ছ ' বছর ধরে কবি শঙ্খ ঘোষ " সৃষ্টির একুশ শতক " পত্রিকায় লিখেছিলেন এই জার্নালধর্মী অনন্য স্মৃতি সঞ্চয় " বটপাকুড়ের ফেনা "। কবিতার মতোই মনোরম গদ্য। ভূমিকা বা উপসংহারের বালাই নেই। জীবনের অতলে চারিয়ে যাওয়া ঘটনাবলিতে শুধু উঁকি মারা মাত্র। যার মধ্যে ব্যক্তি ও কবি শঙ্খ ঘোষের মধ্যেকার একটা যোগসূত্র লক্ষ্য করা যায়। সেই অর্থে এই বই কোনো আত্মকথা নয়, কোনো ডায়েরি নয়। এই বই যেন দুটি মানুষের এক গ্রন্থিতে পথ চলার এক নিরন্তর জার্নাল। গ্রন্থাকারে প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বটপাকুড়ের ফেনা পাঠকের নজর কেড়েছে, পেয়েছে আকুন্ঠ অভিনন্দন।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি এবং পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড )
কলকাতার স্থাননাম
₹250
আজকের মহানগর কলকাতার বৈভবশালী চাকচিক্যের পিছনে যে দীর্ঘসময়ের বিবর্তনের চিত্রটা রয়েছে সেটা ধরা পড়ে তার স্থাননাম বিশ্লেষণের মাধ্যমেই। পুকুর, বাগান, পাড়া, তলা-অন্তিক স্থাননামগুলি আজও বহন করছে তার গ্রামীণ-জীবনের পরিচয়। কিন্তু সেভাবে কলকাতার স্থাননাম নিয়ে পৃথকভাবে কোন কাজ হয়নি। সামগ্রিক স্থাননামের আলােচনা প্রসঙ্গে কখনাে কখনাে কলকাতার স্থাননামের কথা এসেছে। শুধু কলকাতার স্থাননাম নিয়ে সম্ভবত প্রথম বই।
কলকাতার স্থাননাম
₹250
আজকের মহানগর কলকাতার বৈভবশালী চাকচিক্যের পিছনে যে দীর্ঘসময়ের বিবর্তনের চিত্রটা রয়েছে সেটা ধরা পড়ে তার স্থাননাম বিশ্লেষণের মাধ্যমেই। পুকুর, বাগান, পাড়া, তলা-অন্তিক স্থাননামগুলি আজও বহন করছে তার গ্রামীণ-জীবনের পরিচয়। কিন্তু সেভাবে কলকাতার স্থাননাম নিয়ে পৃথকভাবে কোন কাজ হয়নি। সামগ্রিক স্থাননামের আলােচনা প্রসঙ্গে কখনাে কখনাে কলকাতার স্থাননামের কথা এসেছে। শুধু কলকাতার স্থাননাম নিয়ে সম্ভবত প্রথম বই।
China The Leaping Dragon
By তাপস সিন্হা
₹300
promoting socialist ideals have been well appreciated in numerous national and international for a well traveled person, Tapas Sinha has visited numerous countries of Asia, Africa, Middle East, Europe, and Latin America, He has represented the country in 14th World Festival of Youth and Students (WFYS) held in Cuba in 1997 and has led the national delegation in the subsequent 15th, 16th and 17th WFYS hold in Algeria, Venezuela and South Africa. Tapas Sinha has also attended the National Congresses of Communist Youth Organizations of Greece, Vietnam, Hungary, Srilanka, Nepal, United Kingdom, Portugal, Russia, France and Cyprus among many others. As GC member of WFDY had traveled to Hungary, Germany, Belgium, Switzerland, Palestine and South Korea.
Under the aegis of WFDY, Tapas Sinha had participated in the international relief efforts in Palestine and Lebanon after US led Imperialist aggression, He has also led 10 member Indian delegation of to China in 2006 and subsequently had visited the country on invitation of All China Youth Federation (ACYF) in 2009, during which he traveled across the length and breadth of the country. Based on that Tapas Sinha written his experience in ' China The Leaping Dragon '
China The Leaping Dragon
By তাপস সিন্হা
₹300
promoting socialist ideals have been well appreciated in numerous national and international for a well traveled person, Tapas Sinha has visited numerous countries of Asia, Africa, Middle East, Europe, and Latin America, He has represented the country in 14th World Festival of Youth and Students (WFYS) held in Cuba in 1997 and has led the national delegation in the subsequent 15th, 16th and 17th WFYS hold in Algeria, Venezuela and South Africa. Tapas Sinha has also attended the National Congresses of Communist Youth Organizations of Greece, Vietnam, Hungary, Srilanka, Nepal, United Kingdom, Portugal, Russia, France and Cyprus among many others. As GC member of WFDY had traveled to Hungary, Germany, Belgium, Switzerland, Palestine and South Korea.
Under the aegis of WFDY, Tapas Sinha had participated in the international relief efforts in Palestine and Lebanon after US led Imperialist aggression, He has also led 10 member Indian delegation of to China in 2006 and subsequently had visited the country on invitation of All China Youth Federation (ACYF) in 2009, during which he traveled across the length and breadth of the country. Based on that Tapas Sinha written his experience in ' China The Leaping Dragon '
বিধানচন্দ্র ও সমকাল
₹300
স্বাধীনতা পরবর্তী প্রায় দেড়দশক পচিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ডঃ বিধানচন্দ্র রায়। একজন কিংবদন্তি মানুষ। তাঁর ধ্বন্বন্তরী ডাক্তারী এবং মুখ্যমন্ত্রীত্ব প্রসঙ্গে অজস্র গল্প ছড়িয়ে আছে। কিন্তু প্রকৃত নির্মোহ বিশ্লেষণ নেই বললেই চলে। গবেষণাও বিশেষ হয় নি। সেই অভাব ঘুচিয়ে দিয়েছেন ডঃ নীলেন্দু সেনগুপ্ত তাঁর বিধানচন্দ্র ও সমকাল গ্রন্থে। গবেষণায় সমকালের রাজনীতি অর্থনীতি এবং দেশকাল ভাবনার মননশীল উপস্থাপনে স্বাধীনতা উত্তর পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিধানচন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় এক অপরিহার্য গ্রন্থ। কৌতুহলী পাঠকের বাড়তি পাওনা জ্যোতি বসুর দৃষ্টিতে বিধানচন্দ্র।
বিধানচন্দ্র ও সমকাল
₹300
স্বাধীনতা পরবর্তী প্রায় দেড়দশক পচিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ডঃ বিধানচন্দ্র রায়। একজন কিংবদন্তি মানুষ। তাঁর ধ্বন্বন্তরী ডাক্তারী এবং মুখ্যমন্ত্রীত্ব প্রসঙ্গে অজস্র গল্প ছড়িয়ে আছে। কিন্তু প্রকৃত নির্মোহ বিশ্লেষণ নেই বললেই চলে। গবেষণাও বিশেষ হয় নি। সেই অভাব ঘুচিয়ে দিয়েছেন ডঃ নীলেন্দু সেনগুপ্ত তাঁর বিধানচন্দ্র ও সমকাল গ্রন্থে। গবেষণায় সমকালের রাজনীতি অর্থনীতি এবং দেশকাল ভাবনার মননশীল উপস্থাপনে স্বাধীনতা উত্তর পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিধানচন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় এক অপরিহার্য গ্রন্থ। কৌতুহলী পাঠকের বাড়তি পাওনা জ্যোতি বসুর দৃষ্টিতে বিধানচন্দ্র।
কালীঘাটের পট
By অসীম রেজ
₹300
‘কালীঘাটের পট’ বাংলার চিত্রকলার এক গৌরবজনক অধ্যায় প্রায় শতবর্ষ আগে অস্তমিত হয়েছে। একদিন এই চিত্রশৈলী উনিশ শতকের তিরিশ দশক থেকে বিশ শতকের তিরিশ দশক পর্য্যন্ত সমাজ সচেতন ‘জনগণের শিল্প’ হয়ে বাঙালীর সাংস্কৃতিক জীবনকে সমৃদ্ধ করেছিল। বাংলার সনাতন পটের ধারা থেকে নিজেকে মুক্ত করে কালীঘাটের পট সমাজ বাস্তবধর্মী আধুনিকতার এক নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছিল। কালীঘাটের শিল্পীরা ক্রেতাদের রুচি অনুযায়ী সস্তায় কালীঘাট মন্দিরের তীর্থযাত্রীদের হাতে দেব-দেবীদের ছবিগুলি যেমন পৌঁছে দিয়েছিলেন তেমন শহর কলকাতার দৈনন্দিন ঘটনা বা বাবু কালচারের রঙ্গ-ব্যঙ্গধর্মী চিত্তাকর্ষক ছবিগুলির ভিতর মনোরঞ্জনের খোরাক জুগিয়েছিলেন। সেদিন কে জানত, একদিন এগুলি হয়ে উঠবে বাঙালীর আত্মপরিচয়ের সাক্ষ্য।
এই গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে কালীঘাট পটচিত্রের বৈশিষ্ট, অন্যান্য লোকশিল্পের সঙ্গে তার সম্পর্ক, পট শিল্পী পরিবারের অবদান, পটচিত্রে বিষয় বৈচিত্র্য ইত্যাদি। সঙ্গে রয়েছে সেসময়ের বেশকিছু রঙ্গিন ছবি যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে।
কালীঘাটের পট
By অসীম রেজ
₹300
‘কালীঘাটের পট’ বাংলার চিত্রকলার এক গৌরবজনক অধ্যায় প্রায় শতবর্ষ আগে অস্তমিত হয়েছে। একদিন এই চিত্রশৈলী উনিশ শতকের তিরিশ দশক থেকে বিশ শতকের তিরিশ দশক পর্য্যন্ত সমাজ সচেতন ‘জনগণের শিল্প’ হয়ে বাঙালীর সাংস্কৃতিক জীবনকে সমৃদ্ধ করেছিল। বাংলার সনাতন পটের ধারা থেকে নিজেকে মুক্ত করে কালীঘাটের পট সমাজ বাস্তবধর্মী আধুনিকতার এক নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছিল। কালীঘাটের শিল্পীরা ক্রেতাদের রুচি অনুযায়ী সস্তায় কালীঘাট মন্দিরের তীর্থযাত্রীদের হাতে দেব-দেবীদের ছবিগুলি যেমন পৌঁছে দিয়েছিলেন তেমন শহর কলকাতার দৈনন্দিন ঘটনা বা বাবু কালচারের রঙ্গ-ব্যঙ্গধর্মী চিত্তাকর্ষক ছবিগুলির ভিতর মনোরঞ্জনের খোরাক জুগিয়েছিলেন। সেদিন কে জানত, একদিন এগুলি হয়ে উঠবে বাঙালীর আত্মপরিচয়ের সাক্ষ্য।
এই গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে কালীঘাট পটচিত্রের বৈশিষ্ট, অন্যান্য লোকশিল্পের সঙ্গে তার সম্পর্ক, পট শিল্পী পরিবারের অবদান, পটচিত্রে বিষয় বৈচিত্র্য ইত্যাদি। সঙ্গে রয়েছে সেসময়ের বেশকিছু রঙ্গিন ছবি যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে।