“মেঘে ঢাকা নক্ষত্ররা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
বিদিশার গল্প
₹400
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
বিদিশার গল্প
₹400
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
কানাডার সাম্প্রতিক কবিতা
₹100
শিল্পীর চেতনা ও অনুভূতির সচেতন অভিপ্রকাশে মূর্ত হয় তাঁর সৃষ্টি। সেই সৃষ্টির গুণমান এক উল্লেখযােগ্য উচ্চতায় পৌছালে উত্তরণ ঘটে সে শিল্পের। ব্যাপারটা কবিতার ক্ষেত্রেও সমভাবে প্রযােজ্য। কবি হৃদয়ের একান্ত অনুভূতি, বােধ ও সত্তা এক সূক্ষ্ম আত্মায় উন্মােচিত হয় কবিতায়। শব্দের বহুকৌণিক, বহুমাত্রিক দীপ্তি বিচ্ছুরণে ব্যক্তিক অনুভূতি হয়ে ওঠে সর্বজনীন। তখন তার দাবি অমােঘ। ' কানাডার সাম্প্রতিক কবিতা ' র ওপর কাজ করতে করতে আমার মনে হয়েছে সে দেশের বর্তমান কাব্যধারা যথেষ্ট সমৃদ্ধ, উন্নত ও বেগবান, এবং সে সম্পর্কে আমাদের পরিচয় থাকা সম্ভবত জরুরি ও আবশ্যিক।
একটি দেশের শীর্ষস্থানীয় একগুচ্ছ কবির কবিতায় ধরা পড়ে সমসাময়িক কাব্যধারার এক নিবিড় রূপ ও মান। কানাডার মতন বস্তুতান্ত্রিক দেশে যেসব কবিরা রয়েছেন ঠিক এ মুহূর্তে তারা কী ভাবছেন, কী লিখছেন তা জানার আগ্রহ প্রকৃত কবিতাপ্রেমিক মাত্রেরই থাকা স্বাভাবিক। সেই বিশ্বাস থেকে আমার এ প্রয়াস। এ ধরনের কাজের প্রয়ােজনীয়তা কিংবা মূল্য কতটা তা নির্ণয়ের ভার গুণীজনদের। তবে মনে হয়, কবিতাকে যারা খুব সাধারণ অর্থে ভালােবাসেন তাদেরও সংকলনটি ভাল লাগবে।
সংকলনে কানাডার বহু প্রথম সারির কবির কবিতা গ্রন্থিত হল। এর বেশ কিছু কবিতা কিছু লিটল ম্যাগে প্রকাশিত হয়েছে। পাঠক ও সম্পাদকদের আগ্রহ আমাকে উদবুদ্ধ করেছে কবিতাগুলি একত্রিত করে একটি সুসংহত রূপ দিতে, তাদের ধন্যবাদ।
কানাডার সাম্প্রতিক কবিতা
₹100
শিল্পীর চেতনা ও অনুভূতির সচেতন অভিপ্রকাশে মূর্ত হয় তাঁর সৃষ্টি। সেই সৃষ্টির গুণমান এক উল্লেখযােগ্য উচ্চতায় পৌছালে উত্তরণ ঘটে সে শিল্পের। ব্যাপারটা কবিতার ক্ষেত্রেও সমভাবে প্রযােজ্য। কবি হৃদয়ের একান্ত অনুভূতি, বােধ ও সত্তা এক সূক্ষ্ম আত্মায় উন্মােচিত হয় কবিতায়। শব্দের বহুকৌণিক, বহুমাত্রিক দীপ্তি বিচ্ছুরণে ব্যক্তিক অনুভূতি হয়ে ওঠে সর্বজনীন। তখন তার দাবি অমােঘ। ' কানাডার সাম্প্রতিক কবিতা ' র ওপর কাজ করতে করতে আমার মনে হয়েছে সে দেশের বর্তমান কাব্যধারা যথেষ্ট সমৃদ্ধ, উন্নত ও বেগবান, এবং সে সম্পর্কে আমাদের পরিচয় থাকা সম্ভবত জরুরি ও আবশ্যিক।
একটি দেশের শীর্ষস্থানীয় একগুচ্ছ কবির কবিতায় ধরা পড়ে সমসাময়িক কাব্যধারার এক নিবিড় রূপ ও মান। কানাডার মতন বস্তুতান্ত্রিক দেশে যেসব কবিরা রয়েছেন ঠিক এ মুহূর্তে তারা কী ভাবছেন, কী লিখছেন তা জানার আগ্রহ প্রকৃত কবিতাপ্রেমিক মাত্রেরই থাকা স্বাভাবিক। সেই বিশ্বাস থেকে আমার এ প্রয়াস। এ ধরনের কাজের প্রয়ােজনীয়তা কিংবা মূল্য কতটা তা নির্ণয়ের ভার গুণীজনদের। তবে মনে হয়, কবিতাকে যারা খুব সাধারণ অর্থে ভালােবাসেন তাদেরও সংকলনটি ভাল লাগবে।
সংকলনে কানাডার বহু প্রথম সারির কবির কবিতা গ্রন্থিত হল। এর বেশ কিছু কবিতা কিছু লিটল ম্যাগে প্রকাশিত হয়েছে। পাঠক ও সম্পাদকদের আগ্রহ আমাকে উদবুদ্ধ করেছে কবিতাগুলি একত্রিত করে একটি সুসংহত রূপ দিতে, তাদের ধন্যবাদ।
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে
₹100
চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৮৩ সালে সেদেশে যান পণ্ডিত রবিশঙ্কর। এই সফরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অন্তরঙ্গ শিষ্য শ্যামাদাস চক্রবর্তী। ' পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে ' গ্রন্থের প্রথমাংশে রয়েছে সেই চীনভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ। এছাড়া রয়েছে মানুষ ও শিল্পী হিসাবে রবিশঙ্করজীর সম্বন্ধে নানা খুঁটিনাটি তথ্য। গ্রন্থের দ্বিতীয় ভাগে পরিশিষ্টাংশে যুক্ত হয়েছে। কবিরাজ অখিলচন্দ্র ভট্টাচার্য, ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ, অন্নপূর্ণা দেবী ও পণ্ডিত রবিশঙ্কর সম্বন্ধে লেখক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। এছাড়া আছে খাঁ সাহেব ও অন্নপূর্ণাজীর সংগীত ও সংগীতশিক্ষা নিয়ে নানা উক্তি ও নির্দেশ। সর্বোপরি রয়েছে। পণ্ডিতজীর সাংগীতিক সত্তার বহুতর বিভাবের সশ্রদ্ধ উন্মােচন।
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে
₹100
চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৮৩ সালে সেদেশে যান পণ্ডিত রবিশঙ্কর। এই সফরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অন্তরঙ্গ শিষ্য শ্যামাদাস চক্রবর্তী। ' পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে ' গ্রন্থের প্রথমাংশে রয়েছে সেই চীনভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ। এছাড়া রয়েছে মানুষ ও শিল্পী হিসাবে রবিশঙ্করজীর সম্বন্ধে নানা খুঁটিনাটি তথ্য। গ্রন্থের দ্বিতীয় ভাগে পরিশিষ্টাংশে যুক্ত হয়েছে। কবিরাজ অখিলচন্দ্র ভট্টাচার্য, ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ, অন্নপূর্ণা দেবী ও পণ্ডিত রবিশঙ্কর সম্বন্ধে লেখক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। এছাড়া আছে খাঁ সাহেব ও অন্নপূর্ণাজীর সংগীত ও সংগীতশিক্ষা নিয়ে নানা উক্তি ও নির্দেশ। সর্বোপরি রয়েছে। পণ্ডিতজীর সাংগীতিক সত্তার বহুতর বিভাবের সশ্রদ্ধ উন্মােচন।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।