“দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় গল্পসমগ্র” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
তূলনামূলক সাহিত্য একটি তির্যক প্ররোচনা
By সুমন গুন
Publisher: একুশ শতক
₹400
তুলনামূলক সাহিত্য প্রসঙ্গে বাংলায় প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ সংকলন। তুলনামূলক সাহিত্যের ছাত্র -ছাত্রীদের কাছে বিষয়টির তৎপর্য নানাদিক থেকে বোঝানো হয়েছে বইটির বিভিন্ন প্রবন্ধে। সাধারণ পাঠকের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। রবীন্দ্রনাথ থেকে উৎপল দত্ত – দিকপাল দিকপাল সব লেখকদের ভাবনায় সমৃদ্ধ ‘ তূলনামূলক সাহিত্য একটি তির্যক প্ররোচনা ‘ বইটি।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-bsta01
তুলনামূলক সাহিত্য প্রসঙ্গে বাংলায় প্রথম স্বয়ংসম্পূর্ণ সংকলন। তুলনামূলক সাহিত্যের ছাত্র -ছাত্রীদের কাছে বিষয়টির তৎপর্য নানাদিক থেকে বোঝানো হয়েছে বইটির বিভিন্ন প্রবন্ধে। সাধারণ পাঠকের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বইটি। রবীন্দ্রনাথ থেকে উৎপল দত্ত – দিকপাল দিকপাল সব লেখকদের ভাবনায় সমৃদ্ধ একটি বই।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র
₹500
কথাসাহিত্যিক সুশীল জানার নাম বাংলা সাহিত্যের পাঠকের কাছে অপরিচিত নয়। কিন্তু তাঁর রচনা বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। জীবনের অভিজ্ঞান অজস্র বৈচিত্র্য নিয়ে কিভাবে বাগ্ময় হয়ে উঠেছে সুশীল জানার লেখায়, তাঁর সাক্ষ্য দেয় তাঁর সমস্ত উপন্যাসগুলি। যাদের সংখ্যা ছোট বড় মিলিয়ে ছয়টি। মহানগরী, সূর্যগ্রাস, বেলাভূমির গান, সাগর সঙ্গমে, শতদ্রুর সংখ্যা, প্রস্থান পর্ব ইত্যাদি সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
দেশ-কাল-সমাজ এবং ব্যক্তিমানুষের মধ্যে যে-দন্দ্ব-সমন্বয়ের সম্বন্ধ তার লেখায় বিচিত্রভাবে উপস্থিত হয়েছে, তার প্রেক্ষাপটের বৈচিত্র্য যে কতটাই, তা পরোক্ষ করা যায় " মহানগর " উপন্যাসে। কলকাতার কানাগলি এবং তার বাসিন্দা নিম্ন মধ্যবিত্ত একদল মানুষের জীবনের কিছু টানাপোড়েন এবং ব্রিটিশ রাজত্বের একেবারে অন্তিম পর্যায়ের ভঙ্গুর চালচিত্রকে রূপায়িত করে তার " মহানগর " উপন্যাসটি লেখা। ধর্মঘট, দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতায় ছন্ছত্তর হয়ে যাওয়া সারা দেশের পটভূমি - আর তারই সঙ্গে ওতঃপ্রোতভাবে রূপায়িত নিম্নমধ্যবিত্তদের জীবনযুদ্ধ - এই দুটোকে মিলিয়ে নিয়ে নিপুণ নকশায় বুনেছেন সুশীল জানা।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঠিক পরের এবং দেশ স্বাধীন হবার ঠিক আগের এবং পরের সময়কালের পটভূমিতে নাগরিক নিম্ন-মধ্যবিত্ত জীবনের চিত্রায়ণ হয়েছে তার দ্বিতীয় উপন্যাস " সূর্যগ্রাস " এর মধ্যে।
" বেলাভূমির গান " এবং " সাগরসঙ্গমে "- এই দুটি উপন্যাসের পটভূমিকা এবং কুশীলবেরা আবার সম্পূর্ণ আলাদা আগের দুটির থেকে। শহুরে নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ নয় এরা দূর প্রত্যন্তবাসী গ্রামীণ নারী পুরুষেরা এখানে বাগ্ময় হয়ে উঠেছে তাদের অন্তরের অন্তর্লীন অসংখ্য আদিম আকুতি নিয়ে। আবার সঙ্গে - সঙ্গেই দেশ - কাল - সমাজ - রাজনীতি - অর্থনীতির পরিপূর্ণ অভিঘাতের নানা ইঙ্গিত সূচিত করে দিতেও লেখকের কলম সমানভাবেই সক্রিয় থেকেছে।
" শতদ্রুর সংখ্যা " বেরোনোর তিন বছর পরে বঙ্কিমচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কারে সম্মানিত হয় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে। এটিকে একই সঙ্গে ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতিক উপন্যাস হিসেবে গণ্য করলেই যথাযোগ্য মূল্যায়ন করা যায় বোধহয়। এই উপন্যাসের সবচেয়ে বড়ো বৈশিষ্ট্য হল এটিই যে, এখানে রাষ্ট্রনৈতিক ওঠা-পড়া, ঝড়-ঝঞ্ঝা এবং সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ এমনই ওতঃপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে যে, কোনওটাই অন্যটাকে বাদ দিয়ে অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারে না। দেশপ্রেমিক এবং দেশদ্রোহী, উৎপীড়ক ও উৎপীড়িত, ভালোরা ও মন্দরা এখানে এমনই কিছু দ্বন্দ্ব-সমন্বয়ের সম্বন্ধে জড়িয়ে আছে, যা এর বহিরঙ্গের রাজনীতির উত্তালতা এবং অন্তর্মুখের মানসিক অধীষণ - দুটোকেই সমান গুরুত্বে ফুটিয়ে তুলেছেন।
শেষ উপন্যাস 'প্রস্থান পর্ব'। পলাশির যুদ্ধের পরে করমন্ডল উপকূল থেকে আসা একদল পেশাদার সিপাহির বিপন্ন অসহায়তার কাহিনি এটি।
সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র
₹500
কথাসাহিত্যিক সুশীল জানার নাম বাংলা সাহিত্যের পাঠকের কাছে অপরিচিত নয়। কিন্তু তাঁর রচনা বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। জীবনের অভিজ্ঞান অজস্র বৈচিত্র্য নিয়ে কিভাবে বাগ্ময় হয়ে উঠেছে সুশীল জানার লেখায়, তাঁর সাক্ষ্য দেয় তাঁর সমস্ত উপন্যাসগুলি। যাদের সংখ্যা ছোট বড় মিলিয়ে ছয়টি। মহানগরী, সূর্যগ্রাস, বেলাভূমির গান, সাগর সঙ্গমে, শতদ্রুর সংখ্যা, প্রস্থান পর্ব ইত্যাদি সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
দেশ-কাল-সমাজ এবং ব্যক্তিমানুষের মধ্যে যে-দন্দ্ব-সমন্বয়ের সম্বন্ধ তার লেখায় বিচিত্রভাবে উপস্থিত হয়েছে, তার প্রেক্ষাপটের বৈচিত্র্য যে কতটাই, তা পরোক্ষ করা যায় " মহানগর " উপন্যাসে। কলকাতার কানাগলি এবং তার বাসিন্দা নিম্ন মধ্যবিত্ত একদল মানুষের জীবনের কিছু টানাপোড়েন এবং ব্রিটিশ রাজত্বের একেবারে অন্তিম পর্যায়ের ভঙ্গুর চালচিত্রকে রূপায়িত করে তার " মহানগর " উপন্যাসটি লেখা। ধর্মঘট, দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতায় ছন্ছত্তর হয়ে যাওয়া সারা দেশের পটভূমি - আর তারই সঙ্গে ওতঃপ্রোতভাবে রূপায়িত নিম্নমধ্যবিত্তদের জীবনযুদ্ধ - এই দুটোকে মিলিয়ে নিয়ে নিপুণ নকশায় বুনেছেন সুশীল জানা।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঠিক পরের এবং দেশ স্বাধীন হবার ঠিক আগের এবং পরের সময়কালের পটভূমিতে নাগরিক নিম্ন-মধ্যবিত্ত জীবনের চিত্রায়ণ হয়েছে তার দ্বিতীয় উপন্যাস " সূর্যগ্রাস " এর মধ্যে।
" বেলাভূমির গান " এবং " সাগরসঙ্গমে "- এই দুটি উপন্যাসের পটভূমিকা এবং কুশীলবেরা আবার সম্পূর্ণ আলাদা আগের দুটির থেকে। শহুরে নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ নয় এরা দূর প্রত্যন্তবাসী গ্রামীণ নারী পুরুষেরা এখানে বাগ্ময় হয়ে উঠেছে তাদের অন্তরের অন্তর্লীন অসংখ্য আদিম আকুতি নিয়ে। আবার সঙ্গে - সঙ্গেই দেশ - কাল - সমাজ - রাজনীতি - অর্থনীতির পরিপূর্ণ অভিঘাতের নানা ইঙ্গিত সূচিত করে দিতেও লেখকের কলম সমানভাবেই সক্রিয় থেকেছে।
" শতদ্রুর সংখ্যা " বেরোনোর তিন বছর পরে বঙ্কিমচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কারে সম্মানিত হয় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে। এটিকে একই সঙ্গে ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতিক উপন্যাস হিসেবে গণ্য করলেই যথাযোগ্য মূল্যায়ন করা যায় বোধহয়। এই উপন্যাসের সবচেয়ে বড়ো বৈশিষ্ট্য হল এটিই যে, এখানে রাষ্ট্রনৈতিক ওঠা-পড়া, ঝড়-ঝঞ্ঝা এবং সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ এমনই ওতঃপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে যে, কোনওটাই অন্যটাকে বাদ দিয়ে অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারে না। দেশপ্রেমিক এবং দেশদ্রোহী, উৎপীড়ক ও উৎপীড়িত, ভালোরা ও মন্দরা এখানে এমনই কিছু দ্বন্দ্ব-সমন্বয়ের সম্বন্ধে জড়িয়ে আছে, যা এর বহিরঙ্গের রাজনীতির উত্তালতা এবং অন্তর্মুখের মানসিক অধীষণ - দুটোকেই সমান গুরুত্বে ফুটিয়ে তুলেছেন।
শেষ উপন্যাস 'প্রস্থান পর্ব'। পলাশির যুদ্ধের পরে করমন্ডল উপকূল থেকে আসা একদল পেশাদার সিপাহির বিপন্ন অসহায়তার কাহিনি এটি।
আধুনিক শিল্পভাবনা : ইমপ্রেশনিজম
By অসীম রেজ
₹150
আধুনিক শিল্প ভাবনা : ইমপ্রেশনিজম' গ্রন্থটিতে শিল্পান্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদের কাজ ও তার বৈশিষ্টাগুলি বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে আলােচনা সূত্রে এসেছে শিল্পীদের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন, তৎকালীন ফ্রান্সের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল এবং এর নিরিখে তাদের শিল্পসৃষ্টির নিরন্তর সংগ্রামের চিত্রটি। প্রধান পাঁচজন শিল্পীর কর্মময় জীবনের ইতিহাসটির ভিতর আলােচনা সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। এই পাঁচজন প্রসিদ্ধ শিল্পীরা হলেন-ক্লোদ মানে (১৮৪০-১৯২৬), এলুয়ার মানে (১৮৩২-১৮৮৩), কামীল পিসারো (১৮৩০-১৯০৩), পিয়ের-অগন্ত রেনোয়া (১৮৪১-১৯১৯) এবং এদগার দেগা (১৮৩৪-১৯১৭)।
আধুনিক শিল্পের উন্মেষপর্বে যে শিল্পান্দোলনটি ইউরােপ বিশেষত ফ্রান্সের শিল্প জগতকে আলোড়িত করেছিল সেটি হল 'ইমপ্রেশনিজম (Impressionism) বা প্রতিবাদ। উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ফ্রান্সে এই আন্দোলনটি জন্ম এবং বৃদ্ধি লাভ করে। ক্লোদ মানে( Claude Monet) র ইমপ্রেশন : সানরাইজ (১৮৭২) শিরােনামে একটি ছবিকে কেন্দ্র করে যে বিতর্কের সুত্রপাত হয় তারই ফলম্বরূপ ইমপ্রেশনিজম শিল্পরীতির জন্ম। উনবিংশ শতাব্দী মাঝামাঝি ফ্রান্সে বাস্তবধর্মী (Realism) শিল্পকলার সূত্র গরে এবং সকল রকম আতিশয্য ও কৃত্রিমতা ত্যাগ করে প্রকৃতির প্রত্যক্ষ অনুসরণে এই যুগান্তকারী শিল্পভাবনাটি জন্ম নিয়েছিল। প্রকৃতির বিস্তারিত বর্ণনার পরিবর্তে তার ধারণামূলক অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তোলা ছিল এ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য।
গোটা বিংশ শতাব্দীর আধুনিক শিল্প ভাবনাটি যেন এই শিল্পান্দোলনটির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। প্রায় দেড়শত বছর ধরে সারা বিশ্বব্যাপী এই শিল্পরীতির প্রভাব আজও অনুভূত হয়।
আধুনিক শিল্পভাবনা : ইমপ্রেশনিজম
By অসীম রেজ
₹150
আধুনিক শিল্প ভাবনা : ইমপ্রেশনিজম' গ্রন্থটিতে শিল্পান্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদের কাজ ও তার বৈশিষ্টাগুলি বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে আলােচনা সূত্রে এসেছে শিল্পীদের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন, তৎকালীন ফ্রান্সের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল এবং এর নিরিখে তাদের শিল্পসৃষ্টির নিরন্তর সংগ্রামের চিত্রটি। প্রধান পাঁচজন শিল্পীর কর্মময় জীবনের ইতিহাসটির ভিতর আলােচনা সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। এই পাঁচজন প্রসিদ্ধ শিল্পীরা হলেন-ক্লোদ মানে (১৮৪০-১৯২৬), এলুয়ার মানে (১৮৩২-১৮৮৩), কামীল পিসারো (১৮৩০-১৯০৩), পিয়ের-অগন্ত রেনোয়া (১৮৪১-১৯১৯) এবং এদগার দেগা (১৮৩৪-১৯১৭)।
আধুনিক শিল্পের উন্মেষপর্বে যে শিল্পান্দোলনটি ইউরােপ বিশেষত ফ্রান্সের শিল্প জগতকে আলোড়িত করেছিল সেটি হল 'ইমপ্রেশনিজম (Impressionism) বা প্রতিবাদ। উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ফ্রান্সে এই আন্দোলনটি জন্ম এবং বৃদ্ধি লাভ করে। ক্লোদ মানে( Claude Monet) র ইমপ্রেশন : সানরাইজ (১৮৭২) শিরােনামে একটি ছবিকে কেন্দ্র করে যে বিতর্কের সুত্রপাত হয় তারই ফলম্বরূপ ইমপ্রেশনিজম শিল্পরীতির জন্ম। উনবিংশ শতাব্দী মাঝামাঝি ফ্রান্সে বাস্তবধর্মী (Realism) শিল্পকলার সূত্র গরে এবং সকল রকম আতিশয্য ও কৃত্রিমতা ত্যাগ করে প্রকৃতির প্রত্যক্ষ অনুসরণে এই যুগান্তকারী শিল্পভাবনাটি জন্ম নিয়েছিল। প্রকৃতির বিস্তারিত বর্ণনার পরিবর্তে তার ধারণামূলক অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তোলা ছিল এ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য।
গোটা বিংশ শতাব্দীর আধুনিক শিল্প ভাবনাটি যেন এই শিল্পান্দোলনটির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। প্রায় দেড়শত বছর ধরে সারা বিশ্বব্যাপী এই শিল্পরীতির প্রভাব আজও অনুভূত হয়।
সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও বাংলার লোকসংস্কৃতি
₹100
পশ্চিমবঙ্গের দাই, লৌকিক গয়না, লোকধর্ম ও ধর্মরাজের ঘোড়া, সর্প সংস্কৃতি প্রভৃতি বিচিত্র বিষয়েও তিনি নতুনভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। প্রথাসিদ্ধ ভাবাবেগ সম্পূর্ণভাবে বর্জন করে বাংলার গ্রামীণ সংস্কৃতির সাম্প্রতিক অবস্থানকে বিশ্লেষণ করেছেন লেখিকা। এটাই সমাজবিজ্ঞাননির্ভর ও সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার প্রাথমিক শর্ত। ' সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও বাংলার লোকসংস্কৃতি ' গ্রন্থটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে পাঠক আমাদের লোকসংস্কৃতির মর্মান্তিক অথচ অবশ্যম্ভাবী পরিণতি বিষয়ে সচেতন হবেন।
সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও বাংলার লোকসংস্কৃতি
₹100
পশ্চিমবঙ্গের দাই, লৌকিক গয়না, লোকধর্ম ও ধর্মরাজের ঘোড়া, সর্প সংস্কৃতি প্রভৃতি বিচিত্র বিষয়েও তিনি নতুনভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। প্রথাসিদ্ধ ভাবাবেগ সম্পূর্ণভাবে বর্জন করে বাংলার গ্রামীণ সংস্কৃতির সাম্প্রতিক অবস্থানকে বিশ্লেষণ করেছেন লেখিকা। এটাই সমাজবিজ্ঞাননির্ভর ও সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার প্রাথমিক শর্ত। ' সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও বাংলার লোকসংস্কৃতি ' গ্রন্থটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে পাঠক আমাদের লোকসংস্কৃতির মর্মান্তিক অথচ অবশ্যম্ভাবী পরিণতি বিষয়ে সচেতন হবেন।
সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন
₹150
"গান্ধর্ব রত্ন" সম্মানে সম্মানিত কবি কেতকীপ্রসাদ রায়ের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো "সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন"। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন
₹150
"গান্ধর্ব রত্ন" সম্মানে সম্মানিত কবি কেতকীপ্রসাদ রায়ের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো "সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন"। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।