Discount applied: Discount 20%
“বাংলা সাহিত্যের তিন কথক” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
Publisher: একুশ শতক
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ppg01
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু
₹600
'জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু' নামাঙ্কিত গ্রন্থে কমরেড জ্যোতি বসু সম্পর্কে তথ্য সংবলিত যে সব কথা উল্লেখ করেছেন তা সত্যিকারের একটি রাজনৈতিক জীবন আলেখ্য। ছয়টি খণ্ডে প্রকাশিত হতে চলেছে বইটি। এই খণ্ডে জ্যোতি বসুর জন্ম থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত কর্মকাণ্ডের আলোচনা রয়েছে। একজন সাধারণ ছাত্র জ্যোতি বসুর ক্রমান্বয়ে মার্কসবাদী হয়ে ওঠার এবং গণসংগঠনের মধ্যে কাজ করতে করতে পার্টিসদস্য থেকে পার্টিনেতা ও দক্ষ সংগঠক হয়ে ওঠার আনুপূর্বিক বর্ণনা এই গ্রন্থের একটি বিশিষ্ট দিক।
পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতে জ্যোতি বসুর প্রায় সাত দশকের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে পাঠকের পরিচয় ঘটিয়ে দেবে এই বই। জ্যোতি বসুর জন্মের ১১১ তম বর্ষে তাঁর সম্পর্কে লেখা এই বইটির এই খণ্ডটি পাঠক সাধারণের কাছে একটি আকর গ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।
বর্তমান প্রজন্মের তরুণ তরুণীদেরও বিগত প্রায় সাত দশকের বাংলার বামপন্থী আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস জানতে ও বুঝতে অবশ্যই সাহায্য করবে বইটি।
জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু
₹600
'জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু' নামাঙ্কিত গ্রন্থে কমরেড জ্যোতি বসু সম্পর্কে তথ্য সংবলিত যে সব কথা উল্লেখ করেছেন তা সত্যিকারের একটি রাজনৈতিক জীবন আলেখ্য। ছয়টি খণ্ডে প্রকাশিত হতে চলেছে বইটি। এই খণ্ডে জ্যোতি বসুর জন্ম থেকে ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত কর্মকাণ্ডের আলোচনা রয়েছে। একজন সাধারণ ছাত্র জ্যোতি বসুর ক্রমান্বয়ে মার্কসবাদী হয়ে ওঠার এবং গণসংগঠনের মধ্যে কাজ করতে করতে পার্টিসদস্য থেকে পার্টিনেতা ও দক্ষ সংগঠক হয়ে ওঠার আনুপূর্বিক বর্ণনা এই গ্রন্থের একটি বিশিষ্ট দিক।
পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতে জ্যোতি বসুর প্রায় সাত দশকের রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে পাঠকের পরিচয় ঘটিয়ে দেবে এই বই। জ্যোতি বসুর জন্মের ১১১ তম বর্ষে তাঁর সম্পর্কে লেখা এই বইটির এই খণ্ডটি পাঠক সাধারণের কাছে একটি আকর গ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।
বর্তমান প্রজন্মের তরুণ তরুণীদেরও বিগত প্রায় সাত দশকের বাংলার বামপন্থী আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস জানতে ও বুঝতে অবশ্যই সাহায্য করবে বইটি।
বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর
₹200
বীরভূমের রাঙামাটি তপস্বিনী আর তার সন্তান তারাশঙ্করও ছিলেন তপস্বী। বীরভূমের রাস্তামাটি আপন ঐতিহ্যের উপহারস্বরূপ শিল্পী তারাশঙ্করকে একজন শ্রেষ্ঠ তপস্বী হিসাবে ভারতীয় সাহিত্যের সাধনপীঠে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। জন্মভূমি ভূখণ্ডের মনস্তাত্ত্বিক ঐতিহ্যে সিল্ক-রাত তারাশঙ্কর তার সাধনপথে মাতৃভূমির এই মহিমাকে মাথায় রেখেছিলেন। তাই সাহিত্য সাধনার সূচনাপর্বে তারাশঙ্কর তার নিজের জেলা বীরভূমকে কলমের ডগায় অক্ষরে অক্ষরে সাজিয়ে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। শুধু স্বপ্ন দেখা নয়, সমগ্র জীবন ধরে সেই স্বপ্নকে সত্য করে তোলার সাধনাতেও রত ছিলেন তিনি। নিজের জেলা বীরভূমকে কখনােই ভুলে যান নি তিনি। বীরভূমের গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু নদ-নদী ভূমিপ্রকৃতি এবং এখানকার মানুষকে যেভাবে দেখেছেন তারই নৈবেদ্য নিয়ে বঙ্গসরস্বতীর বেদীমূলে উপহার স্বরূপ নিবেদন করেছেন। রাঙামাটির বীরভূমকে তারাশঙ্কর কিভাবে দেখেছিলেন তারই এক রূপরেখা অঙ্কন করা হয়েছে ' বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর ' গ্রন্থে।
বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর
₹200
বীরভূমের রাঙামাটি তপস্বিনী আর তার সন্তান তারাশঙ্করও ছিলেন তপস্বী। বীরভূমের রাস্তামাটি আপন ঐতিহ্যের উপহারস্বরূপ শিল্পী তারাশঙ্করকে একজন শ্রেষ্ঠ তপস্বী হিসাবে ভারতীয় সাহিত্যের সাধনপীঠে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। জন্মভূমি ভূখণ্ডের মনস্তাত্ত্বিক ঐতিহ্যে সিল্ক-রাত তারাশঙ্কর তার সাধনপথে মাতৃভূমির এই মহিমাকে মাথায় রেখেছিলেন। তাই সাহিত্য সাধনার সূচনাপর্বে তারাশঙ্কর তার নিজের জেলা বীরভূমকে কলমের ডগায় অক্ষরে অক্ষরে সাজিয়ে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। শুধু স্বপ্ন দেখা নয়, সমগ্র জীবন ধরে সেই স্বপ্নকে সত্য করে তোলার সাধনাতেও রত ছিলেন তিনি। নিজের জেলা বীরভূমকে কখনােই ভুলে যান নি তিনি। বীরভূমের গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু নদ-নদী ভূমিপ্রকৃতি এবং এখানকার মানুষকে যেভাবে দেখেছেন তারই নৈবেদ্য নিয়ে বঙ্গসরস্বতীর বেদীমূলে উপহার স্বরূপ নিবেদন করেছেন। রাঙামাটির বীরভূমকে তারাশঙ্কর কিভাবে দেখেছিলেন তারই এক রূপরেখা অঙ্কন করা হয়েছে ' বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর ' গ্রন্থে।
কবিতা কৃত্তিকা : জীবনানন্দ সমকাল
₹130
জীবনানন্দ তথাকথিত উত্তরাধুনিক যুগের কবি নন তবুও তিনি আধুনিকোত্তর। এ যুগের কোনাে কোনাে প্রান্তে লেখকের মৃত্যু ঘােষিত হয়েছে আর বেড়েছে পাঠকের আধিপত্য। দেশ কাল সাপেক্ষ হলেও প্রবাহমান কাল সর্বত্র একই দেশকে চিহ্নিত করে না। তাই একই কালগর্ভে ব্যক্তি ও সমষ্টি বিশেষে দেশ ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানেও থাকে এবং দেশ কাল নানান মানচিত্রে প্রকাশ পায়।
জীবনানন্দ তাঁর সমকালে কবিতা ভূবনে যাপন করেছেন একাকীত্ব। মননে-চিন্তনে সমকালের প্রতিনিধিত্ব করেছেন নীরবে, দৃষ্টি মেলেছেন প্রাচ্য পাশ্চাত্যের কাব্যতত্ত্বের গভীরে। কাব্যভাবনায় ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার গ্রহণ করেও প্রথাগত তাত্ত্বিক কাঠামাে নির্মাণে যতটা না উৎসাহী আপাত সচেষ্ট থেকেছেন নির্জন অভিজ্ঞান সঞ্চারে।
সমকালের বাঙালি কবিরা অনেকেই জীবনানন্দের কবিতা পথে সংগােপনে অভিসার করেছেন। অনেকের সঙ্গে তাঁর কাব্যভাবনায় মিল ও মতান্তর ঘটেছে। কবিতা কৃত্তিকা তৈরি করতে চেয়েছে সেইসব সমকালীন কবিদের সঙ্গে জীবনানন্দের আন্তর সম্পর্ক ও বিচ্ছেদের মনন-লিপি।
কবিতা কৃত্তিকা : জীবনানন্দ সমকাল
₹130
জীবনানন্দ তথাকথিত উত্তরাধুনিক যুগের কবি নন তবুও তিনি আধুনিকোত্তর। এ যুগের কোনাে কোনাে প্রান্তে লেখকের মৃত্যু ঘােষিত হয়েছে আর বেড়েছে পাঠকের আধিপত্য। দেশ কাল সাপেক্ষ হলেও প্রবাহমান কাল সর্বত্র একই দেশকে চিহ্নিত করে না। তাই একই কালগর্ভে ব্যক্তি ও সমষ্টি বিশেষে দেশ ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানেও থাকে এবং দেশ কাল নানান মানচিত্রে প্রকাশ পায়।
জীবনানন্দ তাঁর সমকালে কবিতা ভূবনে যাপন করেছেন একাকীত্ব। মননে-চিন্তনে সমকালের প্রতিনিধিত্ব করেছেন নীরবে, দৃষ্টি মেলেছেন প্রাচ্য পাশ্চাত্যের কাব্যতত্ত্বের গভীরে। কাব্যভাবনায় ঐতিহ্যের উত্তরাধিকার গ্রহণ করেও প্রথাগত তাত্ত্বিক কাঠামাে নির্মাণে যতটা না উৎসাহী আপাত সচেষ্ট থেকেছেন নির্জন অভিজ্ঞান সঞ্চারে।
সমকালের বাঙালি কবিরা অনেকেই জীবনানন্দের কবিতা পথে সংগােপনে অভিসার করেছেন। অনেকের সঙ্গে তাঁর কাব্যভাবনায় মিল ও মতান্তর ঘটেছে। কবিতা কৃত্তিকা তৈরি করতে চেয়েছে সেইসব সমকালীন কবিদের সঙ্গে জীবনানন্দের আন্তর সম্পর্ক ও বিচ্ছেদের মনন-লিপি।
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
ব্যারনদ্বীপে আতঙ্ক
₹50
ক্লোজ-ফ্রেন্ড তারা। কেউ কলেজে পড়ান, কেউ ইউনিভার্সিটিতে। বােটানিষ্ট, জিওলজিষ্ট, কেউ বা বায়ােলজির প্রফেসার। তাদের বৈকালিক-আলােচনায় হঠাৎ করে আসে আন্দামানের কথা। উঠল ব্যারনদ্বীপের প্রসঙ্গ। ওই দ্বীপে আছে আগ্নেয়গিরি। ভারতবর্ষের একমাত্র জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি। না, সে-দ্বীপে যাওয়া যায় না, যাওয়ার অনুমতি মেলে না। প্ল্যান করে ফেললেন তারা। যাবেন ওই ব্যারনদ্বীপে। প্লেনে পাের্টব্লেয়ার, লঞ্চ ভাড়া করে বেরুলেন ব্যারনের দিকে। শেষে পৌছােলেনও। সে এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। উত্তেজনায় টানটান ' ব্যারনদ্বীপে আতঙ্ক ' গ্রন্থের দ্বিতীয় লেখাটিও। এক অধ্যাপক দুই ছাত্রকে নিয়ে বেরিয়েছেন সুন্দরবনে। সন্ধান পেয়েছেন বিস্ময়কর ম্যানগ্রোভের। রহস্য-রােমাঞ্চের পরতে পরতে বিজ্ঞানের মিশেল। শেষ লেখাটিও প্রবলভাবে বিজ্ঞানবােধের, সংস্কারবিরােধিতার।
ব্যারনদ্বীপে আতঙ্ক
₹50
ক্লোজ-ফ্রেন্ড তারা। কেউ কলেজে পড়ান, কেউ ইউনিভার্সিটিতে। বােটানিষ্ট, জিওলজিষ্ট, কেউ বা বায়ােলজির প্রফেসার। তাদের বৈকালিক-আলােচনায় হঠাৎ করে আসে আন্দামানের কথা। উঠল ব্যারনদ্বীপের প্রসঙ্গ। ওই দ্বীপে আছে আগ্নেয়গিরি। ভারতবর্ষের একমাত্র জ্বলন্ত আগ্নেয়গিরি। না, সে-দ্বীপে যাওয়া যায় না, যাওয়ার অনুমতি মেলে না। প্ল্যান করে ফেললেন তারা। যাবেন ওই ব্যারনদ্বীপে। প্লেনে পাের্টব্লেয়ার, লঞ্চ ভাড়া করে বেরুলেন ব্যারনের দিকে। শেষে পৌছােলেনও। সে এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। উত্তেজনায় টানটান ' ব্যারনদ্বীপে আতঙ্ক ' গ্রন্থের দ্বিতীয় লেখাটিও। এক অধ্যাপক দুই ছাত্রকে নিয়ে বেরিয়েছেন সুন্দরবনে। সন্ধান পেয়েছেন বিস্ময়কর ম্যানগ্রোভের। রহস্য-রােমাঞ্চের পরতে পরতে বিজ্ঞানের মিশেল। শেষ লেখাটিও প্রবলভাবে বিজ্ঞানবােধের, সংস্কারবিরােধিতার।
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...