“রোদ নিভে এল” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
আমিয়েল ও রবীন্দ্রনাথ
Publisher: একুশ শতক
₹175
আমিয়েল ও রবীন্দ্রনাথ – এই দুই কবি – দার্শনিকের জীবনভাবনার তৌলনিক আলােচনা এ গ্রন্থের মূল উপজীব্য। এতে একদিকে যেমন আছে উভয়ের কবিপ্রাণতা ও দার্শনিকতার সুগভীর তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ তেমনি প্রসঙ্গক্রমে পর্যালােচিত হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন কবি ও দার্শনিকের মহার্ঘ ধ্যান-ধারণাও। বাংলা বা অন্য যে কোনাে ভাষায় রবীন্দ্রনাথ ও আমিয়েল বিষয়ে সম্ভবত এটিই প্রথম গ্রন্থ।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-aor01
Categories:
প্রবন্ধ, রবীন্দ্র বিষয়ক, সমস্ত বই
আমিয়েল ও রবীন্দ্রনাথ – এই দুই কবি – দার্শনিকের জীবনভাবনার তৌলনিক আলােচনা এ গ্রন্থের মূল উপজীব্য। এতে একদিকে যেমন আছে উভয়ের কবিপ্রাণতা ও দার্শনিকতার সুগভীর তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ তেমনি প্রসঙ্গক্রমে পর্যালােচিত হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন কবি ও দার্শনিকের মহার্ঘ ধ্যান-ধারণাও। বাংলা বা অন্য যে কোনাে ভাষায় রবীন্দ্রনাথ ও আমিয়েল বিষয়ে সম্ভবত এটিই প্রথম গ্রন্থ।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র
₹200
বাংলা চলচ্চিত্রের প্রারম্ভকাল থেকেই এই মাধ্যমটি বাংলা কথা সাহিত্যনির্ভর। বিশ্বের চলচ্চিত্রের ইতিহাসেও নিজের নিজের দেশের চিরায়ত উপন্যাসকে চলচ্চিত্রায়িত করার অসংখ্য নজির রয়েছে। বিশ্বখ্যাত পরিচালক সত্যজিৎ রায়ও রবীন্দ্রনাথ বিভূতিভূষণ প্রভাতকুমার শরদিন্দু প্রেমচন্দ পরশুরাম প্রেমেন্দ্র মিত্র তারাশঙ্কর নরেন্দ্রনাথ মিত্র উপেন্দ্রকিশাের শংকর সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ প্রখ্যাত কথাসাহিত্যের রচনা চলচ্চিত্রে রূপ দিয়েছেন।
আবার ‘সােনার কেল্লা’ ও জয়বাবা ফেলুনাথ' দুটি কিশাের গােয়েন্দা উপন্যাসও চলচ্চিত্রে পরিচালনা করেছেন যা তারই রচনা। এই উপন্যাস ও চলচ্চিত্রে কাহিনিগুলি কী কী পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রকাশিত হল, সাহিত্যিক ও পরিচালকের দুটি সত্তা কীভাবে ক্রিয়াশীল ছিল, কেন পরিবর্তন আনতে হল এ বিষয়ে প্রথম বিস্তৃত বিশ্লেষণধর্মী আলােচনা করেছেন শ্ৰীমতী ত্রিপাঠী মিত্র। বাংলা ভাষায় চলচ্চিত্র-বিষয়ক আলােচনায় ' সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র ' গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী প্রচেষ্টা এবং সার্থক প্রচেষ্টা।
সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র
₹200
বাংলা চলচ্চিত্রের প্রারম্ভকাল থেকেই এই মাধ্যমটি বাংলা কথা সাহিত্যনির্ভর। বিশ্বের চলচ্চিত্রের ইতিহাসেও নিজের নিজের দেশের চিরায়ত উপন্যাসকে চলচ্চিত্রায়িত করার অসংখ্য নজির রয়েছে। বিশ্বখ্যাত পরিচালক সত্যজিৎ রায়ও রবীন্দ্রনাথ বিভূতিভূষণ প্রভাতকুমার শরদিন্দু প্রেমচন্দ পরশুরাম প্রেমেন্দ্র মিত্র তারাশঙ্কর নরেন্দ্রনাথ মিত্র উপেন্দ্রকিশাের শংকর সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ প্রখ্যাত কথাসাহিত্যের রচনা চলচ্চিত্রে রূপ দিয়েছেন।
আবার ‘সােনার কেল্লা’ ও জয়বাবা ফেলুনাথ' দুটি কিশাের গােয়েন্দা উপন্যাসও চলচ্চিত্রে পরিচালনা করেছেন যা তারই রচনা। এই উপন্যাস ও চলচ্চিত্রে কাহিনিগুলি কী কী পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রকাশিত হল, সাহিত্যিক ও পরিচালকের দুটি সত্তা কীভাবে ক্রিয়াশীল ছিল, কেন পরিবর্তন আনতে হল এ বিষয়ে প্রথম বিস্তৃত বিশ্লেষণধর্মী আলােচনা করেছেন শ্ৰীমতী ত্রিপাঠী মিত্র। বাংলা ভাষায় চলচ্চিত্র-বিষয়ক আলােচনায় ' সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র ' গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী প্রচেষ্টা এবং সার্থক প্রচেষ্টা।
বাংলা সাহিত্যে উদ্ভিদ
₹250
বাংলা সাহিত্যে উদ্ভিদ গ্রন্থটিতে লেখক কিছু উপাদানকে একত্র করার চেষ্টা করেছে। প্রাচীন, মধ্য, এবং আধুনিক যুগের সাহিত্য থেকে উদ্ভিদের উপাদান সংগ্রহ করেছেন। সাহিত্যে কিভাবে ব্যবহূত হয়েছে সেটি উল্লেখ করেছেন। এরপর সেই উদ্ভিদের বােটানিক্যাল নাম এবং তার ফ্যামিলি কি এবং লােক ব্যবহার সম্পর্কে আলােচনা করেছেন। সেই সঙ্গে কোন কোন উদ্ভিদের লােক সংস্কার কি ত্তাও দেখাবার চেষ্টা করেছেন। উদ্ভিদের ভাষাত্তাত্ত্বিক দিক এবং বাংলা ভাষার ঐতিহাসিক উপাদানের সূএ তুলেধরেছেন। গ্রন্থটি পাঠকদের ভালাে লাগবে আশা করা যায়।
বাংলা সাহিত্যে উদ্ভিদ
₹250
বাংলা সাহিত্যে উদ্ভিদ গ্রন্থটিতে লেখক কিছু উপাদানকে একত্র করার চেষ্টা করেছে। প্রাচীন, মধ্য, এবং আধুনিক যুগের সাহিত্য থেকে উদ্ভিদের উপাদান সংগ্রহ করেছেন। সাহিত্যে কিভাবে ব্যবহূত হয়েছে সেটি উল্লেখ করেছেন। এরপর সেই উদ্ভিদের বােটানিক্যাল নাম এবং তার ফ্যামিলি কি এবং লােক ব্যবহার সম্পর্কে আলােচনা করেছেন। সেই সঙ্গে কোন কোন উদ্ভিদের লােক সংস্কার কি ত্তাও দেখাবার চেষ্টা করেছেন। উদ্ভিদের ভাষাত্তাত্ত্বিক দিক এবং বাংলা ভাষার ঐতিহাসিক উপাদানের সূএ তুলেধরেছেন। গ্রন্থটি পাঠকদের ভালাে লাগবে আশা করা যায়।
সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ
₹150
' সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের সৃজনশীলতার অনেকগুলি প্রবন্ধ এবং তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম ধর্মের মানুষ হলেও নিজের ধর্ম সম্পর্কে বলেছেন : আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানুষই তাঁর কাছে শেষ সত্য। মুসলমান প্রজার জমিদার হিসেবে রবীন্দ্রনাথ কিভাবে মুসলমান সমাজকে দেখেছেন, শান্তিনিকেতনের সেবাত্রতে নিয়ােজিত রবীন্দ্রনাথ মুসলমানসমাজকে কিভাবে দেখেছেন, মুসলিম লিশা প্রতিষ্ঠা, মুসলমান ছাত্রদের মন্তব, মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষা, কামাল আতাতুর্কের আধুনিক চিন্তা, আকবর শাহের উদারতা প্রমুখ মুসলমান সমাজের এই বিষয়গুলিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন, তার বিশ্লেষণী-সমীক্ষা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ প্রবন্ধে।
আমাদের দেহ সাড়ে তিন হাতের মধ্যে বদ্ধ, কিন্তু তাই বলিয়া ঠিক সাডে তিন হাত পরিমাণ গৃহ নির্মাণ করিলে চলে না। স্বাধীন চলাফেরার জন্য অনেকখানি স্থান রাখার প্রয়ােজন হয়, না হলে আমাদের স্বাস্থ্য ও আনন্দের ব্যাঘাত হয়। আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে এই কথাটি সত্য। শিক্ষার দ্দেশ্য হওয়া উচিত সুপ্ত চেতনার বিকাশ। শিক্ষার মধ্যে থাকবে মনােজগতের খােরাক, স্বাধীন কল্পনার বিকাশ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর শৈশবে এই প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যান্ত্রিক শিক্ষার আঘাতে তার শৈশব কিভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে, সেই অনুভূতি পরবর্তীকালে কিভাবে ফুটে উঠেছে, তার অনুসন্ধান করা হয়েছে রবীন্দ্রদৃষ্টিতে শিক্ষার যান্ত্রিকতা' নামক প্রবন্ধে।
পরিভাষা ও নতুন শব্দসৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাতাত্ত্বিক গুরুত্বের দিকটি অন্বেষণ করা হয়েছে। তিনি পারিভাষিক শব্দ, নতুন শব্দসৃষ্টির মাধ্যমে কিভাবে বাংলা ভাষাকে উৎকৃষ্টতা দান করেন, তা নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। তাঁর প্রবন্ধ, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছােটগল্প সমস্ত সাহিত্যধারা অনুসন্ধান করে দেখানাে হয়েছে কোথায় কোথায় নতুন শব্দ ব্যবহার করেছেন, বা একটি শব্দকে ভিন্নতর অর্থে গ্রহণ করেছেন।
সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ
₹150
' সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের সৃজনশীলতার অনেকগুলি প্রবন্ধ এবং তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম ধর্মের মানুষ হলেও নিজের ধর্ম সম্পর্কে বলেছেন : আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানুষই তাঁর কাছে শেষ সত্য। মুসলমান প্রজার জমিদার হিসেবে রবীন্দ্রনাথ কিভাবে মুসলমান সমাজকে দেখেছেন, শান্তিনিকেতনের সেবাত্রতে নিয়ােজিত রবীন্দ্রনাথ মুসলমানসমাজকে কিভাবে দেখেছেন, মুসলিম লিশা প্রতিষ্ঠা, মুসলমান ছাত্রদের মন্তব, মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষা, কামাল আতাতুর্কের আধুনিক চিন্তা, আকবর শাহের উদারতা প্রমুখ মুসলমান সমাজের এই বিষয়গুলিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন, তার বিশ্লেষণী-সমীক্ষা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ প্রবন্ধে।
আমাদের দেহ সাড়ে তিন হাতের মধ্যে বদ্ধ, কিন্তু তাই বলিয়া ঠিক সাডে তিন হাত পরিমাণ গৃহ নির্মাণ করিলে চলে না। স্বাধীন চলাফেরার জন্য অনেকখানি স্থান রাখার প্রয়ােজন হয়, না হলে আমাদের স্বাস্থ্য ও আনন্দের ব্যাঘাত হয়। আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে এই কথাটি সত্য। শিক্ষার দ্দেশ্য হওয়া উচিত সুপ্ত চেতনার বিকাশ। শিক্ষার মধ্যে থাকবে মনােজগতের খােরাক, স্বাধীন কল্পনার বিকাশ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর শৈশবে এই প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যান্ত্রিক শিক্ষার আঘাতে তার শৈশব কিভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে, সেই অনুভূতি পরবর্তীকালে কিভাবে ফুটে উঠেছে, তার অনুসন্ধান করা হয়েছে রবীন্দ্রদৃষ্টিতে শিক্ষার যান্ত্রিকতা' নামক প্রবন্ধে।
পরিভাষা ও নতুন শব্দসৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাতাত্ত্বিক গুরুত্বের দিকটি অন্বেষণ করা হয়েছে। তিনি পারিভাষিক শব্দ, নতুন শব্দসৃষ্টির মাধ্যমে কিভাবে বাংলা ভাষাকে উৎকৃষ্টতা দান করেন, তা নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। তাঁর প্রবন্ধ, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছােটগল্প সমস্ত সাহিত্যধারা অনুসন্ধান করে দেখানাে হয়েছে কোথায় কোথায় নতুন শব্দ ব্যবহার করেছেন, বা একটি শব্দকে ভিন্নতর অর্থে গ্রহণ করেছেন।
মানবজাতি কি বিনাশের পথে
₹350
সভ্যতার অন্যতম অভিশাপ দূষন। বায়ু দূষন, জল দূষন, মাটি দূষন। এছাড়া জনসংখ্যা অত্যধিক হারে বৃদ্ধি, নির্বিচারে সবুজ নিধন, অস্বাভাবিক শক্তি চাহিদা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত কল-কারখানা, অ্যাকুইফার নিঃষেশ করে জল উত্তোলন, সবে মিলে বিপদ চারিদিক থেকে গ্রাস করছে। বিপদের শিকড় কতটা গভীরে, আদৌ প্রতিকারের উপায় আছে কিনা ইত্যাদি বিষয় আলােচিত হয়েছে ' মানবজাতি কি বিনাশের পথে ' গ্রন্থে। বিশ্বে সমগ্র মানবজাতি আজ এক গভীর সংকটের মুখে। গণজাগরণ, বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, প্রয়ােজনে প্রতিরােধ গড়ে তােলা ছাড়া অন্য পথ নাই। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য বিপদ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে অবহিত করা।
মানবজাতি কি বিনাশের পথে
₹350
সভ্যতার অন্যতম অভিশাপ দূষন। বায়ু দূষন, জল দূষন, মাটি দূষন। এছাড়া জনসংখ্যা অত্যধিক হারে বৃদ্ধি, নির্বিচারে সবুজ নিধন, অস্বাভাবিক শক্তি চাহিদা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত কল-কারখানা, অ্যাকুইফার নিঃষেশ করে জল উত্তোলন, সবে মিলে বিপদ চারিদিক থেকে গ্রাস করছে। বিপদের শিকড় কতটা গভীরে, আদৌ প্রতিকারের উপায় আছে কিনা ইত্যাদি বিষয় আলােচিত হয়েছে ' মানবজাতি কি বিনাশের পথে ' গ্রন্থে। বিশ্বে সমগ্র মানবজাতি আজ এক গভীর সংকটের মুখে। গণজাগরণ, বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, প্রয়ােজনে প্রতিরােধ গড়ে তােলা ছাড়া অন্য পথ নাই। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য বিপদ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে অবহিত করা।
আধুনিকতা আধুনিকোত্তরবাদ উত্তর আধুনিকতা তত্ত্ব ও প্রয়োগ
₹400
আধুনিকতাবাদ গড়ে তুলেছিল যে মহাসন্দর্ভ, যুক্তিবাদ ও মুলানাে বাইজোমেটিক আধুনিকোত্তরবাদে সেসব প্রত্যাখ্যাত। সাংস্কৃতিক রাজনীতির কুটচালে এখন একই জায়গায় পা তােলা পা ফেলার নাম প্রগতি। তবু নারীচেতনাবাদ, মার্ক্সর্বাদ ও উপনিবেশােত্তরচেতনাবাদ, যে শেষোক্ত চিন্তা প্রস্থান থেকে সূত্র গ্রহণ করে তাদের সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠতে পারে তা বরুণজ্যোতি চৌধুরীর ' আধুনিকতা আধুনিকোত্তরবাদ উত্তর আধুনিকতা তত্ত্ব ও প্রয়োগ ' গ্রন্থে কৃত বিশ্লেষণে ধরা পড়েছে।
নন্দনের সমাজতত্ত্ব ও বৌদ্ধিক চিন্তার বৈশ্বিক মাত্রা ও স্তরকে মনে রেখে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, এ-দেশের ঔপনিবেশিক বাস্তবে বঙ্গীয় রেনেসাঁর হাত ধরে বিকশিত আধুনিকতা ছিল একাধারে ‘ঐতিহ্যবিমুখ, অতীতচারী, পলায়নবাদী ও সমঝোতাপ্রবণ। নয়া ঔপনিবেশক প্রেক্ষিতেও অবক্ষয়ী আধুনিকতা, আধুনিকোত্তরবাদের নেতিবাচক ছায়া, আভা গার্দ আন্দোলন, পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র-যুব আন্দোলন, খাদ্য আন্দোলন, কৃষক উত্থান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ উত্তরায়ণবাদী চেতনার প্রবণতাগুলাে কীভাবে স্বাধীনােত্তর কালের বাংলা সাহিত্যের আকরণ, প্রকরণ ও নির্যাসকে দশকে দশকে বদলে নিয়েছিল তা-ও তার এই গবেষনা গ্রন্থে বিশেষত।
আধুনিকতা আধুনিকোত্তরবাদ উত্তর আধুনিকতা তত্ত্ব ও প্রয়োগ
₹400
আধুনিকতাবাদ গড়ে তুলেছিল যে মহাসন্দর্ভ, যুক্তিবাদ ও মুলানাে বাইজোমেটিক আধুনিকোত্তরবাদে সেসব প্রত্যাখ্যাত। সাংস্কৃতিক রাজনীতির কুটচালে এখন একই জায়গায় পা তােলা পা ফেলার নাম প্রগতি। তবু নারীচেতনাবাদ, মার্ক্সর্বাদ ও উপনিবেশােত্তরচেতনাবাদ, যে শেষোক্ত চিন্তা প্রস্থান থেকে সূত্র গ্রহণ করে তাদের সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠতে পারে তা বরুণজ্যোতি চৌধুরীর ' আধুনিকতা আধুনিকোত্তরবাদ উত্তর আধুনিকতা তত্ত্ব ও প্রয়োগ ' গ্রন্থে কৃত বিশ্লেষণে ধরা পড়েছে।
নন্দনের সমাজতত্ত্ব ও বৌদ্ধিক চিন্তার বৈশ্বিক মাত্রা ও স্তরকে মনে রেখে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, এ-দেশের ঔপনিবেশিক বাস্তবে বঙ্গীয় রেনেসাঁর হাত ধরে বিকশিত আধুনিকতা ছিল একাধারে ‘ঐতিহ্যবিমুখ, অতীতচারী, পলায়নবাদী ও সমঝোতাপ্রবণ। নয়া ঔপনিবেশক প্রেক্ষিতেও অবক্ষয়ী আধুনিকতা, আধুনিকোত্তরবাদের নেতিবাচক ছায়া, আভা গার্দ আন্দোলন, পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র-যুব আন্দোলন, খাদ্য আন্দোলন, কৃষক উত্থান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ উত্তরায়ণবাদী চেতনার প্রবণতাগুলাে কীভাবে স্বাধীনােত্তর কালের বাংলা সাহিত্যের আকরণ, প্রকরণ ও নির্যাসকে দশকে দশকে বদলে নিয়েছিল তা-ও তার এই গবেষনা গ্রন্থে বিশেষত।