“শক্তিতত্ত্ব ও শাক্তপদাবলি” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
বিদিশার গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹400
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-BG01
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
তিন দশে অসংখ্য
By মৌ সেন
₹200
বিভিন্ন পত্র - পত্রিকা, ওয়েব ম্যাগাজিনের নিয়মিত লেখিকা মৌ সেন এর প্রথম কবিতার বই "তিন দশে অসংখ্য", তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
তিন দশে অসংখ্য
By মৌ সেন
₹200
বিভিন্ন পত্র - পত্রিকা, ওয়েব ম্যাগাজিনের নিয়মিত লেখিকা মৌ সেন এর প্রথম কবিতার বই "তিন দশে অসংখ্য", তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
মহুলবনীর সেংগেল
₹200
সাহিত্যিক তপন বন্দোপাধ্যায় এর এক বিখ্যাত উপন্যাস ' মহুলবনীর সেংগেল ' । এটি একটি আদিবাসী গায়ের কাহিনি যে-গ্রাম একদা ছিল শান্ত, নিরীহ মানুষদের নাচেগানে বর্ণময়। তাদের জীবনের বঞ্চনার কথা বলে কিছু মানুষ চাইলো ক্ষমতার অধিকারী হতে। তাদের লক্ষ্যচ্যুত করতে তৎপর হয়ে উঠল প্রশাসন, দুই বিপরীতমুখী ক্ষমতার চাপে আদিবাসী জীবন হয়ে উঠল বিষময়।
শান্ত, নিরীহ আদিবাসীদের জীবন ঘুলিয়ে উঠেছে একদিকে অতিবিপ্লবীদের হানায়, অন্যদিকে তাদের এলাকায় প্রশাসন ও পুলিশের ঘন ঘন টহল দেওয়ায়। দুপাশের সাঁড়াশি চাপে গোটা জঙ্গলমহল টালমাটাল। যারা পরবের স্বপ্নে বিভোর ছিল, তারা এখন নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই ব্যস্ত। মাও - অধ্যুষিত জঙ্গলমহলের সেই সংকট এই উপন্যাসের প্রেক্ষাপট।
মহুলবনীর সেংগেল
₹200
সাহিত্যিক তপন বন্দোপাধ্যায় এর এক বিখ্যাত উপন্যাস ' মহুলবনীর সেংগেল ' । এটি একটি আদিবাসী গায়ের কাহিনি যে-গ্রাম একদা ছিল শান্ত, নিরীহ মানুষদের নাচেগানে বর্ণময়। তাদের জীবনের বঞ্চনার কথা বলে কিছু মানুষ চাইলো ক্ষমতার অধিকারী হতে। তাদের লক্ষ্যচ্যুত করতে তৎপর হয়ে উঠল প্রশাসন, দুই বিপরীতমুখী ক্ষমতার চাপে আদিবাসী জীবন হয়ে উঠল বিষময়।
শান্ত, নিরীহ আদিবাসীদের জীবন ঘুলিয়ে উঠেছে একদিকে অতিবিপ্লবীদের হানায়, অন্যদিকে তাদের এলাকায় প্রশাসন ও পুলিশের ঘন ঘন টহল দেওয়ায়। দুপাশের সাঁড়াশি চাপে গোটা জঙ্গলমহল টালমাটাল। যারা পরবের স্বপ্নে বিভোর ছিল, তারা এখন নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই ব্যস্ত। মাও - অধ্যুষিত জঙ্গলমহলের সেই সংকট এই উপন্যাসের প্রেক্ষাপট।
জীবনানন্দ
₹150
জীবনান্দের কবিতাতেই পাঠক পেয়েছেন একই সঙ্গে যুগ সংকটের সত্যতম প্রতিবিম্ব আর নিত্যকালের রোমান্টিক নিবিড়তার স্বাদ। অ - দৃষ্টপূৰ্ব দৃষ্টিকোণ; ও - পূর্বভাবিত ভাবনা; আর সতেজ, সাহসী ও আশ্চর্য অভিব্যাক্তময় ভাষা। চিত্রকল্পের অভিনব বহুমাত্রিকতা নিয়ে জীবনানন্দ - প্রধানত জীবানানন্দই হয়ে উঠলেন বাংলার আধুনিক কবিদের অবিসংবাদিত প্রতিনিধি।
এখানে সন্নিবেশিত হলো জীবনানন্দের দশটি কবিতা এবং প্রতিটি কবিতার চারটি করে ভাষান্তর। চারটি প্রধান ইউরোপীয় ভাষা - ইংরেজি, ফরাসি, স্পেনীয় এবং জার্মান - আমরা বেছে নিয়েছি। জীবনানন্দের মাপের একজন কবিকে দশটি মাত্র কবিতা দিয়ে কখনো বোঝা যায় না। তবুও সেই অসম্ভবকে স্পর্শ করার অক্ষম প্রয়াস এই সংকলন।
প্রথম কবিতাটি ' রূপসী বাংলা ' সংকলনের দ্বিতীয় কবিতা। রূপসী বাংলা সংকলনের কবিতাগুলিতে প্রকাশ পায় বাংলার প্রকৃতি ও গ্রাম জীবনের শান্ত সৌন্দর্য মগ্ন মুগ্ধতা।
জীবনানন্দ এক অসামান্য রোমান্টিক কবি। ' বনলতা সেন ' তাঁর সুবিখ্যাত রোমান্টিক প্রেমের কবিতা। প্রেমের সঙ্গেই বহু উপলব্ধির সংশ্লেষ এই কবিতায়। ' ঘাস ' কবিতায় মূর্ত হয়ে ওঠে নিসর্গের নিবিড় ইন্দ্রিয় - সংবেদন। ' হরিণেরা - ও ' রোমান্টিক সৌন্দর্য দৃষ্টির কবিতা। প্রকৃতির রূপময়তাকে দেখা হয়েছে কিছুটা সুররিয়েলিস্তিক ভঙ্গিতে।
' কমলালেবু ' কবিতায় উঠে এসেছে জীবনের অতি পরিচিত কোনো দৃশ্যের মধ্যে জীবনের সুমহান বিপুলতার সংহত ছায়া। নিজের প্রাণকে আর্তের জন্য উৎসর্গ করে দেওয়াই যে জীবনের পূর্ণতম চরিতার্থতা।
' ভিখারি ' কবিতাটিতে ধারা পড়েছে জীবনের কঠোর বাস্তবতা - মানব সভ্যতার ভয়াবহ বৈষম্য ও অসংগতি। জীবনানন্দ এক গভীর সমাজ মনস্ক কবি ছিলেন।
' আকাশলীনা ' তাঁর আরো একটি আশ্চর্য প্রেমের কবিতা। প্রেয়সী এখানে বাস্তবের ভূমি থেকে ক্রমে আকাশ - মৃত্তিকাব্যাপ্ত সমগ্র ধরিত্রীতে লীন হয়ে গেছে।
' অদ্ভুত আঁধার এক ..... ' কবিতাটিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নিষ্ঠূরতা, বোমা বিস্ফোরণের ভয়ঙ্করতা তথাকথিত মানব - সভ্যতায় বীতশ্রদ্ধ কবির নৈরাশ্যের - তিক্ত হৃদয়ের ছবি প্রতিফলিত হয়েছে।
জীবনানন্দ
₹150
জীবনান্দের কবিতাতেই পাঠক পেয়েছেন একই সঙ্গে যুগ সংকটের সত্যতম প্রতিবিম্ব আর নিত্যকালের রোমান্টিক নিবিড়তার স্বাদ। অ - দৃষ্টপূৰ্ব দৃষ্টিকোণ; ও - পূর্বভাবিত ভাবনা; আর সতেজ, সাহসী ও আশ্চর্য অভিব্যাক্তময় ভাষা। চিত্রকল্পের অভিনব বহুমাত্রিকতা নিয়ে জীবনানন্দ - প্রধানত জীবানানন্দই হয়ে উঠলেন বাংলার আধুনিক কবিদের অবিসংবাদিত প্রতিনিধি।
এখানে সন্নিবেশিত হলো জীবনানন্দের দশটি কবিতা এবং প্রতিটি কবিতার চারটি করে ভাষান্তর। চারটি প্রধান ইউরোপীয় ভাষা - ইংরেজি, ফরাসি, স্পেনীয় এবং জার্মান - আমরা বেছে নিয়েছি। জীবনানন্দের মাপের একজন কবিকে দশটি মাত্র কবিতা দিয়ে কখনো বোঝা যায় না। তবুও সেই অসম্ভবকে স্পর্শ করার অক্ষম প্রয়াস এই সংকলন।
প্রথম কবিতাটি ' রূপসী বাংলা ' সংকলনের দ্বিতীয় কবিতা। রূপসী বাংলা সংকলনের কবিতাগুলিতে প্রকাশ পায় বাংলার প্রকৃতি ও গ্রাম জীবনের শান্ত সৌন্দর্য মগ্ন মুগ্ধতা।
জীবনানন্দ এক অসামান্য রোমান্টিক কবি। ' বনলতা সেন ' তাঁর সুবিখ্যাত রোমান্টিক প্রেমের কবিতা। প্রেমের সঙ্গেই বহু উপলব্ধির সংশ্লেষ এই কবিতায়। ' ঘাস ' কবিতায় মূর্ত হয়ে ওঠে নিসর্গের নিবিড় ইন্দ্রিয় - সংবেদন। ' হরিণেরা - ও ' রোমান্টিক সৌন্দর্য দৃষ্টির কবিতা। প্রকৃতির রূপময়তাকে দেখা হয়েছে কিছুটা সুররিয়েলিস্তিক ভঙ্গিতে।
' কমলালেবু ' কবিতায় উঠে এসেছে জীবনের অতি পরিচিত কোনো দৃশ্যের মধ্যে জীবনের সুমহান বিপুলতার সংহত ছায়া। নিজের প্রাণকে আর্তের জন্য উৎসর্গ করে দেওয়াই যে জীবনের পূর্ণতম চরিতার্থতা।
' ভিখারি ' কবিতাটিতে ধারা পড়েছে জীবনের কঠোর বাস্তবতা - মানব সভ্যতার ভয়াবহ বৈষম্য ও অসংগতি। জীবনানন্দ এক গভীর সমাজ মনস্ক কবি ছিলেন।
' আকাশলীনা ' তাঁর আরো একটি আশ্চর্য প্রেমের কবিতা। প্রেয়সী এখানে বাস্তবের ভূমি থেকে ক্রমে আকাশ - মৃত্তিকাব্যাপ্ত সমগ্র ধরিত্রীতে লীন হয়ে গেছে।
' অদ্ভুত আঁধার এক ..... ' কবিতাটিতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের নিষ্ঠূরতা, বোমা বিস্ফোরণের ভয়ঙ্করতা তথাকথিত মানব - সভ্যতায় বীতশ্রদ্ধ কবির নৈরাশ্যের - তিক্ত হৃদয়ের ছবি প্রতিফলিত হয়েছে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।