“কার্ল মার্কস : জীবন ও দর্শন” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
বিদিশার গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹400
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-BG01
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
রবীন্দ্রকাব্যের নানা লহরী
₹200
লেখক মিলন কুমার রায় এর অনেক গুলি প্রবন্ধ মধ্যে অন্যতম হলো “রবীন্দ্রকাব্যের নানা লহরী”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
রবীন্দ্রকাব্যের নানা লহরী
₹200
লেখক মিলন কুমার রায় এর অনেক গুলি প্রবন্ধ মধ্যে অন্যতম হলো “রবীন্দ্রকাব্যের নানা লহরী”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
পঁচিশটি গল্প
By তৃষ্ণা বসাক
₹300
সঞ্চরণশীল কোন বিন্দুর গতি এবং অবস্থান যেমন একই সঙ্গে নিশ্চিত করে বলা যায় না, তেমনই এই গল্পগ্রন্থের পঁচিশটি গল্পের প্রতিটিরই গম্ভব্য অনিশ্চিত, অনির্ণেয় এবং অকল্পনীয়। এই গল্পগুলি লেখকের অন্য কোনও সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। লেখকের মেধাবী, মায়াবী কলমে লেখা গল্পগুলো বারবার পড়েও ফুরিয়ে ফেলা যায় না, খুঁজে চলতে হয় দুটি শব্দের অন্তবর্তী নৈঃশব্দ্যকে।
পঁচিশটি গল্প
By তৃষ্ণা বসাক
₹300
সঞ্চরণশীল কোন বিন্দুর গতি এবং অবস্থান যেমন একই সঙ্গে নিশ্চিত করে বলা যায় না, তেমনই এই গল্পগ্রন্থের পঁচিশটি গল্পের প্রতিটিরই গম্ভব্য অনিশ্চিত, অনির্ণেয় এবং অকল্পনীয়। এই গল্পগুলি লেখকের অন্য কোনও সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। লেখকের মেধাবী, মায়াবী কলমে লেখা গল্পগুলো বারবার পড়েও ফুরিয়ে ফেলা যায় না, খুঁজে চলতে হয় দুটি শব্দের অন্তবর্তী নৈঃশব্দ্যকে।
শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ
₹200
খ্রিষ্টোত্তর কালে, প্রাচীন গন্ধর্ব-জ্ঞানীদের নামানুসরণে বেশ কিছু গ্রন্থ রচিত হয়। যেমন জনৈক মতঙ্গ-মুনি রচিত “বৃহদ্দেশী”, নিঃশঙ্ক শাঙ্গদেব রচিত “সংগীত-রত্নাকর” পার্শ্বদেব রচিত “সংগীত সময়সার”... ইত্যাদি ইত্যাদি। ওই সময় নারদ নামধেয় একাধিক ব্যক্তি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন যার মধ্যে “সংগীত মকরন্দ” অন্যতম। এটি একটি সংকলন গ্রন্থ বলা যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থের মূল্যবান বিষয় 'শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই গ্রন্থ পাঠে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক ও সংগীতপ্রেমীরা উপকৃত হবেন।
শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ
₹200
খ্রিষ্টোত্তর কালে, প্রাচীন গন্ধর্ব-জ্ঞানীদের নামানুসরণে বেশ কিছু গ্রন্থ রচিত হয়। যেমন জনৈক মতঙ্গ-মুনি রচিত “বৃহদ্দেশী”, নিঃশঙ্ক শাঙ্গদেব রচিত “সংগীত-রত্নাকর” পার্শ্বদেব রচিত “সংগীত সময়সার”... ইত্যাদি ইত্যাদি। ওই সময় নারদ নামধেয় একাধিক ব্যক্তি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন যার মধ্যে “সংগীত মকরন্দ” অন্যতম। এটি একটি সংকলন গ্রন্থ বলা যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থের মূল্যবান বিষয় 'শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই গ্রন্থ পাঠে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক ও সংগীতপ্রেমীরা উপকৃত হবেন।
গল্প সংগ্রহ
₹500
এই সংকলনের সবকটি গল্পই লিটল ম্যাগাজিনে এ প্রকাশিত হয়েছিল।.গল্পগুলিতে লেখকের অনুভূতি ও দেখার ভঙ্গি ফুটে উঠেছে।
গল্প সংগ্রহ
₹500
এই সংকলনের সবকটি গল্পই লিটল ম্যাগাজিনে এ প্রকাশিত হয়েছিল।.গল্পগুলিতে লেখকের অনুভূতি ও দেখার ভঙ্গি ফুটে উঠেছে।
মানভূমের লোকসংস্কৃতি – লোকসাহিত্য
₹150
" মানভূমের লোকসংস্কৃতি - লোকসাহিত্য " গ্রন্থটিতে ৩৪টি প্রবন্ধ আছে। প্রবন্ধগুলিতে সামাজিক সম্পর্ক মানভূমের লোকউৎসব, লোকাচার, ছড়া, ধাঁধা, লোকগান ও লোকভাষাও সাধারণভাবে আলোচনা করা হয়েছে। মানভূমের ছড়া, প্রবাদ, মন্ত্র, জনপদ, লোকখেলা, মেয়েলি ব্রতকথা, মেয়েদের ক্রীড়া, মানভূমের কৃষিতে খনার বচনের ভূমিকা, লোকাচার, লোকবিশ্বাস, রাতকহনী, পরব, পৌষপার্বণ, আখানযাত্রা, লোকগানে ইতিহাসের উপাদান সন্ধান, বিবাহের আচার-জল সাঁইতে যাওয়া, পালা-পার্বণে লোকগান, মোরগ লড়াই, পুরুলিয়ার বিহাগীত, পুরুলিয়ার শ্রমসংগীত, কাঠিনাচ, লৌকিক দেবদেবী, খেলাইচণ্ডী, লোকচিকিৎসা, মেয়েলি রঙ্গরসিকতা, মানভূমের নিমন্ত্রণপ্রথা, মানভূমের জীবনে সতীন, ভাগ্নে, বন্ধু, জামাই, রমণী প্রভৃতি বহুত্তর বিষয় বিন্যাসে গ্রন্থটির মর্যাদা বহুগুণ বৰ্দ্ধিত হয়েছে।
মানভূমের লোকসংস্কৃতি – লোকসাহিত্য
₹150
" মানভূমের লোকসংস্কৃতি - লোকসাহিত্য " গ্রন্থটিতে ৩৪টি প্রবন্ধ আছে। প্রবন্ধগুলিতে সামাজিক সম্পর্ক মানভূমের লোকউৎসব, লোকাচার, ছড়া, ধাঁধা, লোকগান ও লোকভাষাও সাধারণভাবে আলোচনা করা হয়েছে। মানভূমের ছড়া, প্রবাদ, মন্ত্র, জনপদ, লোকখেলা, মেয়েলি ব্রতকথা, মেয়েদের ক্রীড়া, মানভূমের কৃষিতে খনার বচনের ভূমিকা, লোকাচার, লোকবিশ্বাস, রাতকহনী, পরব, পৌষপার্বণ, আখানযাত্রা, লোকগানে ইতিহাসের উপাদান সন্ধান, বিবাহের আচার-জল সাঁইতে যাওয়া, পালা-পার্বণে লোকগান, মোরগ লড়াই, পুরুলিয়ার বিহাগীত, পুরুলিয়ার শ্রমসংগীত, কাঠিনাচ, লৌকিক দেবদেবী, খেলাইচণ্ডী, লোকচিকিৎসা, মেয়েলি রঙ্গরসিকতা, মানভূমের নিমন্ত্রণপ্রথা, মানভূমের জীবনে সতীন, ভাগ্নে, বন্ধু, জামাই, রমণী প্রভৃতি বহুত্তর বিষয় বিন্যাসে গ্রন্থটির মর্যাদা বহুগুণ বৰ্দ্ধিত হয়েছে।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।