Discount applied: Discount 20%
“সহজিয়া সাধন সঙ্গীত” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
গীতবিতানের আরশিনগর
Publisher: একুশ শতক
₹130
গীতবিতান এর সমস্তগান স্বতন্ত্র ভাবে আলোচনা – অত্যন্ত দুরহ কাজ। আবুল বহুগান আলোচিত হয়েছে ‘ গীতবিতানের আরশিনগর ‘ গ্রন্থে এবং গীতবিতানের মধ্য দিয়ে যে ‘ সীমার মধ্যেই অসীমের সহিত মিলন সাধনের পালা ‘ অভিনীত হয়ে চলেছে, সে পালাটির মূল সুরটাকে ধরতে চেষ্টা করেছি। আশা করি রবীন্দ্রসংগীতের ভাবলোকের প্রবেশপার্থীরা কিছু দিশা পাবেন।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ga01
Categories:
প্রবন্ধ, রবীন্দ্র বিষয়ক, সমস্ত বই
গীতবিতান এর সমস্তগান স্বতন্ত্র ভাবে আলোচনা – অত্যন্ত দুরহ কাজ। আবুল বহুগান আলোচিত হয়েছে ‘ গীতবিতানের আরশিনগর ‘ গ্রন্থে এবং গীতবিতানের মধ্য দিয়ে যে ‘ সীমার মধ্যেই অসীমের সহিত মিলন সাধনের পালা ‘ অভিনীত হয়ে চলেছে, সে পালাটির মূল সুরটাকে ধরতে চেষ্টা করেছি। আশা করি রবীন্দ্রসংগীতের ভাবলোকের প্রবেশপার্থীরা কিছু দিশা পাবেন।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।
ফেয়ারওয়েল
₹150
কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের অনুপ্রবেশ যত বৃদ্ধি পাচ্ছে যৌন নিগ্রহের নানা ঘটনা চোখে পড়ছে ততই। যৌন হেনস্থার প্রকৃতি ও পদ্ধতিও বিচিত্র। অনেক সময় তা বর্বর, অনেক ক্ষেত্রে তা সুক্ষ চালাকির দ্বারা আবৃত। কিন্তু মূল উদ্দেশ্য একই। এর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে নারীকর্মীর জীবন - জীবিকা ব্যক্তিসত্ত্বা ও কর্মীসত্ত্বা।
বর্তমান উপন্যাসে ফুটে উঠেছে সেরকমই একাধিক নারী নিগ্রহের ঘটনা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে এক অনমনীয় এবং প্রতিবাদী নারী চরিত্রের টানটান লড়াইয়ের কথা। সাহস ও বুদ্ধির মিশেলে আইনের ফাঁক গলে অপরাধীকে যিনি বেরিয়ে যেতে দেন না।
ফেয়ারওয়েল
₹150
কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের অনুপ্রবেশ যত বৃদ্ধি পাচ্ছে যৌন নিগ্রহের নানা ঘটনা চোখে পড়ছে ততই। যৌন হেনস্থার প্রকৃতি ও পদ্ধতিও বিচিত্র। অনেক সময় তা বর্বর, অনেক ক্ষেত্রে তা সুক্ষ চালাকির দ্বারা আবৃত। কিন্তু মূল উদ্দেশ্য একই। এর মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে নারীকর্মীর জীবন - জীবিকা ব্যক্তিসত্ত্বা ও কর্মীসত্ত্বা।
বর্তমান উপন্যাসে ফুটে উঠেছে সেরকমই একাধিক নারী নিগ্রহের ঘটনা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে এক অনমনীয় এবং প্রতিবাদী নারী চরিত্রের টানটান লড়াইয়ের কথা। সাহস ও বুদ্ধির মিশেলে আইনের ফাঁক গলে অপরাধীকে যিনি বেরিয়ে যেতে দেন না।
স্বর্গীয় রমনিও
₹250
ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় এর লেখা গল্প গ্রন্থগুলির মধ্যে অন্যতম হলো “স্বর্গীয় রমনিও”, তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
স্বর্গীয় রমনিও
₹250
ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় এর লেখা গল্প গ্রন্থগুলির মধ্যে অন্যতম হলো “স্বর্গীয় রমনিও”, তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
স্বাধীনতার দাবী
₹300
আনন্দবাজার পত্রিকার প্রাক্তন সম্পাদক স্বাধীনতা সংগ্রামী সতেন্দ্রনাথ মজুমদারের 'স্বাধীনতার দাবী' এক অসামান্য দুর্লভ গ্রন্থ। গত শতাব্দীর তিরিশের দশকে জাতীয় কংগ্রেস পূর্ণ স্বরাজ চাই প্রস্তাব গ্রহণ করার পর এই পূর্ণ স্বরাজ দাবির সপক্ষে যুক্তির পর যুক্তি সাজিয়ে ক্ষুরধার কলমে ‘স্বাধীনতার দাবী' গ্রন্থ লিখেছিলেন দুঃসাহসী সম্পাদক সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার। গ্রন্থটি প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ সমস্ত কপি বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেয়। তাই গ্রন্থটি ছিল সকলের দৃষ্টির আড়ালে। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে গ্রন্থটির গুরুত্ব অসামান্য অথচ কেউই কখনো চোখে দেখার সুযোগ পাননি। ইতিহাসবিদ এবং গবেষকরা জাতীয় গ্রন্থাগার সহ সমস্ত গ্রন্থাগার তন্ন তন্ন করে খুঁজেও সংগ্রহ করতে পারেন নি। শোনা যায় একটি কপি নাকি লন্ডনে ব্রিটিশ মিউজিয়মে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছিল কিন্তু কোনো ইতিহাসবিদ নিজের চোখে দেখে সে প্রসঙ্গে কিছু লেখেন নি। আশ্চর্য দুর্লভ সেই গ্রন্থ স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে ৯২ বছর পর প্রকাশ করা হল। ইতিহাস গবেষক ছাড়াও সাধারণ পাঠক মুগ্ধ হবেন এই গ্রন্থের ভষা, যুক্তি বিন্যাস, ইতিহাস বিশ্লেষণ ও দুঃসাহসী উপস্থাপনের গুনে।
স্বাধীনতার দাবী
₹300
আনন্দবাজার পত্রিকার প্রাক্তন সম্পাদক স্বাধীনতা সংগ্রামী সতেন্দ্রনাথ মজুমদারের 'স্বাধীনতার দাবী' এক অসামান্য দুর্লভ গ্রন্থ। গত শতাব্দীর তিরিশের দশকে জাতীয় কংগ্রেস পূর্ণ স্বরাজ চাই প্রস্তাব গ্রহণ করার পর এই পূর্ণ স্বরাজ দাবির সপক্ষে যুক্তির পর যুক্তি সাজিয়ে ক্ষুরধার কলমে ‘স্বাধীনতার দাবী' গ্রন্থ লিখেছিলেন দুঃসাহসী সম্পাদক সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার। গ্রন্থটি প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ সমস্ত কপি বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেয়। তাই গ্রন্থটি ছিল সকলের দৃষ্টির আড়ালে। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে গ্রন্থটির গুরুত্ব অসামান্য অথচ কেউই কখনো চোখে দেখার সুযোগ পাননি। ইতিহাসবিদ এবং গবেষকরা জাতীয় গ্রন্থাগার সহ সমস্ত গ্রন্থাগার তন্ন তন্ন করে খুঁজেও সংগ্রহ করতে পারেন নি। শোনা যায় একটি কপি নাকি লন্ডনে ব্রিটিশ মিউজিয়মে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছিল কিন্তু কোনো ইতিহাসবিদ নিজের চোখে দেখে সে প্রসঙ্গে কিছু লেখেন নি। আশ্চর্য দুর্লভ সেই গ্রন্থ স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে ৯২ বছর পর প্রকাশ করা হল। ইতিহাস গবেষক ছাড়াও সাধারণ পাঠক মুগ্ধ হবেন এই গ্রন্থের ভষা, যুক্তি বিন্যাস, ইতিহাস বিশ্লেষণ ও দুঃসাহসী উপস্থাপনের গুনে।