“পঁচিশটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
এভারেস্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ
₹200
আমাদের দেশের উত্তরদিক জুড়ে ২,৫০০ কিলােমিটার বিস্তৃত হিমালয়ের ভ্রমণ -ট্রেকিং-মাউন্টেনিয়ারিংয়ের বাইরে তার ইতিহাস, নৃতত্ত্ব, পুরাতত্ত্ব, প্রাণীতত্ত্ব নিয়ে যে রূপ আছে তা নিয়েই ১৬টি সিরিয়াস লেখার সুন্দর সংকলন ' এভারেস্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ '। পড়তে পড়তে হিমালয় সম্পূর্ণ নতুন রূপে ধরা দেবে, যা হয়তাে নতুন দেখা নতুন ভাবনার দিক উন্মােচিত করবে।
এভারেস্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ
₹200
আমাদের দেশের উত্তরদিক জুড়ে ২,৫০০ কিলােমিটার বিস্তৃত হিমালয়ের ভ্রমণ -ট্রেকিং-মাউন্টেনিয়ারিংয়ের বাইরে তার ইতিহাস, নৃতত্ত্ব, পুরাতত্ত্ব, প্রাণীতত্ত্ব নিয়ে যে রূপ আছে তা নিয়েই ১৬টি সিরিয়াস লেখার সুন্দর সংকলন ' এভারেস্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ '। পড়তে পড়তে হিমালয় সম্পূর্ণ নতুন রূপে ধরা দেবে, যা হয়তাে নতুন দেখা নতুন ভাবনার দিক উন্মােচিত করবে।
প্রসঙ্গ জনপ্রিয় কবিতার ব্যার্থতা
By ফালগুনী ঘোষ
₹150
বইটির উপজীব্য বিষয় হলো জনপ্রিয় কবিতা বাংলা কাব্যসাহিত্যের গভীর কবিতাগুলিকে উত্তরণের পথে কিভাবে বাধা দেয়। স্বাধীনতা উত্তর বাংলা কবিতার জগতে জনপ্রিয় কবিতা বা কবিতার মতো কিছু, যা ঠিক কবিতা নয় তা কিভাবে গভীর কবিতার পথ রুদ্ধ করে তা একটি তুলনামূলক পরিসরে দেখিয়েছেন ফালগুনী ঘোষ তাঁর "প্রসঙ্গ জনপ্রিয় কবিতার ব্যার্থতা" বইটিতে।
প্রসঙ্গ জনপ্রিয় কবিতার ব্যার্থতা
By ফালগুনী ঘোষ
₹150
বইটির উপজীব্য বিষয় হলো জনপ্রিয় কবিতা বাংলা কাব্যসাহিত্যের গভীর কবিতাগুলিকে উত্তরণের পথে কিভাবে বাধা দেয়। স্বাধীনতা উত্তর বাংলা কবিতার জগতে জনপ্রিয় কবিতা বা কবিতার মতো কিছু, যা ঠিক কবিতা নয় তা কিভাবে গভীর কবিতার পথ রুদ্ধ করে তা একটি তুলনামূলক পরিসরে দেখিয়েছেন ফালগুনী ঘোষ তাঁর "প্রসঙ্গ জনপ্রিয় কবিতার ব্যার্থতা" বইটিতে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
শ্রেষ্ঠ কবিতা
By কৃষ্ণ ধর
₹150
কবিতার প্রকৃত বিচার গ্রহণযোগ্যতায়। কোনো সময়সীমায় তাকে চূড়ান্ত নির্বাচন করা দুরূহ। তবু সেই অনির্বচনীয় প্রকল্পে প্রকাশনার জগৎ অনেক সময় উৎসাহী হয়ে পাঠক সমীপে শ্রেষ্ঠ কবিতাগুচ্ছ পরিবেশন করে। এই প্রয়াসটিও তারই অনুসারী। নিঃসন্দেহে পাঠকরুচিই শেষপর্যন্ত নির্ধারণ করবে এর গ্রহণযোগ্যতা। নির্বাচনের সময়ে মনে রাখার চেষ্টা হয়েছে কবিতাগুলিতে কৰিৱ নিৰ্মাণ বৈশিষ্ট্য যাতে যথাযথভাবে সংবেদী পারত উপলব্ধি করতে পারেন। একজন কবি যখন লেখেন তখন তিনি একা। কিন্তু গ্রন্থাকারে প্রকাশের পর তার ওপর সম্পূর্ণ অধিকার তো পাঠকের ওপরই অর্পণ করা হয়। প্রকাশকালের নিরিখে ১৯৬২ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে গ্রন্থিত কবিতাসমূহ থেকে এই নির্বাচন ' শ্রেষ্ঠ কবিতা ' কাব্যগ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করা হলো। অবশ্য নির্বাচন নিয়ে শেষ কথা কে বলবে। সৃজনের এই মহিমাই তো শিল্পের অনির্বাণ শিখা ভাষাকে অবলম্বন করে দীপ্যমান করে রাখে।
শ্রেষ্ঠ কবিতা
By কৃষ্ণ ধর
₹150
কবিতার প্রকৃত বিচার গ্রহণযোগ্যতায়। কোনো সময়সীমায় তাকে চূড়ান্ত নির্বাচন করা দুরূহ। তবু সেই অনির্বচনীয় প্রকল্পে প্রকাশনার জগৎ অনেক সময় উৎসাহী হয়ে পাঠক সমীপে শ্রেষ্ঠ কবিতাগুচ্ছ পরিবেশন করে। এই প্রয়াসটিও তারই অনুসারী। নিঃসন্দেহে পাঠকরুচিই শেষপর্যন্ত নির্ধারণ করবে এর গ্রহণযোগ্যতা। নির্বাচনের সময়ে মনে রাখার চেষ্টা হয়েছে কবিতাগুলিতে কৰিৱ নিৰ্মাণ বৈশিষ্ট্য যাতে যথাযথভাবে সংবেদী পারত উপলব্ধি করতে পারেন। একজন কবি যখন লেখেন তখন তিনি একা। কিন্তু গ্রন্থাকারে প্রকাশের পর তার ওপর সম্পূর্ণ অধিকার তো পাঠকের ওপরই অর্পণ করা হয়। প্রকাশকালের নিরিখে ১৯৬২ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে গ্রন্থিত কবিতাসমূহ থেকে এই নির্বাচন ' শ্রেষ্ঠ কবিতা ' কাব্যগ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করা হলো। অবশ্য নির্বাচন নিয়ে শেষ কথা কে বলবে। সৃজনের এই মহিমাই তো শিল্পের অনির্বাণ শিখা ভাষাকে অবলম্বন করে দীপ্যমান করে রাখে।
যে কথা বলতে চেয়েছি
₹300
চরম বামপন্থার সঙ্গে চরম দক্ষিণপন্থার মুখােমুখি এই মিলন উৎসবের দিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য কতদূর পেলব হতে পারে? এইসব প্রশ্ন বারবার আমাকে, আমাদেরকে আলােড়িত করেছে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে এইসব প্রসঙ্গ রাজনীতির ব্যাপার বলে আড়াল করা সম্ভব? সম্ভব না। কোনাে রাজনৈতিক দলের অনুগত না হয়েও, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির প্রতি অনুগত থেকে, কারও পক্ষে এসব এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। এসব এড়িয়ে গেলে নিজেকেই নিজের কাছে অপরাধী চিহ্নিত হয়ে থাকতে হবে, এই দৃঢ় বিশ্বাস থেকে ' যে কথা বলতে চেয়েছি ', সম্পাদকীয় স্তম্ভে বলেছি। কোনাে লেখক-শিল্পীকে আমরা ব্রাত্য করে দিইনি। আবার তাদের অনুকম্পা পাওয়ার জন্য হাত কচলিয়ে দাঁড়াতে চাইনি। বলেছি, আপনাদের কথা আপনারা লিখুন, আমাদের কথা আমরা বলব। বিরােধ এড়িয়ে নয়, মুখােমুখি আলােচনার দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যেতে হবে। এই দ্বান্দ্বিক অভিঘাতের কতটা সম্পাদকীয় স্তম্ভে ধরা পড়েছে, তার বিচারের ভার পাঠকসমাজের। একসঙ্গে সবগুলি পড়ার সুযােগ করে দেওয়া সম্ভব হল, ফলে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা লক্ষ করা সহজ হবে। এখানে মােট ১১৩টি সম্পাদকীয় সংকলিত হল।
যে কথা বলতে চেয়েছি
₹300
চরম বামপন্থার সঙ্গে চরম দক্ষিণপন্থার মুখােমুখি এই মিলন উৎসবের দিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য কতদূর পেলব হতে পারে? এইসব প্রশ্ন বারবার আমাকে, আমাদেরকে আলােড়িত করেছে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে এইসব প্রসঙ্গ রাজনীতির ব্যাপার বলে আড়াল করা সম্ভব? সম্ভব না। কোনাে রাজনৈতিক দলের অনুগত না হয়েও, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির প্রতি অনুগত থেকে, কারও পক্ষে এসব এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। এসব এড়িয়ে গেলে নিজেকেই নিজের কাছে অপরাধী চিহ্নিত হয়ে থাকতে হবে, এই দৃঢ় বিশ্বাস থেকে ' যে কথা বলতে চেয়েছি ', সম্পাদকীয় স্তম্ভে বলেছি। কোনাে লেখক-শিল্পীকে আমরা ব্রাত্য করে দিইনি। আবার তাদের অনুকম্পা পাওয়ার জন্য হাত কচলিয়ে দাঁড়াতে চাইনি। বলেছি, আপনাদের কথা আপনারা লিখুন, আমাদের কথা আমরা বলব। বিরােধ এড়িয়ে নয়, মুখােমুখি আলােচনার দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যেতে হবে। এই দ্বান্দ্বিক অভিঘাতের কতটা সম্পাদকীয় স্তম্ভে ধরা পড়েছে, তার বিচারের ভার পাঠকসমাজের। একসঙ্গে সবগুলি পড়ার সুযােগ করে দেওয়া সম্ভব হল, ফলে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা লক্ষ করা সহজ হবে। এখানে মােট ১১৩টি সম্পাদকীয় সংকলিত হল।