“মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
ইন্টারনেটে নীল আকাশ
By ঈশিতা ভাদুড়ী
Publisher: একুশ শতক
₹80
আটের দশকে কবিতা দিয়ে সাহিত্য-জীবনের সূত্রপাত। ‘সেঁজুতি ভাদুড়ী’ ছদ্মনামেও একসময় তিনি লেখালিখি করেছেন। আটের দশকে ‘ঠুংরী’ নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। তাঁর সম্পাদনায় ‘ছড়া-টড়া’ ছড়ার সংকলন পর পর তিন বছর প্রকাশিত হয়েছিল। কবিতা গদ্য সম্পাদনা মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থ-সংখ্যা ৩০টি। ই-বুক ‘গালিব অস্ফুটে’ এবং ইন্টারনেটে নীল আকাশ বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ina01
আটের দশকে কবিতা দিয়ে সাহিত্য-জীবনের সূত্রপাত। ‘সেঁজুতি ভাদুড়ী’ ছদ্মনামেও একসময় তিনি লেখালিখি করেছেন। আটের দশকে ‘ঠুংরী’ নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। তাঁর সম্পাদনায় ‘ছড়া-টড়া’ ছড়ার সংকলন পর পর তিন বছর প্রকাশিত হয়েছিল। কবিতা গদ্য সম্পাদনা মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থ-সংখ্যা ৩০টি। ই-বুক ‘গালিব অস্ফুটে’ এবং ইন্টারনেটে নীল আকাশ বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মানবকোষের উল্লাস
₹150
শ্রীরুশি লালা তথা আর. এম. লালা বিরচিত মূল গ্রন্থ 'সেলিব্রেশন অব যা সেলস' এর অনুবাদ মানবকোষের উল্লাস। গ্রন্থটি ক্যান্সার রোগের প্রকৃতি, তার সবিস্তার হিসেব নিকেশ, তার কারণ, শুশ্রূষা ও তার নিরাময় সম্পর্কিত একটি আলেখ্য। লেখক শ্রীলালা নিজেই একজন ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষ ও আজও তিনি সেই রোগ থেকে বিজয়ী হয়ে দীর্ঘ কুড়ি বছরের ওপর জীবিত রয়েছেন। চিকিৎসকদের প্রতি এবং ঈশ্বর, পরিবার আর পরিজনদের প্রতি আস্থা : প্রকৃতি ও পরিবেশ ; আহার, কর্ম ও সৃষ্টিশীলতার প্রতি আকাঙ্ক্ষা; যোগ এবং ব্যায়াম, মন ও তার আচরণ কেমনভাবে সুস্থ ও ক্যান্সারে আক্রান্ত কোষগুলির ওপর প্রভাব বিস্তার করে সেই সবই লেখক তার নিজের অভিজ্ঞতার লিপিবদ্ধ করেছেন। গ্রন্থটি আরও গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের রোগনির্ণয় থেকে পরিচর্যা পর্যন্ত যে শারীরিক ও মানসিক বিপর্যয়গুলিতে অংশগ্রহণ করতে হয় তারই ছবিতে পূর্ণ।
ক্যান্সার থেকে রক্ষাপ্রাপ্ত লেখকের এই কাহিনীটি অনেক ক্যান্সার রোগে বশীভূত মানুষের মনে আশার রশ্মি ও সাহস প্রদান করতে পারে।
মানবকোষের উল্লাস
₹150
শ্রীরুশি লালা তথা আর. এম. লালা বিরচিত মূল গ্রন্থ 'সেলিব্রেশন অব যা সেলস' এর অনুবাদ মানবকোষের উল্লাস। গ্রন্থটি ক্যান্সার রোগের প্রকৃতি, তার সবিস্তার হিসেব নিকেশ, তার কারণ, শুশ্রূষা ও তার নিরাময় সম্পর্কিত একটি আলেখ্য। লেখক শ্রীলালা নিজেই একজন ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষ ও আজও তিনি সেই রোগ থেকে বিজয়ী হয়ে দীর্ঘ কুড়ি বছরের ওপর জীবিত রয়েছেন। চিকিৎসকদের প্রতি এবং ঈশ্বর, পরিবার আর পরিজনদের প্রতি আস্থা : প্রকৃতি ও পরিবেশ ; আহার, কর্ম ও সৃষ্টিশীলতার প্রতি আকাঙ্ক্ষা; যোগ এবং ব্যায়াম, মন ও তার আচরণ কেমনভাবে সুস্থ ও ক্যান্সারে আক্রান্ত কোষগুলির ওপর প্রভাব বিস্তার করে সেই সবই লেখক তার নিজের অভিজ্ঞতার লিপিবদ্ধ করেছেন। গ্রন্থটি আরও গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের রোগনির্ণয় থেকে পরিচর্যা পর্যন্ত যে শারীরিক ও মানসিক বিপর্যয়গুলিতে অংশগ্রহণ করতে হয় তারই ছবিতে পূর্ণ।
ক্যান্সার থেকে রক্ষাপ্রাপ্ত লেখকের এই কাহিনীটি অনেক ক্যান্সার রোগে বশীভূত মানুষের মনে আশার রশ্মি ও সাহস প্রদান করতে পারে।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে
₹100
চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৮৩ সালে সেদেশে যান পণ্ডিত রবিশঙ্কর। এই সফরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অন্তরঙ্গ শিষ্য শ্যামাদাস চক্রবর্তী। ' পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে ' গ্রন্থের প্রথমাংশে রয়েছে সেই চীনভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ। এছাড়া রয়েছে মানুষ ও শিল্পী হিসাবে রবিশঙ্করজীর সম্বন্ধে নানা খুঁটিনাটি তথ্য। গ্রন্থের দ্বিতীয় ভাগে পরিশিষ্টাংশে যুক্ত হয়েছে। কবিরাজ অখিলচন্দ্র ভট্টাচার্য, ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ, অন্নপূর্ণা দেবী ও পণ্ডিত রবিশঙ্কর সম্বন্ধে লেখক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। এছাড়া আছে খাঁ সাহেব ও অন্নপূর্ণাজীর সংগীত ও সংগীতশিক্ষা নিয়ে নানা উক্তি ও নির্দেশ। সর্বোপরি রয়েছে। পণ্ডিতজীর সাংগীতিক সত্তার বহুতর বিভাবের সশ্রদ্ধ উন্মােচন।
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে
₹100
চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৮৩ সালে সেদেশে যান পণ্ডিত রবিশঙ্কর। এই সফরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অন্তরঙ্গ শিষ্য শ্যামাদাস চক্রবর্তী। ' পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে ' গ্রন্থের প্রথমাংশে রয়েছে সেই চীনভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ। এছাড়া রয়েছে মানুষ ও শিল্পী হিসাবে রবিশঙ্করজীর সম্বন্ধে নানা খুঁটিনাটি তথ্য। গ্রন্থের দ্বিতীয় ভাগে পরিশিষ্টাংশে যুক্ত হয়েছে। কবিরাজ অখিলচন্দ্র ভট্টাচার্য, ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ, অন্নপূর্ণা দেবী ও পণ্ডিত রবিশঙ্কর সম্বন্ধে লেখক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। এছাড়া আছে খাঁ সাহেব ও অন্নপূর্ণাজীর সংগীত ও সংগীতশিক্ষা নিয়ে নানা উক্তি ও নির্দেশ। সর্বোপরি রয়েছে। পণ্ডিতজীর সাংগীতিক সত্তার বহুতর বিভাবের সশ্রদ্ধ উন্মােচন।
উত্তরমেরু প্রান্তের দেশ ফিনল্যাণ্ড ভ্রমণ
By সমীর রক্ষিত
₹100
সমীর রক্ষিত স্থপতি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্যবিদ্যার প্রাক্তন অধ্যাপক। স্থাপত্যে সংরক্ষণ ও পুননির্মাণের তিনি বিশেষজ্ঞ। এ বিষয়ে ইতালির রােমে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে তার অংশগ্রহণ আশির দশকে। তখন থেকেই এ বিষয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় ইউরােপের বিভিন্ন দেশে। ১৯৯১ সালে তিনি সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রকল্পে ফিনল্যান্ডে যান। সেখানে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ভারতীয় স্থাপত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ে বক্তৃতা দেন এবং দেশের স্থাপত্য সংরক্ষণ বিষয়ে বিশেষভাবে পরিচিত হন। এইসূত্রে তিনি পার্শ্ববর্তী একদা সােভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত কিন্তু সদ্য স্বাধীন দেশ এস্তোনিয়াও ভ্রমণ করেন। পরে যান সুইডেনে। এই তিনটি দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও বৈশিষ্ট্যগুলিকে সুচারু ভঙ্গীতে প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থিত করেছেন ' ' গ্রন্থটিতে।
তার কলমের শক্তির উৎস মানুষ-সমাজ-সমকাল। এই শক্তিতে তিনি উজ্জ্বল শিল্পদৃষ্টির গভীর প্রতীষ্ঠা দিয়েছেন। একটু নজর করলেই বােঝা যায় সাহিত্য শিল্পের সঙ্গে তিনি যুক্ত করেছেন অন্যতর এক মাত্রাও - তা বিজ্ঞান প্রযুক্তির সঙ্গে আমাদের জীবনের সম্পর্ক। বস্তুত লেখক একজন প্রযুক্তিবিদ। ফলে এই ভ্রমণকাহিনী শুধুই তথ্য হয়ে থাকেনি, তা বহু চরিত্রের মাধ্যমে সপ্রাণ ও সজীব হয়ে উঠেছে।
উত্তরমেরু প্রান্তের দেশ ফিনল্যাণ্ড ভ্রমণ
By সমীর রক্ষিত
₹100
সমীর রক্ষিত স্থপতি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্যবিদ্যার প্রাক্তন অধ্যাপক। স্থাপত্যে সংরক্ষণ ও পুননির্মাণের তিনি বিশেষজ্ঞ। এ বিষয়ে ইতালির রােমে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে তার অংশগ্রহণ আশির দশকে। তখন থেকেই এ বিষয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় ইউরােপের বিভিন্ন দেশে। ১৯৯১ সালে তিনি সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রকল্পে ফিনল্যান্ডে যান। সেখানে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ভারতীয় স্থাপত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ে বক্তৃতা দেন এবং দেশের স্থাপত্য সংরক্ষণ বিষয়ে বিশেষভাবে পরিচিত হন। এইসূত্রে তিনি পার্শ্ববর্তী একদা সােভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত কিন্তু সদ্য স্বাধীন দেশ এস্তোনিয়াও ভ্রমণ করেন। পরে যান সুইডেনে। এই তিনটি দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও বৈশিষ্ট্যগুলিকে সুচারু ভঙ্গীতে প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থিত করেছেন ' ' গ্রন্থটিতে।
তার কলমের শক্তির উৎস মানুষ-সমাজ-সমকাল। এই শক্তিতে তিনি উজ্জ্বল শিল্পদৃষ্টির গভীর প্রতীষ্ঠা দিয়েছেন। একটু নজর করলেই বােঝা যায় সাহিত্য শিল্পের সঙ্গে তিনি যুক্ত করেছেন অন্যতর এক মাত্রাও - তা বিজ্ঞান প্রযুক্তির সঙ্গে আমাদের জীবনের সম্পর্ক। বস্তুত লেখক একজন প্রযুক্তিবিদ। ফলে এই ভ্রমণকাহিনী শুধুই তথ্য হয়ে থাকেনি, তা বহু চরিত্রের মাধ্যমে সপ্রাণ ও সজীব হয়ে উঠেছে।
বিজ্ঞানীর বিবেক
₹300
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও বিজ্ঞান গবেষক ড: গৌতম গঙ্গোপাধ্যায় জনচেতনায় বিজ্ঞান প্রসার আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক। বিজ্ঞানীর বিবেক তাঁর সাম্প্রতিক প্রবন্ধ সংকলন। বিজ্ঞান গবেষণার দিক নির্ধারণে বিজ্ঞানীদের ভূমিকা, সমাজ ও রাষ্ট্র বিজ্ঞান গবেষণায় কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে, বিজ্ঞান ভাবনায় বিকৃতি ঘটছে কিভাবে? মৌলবাদ ও সংঘ পরিবারের সংগঠকদের অবৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার সামাজিক প্রতিক্রিয়া, সাহিত্য ও বিজ্ঞান আন্ত সম্পর্ক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইতিহাস ইত্যাদি প্রসঙ্গে বিজ্ঞান জগতের ভিতর থেকে বিজ্ঞান ও সমাজকে দেখার চেষ্টা করেছেন লেখক। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণী দৃষ্টির সঙ্গে সাহিত্য রসের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে তার কলম, যে কোনো মননশীল পাঠক পরে সমৃদ্ধ হবেন।
বিজ্ঞানীর বিবেক
₹300
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও বিজ্ঞান গবেষক ড: গৌতম গঙ্গোপাধ্যায় জনচেতনায় বিজ্ঞান প্রসার আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক। বিজ্ঞানীর বিবেক তাঁর সাম্প্রতিক প্রবন্ধ সংকলন। বিজ্ঞান গবেষণার দিক নির্ধারণে বিজ্ঞানীদের ভূমিকা, সমাজ ও রাষ্ট্র বিজ্ঞান গবেষণায় কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে, বিজ্ঞান ভাবনায় বিকৃতি ঘটছে কিভাবে? মৌলবাদ ও সংঘ পরিবারের সংগঠকদের অবৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার সামাজিক প্রতিক্রিয়া, সাহিত্য ও বিজ্ঞান আন্ত সম্পর্ক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইতিহাস ইত্যাদি প্রসঙ্গে বিজ্ঞান জগতের ভিতর থেকে বিজ্ঞান ও সমাজকে দেখার চেষ্টা করেছেন লেখক। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণী দৃষ্টির সঙ্গে সাহিত্য রসের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে তার কলম, যে কোনো মননশীল পাঠক পরে সমৃদ্ধ হবেন।
দেশভাগ ও ছিন্নমূল মানব
₹300
বিংশ শতাব্দীর ৪০ এর দশকে পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক সবচেয়ে বড় সংকট ছিল ধারাবাহিক দাঙ্গার ফলশ্রুতিতে দেশভাগ ও ছিন্নমূল সমস্যা। ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ ও দাঙ্গার প্রভাবে ভারত ও পাকিস্তানের সংখ্যালঘু মানুষ ' ছিন্নমূল উদ্বাস্তু ' জীবনকে বেছে নিতে বাধ্য হয়। তাই, স্বাধীনতার চেয়ে দেশভাগের গুরুত্ব কোন অংশে কম নয়। ' দেশভাগ ও ছিন্নমূল মানব ' গ্রন্থে পূর্ব পাঞ্জাব ও পশ্চিমবঙ্গের উদ্বাস্তুদের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বি-মুখী নীতি ও পরিকল্পনার কথা তথ্যনিষ্ঠ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ছিন্নমূল মানুষের জীবন সংগ্রাম ও লড়াকু আন্দোলনের বস্তুনিষ্ঠ আলোচনায় ' UCRC ' (United Central Rehabilitation Council)- গৌরবজ্জল ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা গ্রন্থটিতে তন্নিষ্ঠভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এরা নিছক পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পালাবদলের ভিত্তি রচনা করেন নি, গড়ে তুলেছেন বামপন্থী সংস্কৃতি। দেশবিভাগের ফলশ্রুতি হিসেবে নারী জীবনের বিপর্যয় ও তাদের উদ্বাস্তু জীবনে আত্মপরিচয়ের সংকট- অনুসন্ধান এই গ্ৰন্থের উল্লেখযােগ্য অবলােকন। নীলেন্দু বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসুর একতাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে উদ্বাস্তু সমস্যা ও ৫০-এর দশকের ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের প্রসঙ্গকে সার্থকভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে যাচাই করে, তা এই এস্থের অন্যতম সম্পদ।
দেশভাগ ও ছিন্নমূল মানব
₹300
বিংশ শতাব্দীর ৪০ এর দশকে পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক সবচেয়ে বড় সংকট ছিল ধারাবাহিক দাঙ্গার ফলশ্রুতিতে দেশভাগ ও ছিন্নমূল সমস্যা। ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ ও দাঙ্গার প্রভাবে ভারত ও পাকিস্তানের সংখ্যালঘু মানুষ ' ছিন্নমূল উদ্বাস্তু ' জীবনকে বেছে নিতে বাধ্য হয়। তাই, স্বাধীনতার চেয়ে দেশভাগের গুরুত্ব কোন অংশে কম নয়। ' দেশভাগ ও ছিন্নমূল মানব ' গ্রন্থে পূর্ব পাঞ্জাব ও পশ্চিমবঙ্গের উদ্বাস্তুদের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বি-মুখী নীতি ও পরিকল্পনার কথা তথ্যনিষ্ঠ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ছিন্নমূল মানুষের জীবন সংগ্রাম ও লড়াকু আন্দোলনের বস্তুনিষ্ঠ আলোচনায় ' UCRC ' (United Central Rehabilitation Council)- গৌরবজ্জল ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা গ্রন্থটিতে তন্নিষ্ঠভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এরা নিছক পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পালাবদলের ভিত্তি রচনা করেন নি, গড়ে তুলেছেন বামপন্থী সংস্কৃতি। দেশবিভাগের ফলশ্রুতি হিসেবে নারী জীবনের বিপর্যয় ও তাদের উদ্বাস্তু জীবনে আত্মপরিচয়ের সংকট- অনুসন্ধান এই গ্ৰন্থের উল্লেখযােগ্য অবলােকন। নীলেন্দু বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসুর একতাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে উদ্বাস্তু সমস্যা ও ৫০-এর দশকের ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের প্রসঙ্গকে সার্থকভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে যাচাই করে, তা এই এস্থের অন্যতম সম্পদ।