Discount applied: Discount 20%
“রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
জলাঞ্জলি
Publisher: একুশ শতক
₹150
ছদ্মনামের আড়ালে নবীন লেখক কৃষ্ণেন্দু দেব নিয়মিত বাঁকাচোরা চোখে দেখা তাঁর সময় এবং যাপিত জীবন নিয়ে রসিকতা করেন। নিজে গম্ভীর থেকে অন্যকে হাসান। নিম্ন রুচির কৌতুক নকশা তাঁর কলমে আসেনা।তাঁর বিষয় গুরুগম্ভীর। পাতার পর পাতা প্রবন্ধ লেখা যায় এমন সব বিষয় আশ্চর্য দক্ষতায় নিজস্ব স্টাইলে রসাত্মক শব্দে তীক্ষ্ণ করে তোলেন।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-jj01
Tags:
jolanjoli, krishnendu deb, কৃষ্ণেন্দু দেব, জলাঞ্জলি
ছদ্মনামের আড়ালে নবীন লেখক কৃষ্ণেন্দু দেব নিয়মিত বাঁকাচোরা চোখে দেখা তাঁর সময় এবং যাপিত জীবন নিয়ে রসিকতা করেন। নিজে গম্ভীর থেকে অন্যকে হাসান। নিম্ন রুচির কৌতুক নকশা তাঁর কলমে আসেনা।তাঁর বিষয় গুরুগম্ভীর। পাতার পর পাতা প্রবন্ধ লেখা যায় এমন সব বিষয় আশ্চর্য দক্ষতায় নিজস্ব স্টাইলে রসাত্মক শব্দে তীক্ষ্ণ করে তোলেন।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি
₹150
আধুনিক ভারতের দুই শ্রেষ্ঠ মনীষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মােহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। দুই বিপরীত জগতের মানুষ হলেও তাঁদের মধ্যে বারবার বৈপরীত্যের সমাপতন ঘটেছে। একজন সম্পূর্ণতই কর্মজগতের, অপরজন ভাবের ও রসের জগতের হলেও আদ্যন্ত যুক্ত রেখেছেন নিজেকে কর্মযজ্ঞে। বাদ বিসংবাদ হয়েছে বহুবার কিন্তু সম্পর্কচ্যুতি ঘটেনি কখনও। মহাত্মা ও গুরুদেবের অন্তর্মিলন অটুট থেকেছে আজীবন। দেশের মুক্তি সংগ্রাম, গ্রাম সংগঠন, পল্লি উন্নয়ন সর্বোপরি বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন উভয়ের সম্পর্ককে গ্রন্থিবদ্ধ করে রেখেছিল। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ চল্লিশ বছরের স্বপ্ন ও শ্রম শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতীর ভবিষ্যৎ নিয়ে জীবন সায়হ্নে যখন চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তখন একমাত্র গান্ধিজির কাছেই সাহায্য ভিক্ষা করেছিলেন এবং শুধু আশ্বাস প্রদান নয় মহাত্মা তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষাও করেছিলেন। আফ্রিকা থেকে চলে আসার পর ছাত্রছাত্রী সহ শান্তিনিকেতনেই তিনি প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন। সেই থেকে শান্তিনিকেতনকে তাঁর দ্বিতীয় আবাস বলেই মনে করতেন। দুই ব্যক্তিত্বের মহা মিলনের তথ্যমূলক আখ্যান ' রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি ' গ্রন্থ। পাঠক যদি প্রসন্ন চিত্তে গ্রহণ করেন কৃতার্থ বােধ করব।
রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি
₹150
আধুনিক ভারতের দুই শ্রেষ্ঠ মনীষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মােহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। দুই বিপরীত জগতের মানুষ হলেও তাঁদের মধ্যে বারবার বৈপরীত্যের সমাপতন ঘটেছে। একজন সম্পূর্ণতই কর্মজগতের, অপরজন ভাবের ও রসের জগতের হলেও আদ্যন্ত যুক্ত রেখেছেন নিজেকে কর্মযজ্ঞে। বাদ বিসংবাদ হয়েছে বহুবার কিন্তু সম্পর্কচ্যুতি ঘটেনি কখনও। মহাত্মা ও গুরুদেবের অন্তর্মিলন অটুট থেকেছে আজীবন। দেশের মুক্তি সংগ্রাম, গ্রাম সংগঠন, পল্লি উন্নয়ন সর্বোপরি বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন উভয়ের সম্পর্ককে গ্রন্থিবদ্ধ করে রেখেছিল। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ চল্লিশ বছরের স্বপ্ন ও শ্রম শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতীর ভবিষ্যৎ নিয়ে জীবন সায়হ্নে যখন চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তখন একমাত্র গান্ধিজির কাছেই সাহায্য ভিক্ষা করেছিলেন এবং শুধু আশ্বাস প্রদান নয় মহাত্মা তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষাও করেছিলেন। আফ্রিকা থেকে চলে আসার পর ছাত্রছাত্রী সহ শান্তিনিকেতনেই তিনি প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন। সেই থেকে শান্তিনিকেতনকে তাঁর দ্বিতীয় আবাস বলেই মনে করতেন। দুই ব্যক্তিত্বের মহা মিলনের তথ্যমূলক আখ্যান ' রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি ' গ্রন্থ। পাঠক যদি প্রসন্ন চিত্তে গ্রহণ করেন কৃতার্থ বােধ করব।
সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র
₹200
বাংলা চলচ্চিত্রের প্রারম্ভকাল থেকেই এই মাধ্যমটি বাংলা কথা সাহিত্যনির্ভর। বিশ্বের চলচ্চিত্রের ইতিহাসেও নিজের নিজের দেশের চিরায়ত উপন্যাসকে চলচ্চিত্রায়িত করার অসংখ্য নজির রয়েছে। বিশ্বখ্যাত পরিচালক সত্যজিৎ রায়ও রবীন্দ্রনাথ বিভূতিভূষণ প্রভাতকুমার শরদিন্দু প্রেমচন্দ পরশুরাম প্রেমেন্দ্র মিত্র তারাশঙ্কর নরেন্দ্রনাথ মিত্র উপেন্দ্রকিশাের শংকর সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ প্রখ্যাত কথাসাহিত্যের রচনা চলচ্চিত্রে রূপ দিয়েছেন।
আবার ‘সােনার কেল্লা’ ও জয়বাবা ফেলুনাথ' দুটি কিশাের গােয়েন্দা উপন্যাসও চলচ্চিত্রে পরিচালনা করেছেন যা তারই রচনা। এই উপন্যাস ও চলচ্চিত্রে কাহিনিগুলি কী কী পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রকাশিত হল, সাহিত্যিক ও পরিচালকের দুটি সত্তা কীভাবে ক্রিয়াশীল ছিল, কেন পরিবর্তন আনতে হল এ বিষয়ে প্রথম বিস্তৃত বিশ্লেষণধর্মী আলােচনা করেছেন শ্ৰীমতী ত্রিপাঠী মিত্র। বাংলা ভাষায় চলচ্চিত্র-বিষয়ক আলােচনায় ' সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র ' গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী প্রচেষ্টা এবং সার্থক প্রচেষ্টা।
সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র
₹200
বাংলা চলচ্চিত্রের প্রারম্ভকাল থেকেই এই মাধ্যমটি বাংলা কথা সাহিত্যনির্ভর। বিশ্বের চলচ্চিত্রের ইতিহাসেও নিজের নিজের দেশের চিরায়ত উপন্যাসকে চলচ্চিত্রায়িত করার অসংখ্য নজির রয়েছে। বিশ্বখ্যাত পরিচালক সত্যজিৎ রায়ও রবীন্দ্রনাথ বিভূতিভূষণ প্রভাতকুমার শরদিন্দু প্রেমচন্দ পরশুরাম প্রেমেন্দ্র মিত্র তারাশঙ্কর নরেন্দ্রনাথ মিত্র উপেন্দ্রকিশাের শংকর সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় প্রমুখ প্রখ্যাত কথাসাহিত্যের রচনা চলচ্চিত্রে রূপ দিয়েছেন।
আবার ‘সােনার কেল্লা’ ও জয়বাবা ফেলুনাথ' দুটি কিশাের গােয়েন্দা উপন্যাসও চলচ্চিত্রে পরিচালনা করেছেন যা তারই রচনা। এই উপন্যাস ও চলচ্চিত্রে কাহিনিগুলি কী কী পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রকাশিত হল, সাহিত্যিক ও পরিচালকের দুটি সত্তা কীভাবে ক্রিয়াশীল ছিল, কেন পরিবর্তন আনতে হল এ বিষয়ে প্রথম বিস্তৃত বিশ্লেষণধর্মী আলােচনা করেছেন শ্ৰীমতী ত্রিপাঠী মিত্র। বাংলা ভাষায় চলচ্চিত্র-বিষয়ক আলােচনায় ' সত্যজিৎ রায়ের গোয়েন্দা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র ' গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী প্রচেষ্টা এবং সার্থক প্রচেষ্টা।
টিপিক্যাল মিডিলক্লাস
By সৌরভ মিত্র
₹100
‘ টিপিক্যাল মিডিলক্লাস ’ গ্রন্থটিতে তিনি, সমকালীন ও আধুনিক দিশাহীন মধ্যবিত্ত শ্রেণির পােস্টমর্টেম করেছেন। মােট সতেরােটি গল্প গ্রন্থটিতে সংকলিত হয়েছে। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নমধ্যবিত্তের সমকালীন জীবনের বহুমাত্রিক কোণ থেকে গড়ে ওঠা গল্গুলি সম্পূর্ণ এক অনুভূতির দরজা খুলে দেয়।
তিনি যা দেখেছেন যা বুঝেছেন তাই নিয়েই গড়ে তুলতে চেষ্টা করেছেন নিজস্ব আখ্যান। তাই নিয়েই তার গল্পের পটভূমি। প্রায় সব গল্পই নগরজীবনকেন্দ্রিক। নগরজীবনের মধ্যবিত্ত, সে এক প্রভুজীব। ঈর্ষা, স্পর্শকাতরতা, লােভ, যৌনতা, আদিম রিপু থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা–পােষা বিড়ালের মতন। রসায়ন ঘটিয়েছেন, সমকালীন মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনযাপনের এটোকাটা, সাংসারিক ও পারিবারিক জীবনের আত্মকেন্দ্রিকতা, দেউলিয়াপনা ও হ্যাংলামাে। অতি আধুনিক সংলাপ, চলিত কথােপকথন এককথায় বলা যায় যে কথার মধ্যে পােশাক পরানাে হয়নি, মনে হতে পারে সমকালীন কিছু সংলাপের শব্দই বাস্তবে আপনার আশেপাশে ভ্রমণ করছে।
টিপিক্যাল মিডিলক্লাস
By সৌরভ মিত্র
₹100
‘ টিপিক্যাল মিডিলক্লাস ’ গ্রন্থটিতে তিনি, সমকালীন ও আধুনিক দিশাহীন মধ্যবিত্ত শ্রেণির পােস্টমর্টেম করেছেন। মােট সতেরােটি গল্প গ্রন্থটিতে সংকলিত হয়েছে। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নমধ্যবিত্তের সমকালীন জীবনের বহুমাত্রিক কোণ থেকে গড়ে ওঠা গল্গুলি সম্পূর্ণ এক অনুভূতির দরজা খুলে দেয়।
তিনি যা দেখেছেন যা বুঝেছেন তাই নিয়েই গড়ে তুলতে চেষ্টা করেছেন নিজস্ব আখ্যান। তাই নিয়েই তার গল্পের পটভূমি। প্রায় সব গল্পই নগরজীবনকেন্দ্রিক। নগরজীবনের মধ্যবিত্ত, সে এক প্রভুজীব। ঈর্ষা, স্পর্শকাতরতা, লােভ, যৌনতা, আদিম রিপু থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা–পােষা বিড়ালের মতন। রসায়ন ঘটিয়েছেন, সমকালীন মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনযাপনের এটোকাটা, সাংসারিক ও পারিবারিক জীবনের আত্মকেন্দ্রিকতা, দেউলিয়াপনা ও হ্যাংলামাে। অতি আধুনিক সংলাপ, চলিত কথােপকথন এককথায় বলা যায় যে কথার মধ্যে পােশাক পরানাে হয়নি, মনে হতে পারে সমকালীন কিছু সংলাপের শব্দই বাস্তবে আপনার আশেপাশে ভ্রমণ করছে।
সুশীল জানার গল্পসমগ্র
₹500
কথাসাহিত্যিক সুশীল জানার নাম বাংলা সাহিত্যের পাঠকের কাছে অপরিচিত নয়। কিন্তু তাঁর রচনা বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। সুশীল জানার গল্পগ্রন্থের সংখ্যা ৮ , সব গল্পগ্রন্থ গুলি একসাথে "সুশীল জানার গল্পসমগ্র" বইটি তে পাওয়া যাবে।
সুশীল জানার গল্পসমগ্র
₹500
কথাসাহিত্যিক সুশীল জানার নাম বাংলা সাহিত্যের পাঠকের কাছে অপরিচিত নয়। কিন্তু তাঁর রচনা বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। সুশীল জানার গল্পগ্রন্থের সংখ্যা ৮ , সব গল্পগ্রন্থ গুলি একসাথে "সুশীল জানার গল্পসমগ্র" বইটি তে পাওয়া যাবে।
বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর
₹200
বীরভূমের রাঙামাটি তপস্বিনী আর তার সন্তান তারাশঙ্করও ছিলেন তপস্বী। বীরভূমের রাস্তামাটি আপন ঐতিহ্যের উপহারস্বরূপ শিল্পী তারাশঙ্করকে একজন শ্রেষ্ঠ তপস্বী হিসাবে ভারতীয় সাহিত্যের সাধনপীঠে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। জন্মভূমি ভূখণ্ডের মনস্তাত্ত্বিক ঐতিহ্যে সিল্ক-রাত তারাশঙ্কর তার সাধনপথে মাতৃভূমির এই মহিমাকে মাথায় রেখেছিলেন। তাই সাহিত্য সাধনার সূচনাপর্বে তারাশঙ্কর তার নিজের জেলা বীরভূমকে কলমের ডগায় অক্ষরে অক্ষরে সাজিয়ে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। শুধু স্বপ্ন দেখা নয়, সমগ্র জীবন ধরে সেই স্বপ্নকে সত্য করে তোলার সাধনাতেও রত ছিলেন তিনি। নিজের জেলা বীরভূমকে কখনােই ভুলে যান নি তিনি। বীরভূমের গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু নদ-নদী ভূমিপ্রকৃতি এবং এখানকার মানুষকে যেভাবে দেখেছেন তারই নৈবেদ্য নিয়ে বঙ্গসরস্বতীর বেদীমূলে উপহার স্বরূপ নিবেদন করেছেন। রাঙামাটির বীরভূমকে তারাশঙ্কর কিভাবে দেখেছিলেন তারই এক রূপরেখা অঙ্কন করা হয়েছে ' বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর ' গ্রন্থে।
বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর
₹200
বীরভূমের রাঙামাটি তপস্বিনী আর তার সন্তান তারাশঙ্করও ছিলেন তপস্বী। বীরভূমের রাস্তামাটি আপন ঐতিহ্যের উপহারস্বরূপ শিল্পী তারাশঙ্করকে একজন শ্রেষ্ঠ তপস্বী হিসাবে ভারতীয় সাহিত্যের সাধনপীঠে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। জন্মভূমি ভূখণ্ডের মনস্তাত্ত্বিক ঐতিহ্যে সিল্ক-রাত তারাশঙ্কর তার সাধনপথে মাতৃভূমির এই মহিমাকে মাথায় রেখেছিলেন। তাই সাহিত্য সাধনার সূচনাপর্বে তারাশঙ্কর তার নিজের জেলা বীরভূমকে কলমের ডগায় অক্ষরে অক্ষরে সাজিয়ে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। শুধু স্বপ্ন দেখা নয়, সমগ্র জীবন ধরে সেই স্বপ্নকে সত্য করে তোলার সাধনাতেও রত ছিলেন তিনি। নিজের জেলা বীরভূমকে কখনােই ভুলে যান নি তিনি। বীরভূমের গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু নদ-নদী ভূমিপ্রকৃতি এবং এখানকার মানুষকে যেভাবে দেখেছেন তারই নৈবেদ্য নিয়ে বঙ্গসরস্বতীর বেদীমূলে উপহার স্বরূপ নিবেদন করেছেন। রাঙামাটির বীরভূমকে তারাশঙ্কর কিভাবে দেখেছিলেন তারই এক রূপরেখা অঙ্কন করা হয়েছে ' বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর ' গ্রন্থে।