“বাংলা উপন্যাস কথা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি
₹150
আধুনিক ভারতের দুই শ্রেষ্ঠ মনীষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মােহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। দুই বিপরীত জগতের মানুষ হলেও তাঁদের মধ্যে বারবার বৈপরীত্যের সমাপতন ঘটেছে। একজন সম্পূর্ণতই কর্মজগতের, অপরজন ভাবের ও রসের জগতের হলেও আদ্যন্ত যুক্ত রেখেছেন নিজেকে কর্মযজ্ঞে। বাদ বিসংবাদ হয়েছে বহুবার কিন্তু সম্পর্কচ্যুতি ঘটেনি কখনও। মহাত্মা ও গুরুদেবের অন্তর্মিলন অটুট থেকেছে আজীবন। দেশের মুক্তি সংগ্রাম, গ্রাম সংগঠন, পল্লি উন্নয়ন সর্বোপরি বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন উভয়ের সম্পর্ককে গ্রন্থিবদ্ধ করে রেখেছিল। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ চল্লিশ বছরের স্বপ্ন ও শ্রম শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতীর ভবিষ্যৎ নিয়ে জীবন সায়হ্নে যখন চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তখন একমাত্র গান্ধিজির কাছেই সাহায্য ভিক্ষা করেছিলেন এবং শুধু আশ্বাস প্রদান নয় মহাত্মা তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষাও করেছিলেন। আফ্রিকা থেকে চলে আসার পর ছাত্রছাত্রী সহ শান্তিনিকেতনেই তিনি প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন। সেই থেকে শান্তিনিকেতনকে তাঁর দ্বিতীয় আবাস বলেই মনে করতেন। দুই ব্যক্তিত্বের মহা মিলনের তথ্যমূলক আখ্যান ' রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি ' গ্রন্থ। পাঠক যদি প্রসন্ন চিত্তে গ্রহণ করেন কৃতার্থ বােধ করব।
রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি
₹150
আধুনিক ভারতের দুই শ্রেষ্ঠ মনীষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মােহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। দুই বিপরীত জগতের মানুষ হলেও তাঁদের মধ্যে বারবার বৈপরীত্যের সমাপতন ঘটেছে। একজন সম্পূর্ণতই কর্মজগতের, অপরজন ভাবের ও রসের জগতের হলেও আদ্যন্ত যুক্ত রেখেছেন নিজেকে কর্মযজ্ঞে। বাদ বিসংবাদ হয়েছে বহুবার কিন্তু সম্পর্কচ্যুতি ঘটেনি কখনও। মহাত্মা ও গুরুদেবের অন্তর্মিলন অটুট থেকেছে আজীবন। দেশের মুক্তি সংগ্রাম, গ্রাম সংগঠন, পল্লি উন্নয়ন সর্বোপরি বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন উভয়ের সম্পর্ককে গ্রন্থিবদ্ধ করে রেখেছিল। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ চল্লিশ বছরের স্বপ্ন ও শ্রম শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতীর ভবিষ্যৎ নিয়ে জীবন সায়হ্নে যখন চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তখন একমাত্র গান্ধিজির কাছেই সাহায্য ভিক্ষা করেছিলেন এবং শুধু আশ্বাস প্রদান নয় মহাত্মা তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষাও করেছিলেন। আফ্রিকা থেকে চলে আসার পর ছাত্রছাত্রী সহ শান্তিনিকেতনেই তিনি প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন। সেই থেকে শান্তিনিকেতনকে তাঁর দ্বিতীয় আবাস বলেই মনে করতেন। দুই ব্যক্তিত্বের মহা মিলনের তথ্যমূলক আখ্যান ' রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি ' গ্রন্থ। পাঠক যদি প্রসন্ন চিত্তে গ্রহণ করেন কৃতার্থ বােধ করব।
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার
By দর্শন চৌধুরী
₹300
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার – তাঁর এই থার্ড থিয়েটার তথা বিকল্প থিয়েটার নিয়ে নানামহলে নানারকম আলােচনা হয়েছে। তাঁর রাজনীতিভাবনা নিয়েও অনেক কোলাহল হয়েছে। আর অস্বীকারই বা কী করে করা যায়, রাজনীতির সেই উত্তাল, দামাল, ভয়ংকর আবহে নাট্যকর্মীর অবস্থান নির্ণয়ও সহজ থাকে না। টালমাটাল অবস্থায় ভাবনার দোলাচলতা এবং চিন্তার বিভ্রান্তি দূর করাও সহজসাধ্য হয়না।
নাটকে রাজনীতি নিয়ে যাঁদের ছুৎমার্গ রয়েছে, তাঁদের কথা না ভেবে, যারা প্রতিনিয়ত নাট্যকর্মে রাজনীতিকেই প্রধান করে তােলেন, বাদল সরকার তাঁদের মধ্যে অন্যতম। অতএব, তাঁর নাটকের ও নাট্যপ্রযােজনার যেমন আলােচনা করতে হয়, তেমনি তাঁর রাজনীতি ভাবনা নিয়েও ভাবতে হয়।
সমকালের একজন প্রধান বিতর্কিত নাট্যব্যক্তিত্ব সম্পর্কে যে কোনাে আলােচনাই যেমন অনেককেই আকর্ষণ করে, তেমনি পক্ষে-বিপক্ষে নানা বিতর্কেরও সুত্রপাত করে। অবশ্য সেটা আলােচনার গুণে নয়, উজ্জল নাট্যব্যক্তিত্বের নাট্যকর্মকাণ্ডের ক্রিয়া ও কারণেই। প্রাবন্ধিক দুর্বল, অশক্ত, অনুপযুক্ত হয়েও সেই নাট্যসম্ভারের আলােচনা হাজির করলেন। অক্ষমকে ক্ষমা করায় দোষ নেই।
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার
By দর্শন চৌধুরী
₹300
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার – তাঁর এই থার্ড থিয়েটার তথা বিকল্প থিয়েটার নিয়ে নানামহলে নানারকম আলােচনা হয়েছে। তাঁর রাজনীতিভাবনা নিয়েও অনেক কোলাহল হয়েছে। আর অস্বীকারই বা কী করে করা যায়, রাজনীতির সেই উত্তাল, দামাল, ভয়ংকর আবহে নাট্যকর্মীর অবস্থান নির্ণয়ও সহজ থাকে না। টালমাটাল অবস্থায় ভাবনার দোলাচলতা এবং চিন্তার বিভ্রান্তি দূর করাও সহজসাধ্য হয়না।
নাটকে রাজনীতি নিয়ে যাঁদের ছুৎমার্গ রয়েছে, তাঁদের কথা না ভেবে, যারা প্রতিনিয়ত নাট্যকর্মে রাজনীতিকেই প্রধান করে তােলেন, বাদল সরকার তাঁদের মধ্যে অন্যতম। অতএব, তাঁর নাটকের ও নাট্যপ্রযােজনার যেমন আলােচনা করতে হয়, তেমনি তাঁর রাজনীতি ভাবনা নিয়েও ভাবতে হয়।
সমকালের একজন প্রধান বিতর্কিত নাট্যব্যক্তিত্ব সম্পর্কে যে কোনাে আলােচনাই যেমন অনেককেই আকর্ষণ করে, তেমনি পক্ষে-বিপক্ষে নানা বিতর্কেরও সুত্রপাত করে। অবশ্য সেটা আলােচনার গুণে নয়, উজ্জল নাট্যব্যক্তিত্বের নাট্যকর্মকাণ্ডের ক্রিয়া ও কারণেই। প্রাবন্ধিক দুর্বল, অশক্ত, অনুপযুক্ত হয়েও সেই নাট্যসম্ভারের আলােচনা হাজির করলেন। অক্ষমকে ক্ষমা করায় দোষ নেই।
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
আইনস্টাইনের গোয়েন্দা ফাইল এবং অন্যান্য প্রবন্ধ
₹300
এশিয়াটিক সোসাইটির প্রথম ভারতীয় সভাপতি রাজেন্দ্রলাল মিত্রের দ্বিশতবর্ষ উপলক্ষ্যে তাঁর জীবন ও কাজের উপর একটি নিবন্ধ দিয়ে সংকলনের শুরু। ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের সুযোগ্য সন্তান ডা. অমৃতলাল সরকার সম্পাদিত একটি বিজ্ঞান পত্রিকার বিষয়বস্তু ও বিজ্ঞাপন নিয়ে অনালোচিত অধ্যায়ের সূত্রপাত হয়েছে দ্বিতীয় নিবন্ধে। একটি নিবন্ধে রয়েছে বিজ্ঞানী প্রফুল্লচন্দ্রের শ্রেণি ও স্বদেশ চেতনা। মহানগর কলকাতার স্বাধীনতাপূর্ব গবেষণা প্রতিষ্ঠান নিয়ে একটি নিবন্ধ রয়েছে। অন্ধবিশ্বাস ও অপবিজ্ঞানের যে স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে দেশ জুড়ে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদী প্রবন্ধ ‘জ্যোতিষশাস্ত্র, বিজ্ঞান ও রাষ্ট্র'। বিজ্ঞান ঐতিহাসিক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্ৰ রায়, আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল ও দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে একটি নিবন্ধ সংযোজিত হয়েছে। রয়েছে বিজ্ঞানী রিচার্ড ফাইনম্যান ও আইজাক আসিমভের গোয়েন্দা ফাইল নিয়ে একটি নিবন্ধ। বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের গোয়েন্দা ফাইলের উপর আকর্ষণীয় নিবন্ধ রয়েছে। দুবার নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী লাইনাস পাউলিং উগ্র জাতীয়তাবাদীদের হাতে কেমন করে নিগৃহীত হয়েছেন তার কাহিনী রয়েছে একটি রচনায়। সবশেষে পরিবেশ সংকট ও পরিবেশ ইতিহাস বিষয়ে দুটি নিবন্ধ। নিঃসন্দেহে এই সংকলন গভীরমনস্ক বিজ্ঞানপিপাসুদের কাছে একটি প্রয়োজনীয় সংকলন হিসেবে বিবেচিত হবে।
আইনস্টাইনের গোয়েন্দা ফাইল এবং অন্যান্য প্রবন্ধ
₹300
এশিয়াটিক সোসাইটির প্রথম ভারতীয় সভাপতি রাজেন্দ্রলাল মিত্রের দ্বিশতবর্ষ উপলক্ষ্যে তাঁর জীবন ও কাজের উপর একটি নিবন্ধ দিয়ে সংকলনের শুরু। ডা. মহেন্দ্রলাল সরকারের সুযোগ্য সন্তান ডা. অমৃতলাল সরকার সম্পাদিত একটি বিজ্ঞান পত্রিকার বিষয়বস্তু ও বিজ্ঞাপন নিয়ে অনালোচিত অধ্যায়ের সূত্রপাত হয়েছে দ্বিতীয় নিবন্ধে। একটি নিবন্ধে রয়েছে বিজ্ঞানী প্রফুল্লচন্দ্রের শ্রেণি ও স্বদেশ চেতনা। মহানগর কলকাতার স্বাধীনতাপূর্ব গবেষণা প্রতিষ্ঠান নিয়ে একটি নিবন্ধ রয়েছে। অন্ধবিশ্বাস ও অপবিজ্ঞানের যে স্রোত প্রবাহিত হচ্ছে দেশ জুড়ে, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদী প্রবন্ধ ‘জ্যোতিষশাস্ত্র, বিজ্ঞান ও রাষ্ট্র'। বিজ্ঞান ঐতিহাসিক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্ৰ রায়, আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল ও দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে একটি নিবন্ধ সংযোজিত হয়েছে। রয়েছে বিজ্ঞানী রিচার্ড ফাইনম্যান ও আইজাক আসিমভের গোয়েন্দা ফাইল নিয়ে একটি নিবন্ধ। বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের গোয়েন্দা ফাইলের উপর আকর্ষণীয় নিবন্ধ রয়েছে। দুবার নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী লাইনাস পাউলিং উগ্র জাতীয়তাবাদীদের হাতে কেমন করে নিগৃহীত হয়েছেন তার কাহিনী রয়েছে একটি রচনায়। সবশেষে পরিবেশ সংকট ও পরিবেশ ইতিহাস বিষয়ে দুটি নিবন্ধ। নিঃসন্দেহে এই সংকলন গভীরমনস্ক বিজ্ঞানপিপাসুদের কাছে একটি প্রয়োজনীয় সংকলন হিসেবে বিবেচিত হবে।
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা