“ভাষাবিদ্যা ও বাংলা ভাষা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
মুর্গাঝুটির লাল ধুল
By জয়া গোয়ালা
Publisher: একুশ শতক
₹80
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ‘ মুর্গাঝুটির লাল ধুল ‘ উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-mjld01
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ‘ মুর্গাঝুটির লাল ধুল ‘ উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পঁচিশটি গল্প
By তন্বী হালদার
₹350
এই পঁচিশটি গল্প মূলত গল্পহীন গল্প। এই ধরনের গল্প ইংরেজিতে লেখা হলেও বাংলায় খুব বেশি লেখা হয় নি। এই গল্পগুলো পড়তে বসলে নেশা না করেও অদ্ভুত এক নেশায় বুঁদ হয়ে যাওয়া যায়।
পঁচিশটি গল্প
By তন্বী হালদার
₹350
এই পঁচিশটি গল্প মূলত গল্পহীন গল্প। এই ধরনের গল্প ইংরেজিতে লেখা হলেও বাংলায় খুব বেশি লেখা হয় নি। এই গল্পগুলো পড়তে বসলে নেশা না করেও অদ্ভুত এক নেশায় বুঁদ হয়ে যাওয়া যায়।
জীবনশিল্পী সুচিত্রা মিত্র
₹200
রবীন্দ্রনাথের গানকে যিনি প্রতিদিনের জীবনে পৌঁছে দিয়েছিলেন, আকাশ থেকে নামিয়ে এনেছিলেন আমাদের ঘরের চৌকাঠে, শুধুমাত্র কণ্ঠধারণে নয়, নিজের বােধের জগৎ থেকে একান্ত আপনার গান হয়ে উঠেছিল তার কাছে। অত্যন্ত সাবলীলভাবে যা ছিল আত্মপ্রকাশের পরম আশ্রয়। তাঁর কণ্ঠমাধুর্যের জাদুতে সুচিত্রা মিত্র আর রবীন্দ্রসংগীত যেন সমার্থক শব্দে পরিণত হয়েছে।
অনেক পুরােনাে পত্রপত্রিকা, বিভিন্ন লেখকের বই ও রচনার নির্বাচিত অংশ, তার ক্যাসেট ও সিডির তালিকা, ৩৭ বছর আগে প্রকাশিত তার একটি সাক্ষাৎকার, তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি, সম্পাদককে লেখা কয়েকটি অপ্রকাশিত পত্র আর কিছু নতুন লেখা নিয়ে এই সংকলন ' জীবনশিল্পী সুচিত্রা মিত্র '
জীবনশিল্পী সুচিত্রা মিত্র
₹200
রবীন্দ্রনাথের গানকে যিনি প্রতিদিনের জীবনে পৌঁছে দিয়েছিলেন, আকাশ থেকে নামিয়ে এনেছিলেন আমাদের ঘরের চৌকাঠে, শুধুমাত্র কণ্ঠধারণে নয়, নিজের বােধের জগৎ থেকে একান্ত আপনার গান হয়ে উঠেছিল তার কাছে। অত্যন্ত সাবলীলভাবে যা ছিল আত্মপ্রকাশের পরম আশ্রয়। তাঁর কণ্ঠমাধুর্যের জাদুতে সুচিত্রা মিত্র আর রবীন্দ্রসংগীত যেন সমার্থক শব্দে পরিণত হয়েছে।
অনেক পুরােনাে পত্রপত্রিকা, বিভিন্ন লেখকের বই ও রচনার নির্বাচিত অংশ, তার ক্যাসেট ও সিডির তালিকা, ৩৭ বছর আগে প্রকাশিত তার একটি সাক্ষাৎকার, তাঁর সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি, সম্পাদককে লেখা কয়েকটি অপ্রকাশিত পত্র আর কিছু নতুন লেখা নিয়ে এই সংকলন ' জীবনশিল্পী সুচিত্রা মিত্র '
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক
₹200
"মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক" পুস্তকের পাঁচটি নাটকের প্রথম নাটক ইঁদুর মানুষ বিশ্বাস-এ সুরিয়ালিজমের ধারাকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন শহরে, কলকাতায় মুম্বাইতে, চেন্নাই-এ, নাগপুরে, দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েতে নক হয়ে খ্যাতি অর্জন করেছে নাটকটি। কিন্তু এই সংকলনের সেনাপতি হল বাংলা কাব্য-সাহিত্যের নক্ষত্র, বর্তমান মুখের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী রচিত নাট্যরূপ দেওয়া "মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়"।
মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক
₹200
"মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক" পুস্তকের পাঁচটি নাটকের প্রথম নাটক ইঁদুর মানুষ বিশ্বাস-এ সুরিয়ালিজমের ধারাকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন শহরে, কলকাতায় মুম্বাইতে, চেন্নাই-এ, নাগপুরে, দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েতে নক হয়ে খ্যাতি অর্জন করেছে নাটকটি। কিন্তু এই সংকলনের সেনাপতি হল বাংলা কাব্য-সাহিত্যের নক্ষত্র, বর্তমান মুখের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী রচিত নাট্যরূপ দেওয়া "মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়"।
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
রবীন্দ্রনাথকে যতটুকু জানি
By আব্দুশ শাকুর
₹200
অপরিণত বয়সে শুনেছি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর। পরিণত বয়সে জেনেছি জগতের বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম রবীন্দ্র মহাসাগর। সেই থেকে সত্য জরিপ করার কাজে লেগে আছি। কুলকিনারা পাচ্ছি না। গ্রন্থিত উদ্যোগসমূহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের পরম কৃতির সলেখ অধ্যয়নবিশেষ। লেখা আমার পাঠপ্রণালীর অন্তিম অধ্যায়। অধীতিপ্রসূত উপলব্ধিগুলিকে লিখে গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি আমি। এতে বিবেচ্য বিষয়ে বােঝার শক্তি নিজের মধ্যে যেটুকু তার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, প্রকাশের দ্বারাই নিজের কাছ থেকে নিজে আমরা লাভ করি-আমাদের সেই লাভ সকলের চেয়ে সত্য। গাছ আপনার ফল ফুল পল্লব বিকাশের দ্বারাই আপন সম্পদ পায়, বাইরে থেকে তার ডালে বহুমূল্য জিনিষ ঝুলিয়ে দিলে সে তার পক্ষে ভার হয় মাত্র। অতএব বােধগম্য যে অধীত এ-রবীন্দ্রনাথের রচনা-ভাগ তারই, আমার কেবল গ্রন্থনা। এই ব্যক্তিগত অনুশীলনগুলি ' রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে যতটুকু জানি ' নামে পুস্তকরূপে পরিবেশন।
রবীন্দ্রনাথকে যতটুকু জানি
By আব্দুশ শাকুর
₹200
অপরিণত বয়সে শুনেছি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর। পরিণত বয়সে জেনেছি জগতের বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম রবীন্দ্র মহাসাগর। সেই থেকে সত্য জরিপ করার কাজে লেগে আছি। কুলকিনারা পাচ্ছি না। গ্রন্থিত উদ্যোগসমূহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের পরম কৃতির সলেখ অধ্যয়নবিশেষ। লেখা আমার পাঠপ্রণালীর অন্তিম অধ্যায়। অধীতিপ্রসূত উপলব্ধিগুলিকে লিখে গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি আমি। এতে বিবেচ্য বিষয়ে বােঝার শক্তি নিজের মধ্যে যেটুকু তার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, প্রকাশের দ্বারাই নিজের কাছ থেকে নিজে আমরা লাভ করি-আমাদের সেই লাভ সকলের চেয়ে সত্য। গাছ আপনার ফল ফুল পল্লব বিকাশের দ্বারাই আপন সম্পদ পায়, বাইরে থেকে তার ডালে বহুমূল্য জিনিষ ঝুলিয়ে দিলে সে তার পক্ষে ভার হয় মাত্র। অতএব বােধগম্য যে অধীত এ-রবীন্দ্রনাথের রচনা-ভাগ তারই, আমার কেবল গ্রন্থনা। এই ব্যক্তিগত অনুশীলনগুলি ' রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে যতটুকু জানি ' নামে পুস্তকরূপে পরিবেশন।