“আমার জীবন ও কিছু কথা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা
Publisher: একুশ শতক
₹150
শ্যামলকান্তি দাশ – সত্তর দশকের কবিতাভুবনের এক অন্যতম অনিবার্য ও অগ্রগণ্য নাম। গ্রামবাংলার মাটির সঙ্গে শহরের ইস্পাতকে মিশিয়ে দিয়ে বাংলা কবিতায় এনেছেন এক ভিন্নতর স্বাদ ও অনন্য আবেদন – যা একেবারেই তাঁর নিজস্ব ঘরানা। পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার এবং সম্মাননা। ১৯৭৭ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত প্রকাশিত তাঁর বাইশটি কবিতার বই থেকে বাছাই কবিতাগুলি নিয়ে ” নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা ” গ্রন্থ।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
49
শ্যামলকান্তি দাশ – সত্তর দশকের কবিতাভুবনের এক অন্যতম অনিবার্য ও অগ্রগণ্য নাম। গ্রামবাংলার মাটির সঙ্গে শহরের ইস্পাতকে মিশিয়ে দিয়ে বাংলা কবিতায় এনেছেন এক ভিন্নতর স্বাদ ও অনন্য আবেদন – যা একেবারেই তাঁর নিজস্ব ঘরানা। পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার এবং সম্মাননা। ১৯৭৭ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত প্রকাশিত তাঁর বাইশটি কবিতার বই থেকে বাছাই কবিতাগুলি নিয়ে ” নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা ” গ্রন্থ।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ
₹100
শান্তিনিকেতনে মণিপুরী মহিলা শিল্পী চেয়েছিলেন। সব মিলিয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলের নানা সম্পদ সম্ভাবনা যেন কবিকে নাড়া দিয়েছিল। এমন কি এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কেও কবি ওয়াকিবহাল ছিলেন। ত্রিপুরায় যে খুব উৎকৃষ্ট জাতের মুলিবাঁশ জন্মে তাও জানা ছিল কবির। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর গবেষণা কাজের জন্য কবি এই মুলিবাঁশের চারা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন ত্রিপুরার কাছে। ত্রিপুরার প্রত্ন সম্পদ সংরক্ষনেও রাজাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। শিলং-এর নৈসর্গিক পরিবেশ কবিকে আকৃষ্ট করেছিল। 'শেষের কবিতা’র পটভূমি তাই উজ্জ্বল হয়ে আছে রবীন্দ্র সাহিত্যে। শিলং অবস্থান কালেও কিছু উল্লেখযােগ্য সৃষ্টি রয়েছে কবির। ত্রিপুরা সফরের আগেই রবীন্দ্রনাথ সৃষ্টি করেছিলেন রাজর্ষি ত্রিপুরার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মানবিক মূল্যবােধের উপন্যাস। লিখেছিলেন বিসর্জন, মুকুট।
যাই হােক, পূর্বোত্তরের সঙ্গে কবির যােগাযােগের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে রচিত হয়েছে 'পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ'। কবির চিঠিপত্র, বক্তৃতার অংশ বিশেষ, সফর বিবরণী, সম্বর্ধনা ইত্যাদি বিষয়ে কিছু কিছু তথ্য সন্নিবিষ্ট করা হয়েছে এতে। সামগ্রিক ভাবে সেদিন যে পূর্বোত্তর এক অন্য রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ পেয়েছিল তাই তুলে ধরা হয়েছে গ্রন্থটিতে।
পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ
₹100
শান্তিনিকেতনে মণিপুরী মহিলা শিল্পী চেয়েছিলেন। সব মিলিয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলের নানা সম্পদ সম্ভাবনা যেন কবিকে নাড়া দিয়েছিল। এমন কি এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কেও কবি ওয়াকিবহাল ছিলেন। ত্রিপুরায় যে খুব উৎকৃষ্ট জাতের মুলিবাঁশ জন্মে তাও জানা ছিল কবির। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর গবেষণা কাজের জন্য কবি এই মুলিবাঁশের চারা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন ত্রিপুরার কাছে। ত্রিপুরার প্রত্ন সম্পদ সংরক্ষনেও রাজাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। শিলং-এর নৈসর্গিক পরিবেশ কবিকে আকৃষ্ট করেছিল। 'শেষের কবিতা’র পটভূমি তাই উজ্জ্বল হয়ে আছে রবীন্দ্র সাহিত্যে। শিলং অবস্থান কালেও কিছু উল্লেখযােগ্য সৃষ্টি রয়েছে কবির। ত্রিপুরা সফরের আগেই রবীন্দ্রনাথ সৃষ্টি করেছিলেন রাজর্ষি ত্রিপুরার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মানবিক মূল্যবােধের উপন্যাস। লিখেছিলেন বিসর্জন, মুকুট।
যাই হােক, পূর্বোত্তরের সঙ্গে কবির যােগাযােগের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে রচিত হয়েছে 'পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ'। কবির চিঠিপত্র, বক্তৃতার অংশ বিশেষ, সফর বিবরণী, সম্বর্ধনা ইত্যাদি বিষয়ে কিছু কিছু তথ্য সন্নিবিষ্ট করা হয়েছে এতে। সামগ্রিক ভাবে সেদিন যে পূর্বোত্তর এক অন্য রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ পেয়েছিল তাই তুলে ধরা হয়েছে গ্রন্থটিতে।
বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান
By প্রদীপ ঘোষ
₹100
বাল্যকাল গ্রামে ও কৈশাের -যৌবন মফঃস্বল শহরে কাটানাের সুবাদে অল্পবয়স থেকেই বাউল, আলকাপ, বােলানের প্রতি ভালােবাসা। পরবর্তীকালে সূচনা কালচারাল সেন্টার নামক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং এক দশকের বেশি (১৯৯৭-২০০৮) সরকারের লােকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্র'-এর সচিব থাকার সুবাদে বাংলার লােকসংস্কৃতির আনাচে কানাচে সফর। বাংলার চার পল্লীগীতিকার হাসন রাজা, কুবির গোঁসাই, একলিমুর রাজা এবং বিজয় সরকার এদের পরিচিতি এবং তাদের গান নিয়ে এই গ্রন্থ ' বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান '
বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান
By প্রদীপ ঘোষ
₹100
বাল্যকাল গ্রামে ও কৈশাের -যৌবন মফঃস্বল শহরে কাটানাের সুবাদে অল্পবয়স থেকেই বাউল, আলকাপ, বােলানের প্রতি ভালােবাসা। পরবর্তীকালে সূচনা কালচারাল সেন্টার নামক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং এক দশকের বেশি (১৯৯৭-২০০৮) সরকারের লােকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্র'-এর সচিব থাকার সুবাদে বাংলার লােকসংস্কৃতির আনাচে কানাচে সফর। বাংলার চার পল্লীগীতিকার হাসন রাজা, কুবির গোঁসাই, একলিমুর রাজা এবং বিজয় সরকার এদের পরিচিতি এবং তাদের গান নিয়ে এই গ্রন্থ ' বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান '
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
অ্যাডভেঞ্চারের আড়ালে
₹100
বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণা মূলত পরীক্ষাগার নির্ভর, যেগুলির ব্যাখ্যা ছড়িয়ে থাকে গবেষণাপত্রের পাতায় পাতায়। সেখানে অবশ্য সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ। কিন্তু ল্যাবরেটরির চার দেওয়ালের বাইরে বা রাশি রাশি থিসিস পেপারের অচেনা অক্ষরের সীমানা ছাড়িয়ে বিজ্ঞানের বেশ কিছু তত্ত্ব ও পদ্ধতি কিন্তু আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন। " অ্যাডভেঞ্চারের আড়ালে " বইয়ের দুটো কাহিনিতেই ভিন্ন আঙ্গিকে দুটি জটিলতর খাঁটি বৈজ্ঞানিক বিষয়কে পেশ করা হয়েছে। রহস্য-রোমাঞ্চ-কমেডির মোড়কে, সর্ব সাধারণের বোধগম্য করে। বাজার-চলতি কল্প-বিজ্ঞানের গল্পে সচরাচর যা চোখে পড়ে না। সেই অর্থে, সত্যি-বিজ্ঞান উপস্থাপনার এই নতুন ধারাটি বিজ্ঞান-সাহিত্যে নিঃসন্দেহে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করবে। দুটি গল্পেই, টান টান উত্তেজনার উত্তাপে গা সেঁকে অনুসন্ধিৎসু পাঠক যে শেষ পর্যন্ত দুটি বৈজ্ঞানিক সত্য আবিষ্কার করে শিহরিত হবেন, তা নিয়ে সংশয়ের কোনো অবকাশ নেই।
অ্যাডভেঞ্চারের আড়ালে
₹100
বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণা মূলত পরীক্ষাগার নির্ভর, যেগুলির ব্যাখ্যা ছড়িয়ে থাকে গবেষণাপত্রের পাতায় পাতায়। সেখানে অবশ্য সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ। কিন্তু ল্যাবরেটরির চার দেওয়ালের বাইরে বা রাশি রাশি থিসিস পেপারের অচেনা অক্ষরের সীমানা ছাড়িয়ে বিজ্ঞানের বেশ কিছু তত্ত্ব ও পদ্ধতি কিন্তু আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন। " অ্যাডভেঞ্চারের আড়ালে " বইয়ের দুটো কাহিনিতেই ভিন্ন আঙ্গিকে দুটি জটিলতর খাঁটি বৈজ্ঞানিক বিষয়কে পেশ করা হয়েছে। রহস্য-রোমাঞ্চ-কমেডির মোড়কে, সর্ব সাধারণের বোধগম্য করে। বাজার-চলতি কল্প-বিজ্ঞানের গল্পে সচরাচর যা চোখে পড়ে না। সেই অর্থে, সত্যি-বিজ্ঞান উপস্থাপনার এই নতুন ধারাটি বিজ্ঞান-সাহিত্যে নিঃসন্দেহে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করবে। দুটি গল্পেই, টান টান উত্তেজনার উত্তাপে গা সেঁকে অনুসন্ধিৎসু পাঠক যে শেষ পর্যন্ত দুটি বৈজ্ঞানিক সত্য আবিষ্কার করে শিহরিত হবেন, তা নিয়ে সংশয়ের কোনো অবকাশ নেই।
পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব
₹200
" পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব " গ্রন্থে নানা জাতীয় লিপির ইতিবৃত্ত, বাংলা লিপির উদ্ভব, ভারতীয় জ্ঞানভান্ডারে পাণ্ডুলিপির গুরুত্ত্ব, প্রচ্ছদ অলঙ্করণের প্রাচীন রীতি, বাংলা মুদ্রণ ও তাঁর পশ্চাৎপট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি পাণ্ডুলিপি থেকে মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন পঞ্চানন কর্মকার, উইলিয়াম কেরী, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, সাতকড়ি মুখোপাধ্যায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ইত্যাদি ব্যক্তিত্বদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।
পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব
₹200
" পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব " গ্রন্থে নানা জাতীয় লিপির ইতিবৃত্ত, বাংলা লিপির উদ্ভব, ভারতীয় জ্ঞানভান্ডারে পাণ্ডুলিপির গুরুত্ত্ব, প্রচ্ছদ অলঙ্করণের প্রাচীন রীতি, বাংলা মুদ্রণ ও তাঁর পশ্চাৎপট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি পাণ্ডুলিপি থেকে মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন পঞ্চানন কর্মকার, উইলিয়াম কেরী, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, সাতকড়ি মুখোপাধ্যায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ইত্যাদি ব্যক্তিত্বদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।