“সৃজন গোয়েন্দার ছয় রহস্য” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
অপরাহ্নের আলো
Publisher: একুশ শতক
₹125
এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলিতে আধুনিক বাস্তবতা এবং সাবেকি ব্যঞ্জনার একটি সমন্বয় ঘটেছে। আর কোথাও এসেছে রোমান্টিকতা ও বিরহের মিহি সুর। তাই জীবন ও ভাবনার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত এই গ্রন্থের সকল কবিতাগুলির মাধ্যমে হৃদয়বেদ্য অনুভূতির জাগরণে লেখিকার ‘অপরাহ্নের আলো’ কাব্যগ্রন্থের সৃষ্টি।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-oa01
এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলিতে আধুনিক বাস্তবতা এবং সাবেকি ব্যঞ্জনার একটি সমন্বয় ঘটেছে। আর কোথাও এসেছে রোমান্টিকতা ও বিরহের মিহি সুর। তাই জীবন ও ভাবনার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত এই গ্রন্থের সকল কবিতাগুলির মাধ্যমে হৃদয়বেদ্য অনুভূতির জাগরণে লেখিকার ‘অপরাহ্নের আলো’ কাব্যগ্রন্থের সৃষ্টি।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায়
₹300
বাংলা কবিতায় নতুন একটি ধারা সূচিত হয়েছিল পঞ্চাশের দশকে। এইধারা আরও বেশি প্রাণবন্ত হয়েছিল পঞ্চাশের কবিতায় সমকালীনতা, জীবনের আখ্যানের চলাচল, অন্তর্নিহিত স্পন্দন, ব্যাপক বোহেমিয়ানিজম, এবং যথার্থ নাগরিকতা ইত্যাদির মিশেল নিয়ে বাংলা কবিতায় প্রাণময় এবং সৌন্দর্যপৄষ্ঠ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় শক্তি কবিতাকে নিয়ে অনুভূতিময় এবং ইন্দ্রিয়বেদ্য আবহ এনেছিলেন বাংলা কবিতায়।
প্রেসিডেন্সী কলেজ এবং পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করলেও, ছিল অসমাপ্ত। বুদ্ধদেব বসুর কবিতা পত্রিকায় ১৯৫৬তে ‘যম' কবিতাটি প্রথম ছাপা হয়। আদর করে কবিতাকে পদ্য বলতেই পছন্দ করতেন। একটা সময় সত্তরের দশকে 'সাপ্তাহিক বাংলা কবিতা' নামের সাহিত্যপত্র সম্পাদনা করেছেন। আনন্দবাজার পত্রিকায় সাংবাদিকতা ছাড়াও কিছুদিন হিন্দমোটরস কারখানার কাজ করেছেন। সাংবাদিকতার জীবিকা থেকে অবসরের পরে শক্তি চট্টোপাধ্যায় সৃষ্টিশীল সাহিত্য নিয়ে আমন্ত্রিত অধ্যাপক হিসেবে বিশ্বভারতীতে ছিলেন। " প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায় " সংকলনে একত্রিত হওয়া অনেক লেখাই প্রমাণ করবে শক্তি থাকবেন চিরকাল থাকবেন মানুষের, পশুপাখির এবং প্রকৃতির ভালোবাসায়। একজন প্রকৃত কবির অধিষ্ঠান এই লেখাগুলির মধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। মানুষের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা, সামাজিক সম্পর্ক যেন এক অবারিত আকাঙ্ক্ষার আবিষ্কারের মতো।
সংকলনে প্রকাশিত লেখাগুলি শক্তির প্রয়াণের পর বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। সে সব লেখা থেকে নির্বাচন করেই এই সংকলন প্রকাশিত হল। 'বিভাব', কারুভাষ শ্লোক’, পি.ই.এন প্রকাশিত পুস্তিকা, সাংস্কৃতিক খবর, মাসিক কবি পত্র, সংবাদ প্রবাহ প্রভৃতি পত্রিকার সাহায্য নেওয়া হয়েছে। কবির জীবন চলাচল, তাঁর বর্ণময় জীবনআখ্যান এবং স্বভা সমগ্রতা ছুঁয়ে দেখারই চেষ্টা করা হয়েছে।
প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায়
₹300
বাংলা কবিতায় নতুন একটি ধারা সূচিত হয়েছিল পঞ্চাশের দশকে। এইধারা আরও বেশি প্রাণবন্ত হয়েছিল পঞ্চাশের কবিতায় সমকালীনতা, জীবনের আখ্যানের চলাচল, অন্তর্নিহিত স্পন্দন, ব্যাপক বোহেমিয়ানিজম, এবং যথার্থ নাগরিকতা ইত্যাদির মিশেল নিয়ে বাংলা কবিতায় প্রাণময় এবং সৌন্দর্যপৄষ্ঠ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় শক্তি কবিতাকে নিয়ে অনুভূতিময় এবং ইন্দ্রিয়বেদ্য আবহ এনেছিলেন বাংলা কবিতায়।
প্রেসিডেন্সী কলেজ এবং পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করলেও, ছিল অসমাপ্ত। বুদ্ধদেব বসুর কবিতা পত্রিকায় ১৯৫৬তে ‘যম' কবিতাটি প্রথম ছাপা হয়। আদর করে কবিতাকে পদ্য বলতেই পছন্দ করতেন। একটা সময় সত্তরের দশকে 'সাপ্তাহিক বাংলা কবিতা' নামের সাহিত্যপত্র সম্পাদনা করেছেন। আনন্দবাজার পত্রিকায় সাংবাদিকতা ছাড়াও কিছুদিন হিন্দমোটরস কারখানার কাজ করেছেন। সাংবাদিকতার জীবিকা থেকে অবসরের পরে শক্তি চট্টোপাধ্যায় সৃষ্টিশীল সাহিত্য নিয়ে আমন্ত্রিত অধ্যাপক হিসেবে বিশ্বভারতীতে ছিলেন। " প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায় " সংকলনে একত্রিত হওয়া অনেক লেখাই প্রমাণ করবে শক্তি থাকবেন চিরকাল থাকবেন মানুষের, পশুপাখির এবং প্রকৃতির ভালোবাসায়। একজন প্রকৃত কবির অধিষ্ঠান এই লেখাগুলির মধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। মানুষের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা, সামাজিক সম্পর্ক যেন এক অবারিত আকাঙ্ক্ষার আবিষ্কারের মতো।
সংকলনে প্রকাশিত লেখাগুলি শক্তির প্রয়াণের পর বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। সে সব লেখা থেকে নির্বাচন করেই এই সংকলন প্রকাশিত হল। 'বিভাব', কারুভাষ শ্লোক’, পি.ই.এন প্রকাশিত পুস্তিকা, সাংস্কৃতিক খবর, মাসিক কবি পত্র, সংবাদ প্রবাহ প্রভৃতি পত্রিকার সাহায্য নেওয়া হয়েছে। কবির জীবন চলাচল, তাঁর বর্ণময় জীবনআখ্যান এবং স্বভা সমগ্রতা ছুঁয়ে দেখারই চেষ্টা করা হয়েছে।
বর্ণালি
₹150
উনিশ কুড়ি বছর বয়স থেকে যে সব লেখা কলেজ পত্রিকা, পাড়ার পত্রিকা, সচিত্র ভারত, শাশ্বত ভারত, উদ্বোধন, নবকল্লোল, যষ্টি মধু, পাঠশালা, শুকতারা, কথা সাহিত্য ইত্যাদি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল আর অনেক লেখা খাতাতেই পড়েছিল। সবগুলি একত্রিত করে ' বর্ণালি ' সংকলনটি তৈরি করা হয়েছে। আশাকরি পাঠকদের ভালো লাগবে।
বর্ণালি
₹150
উনিশ কুড়ি বছর বয়স থেকে যে সব লেখা কলেজ পত্রিকা, পাড়ার পত্রিকা, সচিত্র ভারত, শাশ্বত ভারত, উদ্বোধন, নবকল্লোল, যষ্টি মধু, পাঠশালা, শুকতারা, কথা সাহিত্য ইত্যাদি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল আর অনেক লেখা খাতাতেই পড়েছিল। সবগুলি একত্রিত করে ' বর্ণালি ' সংকলনটি তৈরি করা হয়েছে। আশাকরি পাঠকদের ভালো লাগবে।
সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র
₹500
কথাসাহিত্যিক সুশীল জানার নাম বাংলা সাহিত্যের পাঠকের কাছে অপরিচিত নয়। কিন্তু তাঁর রচনা বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। জীবনের অভিজ্ঞান অজস্র বৈচিত্র্য নিয়ে কিভাবে বাগ্ময় হয়ে উঠেছে সুশীল জানার লেখায়, তাঁর সাক্ষ্য দেয় তাঁর সমস্ত উপন্যাসগুলি। যাদের সংখ্যা ছোট বড় মিলিয়ে ছয়টি। মহানগরী, সূর্যগ্রাস, বেলাভূমির গান, সাগর সঙ্গমে, শতদ্রুর সংখ্যা, প্রস্থান পর্ব ইত্যাদি সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
দেশ-কাল-সমাজ এবং ব্যক্তিমানুষের মধ্যে যে-দন্দ্ব-সমন্বয়ের সম্বন্ধ তার লেখায় বিচিত্রভাবে উপস্থিত হয়েছে, তার প্রেক্ষাপটের বৈচিত্র্য যে কতটাই, তা পরোক্ষ করা যায় " মহানগর " উপন্যাসে। কলকাতার কানাগলি এবং তার বাসিন্দা নিম্ন মধ্যবিত্ত একদল মানুষের জীবনের কিছু টানাপোড়েন এবং ব্রিটিশ রাজত্বের একেবারে অন্তিম পর্যায়ের ভঙ্গুর চালচিত্রকে রূপায়িত করে তার " মহানগর " উপন্যাসটি লেখা। ধর্মঘট, দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতায় ছন্ছত্তর হয়ে যাওয়া সারা দেশের পটভূমি - আর তারই সঙ্গে ওতঃপ্রোতভাবে রূপায়িত নিম্নমধ্যবিত্তদের জীবনযুদ্ধ - এই দুটোকে মিলিয়ে নিয়ে নিপুণ নকশায় বুনেছেন সুশীল জানা।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঠিক পরের এবং দেশ স্বাধীন হবার ঠিক আগের এবং পরের সময়কালের পটভূমিতে নাগরিক নিম্ন-মধ্যবিত্ত জীবনের চিত্রায়ণ হয়েছে তার দ্বিতীয় উপন্যাস " সূর্যগ্রাস " এর মধ্যে।
" বেলাভূমির গান " এবং " সাগরসঙ্গমে "- এই দুটি উপন্যাসের পটভূমিকা এবং কুশীলবেরা আবার সম্পূর্ণ আলাদা আগের দুটির থেকে। শহুরে নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ নয় এরা দূর প্রত্যন্তবাসী গ্রামীণ নারী পুরুষেরা এখানে বাগ্ময় হয়ে উঠেছে তাদের অন্তরের অন্তর্লীন অসংখ্য আদিম আকুতি নিয়ে। আবার সঙ্গে - সঙ্গেই দেশ - কাল - সমাজ - রাজনীতি - অর্থনীতির পরিপূর্ণ অভিঘাতের নানা ইঙ্গিত সূচিত করে দিতেও লেখকের কলম সমানভাবেই সক্রিয় থেকেছে।
" শতদ্রুর সংখ্যা " বেরোনোর তিন বছর পরে বঙ্কিমচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কারে সম্মানিত হয় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে। এটিকে একই সঙ্গে ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতিক উপন্যাস হিসেবে গণ্য করলেই যথাযোগ্য মূল্যায়ন করা যায় বোধহয়। এই উপন্যাসের সবচেয়ে বড়ো বৈশিষ্ট্য হল এটিই যে, এখানে রাষ্ট্রনৈতিক ওঠা-পড়া, ঝড়-ঝঞ্ঝা এবং সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ এমনই ওতঃপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে যে, কোনওটাই অন্যটাকে বাদ দিয়ে অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারে না। দেশপ্রেমিক এবং দেশদ্রোহী, উৎপীড়ক ও উৎপীড়িত, ভালোরা ও মন্দরা এখানে এমনই কিছু দ্বন্দ্ব-সমন্বয়ের সম্বন্ধে জড়িয়ে আছে, যা এর বহিরঙ্গের রাজনীতির উত্তালতা এবং অন্তর্মুখের মানসিক অধীষণ - দুটোকেই সমান গুরুত্বে ফুটিয়ে তুলেছেন।
শেষ উপন্যাস 'প্রস্থান পর্ব'। পলাশির যুদ্ধের পরে করমন্ডল উপকূল থেকে আসা একদল পেশাদার সিপাহির বিপন্ন অসহায়তার কাহিনি এটি।
সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র
₹500
কথাসাহিত্যিক সুশীল জানার নাম বাংলা সাহিত্যের পাঠকের কাছে অপরিচিত নয়। কিন্তু তাঁর রচনা বর্তমানে দুষ্প্রাপ্য। জীবনের অভিজ্ঞান অজস্র বৈচিত্র্য নিয়ে কিভাবে বাগ্ময় হয়ে উঠেছে সুশীল জানার লেখায়, তাঁর সাক্ষ্য দেয় তাঁর সমস্ত উপন্যাসগুলি। যাদের সংখ্যা ছোট বড় মিলিয়ে ছয়টি। মহানগরী, সূর্যগ্রাস, বেলাভূমির গান, সাগর সঙ্গমে, শতদ্রুর সংখ্যা, প্রস্থান পর্ব ইত্যাদি সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
দেশ-কাল-সমাজ এবং ব্যক্তিমানুষের মধ্যে যে-দন্দ্ব-সমন্বয়ের সম্বন্ধ তার লেখায় বিচিত্রভাবে উপস্থিত হয়েছে, তার প্রেক্ষাপটের বৈচিত্র্য যে কতটাই, তা পরোক্ষ করা যায় " মহানগর " উপন্যাসে। কলকাতার কানাগলি এবং তার বাসিন্দা নিম্ন মধ্যবিত্ত একদল মানুষের জীবনের কিছু টানাপোড়েন এবং ব্রিটিশ রাজত্বের একেবারে অন্তিম পর্যায়ের ভঙ্গুর চালচিত্রকে রূপায়িত করে তার " মহানগর " উপন্যাসটি লেখা। ধর্মঘট, দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতায় ছন্ছত্তর হয়ে যাওয়া সারা দেশের পটভূমি - আর তারই সঙ্গে ওতঃপ্রোতভাবে রূপায়িত নিম্নমধ্যবিত্তদের জীবনযুদ্ধ - এই দুটোকে মিলিয়ে নিয়ে নিপুণ নকশায় বুনেছেন সুশীল জানা।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঠিক পরের এবং দেশ স্বাধীন হবার ঠিক আগের এবং পরের সময়কালের পটভূমিতে নাগরিক নিম্ন-মধ্যবিত্ত জীবনের চিত্রায়ণ হয়েছে তার দ্বিতীয় উপন্যাস " সূর্যগ্রাস " এর মধ্যে।
" বেলাভূমির গান " এবং " সাগরসঙ্গমে "- এই দুটি উপন্যাসের পটভূমিকা এবং কুশীলবেরা আবার সম্পূর্ণ আলাদা আগের দুটির থেকে। শহুরে নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ নয় এরা দূর প্রত্যন্তবাসী গ্রামীণ নারী পুরুষেরা এখানে বাগ্ময় হয়ে উঠেছে তাদের অন্তরের অন্তর্লীন অসংখ্য আদিম আকুতি নিয়ে। আবার সঙ্গে - সঙ্গেই দেশ - কাল - সমাজ - রাজনীতি - অর্থনীতির পরিপূর্ণ অভিঘাতের নানা ইঙ্গিত সূচিত করে দিতেও লেখকের কলম সমানভাবেই সক্রিয় থেকেছে।
" শতদ্রুর সংখ্যা " বেরোনোর তিন বছর পরে বঙ্কিমচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কারে সম্মানিত হয় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে। এটিকে একই সঙ্গে ঐতিহাসিক এবং রাজনৈতিক উপন্যাস হিসেবে গণ্য করলেই যথাযোগ্য মূল্যায়ন করা যায় বোধহয়। এই উপন্যাসের সবচেয়ে বড়ো বৈশিষ্ট্য হল এটিই যে, এখানে রাষ্ট্রনৈতিক ওঠা-পড়া, ঝড়-ঝঞ্ঝা এবং সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ এমনই ওতঃপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে যে, কোনওটাই অন্যটাকে বাদ দিয়ে অস্তিত্ব বজায় রাখতে পারে না। দেশপ্রেমিক এবং দেশদ্রোহী, উৎপীড়ক ও উৎপীড়িত, ভালোরা ও মন্দরা এখানে এমনই কিছু দ্বন্দ্ব-সমন্বয়ের সম্বন্ধে জড়িয়ে আছে, যা এর বহিরঙ্গের রাজনীতির উত্তালতা এবং অন্তর্মুখের মানসিক অধীষণ - দুটোকেই সমান গুরুত্বে ফুটিয়ে তুলেছেন।
শেষ উপন্যাস 'প্রস্থান পর্ব'। পলাশির যুদ্ধের পরে করমন্ডল উপকূল থেকে আসা একদল পেশাদার সিপাহির বিপন্ন অসহায়তার কাহিনি এটি।
একুশে ফেব্রুয়ারি
₹400
বাংলাভাষী হিসেবে ২১শে ফেব্রুয়ারি (একুশে ফেব্রুয়ারি) দিনটি আমাদের কাছে গর্বের, আনন্দের, আত্ম - আবিষ্কারের দিন। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর রাষ্ট্রসংঘ ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখটিকে 'আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস' রুপে স্বীকৃতি দেন। এখন প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি পৃথিবীর ১৮৮ টি দেশের ভাষাপ্রেমী মানুষ নিজ নিজ মাতৃভাষা দিবস হিসাবে পালন করছে। বাংলা ভাষাভাষী মানুষ হিসেবে এটি আমাদের কাছে পরম গর্বের।
অমর একুশে ঘুচিয়ে দিয়েছে দুই বাংলার কাঁটাতারের বেড়া। দুই বাংলার লেখক - শিল্পী - বুদ্ধিজীবীরা একুশ স্মরণে লেখনী ধারণ করেছেন। সেইরকম কিছু প্রতিনিধিস্থানীয় প্রবন্ধ চয়ন করে ভাষা - ভালোবাসার একখানি মালা গাঁথতে প্রয়াসী আমরা। একুশের আবেগের সঙ্গে বাংলাভাষার বন্ধনের কথা শিরোধার্য করে রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ দাশ, বিবেকানন্দ সহ আরো দু - একজনের বাংলা ভাষা - সাহিত্যবিষয়ক রচনা সংকলনভুক্ত করা হয়েছে প্রাসঙ্গিকভাবেই। এছাড়াও সৈয়দ মুজতবা আলী, আব্দুল হক,আনিসুজ্জামান,বদরুদ্দীন উমর, আবুল ফজল, মহম্মদ এনামুল হক, শেখ হাসিনা, হাসান আজিজুল হক, আহমেদ শরীফ , অন্নদাশঙ্কর রায়, গোলাম মোস্তাফা, শঙ্খ ঘোষ, স্বপ্নময় চক্রবর্তী, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সেলিনা হোসেন, কান্তি বিশ্বাস, পবিত্র সরকার, হুমায়ুন আজাদ, আলাপন বন্দোপাধ্যায়, মুর্তজা বশির, নীতিশ বিশ্বাস ইত্যাদি এবং আরও অনেকের আনকোরা - অগ্রন্থিত প্রবন্ধগুলি এখানে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলা ভাষাভাষী নিখিলবিশ্বের সুধী পাঠকদের ভাষাপ্রেম চরিতার্থতায় বর্তমান গ্রন্থখানির মূল্য অপরিসীম।
একুশে ফেব্রুয়ারি
₹400
বাংলাভাষী হিসেবে ২১শে ফেব্রুয়ারি (একুশে ফেব্রুয়ারি) দিনটি আমাদের কাছে গর্বের, আনন্দের, আত্ম - আবিষ্কারের দিন। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর রাষ্ট্রসংঘ ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখটিকে 'আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস' রুপে স্বীকৃতি দেন। এখন প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি পৃথিবীর ১৮৮ টি দেশের ভাষাপ্রেমী মানুষ নিজ নিজ মাতৃভাষা দিবস হিসাবে পালন করছে। বাংলা ভাষাভাষী মানুষ হিসেবে এটি আমাদের কাছে পরম গর্বের।
অমর একুশে ঘুচিয়ে দিয়েছে দুই বাংলার কাঁটাতারের বেড়া। দুই বাংলার লেখক - শিল্পী - বুদ্ধিজীবীরা একুশ স্মরণে লেখনী ধারণ করেছেন। সেইরকম কিছু প্রতিনিধিস্থানীয় প্রবন্ধ চয়ন করে ভাষা - ভালোবাসার একখানি মালা গাঁথতে প্রয়াসী আমরা। একুশের আবেগের সঙ্গে বাংলাভাষার বন্ধনের কথা শিরোধার্য করে রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ দাশ, বিবেকানন্দ সহ আরো দু - একজনের বাংলা ভাষা - সাহিত্যবিষয়ক রচনা সংকলনভুক্ত করা হয়েছে প্রাসঙ্গিকভাবেই। এছাড়াও সৈয়দ মুজতবা আলী, আব্দুল হক,আনিসুজ্জামান,বদরুদ্দীন উমর, আবুল ফজল, মহম্মদ এনামুল হক, শেখ হাসিনা, হাসান আজিজুল হক, আহমেদ শরীফ , অন্নদাশঙ্কর রায়, গোলাম মোস্তাফা, শঙ্খ ঘোষ, স্বপ্নময় চক্রবর্তী, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সেলিনা হোসেন, কান্তি বিশ্বাস, পবিত্র সরকার, হুমায়ুন আজাদ, আলাপন বন্দোপাধ্যায়, মুর্তজা বশির, নীতিশ বিশ্বাস ইত্যাদি এবং আরও অনেকের আনকোরা - অগ্রন্থিত প্রবন্ধগুলি এখানে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলা ভাষাভাষী নিখিলবিশ্বের সুধী পাঠকদের ভাষাপ্রেম চরিতার্থতায় বর্তমান গ্রন্থখানির মূল্য অপরিসীম।
রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য
By উৎপল ঝা
₹200
তার অবলম্বন, তার ঈশ্বর-রবীন্দ্রনাথ। পূর্ণতার কাছাকাছি কতদূর পৌঁছতে পারেন একজন মানুষ তার অমােঘ-উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রবীন্দ্রনাথ। একদিকে রবীন্দ্রনাথ অন্যদিকে বাকি ভুবন বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতির জগত। পেশার সূত্রেই মিলেছিল সৃজনশীল শিল্পী-সাহিত্যিকদের ঘনিষ্ঠভাবে জানবার। গড়ে উঠেছিল বই ও পত্র-পত্রিকার জগতের সঙ্গে এক নিবিড় সম্পর্ক। ' রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য ' বইয়ের দু-মলাটের মাঝে সেই সব প্রসঙ্গ, যা চার দশক ধরে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে। বিশেষজ্ঞদের বয়ান নয়, নেহাত সংবেদনশীল অনুভব। ভেসে যাওয়ারই কথা, তবু ধরে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা হয়তাে।
রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য
By উৎপল ঝা
₹200
তার অবলম্বন, তার ঈশ্বর-রবীন্দ্রনাথ। পূর্ণতার কাছাকাছি কতদূর পৌঁছতে পারেন একজন মানুষ তার অমােঘ-উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রবীন্দ্রনাথ। একদিকে রবীন্দ্রনাথ অন্যদিকে বাকি ভুবন বাংলা সাহিত্য সংস্কৃতির জগত। পেশার সূত্রেই মিলেছিল সৃজনশীল শিল্পী-সাহিত্যিকদের ঘনিষ্ঠভাবে জানবার। গড়ে উঠেছিল বই ও পত্র-পত্রিকার জগতের সঙ্গে এক নিবিড় সম্পর্ক। ' রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য ' বইয়ের দু-মলাটের মাঝে সেই সব প্রসঙ্গ, যা চার দশক ধরে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে। বিশেষজ্ঞদের বয়ান নয়, নেহাত সংবেদনশীল অনুভব। ভেসে যাওয়ারই কথা, তবু ধরে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা হয়তাে।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।