“মহুলবনীর সেংগেল” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
Publisher: একুশ শতক
₹500
” পঁচিশটি গল্প – ইন্দিরা দাশ ” পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pge01
” পঁচিশটি গল্প – ইন্দিরা দাশ ” পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস
By মাম্পি বৈদ্য
₹350
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে 'তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে' তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস
By মাম্পি বৈদ্য
₹350
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে 'তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে' তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
ঘুরে এলাম পাহাড় মরু সাগরের দেশ
₹200
ভ্রমণ নিয়ে আমার প্রথম বই 'লিড্সের ডায়েরি'। মাঝখানে বেশ কয়েকটি বছর পেরিয়ে এসে ' ঘুরে এলাম পাহাড় মরু সাগরের দেশ ' বইটি আমার ভ্রমণমূলক গ্রন্থ হিসেবে দ্বিতীয় প্রকাশ। কিশোরীবেলা থেকে আজ প্রবীণত্বের মধ্যগগনে পৌঁছে অনুভব করছি ভ্রমণের নেশা আমার অস্তিত্বে মিশে গিয়েছে। আমার ভালো লাগে লেখার ভিতর দিয়ে পাঠককে আমার সাথে আমার পাশে নিয়ে সর্বত্র ঘুরে বেড়াতে। বাংলার বহু প্রথিতযশা ভ্রমণ কাহিনি লেখকেরা আমার মধ্যে যে নেশার বীজ বপন করেছিলেন তার অবদানও কিছু কম নয়। আমার বারবার মনে হয়েছে আমি যা দেখেছি, যা অনুভব করেছি তা শুধু নিজে উপলব্ধি না করে যাঁরা বেড়াতে ভালোবাসেন তাঁদের মাঝেও যদি পৌঁছে দেওয়া যায়, এই ভাবনা থেকেই লেখার তাগিদ অনুভব করেছি। পুস্তিকাকারে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করে প্রকাশ করার থেকে আর ভালো কিই বা হতে পারতো।
ঘুরে এলাম পাহাড় মরু সাগরের দেশ
₹200
ভ্রমণ নিয়ে আমার প্রথম বই 'লিড্সের ডায়েরি'। মাঝখানে বেশ কয়েকটি বছর পেরিয়ে এসে ' ঘুরে এলাম পাহাড় মরু সাগরের দেশ ' বইটি আমার ভ্রমণমূলক গ্রন্থ হিসেবে দ্বিতীয় প্রকাশ। কিশোরীবেলা থেকে আজ প্রবীণত্বের মধ্যগগনে পৌঁছে অনুভব করছি ভ্রমণের নেশা আমার অস্তিত্বে মিশে গিয়েছে। আমার ভালো লাগে লেখার ভিতর দিয়ে পাঠককে আমার সাথে আমার পাশে নিয়ে সর্বত্র ঘুরে বেড়াতে। বাংলার বহু প্রথিতযশা ভ্রমণ কাহিনি লেখকেরা আমার মধ্যে যে নেশার বীজ বপন করেছিলেন তার অবদানও কিছু কম নয়। আমার বারবার মনে হয়েছে আমি যা দেখেছি, যা অনুভব করেছি তা শুধু নিজে উপলব্ধি না করে যাঁরা বেড়াতে ভালোবাসেন তাঁদের মাঝেও যদি পৌঁছে দেওয়া যায়, এই ভাবনা থেকেই লেখার তাগিদ অনুভব করেছি। পুস্তিকাকারে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করে প্রকাশ করার থেকে আর ভালো কিই বা হতে পারতো।
শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস ভাষা ও শৈলী
By মফিজ উদ্দিন
₹300
শ্যামল গঙ্গাপাধ্যায় ছিলেন একজন বাঙালি উপন্যাসিক এবং সম্পাদক। তিনি মোগল সম্রাট দারা শুকোহের জীবন অবলম্বনে শাহজাদা দারাসুকো উপন্যাসের জন্য ১৯৯৩ সালে সাহিত্য একাডেমি পুরষ্কার পেয়েছিলেন। লেখক মফিজ উদ্দিন, তাঁর কিছু পছন্দের উপন্যাস এখানে তুলে ধরেছেন।
শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস ভাষা ও শৈলী
By মফিজ উদ্দিন
₹300
শ্যামল গঙ্গাপাধ্যায় ছিলেন একজন বাঙালি উপন্যাসিক এবং সম্পাদক। তিনি মোগল সম্রাট দারা শুকোহের জীবন অবলম্বনে শাহজাদা দারাসুকো উপন্যাসের জন্য ১৯৯৩ সালে সাহিত্য একাডেমি পুরষ্কার পেয়েছিলেন। লেখক মফিজ উদ্দিন, তাঁর কিছু পছন্দের উপন্যাস এখানে তুলে ধরেছেন।
নকশিকথা
₹150
' নকশিকথা ' গল্প সংকলনটি লেখিকার দ্বিতীয় প্রয়াস। কুড়িটি ছোটো বড়ো গল্পের সমাহার। কখন হালকা চালে কখন গভীর কথনে লেখা হয়েছে মানুষের কথা। অতি কঠিন বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে অসহায় মানুষের আনন্দ বেদনা ও সামাজিক অবক্ষয়ের চিত্রটি যেমন স্পষ্ট তেমনই এই ক্ষয়িয়ু মূল্যবোধের কাঠামোতে মানুষের চিরদরদি ও মরমি মনটিকেই খুঁজেছেন যেন লেখিকা৷ ‘নকশিকথা’ অক্ষরের মালায় জীবনের জলছবিটির নকশা তোলার একটি সার্থক প্রয়াস। বিচিত্র স্বাদের গল্পগুলির ঘটনাবলি ও চরিত্রগুলি কাল্পনিক।
নকশিকথা
₹150
' নকশিকথা ' গল্প সংকলনটি লেখিকার দ্বিতীয় প্রয়াস। কুড়িটি ছোটো বড়ো গল্পের সমাহার। কখন হালকা চালে কখন গভীর কথনে লেখা হয়েছে মানুষের কথা। অতি কঠিন বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে অসহায় মানুষের আনন্দ বেদনা ও সামাজিক অবক্ষয়ের চিত্রটি যেমন স্পষ্ট তেমনই এই ক্ষয়িয়ু মূল্যবোধের কাঠামোতে মানুষের চিরদরদি ও মরমি মনটিকেই খুঁজেছেন যেন লেখিকা৷ ‘নকশিকথা’ অক্ষরের মালায় জীবনের জলছবিটির নকশা তোলার একটি সার্থক প্রয়াস। বিচিত্র স্বাদের গল্পগুলির ঘটনাবলি ও চরিত্রগুলি কাল্পনিক।
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...