“পালিয়ে যাওয়ার কৌশল” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
দ্বীপবাসিনী
₹100
উপন্যাসের সন্ধানে যাত্রা শুরু করে এক কথাকার পৌছে যান অজানা এক দ্বীপে, তারপর কী? তারপর কাহিনীর টানে, রহস্য উদ্মােচনে নাকি নিজেকে আবিষ্কারের নেশায় সামিল হবেন পাঠক ? টান টান উত্তেজনায় ভরা এক রহস্য উপন্যাস ' দ্বীপবাসিনী '
দ্বীপবাসিনী
₹100
উপন্যাসের সন্ধানে যাত্রা শুরু করে এক কথাকার পৌছে যান অজানা এক দ্বীপে, তারপর কী? তারপর কাহিনীর টানে, রহস্য উদ্মােচনে নাকি নিজেকে আবিষ্কারের নেশায় সামিল হবেন পাঠক ? টান টান উত্তেজনায় ভরা এক রহস্য উপন্যাস ' দ্বীপবাসিনী '
বিশ্বলোকের আহ্বানে
₹130
সমাজতান্ত্রিক শিবির বিলুপ্ত। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ। মার্কিন কর্তৃত্ব সমানে নতুন নতুন করে নানা দেশে যুদ্ধ ছড়াচ্ছে। বিমান ভৰ্ত্তি করে মার্কিন সৈন্য গিয়ে নামছে ইরাকে, নামছে আফগানিস্তানে। বুশ জমানার শেষে ক্ষীণ আশার আলাের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু নতুন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এসে আফগানিস্তানে পাঠানাে সৈন্য সংখ্যা আরাে বাড়িয়ে দিয়েছেন। সৈন্য যাচ্ছে মধ্য প্রাচ্যে। আমাদের বিশ্বনারী সংঘও আর আগের অবস্থায় স্বভাবতঃই নেই। বিকেন্দ্রীভূত হয়ে বিভিন্ন মহাদেশে স্থানীয় দপ্তরে বসে কাজ চালানাে হচ্ছে।
নিজ নিজ দেশে মেয়েদের হাজারাে রকম সমস্যা রয়েছে। বিভিন্ন দেশের নারী সংগঠনগুলি এখন সেইসব সমস্যার সমাধানে নিয়মিত ব্যস্ত। আমাদের দেশে মেয়েদের সমস্যা নানাবিধ। অশিক্ষা, কুসংস্কার, লাঞ্ছনা, সন্ত্রাস ও শােষণের অন্যায় ও অবিচারের শিকার আমাদের নারীসমাজ। সমাজের অর্ধেক যদি পিছিয়ে থাকে, তবে সে সমাজ এগােবে কেমন করে? কেমন করে উন্নত হবে সেই দেশ? আমাদের সকলের চেতনা এবং সমবেত প্রচেষ্টায় মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে কি একটুও এগিয়ে আসতে পারি না। ' বিশ্বলোকের আহ্বানে ' গ্রন্থে লেখিকা মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার ডাক দিয়েছেন।
বিশ্বলোকের আহ্বানে
₹130
সমাজতান্ত্রিক শিবির বিলুপ্ত। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ। মার্কিন কর্তৃত্ব সমানে নতুন নতুন করে নানা দেশে যুদ্ধ ছড়াচ্ছে। বিমান ভৰ্ত্তি করে মার্কিন সৈন্য গিয়ে নামছে ইরাকে, নামছে আফগানিস্তানে। বুশ জমানার শেষে ক্ষীণ আশার আলাের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু নতুন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এসে আফগানিস্তানে পাঠানাে সৈন্য সংখ্যা আরাে বাড়িয়ে দিয়েছেন। সৈন্য যাচ্ছে মধ্য প্রাচ্যে। আমাদের বিশ্বনারী সংঘও আর আগের অবস্থায় স্বভাবতঃই নেই। বিকেন্দ্রীভূত হয়ে বিভিন্ন মহাদেশে স্থানীয় দপ্তরে বসে কাজ চালানাে হচ্ছে।
নিজ নিজ দেশে মেয়েদের হাজারাে রকম সমস্যা রয়েছে। বিভিন্ন দেশের নারী সংগঠনগুলি এখন সেইসব সমস্যার সমাধানে নিয়মিত ব্যস্ত। আমাদের দেশে মেয়েদের সমস্যা নানাবিধ। অশিক্ষা, কুসংস্কার, লাঞ্ছনা, সন্ত্রাস ও শােষণের অন্যায় ও অবিচারের শিকার আমাদের নারীসমাজ। সমাজের অর্ধেক যদি পিছিয়ে থাকে, তবে সে সমাজ এগােবে কেমন করে? কেমন করে উন্নত হবে সেই দেশ? আমাদের সকলের চেতনা এবং সমবেত প্রচেষ্টায় মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে কি একটুও এগিয়ে আসতে পারি না। ' বিশ্বলোকের আহ্বানে ' গ্রন্থে লেখিকা মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার ডাক দিয়েছেন।
গাঁ শহর বিভুঁই : দিল্লি ও কাবুল
₹200
লেখক তাঁর কর্মজীবনের সতের বৎসর (১৯৯০-১৯৭৭) প্ল্যানিং কমিশনে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীন ভারতের এই সময়টি সামরিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক প্রভৃতি দৃষ্টিকোণ থেকে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একদিকে চীনের ও পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, অন্যদিকে সবুজ বিপ্লবসহ অনেক উন্নতি মূলক পরিকল্পনা। লেখক সুনিপুণ ভাবে এই সমস্ত ঘটনা এবং দিল্লির তখনকার জীবনধারা, সরকারী সংস্থার আভ্যন্তরীণ সমস্যা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। ১৯৭৭ থেকে ১৯৮০ রাষ্ট্রসংঘের উপদেষ্টারূপে লেখক আফগানিস্তানের কাবুল শহরে ছিলেন। রাষ্ট্রবিপ্লব ও সংঘাতের প্রত্যক্ষদর্শীরূপে লেখক নানা সমস্যা জর্জরিত ও বিধ্বস্ত আফগানিস্তানের বাস্তব আলেখ্য ও একটি নির্ভরযোগ্য ইতিহাস উপহার দিয়েছেন। " গাঁ শহর বিভুঁই : দিল্লি ও কাবুল " বাংলা ভাষায় এক অনন্য গ্রন্থ।
গাঁ শহর বিভুঁই : দিল্লি ও কাবুল
₹200
লেখক তাঁর কর্মজীবনের সতের বৎসর (১৯৯০-১৯৭৭) প্ল্যানিং কমিশনে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীন ভারতের এই সময়টি সামরিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক প্রভৃতি দৃষ্টিকোণ থেকে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একদিকে চীনের ও পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, অন্যদিকে সবুজ বিপ্লবসহ অনেক উন্নতি মূলক পরিকল্পনা। লেখক সুনিপুণ ভাবে এই সমস্ত ঘটনা এবং দিল্লির তখনকার জীবনধারা, সরকারী সংস্থার আভ্যন্তরীণ সমস্যা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। ১৯৭৭ থেকে ১৯৮০ রাষ্ট্রসংঘের উপদেষ্টারূপে লেখক আফগানিস্তানের কাবুল শহরে ছিলেন। রাষ্ট্রবিপ্লব ও সংঘাতের প্রত্যক্ষদর্শীরূপে লেখক নানা সমস্যা জর্জরিত ও বিধ্বস্ত আফগানিস্তানের বাস্তব আলেখ্য ও একটি নির্ভরযোগ্য ইতিহাস উপহার দিয়েছেন। " গাঁ শহর বিভুঁই : দিল্লি ও কাবুল " বাংলা ভাষায় এক অনন্য গ্রন্থ।
গাঁ শহর বিভুঁই ( প্রথম পর্ব )
₹200
গ্রামের পাঠশালায় শিক্ষা শুরু করে আমার ইংরেজী স্কুলে পড়ার মাঝে দেশভাগের মূল্যে ভারতবর্ষ বৃটিশশাসনের শৃঙ্খলমুক্ত হল, কিন্তু স্বাধীনতার ঐ স্বরূপ কেউ পূর্বে ভাবতে পারেনি। পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পূর্ববাংলার নগর ও গ্রাম থেকে প্রথমে শিক্ষানির্ভর ও নেতৃস্থানীয় শ্রেণী এবং অচিরেই অন্যেরাও বিপুল সংখ্যায় জন্মভূমি ছেড়ে ভারতে রাষ্ট্র শরণার্থী হল। তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ না করে আমার দ্বিধাগ্রস্ত পিতামাতা আরও এক যুগ গ্রামে থেকে যান। তারপর প্রেসিডেন্সি কলেজে ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যাবিজ্ঞান শিক্ষান্তে ১৯৫৭ সালে কলিকাতায় কর্মজীবন আরম্ভ করি। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত কয়েকবার গ্রামে গিয়েছি ও সুপ্রাচীন ঐতিহ্যময় বিক্রমপুরের গ্রামগুলির দ্রুত বর্ধমান শ্রীহীনতা প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৫৯ সালে বিপুল অনিশ্চয়তার ঝুঁকি নিয়েও পরিবারের সবাইকে কলিকাতায় নিয়ে আসি ও গ্রামের সাথে সংযােগ সম্পূর্ণ ছিন্ন হয়।
দেশবিভাগােক্তর কালে পূর্ববাংলার বিপুল সংখ্যক শরণার্থীর ভারে ও মানুষের তৈরি কৃত্রিম সীমানার ফলে প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক বিস্তীর্ণ পশ্চাদভূমি হারিয়ে কলিকাতা পূর্বতন শিল্প বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক প্রাধান্য হারাতে শুরু করে। কলিকাতার সীমিত ও সংকুচিত সুযােগ ও কর্মক্ষেত্রে ভীড় না বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নিয়ে বাংলার বাইরে বৃহত্তর ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দৃঢ়সংকল্প হই। ১৯৬০ সালে প্রথমে দেরাদুনে ফরেষ্ট রিসার্চ ইনস্টিটুটে কয়েক মাস কাজ করে দিল্লীতে প্ল্যানিং কমিশনে যােগ দেই। পরিকল্পনাভুক্ত বিভিন্ন কার্যক্রম, যেমন ক্ষুদ্র সেচ, গ্রামীণ বৈদ্যুতীকরণ প্রভৃতির মূল্যায়নের জন্য সর্বভারতীয় সমীক্ষা ও তথ্য বিশ্লষেণের অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হই।
সেই সময় লেখকের গ্রাম, শহর নিয়ে অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে ' গাঁ শহর বিভুঁই ' গ্রন্থটিতে। পাঠকরা ওই সময়কালের গ্রাম শহরের একটি পরিষ্কার চিত্র অবধাবন করতে পারবেন।
গাঁ শহর বিভুঁই ( প্রথম পর্ব )
₹200
গ্রামের পাঠশালায় শিক্ষা শুরু করে আমার ইংরেজী স্কুলে পড়ার মাঝে দেশভাগের মূল্যে ভারতবর্ষ বৃটিশশাসনের শৃঙ্খলমুক্ত হল, কিন্তু স্বাধীনতার ঐ স্বরূপ কেউ পূর্বে ভাবতে পারেনি। পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পূর্ববাংলার নগর ও গ্রাম থেকে প্রথমে শিক্ষানির্ভর ও নেতৃস্থানীয় শ্রেণী এবং অচিরেই অন্যেরাও বিপুল সংখ্যায় জন্মভূমি ছেড়ে ভারতে রাষ্ট্র শরণার্থী হল। তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ না করে আমার দ্বিধাগ্রস্ত পিতামাতা আরও এক যুগ গ্রামে থেকে যান। তারপর প্রেসিডেন্সি কলেজে ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যাবিজ্ঞান শিক্ষান্তে ১৯৫৭ সালে কলিকাতায় কর্মজীবন আরম্ভ করি। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত কয়েকবার গ্রামে গিয়েছি ও সুপ্রাচীন ঐতিহ্যময় বিক্রমপুরের গ্রামগুলির দ্রুত বর্ধমান শ্রীহীনতা প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৫৯ সালে বিপুল অনিশ্চয়তার ঝুঁকি নিয়েও পরিবারের সবাইকে কলিকাতায় নিয়ে আসি ও গ্রামের সাথে সংযােগ সম্পূর্ণ ছিন্ন হয়।
দেশবিভাগােক্তর কালে পূর্ববাংলার বিপুল সংখ্যক শরণার্থীর ভারে ও মানুষের তৈরি কৃত্রিম সীমানার ফলে প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক বিস্তীর্ণ পশ্চাদভূমি হারিয়ে কলিকাতা পূর্বতন শিল্প বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক প্রাধান্য হারাতে শুরু করে। কলিকাতার সীমিত ও সংকুচিত সুযােগ ও কর্মক্ষেত্রে ভীড় না বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নিয়ে বাংলার বাইরে বৃহত্তর ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দৃঢ়সংকল্প হই। ১৯৬০ সালে প্রথমে দেরাদুনে ফরেষ্ট রিসার্চ ইনস্টিটুটে কয়েক মাস কাজ করে দিল্লীতে প্ল্যানিং কমিশনে যােগ দেই। পরিকল্পনাভুক্ত বিভিন্ন কার্যক্রম, যেমন ক্ষুদ্র সেচ, গ্রামীণ বৈদ্যুতীকরণ প্রভৃতির মূল্যায়নের জন্য সর্বভারতীয় সমীক্ষা ও তথ্য বিশ্লষেণের অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হই।
সেই সময় লেখকের গ্রাম, শহর নিয়ে অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে ' গাঁ শহর বিভুঁই ' গ্রন্থটিতে। পাঠকরা ওই সময়কালের গ্রাম শহরের একটি পরিষ্কার চিত্র অবধাবন করতে পারবেন।
মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক
₹200
"মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক" পুস্তকের পাঁচটি নাটকের প্রথম নাটক ইঁদুর মানুষ বিশ্বাস-এ সুরিয়ালিজমের ধারাকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন শহরে, কলকাতায় মুম্বাইতে, চেন্নাই-এ, নাগপুরে, দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েতে নক হয়ে খ্যাতি অর্জন করেছে নাটকটি। কিন্তু এই সংকলনের সেনাপতি হল বাংলা কাব্য-সাহিত্যের নক্ষত্র, বর্তমান মুখের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী রচিত নাট্যরূপ দেওয়া "মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়"।
মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক
₹200
"মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক" পুস্তকের পাঁচটি নাটকের প্রথম নাটক ইঁদুর মানুষ বিশ্বাস-এ সুরিয়ালিজমের ধারাকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন শহরে, কলকাতায় মুম্বাইতে, চেন্নাই-এ, নাগপুরে, দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েতে নক হয়ে খ্যাতি অর্জন করেছে নাটকটি। কিন্তু এই সংকলনের সেনাপতি হল বাংলা কাব্য-সাহিত্যের নক্ষত্র, বর্তমান মুখের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী রচিত নাট্যরূপ দেওয়া "মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়"।