“অস্ট্রিয়ার রূপকথা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
নির্বাচিত প্রেমের গল্প
₹300
পৃথিবীব্যাপী নানা সংঘাত, হানাহানি, বিশৃঙ্খলার মধ্যেও নরনারীর মনে প্রেমের আবেদনে বিন্দুমাত্র ভাটা নেই। নারীর চোখের ভাষা যেমন পুরুষ খোঁজে, পুরুষের চোখের ভাষাও খোঁজে নারী। নরনারীর এই অনিবার্য অনুসন্ধানের অনুভূতিই কবির কলমে রচিত হয় কবিতা, লেখকের কলমে রচিত হয় গল্প-উপন্যাস। ঈশ্বরের দুই সৃষ্টির পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়েই রচিত হয় মানবজীবনের ইতিহাস। পৃথিবীর এক প্রান্তের মানুষদের সঙ্গে অন্য প্রান্তের মানুষদের যােগাযােগের অন্যতম সূত্রও প্রেম। মানবমনে প্রেম আছে বলেই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা আজও সুন্দর। সেই সুন্দরকে সুন্দরতর করে তােলে প্রেমের গল্প, প্রেমের কবিতা। প্রেমের গল্পের পাঠকের জন্য ' নির্বাচিত প্রেমের গল্প ' গ্রন্থটি একটি গ্রহণযোগ্য সংকলন।
নির্বাচিত প্রেমের গল্প
₹300
পৃথিবীব্যাপী নানা সংঘাত, হানাহানি, বিশৃঙ্খলার মধ্যেও নরনারীর মনে প্রেমের আবেদনে বিন্দুমাত্র ভাটা নেই। নারীর চোখের ভাষা যেমন পুরুষ খোঁজে, পুরুষের চোখের ভাষাও খোঁজে নারী। নরনারীর এই অনিবার্য অনুসন্ধানের অনুভূতিই কবির কলমে রচিত হয় কবিতা, লেখকের কলমে রচিত হয় গল্প-উপন্যাস। ঈশ্বরের দুই সৃষ্টির পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়েই রচিত হয় মানবজীবনের ইতিহাস। পৃথিবীর এক প্রান্তের মানুষদের সঙ্গে অন্য প্রান্তের মানুষদের যােগাযােগের অন্যতম সূত্রও প্রেম। মানবমনে প্রেম আছে বলেই পৃথিবীতে বেঁচে থাকা আজও সুন্দর। সেই সুন্দরকে সুন্দরতর করে তােলে প্রেমের গল্প, প্রেমের কবিতা। প্রেমের গল্পের পাঠকের জন্য ' নির্বাচিত প্রেমের গল্প ' গ্রন্থটি একটি গ্রহণযোগ্য সংকলন।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
পিরামিড : দেশে দেশে
By সমীর রক্ষিত
₹150
বেশির ভাগ মানুষের ধারণা পিরামিড একমাত্র মিশরেই তৈরি হয়েছিল। কিন্তু একথা সত্যি নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পিরামিড তৈরি হয়েছিল তবে মিশরের পিরামিডের আকার, উচ্চতা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে প্রাচীনও অবশ্যই। এখানকার পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য এক রকম ফারাও বা সম্রাটদের সমাধি হিসেবে। আর পাথর দিয়ে যেহেতু তৈরি হয়েছিল ফলে মিশরের পিরামিড অতি প্রাচীনকাল থেকে বহুদিন ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীর অন্য দেশেও যেমন, মেসোপটেমিয়ায় এবং দক্ষিণ আমেরিকায়ও পিরামিড তৈরি হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার পিরামিড ‘জিগুরাত’ নামে পরিচিত।
পিরামিড : দেশে দেশে
By সমীর রক্ষিত
₹150
বেশির ভাগ মানুষের ধারণা পিরামিড একমাত্র মিশরেই তৈরি হয়েছিল। কিন্তু একথা সত্যি নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পিরামিড তৈরি হয়েছিল তবে মিশরের পিরামিডের আকার, উচ্চতা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে প্রাচীনও অবশ্যই। এখানকার পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য এক রকম ফারাও বা সম্রাটদের সমাধি হিসেবে। আর পাথর দিয়ে যেহেতু তৈরি হয়েছিল ফলে মিশরের পিরামিড অতি প্রাচীনকাল থেকে বহুদিন ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীর অন্য দেশেও যেমন, মেসোপটেমিয়ায় এবং দক্ষিণ আমেরিকায়ও পিরামিড তৈরি হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার পিরামিড ‘জিগুরাত’ নামে পরিচিত।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও কলকাতার কবিতা
₹150
ধর্ম নয়, সংস্কৃতি ও ভাষার বন্ধন বিশ্বের তেত্রিশ কোটি বাঙালির জাতীয়তাবাদকে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌছে দিয়েছে। ভাষাভিত্তিক বাংলাদেশের বাঙালি জাতিসত্তা বুঝিয়ে দিয়েছে অভিন্ন সম্প্রীতির সংস্কৃতির শেকড় বাংলার মাটিতে প্রােথিত হলে ধর্মের অপব্যবহার তাকে কোনােদিনও উন্মুল করতে পারে না। এই বিবেচনায় -ই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালের কলকাতার সাধারণ মানুষ, লেখক, শিল্পী, বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা হৃৎকমলের টানে প্রায় এক কোটি উদ্বাস্তু বাঙালিকে আশ্রয় দিয়েছেন। পশ্চিমবাংলার বুদ্ধিজীবীরা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করে পাক-সেনাদের বর্বরােচিত আক্রমণকে পরাভূত করার জন্য সংস্কৃতিকে হাতিয়ার করেছেন। শিল্প মাধ্যমের সব দিগন্তই তখন আগুন ঝরার বর্ণমালা। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত কলকাতার প্রতিনিধিস্থানীয় কবি ও অ-প্রধান কবিদের কলম থেকে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের প্রতি সহমর্মিতাজ্ঞাপন, মাতৃভূমির স্মৃতি, পাক-বাহিনীর প্রতি তীব্র ধিক্কার, ঘৃণা এবং প্রতিবাদ, প্রতিরােধের যে স্ফুলিঙ্গ একদিন কাব্যিক ব্যাঞ্জনায় এবং কঠিনে-কোমলে, শ্লেষে আটপৌড়ে শব্দের ধনুর্বাণ হয়ে কবিতার শরীর নির্মাণ করেছিল, সাংস্কৃতিক হাতিয়ার হিসেবে এই কবিতা দুইবাংলার বাঙালিকে জাগ্রত করেছিল, উজ্জীবিত করেছিল, তারই একটি সুনির্বাচিত ঐতিহাসিক দলিল এই রাজনৈতিক কাব্য-সংকলন ' বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও কলকাতার কবিতা '। এই কবিতাগুলাে একটি বিশেষ সময় ও ক্রান্তিকালকে অন্বীত করেছে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও কলকাতার কবিতা
₹150
ধর্ম নয়, সংস্কৃতি ও ভাষার বন্ধন বিশ্বের তেত্রিশ কোটি বাঙালির জাতীয়তাবাদকে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌছে দিয়েছে। ভাষাভিত্তিক বাংলাদেশের বাঙালি জাতিসত্তা বুঝিয়ে দিয়েছে অভিন্ন সম্প্রীতির সংস্কৃতির শেকড় বাংলার মাটিতে প্রােথিত হলে ধর্মের অপব্যবহার তাকে কোনােদিনও উন্মুল করতে পারে না। এই বিবেচনায় -ই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালের কলকাতার সাধারণ মানুষ, লেখক, শিল্পী, বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা হৃৎকমলের টানে প্রায় এক কোটি উদ্বাস্তু বাঙালিকে আশ্রয় দিয়েছেন। পশ্চিমবাংলার বুদ্ধিজীবীরা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করে পাক-সেনাদের বর্বরােচিত আক্রমণকে পরাভূত করার জন্য সংস্কৃতিকে হাতিয়ার করেছেন। শিল্প মাধ্যমের সব দিগন্তই তখন আগুন ঝরার বর্ণমালা। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত কলকাতার প্রতিনিধিস্থানীয় কবি ও অ-প্রধান কবিদের কলম থেকে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের প্রতি সহমর্মিতাজ্ঞাপন, মাতৃভূমির স্মৃতি, পাক-বাহিনীর প্রতি তীব্র ধিক্কার, ঘৃণা এবং প্রতিবাদ, প্রতিরােধের যে স্ফুলিঙ্গ একদিন কাব্যিক ব্যাঞ্জনায় এবং কঠিনে-কোমলে, শ্লেষে আটপৌড়ে শব্দের ধনুর্বাণ হয়ে কবিতার শরীর নির্মাণ করেছিল, সাংস্কৃতিক হাতিয়ার হিসেবে এই কবিতা দুইবাংলার বাঙালিকে জাগ্রত করেছিল, উজ্জীবিত করেছিল, তারই একটি সুনির্বাচিত ঐতিহাসিক দলিল এই রাজনৈতিক কাব্য-সংকলন ' বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও কলকাতার কবিতা '। এই কবিতাগুলাে একটি বিশেষ সময় ও ক্রান্তিকালকে অন্বীত করেছে।