Discount applied: Discount 20%
“গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
শব্দেরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে
Publisher: একুশ শতক
₹100
“শব্দেরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে” কবি সুনন্দ অধিকারী ষষ্ঠ কাব্যগ্ৰন্থ। আশা করা যায় এই গ্ৰন্থটিও পূর্বের মতোই পাঠক সমাদৃত হবে। এখানে কবির ব্যক্তিগত যাপন অভিজ্ঞতা অত্যন্ত মর্মস্পর্শী ভাবে কাব্যাকারে প্রকাশিত হয়েছে যেমন। অন্যদিকে আবার ফুটে উঠেছে বর্তমান সময়ের চালচিত্র। বেশ কিছু কবিতায় স্পষ্ট সুররিয়ালিজমের ছোঁয়া।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-sgpa01
“শব্দেরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে” কবি সুনন্দ অধিকারী ষষ্ঠ কাব্যগ্ৰন্থ। আশা করা যায় এই গ্ৰন্থটিও পূর্বের মতোই পাঠক সমাদৃত হবে। এখানে কবির ব্যক্তিগত যাপন অভিজ্ঞতা অত্যন্ত মর্মস্পর্শী ভাবে কাব্যাকারে প্রকাশিত হয়েছে যেমন। অন্যদিকে আবার ফুটে উঠেছে বর্তমান সময়ের চালচিত্র। বেশ কিছু কবিতায় স্পষ্ট সুররিয়ালিজমের ছোঁয়া।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক
₹400
সমীর রক্ষিত, পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী যুবক ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে এলেন কলকাতায়। ইঞ্জিনিয়ার হলেন ঠিকই, কিন্তু মনের মধ্যে লালন করেছিলেন লেখক হবার সংকল্প। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৮-তে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যচর্চা। গল্প, উপন্যাস প্রধানতঃ, সঙ্গে প্রবন্ধ, আত্মপর্যালােচনা, কবিতা, ভ্রমণ-সাহিত্য, ছােটোদের জন্য লেখা। কর্মজীবনে ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক। দীর্ঘ লেখক-জীবনে মতাদর্শগত প্রশ্নের সামনে নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেননি কখনও। সমাজ, ইতিহাস, মনস্তত্ত্ব, আধুনিক বিশ্ববীক্ষা এবং নিজস্ব শিল্পশৈলী-তাঁর সৃষ্টিতে এই সবেরই উজ্জ্বল উদ্ভাস। বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই সময় পর্যন্ত বাংলা কথাসাহিত্যের একটি স্বাক্ষর অন্যতম প্রতিনিধি সমীর রক্ষিতকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ' সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক ' সংকলনে পাবেন অনেক ভাবনার উপাদান।
সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক
₹400
সমীর রক্ষিত, পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী যুবক ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে এলেন কলকাতায়। ইঞ্জিনিয়ার হলেন ঠিকই, কিন্তু মনের মধ্যে লালন করেছিলেন লেখক হবার সংকল্প। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৮-তে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যচর্চা। গল্প, উপন্যাস প্রধানতঃ, সঙ্গে প্রবন্ধ, আত্মপর্যালােচনা, কবিতা, ভ্রমণ-সাহিত্য, ছােটোদের জন্য লেখা। কর্মজীবনে ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক। দীর্ঘ লেখক-জীবনে মতাদর্শগত প্রশ্নের সামনে নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেননি কখনও। সমাজ, ইতিহাস, মনস্তত্ত্ব, আধুনিক বিশ্ববীক্ষা এবং নিজস্ব শিল্পশৈলী-তাঁর সৃষ্টিতে এই সবেরই উজ্জ্বল উদ্ভাস। বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই সময় পর্যন্ত বাংলা কথাসাহিত্যের একটি স্বাক্ষর অন্যতম প্রতিনিধি সমীর রক্ষিতকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ' সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক ' সংকলনে পাবেন অনেক ভাবনার উপাদান।
বাঙালির সৃষ্টি ও মনন : কালে কালান্তরে
₹300
বহমান সময়ের বিচিত্র স্বর ও অন্তঃস্বর খচিত বাংলা সাহিত্য পর্বে - পর্বান্তরে কীভাবে রূপান্তরিত হয়েছে, এ সময়ের অগ্রণী তত্ত্ববিদ ও ভাষ্যকার তপোধীর ভট্টাচার্য ' বাঙালির সৃষ্টি ও মনন : কালে কালান্তরে ' গ্রন্থের বিভিন্ন প্রতিবেদনে তার মনােজ ভাষ্য উপস্থাপিত করেছেন।
চর্যাপদে বাঙালি চৈতন্যে যে বহুমাত্রিক মন্থনের সূত্রপাত হয়েছিল, তার অভিঘাত নানা পরিসরে বিস্তৃত হলাে ক্রমশ। মধ্যযুগে বাঙালির বিশ্ববীক্ষা শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক বৃত্তে সীমিত ছিল না; লােকায়ত জীবনচর্যার সঙ্গে সংশ্লেষণ অব্যাহত ছিল আগাগােড়া। রুদ্ধতা ও মুক্তি-এষণার দ্বিবাচনিকতায় পথ থেকে পথান্তরে এগিয়ে গেছে বাঙালির মনন ও সৃষ্টি। প্রাক-আধুনিক যুগ থেকে আধুনিক কালে বহমান চৈতন্যে কীভাবে বিধৃত হয়েছে ছেদ ও ধারাবাহিকতার দ্বিরালাপ, সেই সমাজ-সত্যের উন্মােচন লেখকের অন্বিষ্ট। শ্রদ্ধাশীল অনুসন্ধিৎসার সঙ্গে সম্পৃক্ত যৌক্তিক জিজ্ঞাসা প্রতিটি বয়ানের মূল সঞ্চালক।
বাঙালির সৃষ্টি ও মনন : কালে কালান্তরে
₹300
বহমান সময়ের বিচিত্র স্বর ও অন্তঃস্বর খচিত বাংলা সাহিত্য পর্বে - পর্বান্তরে কীভাবে রূপান্তরিত হয়েছে, এ সময়ের অগ্রণী তত্ত্ববিদ ও ভাষ্যকার তপোধীর ভট্টাচার্য ' বাঙালির সৃষ্টি ও মনন : কালে কালান্তরে ' গ্রন্থের বিভিন্ন প্রতিবেদনে তার মনােজ ভাষ্য উপস্থাপিত করেছেন।
চর্যাপদে বাঙালি চৈতন্যে যে বহুমাত্রিক মন্থনের সূত্রপাত হয়েছিল, তার অভিঘাত নানা পরিসরে বিস্তৃত হলাে ক্রমশ। মধ্যযুগে বাঙালির বিশ্ববীক্ষা শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক বৃত্তে সীমিত ছিল না; লােকায়ত জীবনচর্যার সঙ্গে সংশ্লেষণ অব্যাহত ছিল আগাগােড়া। রুদ্ধতা ও মুক্তি-এষণার দ্বিবাচনিকতায় পথ থেকে পথান্তরে এগিয়ে গেছে বাঙালির মনন ও সৃষ্টি। প্রাক-আধুনিক যুগ থেকে আধুনিক কালে বহমান চৈতন্যে কীভাবে বিধৃত হয়েছে ছেদ ও ধারাবাহিকতার দ্বিরালাপ, সেই সমাজ-সত্যের উন্মােচন লেখকের অন্বিষ্ট। শ্রদ্ধাশীল অনুসন্ধিৎসার সঙ্গে সম্পৃক্ত যৌক্তিক জিজ্ঞাসা প্রতিটি বয়ানের মূল সঞ্চালক।
কাটা ঘুড়ির রঙ
By নলিনী বেরা
₹250
বাঙলা কথাসাহিত্যের অগ্রণী কথাকার নলিনী বেরা এক স্বতন্ত্র বিষয় ও লিখনশৈলীর অধিকারী। তার কলমে রূপ পায় লোকায়ত মানুষ, লোকজীবন, সর্বোপরি গ্রামীণ মানুষের ভাষা। কাটা ঘুড়ির রং’ তার ব্যতিক্রম নয়৷ ‘কাটা ঘুড়ির রঙ’, ‘ইরিনা এবং সুধন্যরা’ ও ‘নাকফুল’ – তিন-তিনটি উপন্যাসের অনবদ্য সংকলন ‘কাটা ঘুড়ির রঙ’। গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরার মতো উপন্যাসে মাঝে মাঝে এসে পড়ে কলকাতাও। তখন কলকাতা আদতে আর কলকাতা থাকে না, হয়ে যায় লোকায়ত কলকাতা। কী শহর কী গ্রামের লোকায়ত বাস্তব জীবনে অন্তঃসলিলা ফল্গুধারার মতোই অবাস্তবিক চিন্তা ও ঘটনার মুহুর্মুহু যে প্রতিফলন ঘটে চলে, যা কী না শিল্পীর ছবিতে ফোটে বিমূর্ত হয়ে, কবির কলমে হয়ে ওঠে ‘সুররিয়ালিজম’-এর দ্যোতক, ঔপন্যাসিকের কলমে তাই যেন ‘ইলিউসন অ্যাণ্ড রিয়ালিটি'-র রূপক। ‘কাটা ঘুড়ির রঙ'-এ সেই রাঙা-ভাঙা-বিমূর্ততারই রঙ খেলা।
কাটা ঘুড়ির রঙ
By নলিনী বেরা
₹250
বাঙলা কথাসাহিত্যের অগ্রণী কথাকার নলিনী বেরা এক স্বতন্ত্র বিষয় ও লিখনশৈলীর অধিকারী। তার কলমে রূপ পায় লোকায়ত মানুষ, লোকজীবন, সর্বোপরি গ্রামীণ মানুষের ভাষা। কাটা ঘুড়ির রং’ তার ব্যতিক্রম নয়৷ ‘কাটা ঘুড়ির রঙ’, ‘ইরিনা এবং সুধন্যরা’ ও ‘নাকফুল’ – তিন-তিনটি উপন্যাসের অনবদ্য সংকলন ‘কাটা ঘুড়ির রঙ’। গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরার মতো উপন্যাসে মাঝে মাঝে এসে পড়ে কলকাতাও। তখন কলকাতা আদতে আর কলকাতা থাকে না, হয়ে যায় লোকায়ত কলকাতা। কী শহর কী গ্রামের লোকায়ত বাস্তব জীবনে অন্তঃসলিলা ফল্গুধারার মতোই অবাস্তবিক চিন্তা ও ঘটনার মুহুর্মুহু যে প্রতিফলন ঘটে চলে, যা কী না শিল্পীর ছবিতে ফোটে বিমূর্ত হয়ে, কবির কলমে হয়ে ওঠে ‘সুররিয়ালিজম’-এর দ্যোতক, ঔপন্যাসিকের কলমে তাই যেন ‘ইলিউসন অ্যাণ্ড রিয়ালিটি'-র রূপক। ‘কাটা ঘুড়ির রঙ'-এ সেই রাঙা-ভাঙা-বিমূর্ততারই রঙ খেলা।
মুসলমানমঙ্গল
₹300
দ্বিভাজিত হয়নি বাঙালির মন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় বিভাজন আর বণিক পুঁজির ষড়যন্ত্র আমাদের মানব যোগাযোগের মধ্যে অবিরল বুনতে চায় দৃশ্য - অদৃশ্য কাঁটাতারের ব্যবধান। পৃথিবীর সকল অংশে বসবাসকারী বাঙালি পারছে না নিজেদের মধ্যে বাধাহীন চিন্তার বিনিময় এবং সমন্বয় ঘটাতে। তারপরেও বাঙালি তো হার স্বীকার করে না। সেই হার না মানা মানসিকতার উদাহরণ সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিদিন। সমকালীন বাঙালি মুসলমান সমাজ ও মননকে ইসলামের ইতিহাস, ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের মধ্যে প্রক্ষিপ্ত করে লিখিত হয়েছে ‘মুসলমানমঙ্গল’।
মুসলমানমঙ্গল
₹300
দ্বিভাজিত হয়নি বাঙালির মন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় বিভাজন আর বণিক পুঁজির ষড়যন্ত্র আমাদের মানব যোগাযোগের মধ্যে অবিরল বুনতে চায় দৃশ্য - অদৃশ্য কাঁটাতারের ব্যবধান। পৃথিবীর সকল অংশে বসবাসকারী বাঙালি পারছে না নিজেদের মধ্যে বাধাহীন চিন্তার বিনিময় এবং সমন্বয় ঘটাতে। তারপরেও বাঙালি তো হার স্বীকার করে না। সেই হার না মানা মানসিকতার উদাহরণ সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিদিন। সমকালীন বাঙালি মুসলমান সমাজ ও মননকে ইসলামের ইতিহাস, ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের মধ্যে প্রক্ষিপ্ত করে লিখিত হয়েছে ‘মুসলমানমঙ্গল’।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।