“সত্তরের রাজনৈতিক উপন্যাস” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
স্তব্ধতার গান শোনো
By শঙ্কর বসু
Publisher: একুশ শতক
₹200
পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক শঙ্কর বসুর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্তব্ধতার গান শোনো”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - stobdhotar gan shono 001
পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক শঙ্কর বসুর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্তব্ধতার গান শোনো”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথ ও বিজ্ঞান
₹100
রবীন্দ্র সাহিত্যে বিজ্ঞানের অনুপ্রবেশ অবলম্বনে লেখা ' রবীন্দ্রনাথ ও বিজ্ঞান ' গ্রন্থটি। গ্রন্থটির প্রথম শ্রোতারা হলেন জ্ঞান ও বিজ্ঞান মাসিক-পত্রিকার সম্পাদক গােপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, জ্ঞানী ও বিজ্ঞানী সুধাংশুপ্রকাশ চৌধুরী এবং রবীন্দ্রজ্ঞানী এবং একাধারে সেন ও সেনসর পুলিনবিহারী সেন। রবীন্দ্রসাহিত্য এবং বিজ্ঞান এর পাঠকেরা সমান ভাবে গ্রন্থটির আকর্ষণ অনুভব করবে।
রবীন্দ্রনাথ ও বিজ্ঞান
₹100
রবীন্দ্র সাহিত্যে বিজ্ঞানের অনুপ্রবেশ অবলম্বনে লেখা ' রবীন্দ্রনাথ ও বিজ্ঞান ' গ্রন্থটি। গ্রন্থটির প্রথম শ্রোতারা হলেন জ্ঞান ও বিজ্ঞান মাসিক-পত্রিকার সম্পাদক গােপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, জ্ঞানী ও বিজ্ঞানী সুধাংশুপ্রকাশ চৌধুরী এবং রবীন্দ্রজ্ঞানী এবং একাধারে সেন ও সেনসর পুলিনবিহারী সেন। রবীন্দ্রসাহিত্য এবং বিজ্ঞান এর পাঠকেরা সমান ভাবে গ্রন্থটির আকর্ষণ অনুভব করবে।
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।
মানভূমের লোকসংস্কৃতি – লোকসাহিত্য
₹150
" মানভূমের লোকসংস্কৃতি - লোকসাহিত্য " গ্রন্থটিতে ৩৪টি প্রবন্ধ আছে। প্রবন্ধগুলিতে সামাজিক সম্পর্ক মানভূমের লোকউৎসব, লোকাচার, ছড়া, ধাঁধা, লোকগান ও লোকভাষাও সাধারণভাবে আলোচনা করা হয়েছে। মানভূমের ছড়া, প্রবাদ, মন্ত্র, জনপদ, লোকখেলা, মেয়েলি ব্রতকথা, মেয়েদের ক্রীড়া, মানভূমের কৃষিতে খনার বচনের ভূমিকা, লোকাচার, লোকবিশ্বাস, রাতকহনী, পরব, পৌষপার্বণ, আখানযাত্রা, লোকগানে ইতিহাসের উপাদান সন্ধান, বিবাহের আচার-জল সাঁইতে যাওয়া, পালা-পার্বণে লোকগান, মোরগ লড়াই, পুরুলিয়ার বিহাগীত, পুরুলিয়ার শ্রমসংগীত, কাঠিনাচ, লৌকিক দেবদেবী, খেলাইচণ্ডী, লোকচিকিৎসা, মেয়েলি রঙ্গরসিকতা, মানভূমের নিমন্ত্রণপ্রথা, মানভূমের জীবনে সতীন, ভাগ্নে, বন্ধু, জামাই, রমণী প্রভৃতি বহুত্তর বিষয় বিন্যাসে গ্রন্থটির মর্যাদা বহুগুণ বৰ্দ্ধিত হয়েছে।
মানভূমের লোকসংস্কৃতি – লোকসাহিত্য
₹150
" মানভূমের লোকসংস্কৃতি - লোকসাহিত্য " গ্রন্থটিতে ৩৪টি প্রবন্ধ আছে। প্রবন্ধগুলিতে সামাজিক সম্পর্ক মানভূমের লোকউৎসব, লোকাচার, ছড়া, ধাঁধা, লোকগান ও লোকভাষাও সাধারণভাবে আলোচনা করা হয়েছে। মানভূমের ছড়া, প্রবাদ, মন্ত্র, জনপদ, লোকখেলা, মেয়েলি ব্রতকথা, মেয়েদের ক্রীড়া, মানভূমের কৃষিতে খনার বচনের ভূমিকা, লোকাচার, লোকবিশ্বাস, রাতকহনী, পরব, পৌষপার্বণ, আখানযাত্রা, লোকগানে ইতিহাসের উপাদান সন্ধান, বিবাহের আচার-জল সাঁইতে যাওয়া, পালা-পার্বণে লোকগান, মোরগ লড়াই, পুরুলিয়ার বিহাগীত, পুরুলিয়ার শ্রমসংগীত, কাঠিনাচ, লৌকিক দেবদেবী, খেলাইচণ্ডী, লোকচিকিৎসা, মেয়েলি রঙ্গরসিকতা, মানভূমের নিমন্ত্রণপ্রথা, মানভূমের জীবনে সতীন, ভাগ্নে, বন্ধু, জামাই, রমণী প্রভৃতি বহুত্তর বিষয় বিন্যাসে গ্রন্থটির মর্যাদা বহুগুণ বৰ্দ্ধিত হয়েছে।
রাষ্ট্র সমাজ রাজনীতি
₹300
সময়ের হাত ধরে সমাজ ও রাজনীতিকে কেন্দ্র করে আন্দোলিত হয় আমাদের ভাবনার জগৎ। পরিবর্তনশীল বাস্তবতায় তত্ত্ববিশ্বেও সংযোজিত হয় নতুন বর্ণালী। বিংশ শতাব্দীর শেষের দশক থেকে এই পরিবর্তন যেন যুগান্তকারী। ভাবনার জগতে তার প্রভাবও সুদূরপ্রসারী। সাম্প্রতিক কালে সমাজ ও রাজনীতিতে তত্ত্বচিন্তার এই নবদিগন্তকে আশ্রয় করেই বর্তমান সংকলনের অবতারণা।
রাষ্ট্র সমাজ রাজনীতি
₹300
সময়ের হাত ধরে সমাজ ও রাজনীতিকে কেন্দ্র করে আন্দোলিত হয় আমাদের ভাবনার জগৎ। পরিবর্তনশীল বাস্তবতায় তত্ত্ববিশ্বেও সংযোজিত হয় নতুন বর্ণালী। বিংশ শতাব্দীর শেষের দশক থেকে এই পরিবর্তন যেন যুগান্তকারী। ভাবনার জগতে তার প্রভাবও সুদূরপ্রসারী। সাম্প্রতিক কালে সমাজ ও রাজনীতিতে তত্ত্বচিন্তার এই নবদিগন্তকে আশ্রয় করেই বর্তমান সংকলনের অবতারণা।
পাখি সব করে রব
₹200
"নিখিলবঙ্গ সাহিত্য পুরস্কার" এ ভূষিত লেখক মিলনেন্দু জানা অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “পাখি সব করে রব”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
পাখি সব করে রব
₹200
"নিখিলবঙ্গ সাহিত্য পুরস্কার" এ ভূষিত লেখক মিলনেন্দু জানা অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “পাখি সব করে রব”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।