Discount applied: Discount 20%
“রোদ নিভে এল” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹100
উৎপলেন্দু চক্রবর্তী চিত্রপরিচালক হিসেবে একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। শুরু হয়েছিল তার সাড়া জাগানাে তথ্যচিত্র মুক্তি চাই দিয়ে তারপর একের পর এক ছবি (ময়নাতদন্ত, চোখ, দেবশিশু) তাকে চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সারিতে নিয়ে আসে। তিনি একগুচ্ছ টেলিফিল্মও উপহার দিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযােগ্য ‘বিকল্প”, রঙ’, ‘অপরিচিতা। তার দুটি কাহিনি চিত্র প্রসব ও ফাসি এবং মোহনবাগান ক্লাবের উপর একটি তথ্যচিত্র গুনীজনের প্রশংসা পেলেও এখনও ক্যানবন্দি হয়ে আছে, এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।
কিন্তু অনেকেরই জানা নেই উৎপলেন্দুর শিল্পী জীবন শুরু হয় গল্প লেখা দিয়ে। ছাত্রজীবনে নকশালপন্থী আন্দোলনে অংশ নিয়ে তিনি বেশ কিছুদিন আদিবাসী অঞ্চলে কাটান এবং সেই অভিজ্ঞতার ছাপ পাওয়া যায় তার নানান গল্প ও উপন্যাসে। ‘ চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প ‘ গ্রন্থে মধ্যে ‘চোখ’ এবং আরো কিছু উল্লেখযোগ্য গল্প তুলে ধরেছেন। উৎপলেন্দুই বােধহয় একমাত্র চিত্রপরিচালক যিনি তার সব কটি পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবি নির্মান করেছেন নিজের গল্প থেকে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-co02
উৎপলেন্দু চক্রবর্তী চিত্রপরিচালক হিসেবে একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। শুরু হয়েছিল তার সাড়া জাগানাে তথ্যচিত্র মুক্তি চাই দিয়ে তারপর একের পর এক ছবি (ময়নাতদন্ত, চোখ, দেবশিশু) তাকে চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সারিতে নিয়ে আসে। তিনি একগুচ্ছ টেলিফিল্মও উপহার দিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযােগ্য ‘বিকল্প”, রঙ’, ‘অপরিচিতা। তার দুটি কাহিনি চিত্র প্রসব ও ফাসি এবং মোহনবাগান ক্লাবের উপর একটি তথ্যচিত্র গুনীজনের প্রশংসা পেলেও এখনও ক্যানবন্দি হয়ে আছে, এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।
কিন্তু অনেকেরই জানা নেই উৎপলেন্দুর শিল্পী জীবন শুরু হয় গল্প লেখা দিয়ে। ছাত্রজীবনে নকশালপন্থী আন্দোলনে অংশ নিয়ে তিনি বেশ কিছুদিন আদিবাসী অঞ্চলে কাটান এবং সেই অভিজ্ঞতার ছাপ পাওয়া যায় তার নানান গল্প ও উপন্যাসে। ‘ চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প ‘ গ্রন্থে মধ্যে ‘চোখ’ এবং আরো কিছু উল্লেখযোগ্য গল্প তুলে ধরেছেন। উৎপলেন্দুই বােধহয় একমাত্র চিত্রপরিচালক যিনি তার সব কটি পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবি নির্মান করেছেন নিজের গল্প থেকে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
সময় অসময় নিঃসময়
₹180
আমাদের লেখায় বড়াে নির্জনতা এখন। হয়তাে এই নির্জনতায় বিষাদ নেই তত। আছে উদ্ভট মান্যতার বােধ ; মান্যতা বলব, বৈধতা নয়। এখন আমরা প্রাজ্ঞ হতে পারি না সহজে। তাই আমাদের ইদানীংকার পাঠকৃতিতে দেখতে পাই-সমস্ত কেমন যেন আপাত, ত্রিশঙ্কু, চূড়ান্তবিন্দু থেকে স্থিরীকৃত দুরত্বে রুদ্ধ। নিশ্চয় এই বােধও সময়-শাসিত। কিন্তু কীভাবে অস্বীকার করি যে আজকের লেখকেরা এবং আলােচকেরা সিদ্ধান্ত এড়িয়ে যাওয়াতে পারদর্শী? গভীর গভীরতর কোনাে কারণে, সম্ভবত বিশ্বায়নের ছলে সংক্রামিত নির্মানবায়নের প্রভাবে, আমাদের সমস্ত বােধই অসাড় আজ। দাতা যেখানে, গ্রহীতাও সেখানে। ভুল প্রমাণিত হতে বড়া ভয়। প্রতিটি পাঠকৃতি যে-ধরনের প্রত্যাশা জাগিয়ে শুরু হয়, আপাত-সমাপ্তির বিন্দুতে পৌছে দেখি, প্রত্যাশাকে কৌশলে পাশ কাটিয়ে গেছে বৌদ্ধিক চাতুর্য। ব্যতিক্রম আছে, কিন্তু তা তাে নিয়মকেই প্রমাণিত করে। এ সময়ের কবি ও কথাকারেরা, প্রাবন্ধিক ও সাংস্কৃতিক যােদ্ধারা এই বাচনের যথার্থতা খুঁজুন তাদের সৃষ্টি ও জীবনের যুগলবন্দি পাঠকৃতিতে। কিংবা প্রতিপ্রশ্ন করুন। বাঙালির সমস্ত ভুবনে অব্যাহত থাকুক এই খোঁজা বা প্রতিপ্রশ্ন ; হয়তাে পরিসর অনুযায়ী মীমাংসা ভিন্ন হবে, হয়তাে কোনাে মীমাংসাই হবে না, তবু। ' সময় অসময় নিঃসময় ' গ্রন্থটি সাহিত্যচর্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সময় অসময় নিঃসময়
₹180
আমাদের লেখায় বড়াে নির্জনতা এখন। হয়তাে এই নির্জনতায় বিষাদ নেই তত। আছে উদ্ভট মান্যতার বােধ ; মান্যতা বলব, বৈধতা নয়। এখন আমরা প্রাজ্ঞ হতে পারি না সহজে। তাই আমাদের ইদানীংকার পাঠকৃতিতে দেখতে পাই-সমস্ত কেমন যেন আপাত, ত্রিশঙ্কু, চূড়ান্তবিন্দু থেকে স্থিরীকৃত দুরত্বে রুদ্ধ। নিশ্চয় এই বােধও সময়-শাসিত। কিন্তু কীভাবে অস্বীকার করি যে আজকের লেখকেরা এবং আলােচকেরা সিদ্ধান্ত এড়িয়ে যাওয়াতে পারদর্শী? গভীর গভীরতর কোনাে কারণে, সম্ভবত বিশ্বায়নের ছলে সংক্রামিত নির্মানবায়নের প্রভাবে, আমাদের সমস্ত বােধই অসাড় আজ। দাতা যেখানে, গ্রহীতাও সেখানে। ভুল প্রমাণিত হতে বড়া ভয়। প্রতিটি পাঠকৃতি যে-ধরনের প্রত্যাশা জাগিয়ে শুরু হয়, আপাত-সমাপ্তির বিন্দুতে পৌছে দেখি, প্রত্যাশাকে কৌশলে পাশ কাটিয়ে গেছে বৌদ্ধিক চাতুর্য। ব্যতিক্রম আছে, কিন্তু তা তাে নিয়মকেই প্রমাণিত করে। এ সময়ের কবি ও কথাকারেরা, প্রাবন্ধিক ও সাংস্কৃতিক যােদ্ধারা এই বাচনের যথার্থতা খুঁজুন তাদের সৃষ্টি ও জীবনের যুগলবন্দি পাঠকৃতিতে। কিংবা প্রতিপ্রশ্ন করুন। বাঙালির সমস্ত ভুবনে অব্যাহত থাকুক এই খোঁজা বা প্রতিপ্রশ্ন ; হয়তাে পরিসর অনুযায়ী মীমাংসা ভিন্ন হবে, হয়তাে কোনাে মীমাংসাই হবে না, তবু। ' সময় অসময় নিঃসময় ' গ্রন্থটি সাহিত্যচর্চার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আধুনিকতা আধুনিকোত্তরবাদ উত্তর আধুনিকতা তত্ত্ব ও প্রয়োগ
₹400
আধুনিকতাবাদ গড়ে তুলেছিল যে মহাসন্দর্ভ, যুক্তিবাদ ও মুলানাে বাইজোমেটিক আধুনিকোত্তরবাদে সেসব প্রত্যাখ্যাত। সাংস্কৃতিক রাজনীতির কুটচালে এখন একই জায়গায় পা তােলা পা ফেলার নাম প্রগতি। তবু নারীচেতনাবাদ, মার্ক্সর্বাদ ও উপনিবেশােত্তরচেতনাবাদ, যে শেষোক্ত চিন্তা প্রস্থান থেকে সূত্র গ্রহণ করে তাদের সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠতে পারে তা বরুণজ্যোতি চৌধুরীর ' আধুনিকতা আধুনিকোত্তরবাদ উত্তর আধুনিকতা তত্ত্ব ও প্রয়োগ ' গ্রন্থে কৃত বিশ্লেষণে ধরা পড়েছে।
নন্দনের সমাজতত্ত্ব ও বৌদ্ধিক চিন্তার বৈশ্বিক মাত্রা ও স্তরকে মনে রেখে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, এ-দেশের ঔপনিবেশিক বাস্তবে বঙ্গীয় রেনেসাঁর হাত ধরে বিকশিত আধুনিকতা ছিল একাধারে ‘ঐতিহ্যবিমুখ, অতীতচারী, পলায়নবাদী ও সমঝোতাপ্রবণ। নয়া ঔপনিবেশক প্রেক্ষিতেও অবক্ষয়ী আধুনিকতা, আধুনিকোত্তরবাদের নেতিবাচক ছায়া, আভা গার্দ আন্দোলন, পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র-যুব আন্দোলন, খাদ্য আন্দোলন, কৃষক উত্থান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ উত্তরায়ণবাদী চেতনার প্রবণতাগুলাে কীভাবে স্বাধীনােত্তর কালের বাংলা সাহিত্যের আকরণ, প্রকরণ ও নির্যাসকে দশকে দশকে বদলে নিয়েছিল তা-ও তার এই গবেষনা গ্রন্থে বিশেষত।
আধুনিকতা আধুনিকোত্তরবাদ উত্তর আধুনিকতা তত্ত্ব ও প্রয়োগ
₹400
আধুনিকতাবাদ গড়ে তুলেছিল যে মহাসন্দর্ভ, যুক্তিবাদ ও মুলানাে বাইজোমেটিক আধুনিকোত্তরবাদে সেসব প্রত্যাখ্যাত। সাংস্কৃতিক রাজনীতির কুটচালে এখন একই জায়গায় পা তােলা পা ফেলার নাম প্রগতি। তবু নারীচেতনাবাদ, মার্ক্সর্বাদ ও উপনিবেশােত্তরচেতনাবাদ, যে শেষোক্ত চিন্তা প্রস্থান থেকে সূত্র গ্রহণ করে তাদের সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে ব্যবহারযোগ্য হয়ে উঠতে পারে তা বরুণজ্যোতি চৌধুরীর ' আধুনিকতা আধুনিকোত্তরবাদ উত্তর আধুনিকতা তত্ত্ব ও প্রয়োগ ' গ্রন্থে কৃত বিশ্লেষণে ধরা পড়েছে।
নন্দনের সমাজতত্ত্ব ও বৌদ্ধিক চিন্তার বৈশ্বিক মাত্রা ও স্তরকে মনে রেখে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, এ-দেশের ঔপনিবেশিক বাস্তবে বঙ্গীয় রেনেসাঁর হাত ধরে বিকশিত আধুনিকতা ছিল একাধারে ‘ঐতিহ্যবিমুখ, অতীতচারী, পলায়নবাদী ও সমঝোতাপ্রবণ। নয়া ঔপনিবেশক প্রেক্ষিতেও অবক্ষয়ী আধুনিকতা, আধুনিকোত্তরবাদের নেতিবাচক ছায়া, আভা গার্দ আন্দোলন, পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র-যুব আন্দোলন, খাদ্য আন্দোলন, কৃষক উত্থান, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ উত্তরায়ণবাদী চেতনার প্রবণতাগুলাে কীভাবে স্বাধীনােত্তর কালের বাংলা সাহিত্যের আকরণ, প্রকরণ ও নির্যাসকে দশকে দশকে বদলে নিয়েছিল তা-ও তার এই গবেষনা গ্রন্থে বিশেষত।
তিরিশটি কিশোর গল্প
₹120
গল্পে কিছু বলতে চেয়েছি। আদৌ তা পেরেছি কিনা, তা নিয়ে আমারও যথেষ্ট দ্বিধা-সংশয় রয়েছে। ' তিরিশটি কিশোর গল্প ' বইয়ে ‘টুকলুমামার দশকাহন, 'বাঘের গল্ধ, শালিখ শালিখ', 'ভূত হাসে হি-হি', 'কে?, বুধিয়ার সঙ্গে সারান্ডায় ও আট একে আট’–এই সাত বই থেকে তিরিশটি গল্প বাছা হয়েছে। নিজের, কিন্তু পছন্দের গল্প দু'মলাটে বন্দি করতে পেরে ভালাে লাগছে। যাদের জন্য এই পরিকল্পনা, সেই ছােটোরা যদি এ-বই গ্রহণ করে, সামান্য হলেও যদি তাদের স্পর্শ করে, হলে আমার এই ভালো লাগা বহুগুণ বেড়ে যাবে।
তিরিশটি কিশোর গল্প
₹120
গল্পে কিছু বলতে চেয়েছি। আদৌ তা পেরেছি কিনা, তা নিয়ে আমারও যথেষ্ট দ্বিধা-সংশয় রয়েছে। ' তিরিশটি কিশোর গল্প ' বইয়ে ‘টুকলুমামার দশকাহন, 'বাঘের গল্ধ, শালিখ শালিখ', 'ভূত হাসে হি-হি', 'কে?, বুধিয়ার সঙ্গে সারান্ডায় ও আট একে আট’–এই সাত বই থেকে তিরিশটি গল্প বাছা হয়েছে। নিজের, কিন্তু পছন্দের গল্প দু'মলাটে বন্দি করতে পেরে ভালাে লাগছে। যাদের জন্য এই পরিকল্পনা, সেই ছােটোরা যদি এ-বই গ্রহণ করে, সামান্য হলেও যদি তাদের স্পর্শ করে, হলে আমার এই ভালো লাগা বহুগুণ বেড়ে যাবে।
যা দেখেছি যা বুঝেছি
By দীনেশ ডাকুয়া
₹200
কোনাে ডায়েরি বা গ্রন্থাগারের সাহায্য নিয়ে, কিংবা নানাজনের সঙ্গে আলােচনার ভিত্তিতে লিখিত হয়নি ' যা দেখেছি যা বুঝেছি ' গ্রন্থটি। একটু একটু করে স্মৃতিনির্ভর এই রাজনৈতিক-সামাজিক জীবনযাপনের খন্ড খন্ড চিত্র লিপিবদ্ধ করেছি। বলা যেতে পারে স্মৃতিনির্ভর ভাবনা গ্রন্থবদ্ধ হয়েছে একটু একটু করে।
যা দেখেছি যা বুঝেছি
By দীনেশ ডাকুয়া
₹200
কোনাে ডায়েরি বা গ্রন্থাগারের সাহায্য নিয়ে, কিংবা নানাজনের সঙ্গে আলােচনার ভিত্তিতে লিখিত হয়নি ' যা দেখেছি যা বুঝেছি ' গ্রন্থটি। একটু একটু করে স্মৃতিনির্ভর এই রাজনৈতিক-সামাজিক জীবনযাপনের খন্ড খন্ড চিত্র লিপিবদ্ধ করেছি। বলা যেতে পারে স্মৃতিনির্ভর ভাবনা গ্রন্থবদ্ধ হয়েছে একটু একটু করে।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।