“১১ ইডিয়ট ও সেই মেয়েটির গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
দেশভাগের কবিতা
Publisher: একুশ শতক
₹150
” দেশভাগের কবিতা ” গ্রন্থটি ড. শঙ্কর প্রসাদ চক্রবর্তী-র একটি অসামান্য সংকলন ও সম্পাদনা। দেশভাগ – একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়। এইরকম একটি বিষয় নিয়ে তাঁর এই সম্পাদনা গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হবে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-dbk01
” দেশভাগের কবিতা ” গ্রন্থটি ড. শঙ্কর প্রসাদ চক্রবর্তী-র একটি অসামান্য সংকলন ও সম্পাদনা। দেশভাগ – একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়। এইরকম একটি বিষয় নিয়ে তাঁর এই সম্পাদনা গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হবে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
চার অঙ্গ
₹100
শৈশবের সখ্য, বিচ্ছেদ ও জৈন আশ্রমে আবার মিলিত হবার পর বিবস্থান ও স্থূলভদ্র শিখতে চেয়েছিল দ্বাদশ অঙ্গ। কিন্তু মগধের আচার্য স্বয়ং অষ্টম অঙ্গের পর বাকি চার অঙ্গ বিস্মৃত হয়েছেন। তা একমাত্র বলতে পারবেন তীক্ষ্ণধী সন্ন্যাসী ভদ্রবাহু। চার অঙ্গের জ্ঞান আহরণের জন্য দুই যুবক সন্ন্যাসী-শিক্ষার্থী রওনা দেয় বিন্ধ্যগিরি পর্বতে। কিন্তু সেই অন্তঃসার নিয়ে কি শেষ পর্যন্ত মঠে ফিরতে পারে তারা? জৈনধর্ম বা তার দর্শন বা তীর্থঙ্করদের নিয়ে বাংলায় লেখা খুব কম। বিশেষ একটি সময়ের পটভূমিতে লেখা ' চার অঙ্গ ' উপন্যাস আসলে সময়কে অতিক্রম করতে চেয়েছে। ধর্ম বা ধর্মাচরণকে ছাপিয়ে শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রয়োগ ও তার অপপ্রয়োগকে চিহ্নিত করেছে।
চার অঙ্গ
₹100
শৈশবের সখ্য, বিচ্ছেদ ও জৈন আশ্রমে আবার মিলিত হবার পর বিবস্থান ও স্থূলভদ্র শিখতে চেয়েছিল দ্বাদশ অঙ্গ। কিন্তু মগধের আচার্য স্বয়ং অষ্টম অঙ্গের পর বাকি চার অঙ্গ বিস্মৃত হয়েছেন। তা একমাত্র বলতে পারবেন তীক্ষ্ণধী সন্ন্যাসী ভদ্রবাহু। চার অঙ্গের জ্ঞান আহরণের জন্য দুই যুবক সন্ন্যাসী-শিক্ষার্থী রওনা দেয় বিন্ধ্যগিরি পর্বতে। কিন্তু সেই অন্তঃসার নিয়ে কি শেষ পর্যন্ত মঠে ফিরতে পারে তারা? জৈনধর্ম বা তার দর্শন বা তীর্থঙ্করদের নিয়ে বাংলায় লেখা খুব কম। বিশেষ একটি সময়ের পটভূমিতে লেখা ' চার অঙ্গ ' উপন্যাস আসলে সময়কে অতিক্রম করতে চেয়েছে। ধর্ম বা ধর্মাচরণকে ছাপিয়ে শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রয়োগ ও তার অপপ্রয়োগকে চিহ্নিত করেছে।
সুলভ শৌচালয়
By তাপস রায়
₹150
সুলভ শৌচালয় এর গল্পগুলি প্রধানত প্রেমের। কোনো কোনোটিতে দ্বিধাহীন প্রেম, কোথাও ঘোমটাটানা গ্রামীণ বধূটির লজ্জাশীলা পা ফেলা। অল্প করে দৃষ্টি ফেলেছে সে। নানা কোন উপস্থানে প্রেম কোথাও জোনাকির মতো মিটমিট করছে, কোথাও জোৎস্নার মতো অহংকার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া তার।
সুলভ শৌচালয়
By তাপস রায়
₹150
সুলভ শৌচালয় এর গল্পগুলি প্রধানত প্রেমের। কোনো কোনোটিতে দ্বিধাহীন প্রেম, কোথাও ঘোমটাটানা গ্রামীণ বধূটির লজ্জাশীলা পা ফেলা। অল্প করে দৃষ্টি ফেলেছে সে। নানা কোন উপস্থানে প্রেম কোথাও জোনাকির মতো মিটমিট করছে, কোথাও জোৎস্নার মতো অহংকার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া তার।